জন্মভূমি রিপোর্ট : শুক্রবার দিনের বেলা খুলনায় দু’-এক বার সূর্য উকি-ঝুকি দিলেও কিছুক্ষনের মধ্যেই মেঘের আড়ালে হারিয়ে গিয়েছিল। আকাশে ভেসে বেড়ানো মেঘ বৃষ্টি ঝরাতে পারেনি। তবে, এলোমেলো হিমেল হাওয়ায় কিছুটা শীত অনুভূত হয়েছে। এর আগে বৃহস্পতিবার দিন ও রাতের বিভিন্ন সময়ে ২২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছিল। যার ধরণ ছিল-হালকা থেকে মাঝারি মানের। গত বুধবার এক মিলিমিটার বৃষ্টি ঝরেছিল। আবহাওয়া অফিস কর্তৃপক্ষ বলছেন, আজ এবং আগামীকালের মধ্যে আবহাওয়া পরিস্থিতির উন্নতির সম্ভবাবনা রয়েছে।
গত ৫ ডিসেম্বর ঘূর্ণিঝড় মিগজাউম ভারতের অন্ধপ্রদেশের উপকূল অতিক্রম করার পর আকাশে গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা সৃষ্টি হওয়ার দরূন দেশের উপকূলীয় অঞ্চলে মেঘ-বৃষ্টিময় পরিস্থিতি তৈরি হয় বলে আবহাওয়া অফিসের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছেন।
সুত্রমতে, শুক্রবার খুলনায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল-২৪ দশমিক ০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়-২০ দশমিক ০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ শনিবার ভোর ৬ টা ৩০ মিনিটে সূর্যদয় এবং সন্ধ্যা ৫ টা ১৭ মিনিটে সূর্যাস্তের পূর্বাভাষ রয়েছে।
খুলনা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আমিরুল আজাদ দৈনিক জন্মভূমিকে বলেন, আজ অথবা আগামীকালের মধ্যে আকাশে ভাসমান মেঘ কেটে যেতে পারে। আকাশ মেঘমুক্ত হলেই উত্তর দিক থেকে হিমেল হাওয়া বইতে শুরু করবে এবং শীতের তীব্রতা বাড়বে। তবে, আগামী এক সপ্তাহ থেকে ১০ দিনের মধ্যে বুষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে তিনি আভাষ দিয়েছেন।
আকাশ মেঘমুক্ত হলেই উত্তরের হিমেল হাওয়ার সাথে জেঁকে বসবে শীত
Leave a comment