By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • জেলার খবর
    • খুলনা
    • চুয়াডাঙ্গা
    • বাগেরহাট
    • মাগুরা
    • যশোর
    • সাতক্ষীরা
  • ফিচার
  • ই-পেপার
Reading: আন্তর্জাতিক বাজারে বেড়েছে সুন্দরবনের মধু’র চাহিদা
Share
দৈনিক জন্মভূমিদৈনিক জন্মভূমি
Aa
  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • ই-পেপার
অনুসন্ধান করুন
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • ই-পেপার
Have an existing account? Sign In
Follow US
প্রধান সম্পাদক মনিরুল হুদা, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত
দৈনিক জন্মভূমি > জেলার খবর > সাতক্ষীরা > আন্তর্জাতিক বাজারে বেড়েছে সুন্দরবনের মধু’র চাহিদা
তাজা খবরসাতক্ষীরা

আন্তর্জাতিক বাজারে বেড়েছে সুন্দরবনের মধু’র চাহিদা

Last updated: 2024/12/08 at 12:09 PM
করেস্পন্ডেন্ট 11 months ago
Share
SHARE

সিরাজুল ইসলাম, শ্যামনগর : বিশ্বের ঐতিহ্য ম্যানগ্রোব সুন্দরবনের মধুর আন্তর্জাতিক বাজারে ব্যাপক চাহিদা বেড়েছে বিশ্বের যে সমস্ত দেশে বাংলাদেশিরা বসবাস অথবা কর্মসংস্থানে আছেন সেই সমস্ত দেশে বাংলাদেশের সুন্দরবনের খলিসার মধু ব্যাপক চাহিদা বেড়েছে বলে বিভিন্ন দেশে থাকা বাংলাদেশিরা এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
দেশের দক্ষিণ উপকূল জুড়ে রয়েছে সুন্দরবন। প্রাকৃতিক ঢাল হয়ে নানা প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে প্রতিনিয়ত সুন্দরবন রক্ষা করে চলেছে উপকূলীয় সাড়ে ৪ কোটি মানুষকে। সুন্দরবন একদিকে যেমন মানুষকে দুর্যোগ থেকে রক্ষা করছে, অন্যদিকে প্রকৃতিপ্রদত্ত এর বিশাল সম্পদ মানুষের আর্থ-সামাজিক ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। নানা প্রাকৃতিক সম্পদ সুন্দরবনকে করেছে সমৃদ্ধ। গোলপাতা, কাঠ, মধু, মৎস্য সম্পদ, পর্যটন এ অঞ্চলের অর্থনীতির চাকাকে সচল রেখেছে। সুন্দরবনকে কেন্দ্র করে সৃষ্টি হয়েছে বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশা। যারা কাঠ কাটে, গোলপাতা সংগ্রহ করে তারা বাওয়ালী, যারা মধু সংগ্রহ করে তারা মৌয়াল। সবগুলো পেশাই খুব ঝুঁকিপূর্ণ। জলে কুমির ডাঙ্গায় বাঘ এমন এক বিপদসঙ্কুল অবস্থায় বনজীবীরা সুন্দরবনের সম্পদ আহরণ করে থকে। প্রতি বছর বাঘের আক্রমণে অনেক বনজীবী প্রাণ হারায়।
সারাদেশে সুন্দরবনের মধুর রয়েছে আলাদা সুনাম। বনের গহীনে ঢুকে মৌয়ালরা মধু সংগ্রহ করে থাকে। কখনো কখনো তাদের বাঘের হামলায় বা বিষধর সাপের কামড়ে প্রাণ হারাতে হয়। কখনো কুমিরের আক্রমণেও তারা মারা যায়। এছাড়া বনদস্যুদের ঝটিকা আক্রমণ তো রয়েছেই। মধু সংগ্রহের মৌসুমে বনবিভাগ থেকে মৌয়ালরা অনুমতি নিয়ে নৌকা নিয়ে বনে প্রবেশ করে। সুন্দরবন বনবিভাগের অধীনে তিনটি জেলা। খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা। বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা জেলার সুন্দরবন অংশে বেশি মধু পাওয়া যায়। মৌয়ালরা দলবদ্ধ হয়ে ১৫ থেকে ২০ দিনের জন্য বনে ঢোকে। খুব ভোরে ধারালো দা, লাঠি, ধোঁয়া তৈরি করার মশালসহ প্রয়োজনীয় উপকরণ নিয়ে বনের গভীরে যায়। গামছা বা অন্যান্য কাপড় দিয়ে মুখ ঢাকা থাকে মৌমাছির আক্রমণ থেকে বাঁচার জন্য। মুখ দিয়ে অদ্ভুত সব শব্দ করে তারা বাঘসহ অন্যান্য হিংস্র প্রাণীদের ভয় দেখানোর জন্য। এ সময় হরগোজা, কেয়া কাঁটা, হেতালসহ নানা কাঁটা জাতীয় গাছ ও বড় বড় গাছের মাটি থেকে ওঠা শ্বাসমূল থেকে শরীর বাঁচিয়ে তারা এগিয়ে চলে। তাদের দলনেতা ঠিক করে দেয় কোন এলাকায় তারা মধু খুঁজবে। এরপর চলে মৌচাক খোঁজার কাজ। হঠাৎ চাক চোখে পড়লে তারা সাংকেতিক শব্দ করে, তখন অন্যরা বুঝে যায় চাক পাওয়া গেছে। চাকের আকার, গঠন ও রঙ দেখে তারা বুঝতে পারে চাকটির বয়স কত এবং কতটুকু মধু ওই চাকে থাকতে পারে। এরপর চাক কাটার জন্য দলের ভিতরে নির্দিষ্ট মৌয়াল গাছে ওঠে। ধোয়ার মশাল নিয়ে মৌমাছি তাড়িয়ে চাক কাটে। তবে চাক কাটা খুব একটা সহজ কাজ নয়। এর জন্য আলাদা দক্ষতার দরকার হয়। প্রথমে ধোঁয়া তৈরির জন্য শুকনো পাতা ও গাছের ডাল যোগাড় করতে হয়। মূলত গোলগাছের শুকনো পাতাই বেশি ব্যবহার করা হয়। বেশিরভাগ সময় চাকের আশপাশে এগুলো পাওয়া যায় না। তখন এদিক-সেদিক খোঁজাখুঁজি করে শুকনো পাতার ব্যবস্থা করে মশাল বানাতে হয়। শুকনো পাতা ও ডালপালা বাঁধার জন্য আবার লতা জাতীয় গাছ খুঁজতে হয়। লতা জাতীয় গাছ থেকে লতা কেটে তারপর শুকনো পাতা ও ডালপালা একসঙ্গে বাঁধা হয়। কখনো কখনো গোলগাছেরই কচি মাথার অংশ ব্যবহার করা হয়। যেটা অনেক টেকসই। মৌচাকের তিনটি অংশ থাকে। এক পাশে মৌমাছির বাসা আরেক পাশে ফুল থেকে সংগ্রহ করা মধু। আর মধুর নিচে থাকে আরেকটা অংশ, যাকে গুটলি (ফুলের পরাগরেণু) বলে। সেই অংশটাই প্রথমে কেটে ফেলে দিতে হয়। এরপর যেই পাতিলে মধু রাখা হয়, সেটা মৌচাকের নিচে ধরে দা দিয়ে মধুর অংশটা কাটা হয়। সংগ্রহ করা হয় চাকসহ মধু। তবে মৌমাছির বাসার অংশটা কাটা হয় না। যদি বাসাটা রেখে দেয়া হয় তাহলে সেই চাকে আবারো মৌমাছি মধু সংগ্রহ করে জমা করে। ১০/১২ দিনের মধ্যেই সেই চাক আবার কাটার উপযোগী হয়ে যায়। এরপর কাটা মৌচাক থেকে চেপে মধু ও মোম বের করা হয়। মধু আর মোম আলাদা হয়ে গেলে মোমটা একটা ব্যাগে আর মধু একটি পাত্রে রাখা হয়। এরপর আবার শুরু হয় নতুন চাক খোঁজা। এভাবে বনের ভিতর ভোর থেকে বিকাল পর্যন্ত ঘুরে চাক খুঁজে মধু সংগ্রহ করা হয়। এভাবে দিনের পর দিন চলে মধু সংগ্রহের কাজ।

সুন্দরবনের মধুর নানা প্রকারভেদ রয়েছে। খলিষামধু, গরানের মধু, গেওয়া মধু, কালিজিরা মধু প্রভৃতি। এগুলোর রঙ, গন্ধ ও স্বাদ ভিন্ন। খলিষামধু সবচেয়ে উত্তম ও সুস্বাদু। সুন্দরবন থেকে যখন মধু সংগ্রহের সময় হয় বছরের শুরুতে সংগ্রহ করা হয় খলিষামধু। খলিষা নামক এক প্রকার গাছের সাদা ফুল থেকে মৌমাছিরা এই মধু সংগ্রহ করে মৌচাকে জমা করে। যখন সুন্দরবনে খলিষা গাছে ফুল ফোটে তখন অন্য সব গাছে মুকুল থাকলেও ফোটে না। ভিন্ন স্বাদ ও একক ফুলের মধু হিসেবে সকলের নিকট এ মধু অধিক প্রিয়, চাহিদা বেশি কিন্তু উৎপাদন কম। গরানের মধু সবচেয়ে বেশি সময় ও বেশি পরিমাণে সংগ্রহ করা হয়। গেওয়ামধু গেওয়া গাছের ফুল থেকে মৌমাছিরা সংগ্রহ করে। মধু সংগ্রহের মৌসুমের শেষসময়ে সংগ্রহ করা হয় এই মধু। গেওয়া ফুলের মধুর উপকারিতা থাকা সত্ত্বেও তেমন চাহিদা নেই। কালিজিরা মধু কালিজিরা ফুল থেকে পাওয়া মধু। দেখতে কালচে রঙের হয়। খেতে একেবারে খেজুরের গুড়ের মতো স্বাদ। ঘ্রাণটাও খেজুরের গুড়ের সাথে মিলে যায়। মধুর ঘনত্ব কম বা বেশি হতে পারে। মধু পাতলা হলে ফেনা হতে দেখা যায়। আর ঘনত্ব বেশি হলে ফেনা হয় না। সাধারণত কালোজিরা ফুলের খাঁটি মধু জমে যেতে দেখা যায় না।

বনজীবীদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, বছরে দু’ বার তারা মধু সংগ্রহ করতে বনে যায়। একবার এপ্রিল মাসে, আরেকবার সেপ্টেম্বরে। দু’ তিন মাস করে সে সময় তারা বনে থাকে। মৌচাক বিষয়ে তারা বলে, একটি চাকে মৌমাছিরা তিন ধরনের বিশেষ কক্ষ তৈরি করে। কর্মী মৌমাছিদের জন্য ছোট কক্ষ, পুরুষদের জন্য বড় কক্ষ এবং রাণীর জন্য বিশেষ কক্ষ। কর্মী মৌমাছিরা নতুন প্রজন্ম আসার আগেই বিশেষভাবে ফুলের রেণু এবং রস চিবিয়ে, অর্ধেক হজম করে পেটে জমা করে রাখে। তারপর বাচ্চাদের সেই অর্ধেক হজম করা খাবার খেতে দেয়, কারণ বাচ্চারা সরাসরি রেণু এবং ফুলের রস খেতে পারে না। তারপর যখন বাচ্চাগুলো কিছুটা বড় হয়, তখন কর্মী মৌমাছিরা এই চিবানোর কাজ বন্ধ করে দেয় এবং তারপর থেকে শুধু মধু এবং রেণু খায়। বাচ্চাদের অর্ধেক হজম করা খাবার দিতে হবে, না হলে বাচ্চারা মারা যাবে। মৌমাছি যখন ফুলের রস, রেণু নিয়ে বাসায় ফিরে আসে, তখন সেটি এক বিশেষ নাচ এবং সাংকেতিক শব্দ তৈরির মাধ্যমে অন্য মৌমাছিদের জানিয়ে দেয় কোথায় মধু পাওয়া যাবে। প্রায় সময় মৌাছিরা চাক থেকে মধু খেয়ে চলে যায়, শূন্য চাক পড়ে থাকে।

সাতক্ষীরার শ্যামনগর এলাকার মৌয়াল হাবিব সরকার জানায়, গত বছর মধু সংগ্রহ করতে গিয়ে তার বড়ভাই ইয়াকুব সরদার বাঘের আক্রমণে প্রাণ হারায়। হঠাৎ বাঘ আক্রমণ করে। কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই দলের যে কোনো একজনকে ধরে নিয়ে বাঘ বনের ভিতরে চলে যায়। পরে ক্ষতবিক্ষত মৃতদেহ পাওয়া যায় বনের কয়েক মাইল ভিতরে। আবার অনেকে বাঘের সাথে লড়াই করে বেঁচে ফেরে। ধারালো দা দিয়ে বাঘের মুখে ক্রমাগত আঘাত করলে বাঘ শিকার ছেড়ে দেয়। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মধু সংগ্রহ করা হয়। তার আক্ষেপ, বনের ভিতরে বাঘ বা বন্যপ্রাণীর হামলায় কোনো মৌয়াল মারা গেলে, তার পরিবারকে খুব কষ্টে দিন কাটাতে হয়। এখনো এমন কুসংস্কার আছে, বাঘের আক্রমণে নিহতদের স্ত্রীরা বিয়ে করতে পারে না। তাদের বাঘ বিধবা বলা হয়। বনে দস্যুদের অত্যাচারের কথাও জানালো হাবিব সরকার।

প্রতিবছর বিপুল পরিমাণ মধু সুন্দরবন থেকে আহরণ করা হয়ে থাকে। সুন্দরবন পশ্চিম বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) সরোয়ার হোসেন জানান, এ বছর সুন্দরবনে তিন হাজার কুইন্টাল বা তিন লাখ কেজি মধু ও ৮০০ কুইন্টাল মোম আহরণের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। ২০২২ সালে সুন্দরবনের মধু থেকে রাজস্ব আয় হয় ৩৬ লাখ ৯৩ হাজার ৬০০ টাকা এবং মোম থেকে ১৫ লাখ ৩১ হাজার ২০০ টাকা। ঐ বছর সুন্দরবন থেকে দুই হাজার ৩২০ কুইন্টাল মধু ও ৬৯৬ কুইন্টাল মোম পাওয়া যায়। ২০২১ সালে তিন হাজার ৩৭৬ দশমিক ৯০ টন মধু ও ১১৩ দশমিক ৯ টন মোম আহরণ করা হয়। মধু থেকে ২৫ লাখ ৬৪ হাজার ৩৬৩ টাকা ও মোম থেকে ১০ লাখ ২৫ হাজার ৮৫০ ২০২৪ সালে সুন্দরবন থেকে আহারন ২৫০০ কুইন্টাল মধু টাকা রাজস্ব আয় হয়। গত ১ এপ্রিল থেকে মধু আহরণ মৌসুম শুরু হয়েছে।

করেস্পন্ডেন্ট December 8, 2024
Share this Article
Facebook Twitter Whatsapp Whatsapp LinkedIn Email Copy Link Print
Previous Article আজ লোহাগড়া মুক্ত দিবস, নানা কর্মসূচি
Next Article বাগআঁচড়ায় গাছ কেটে নেওয়ার অভিযোগের নিউজ প্রকাশ হওয়ায় কুদ্দুস বাহিনী দৌড়ঝাঁপ
Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

দিনপঞ্জি

November 2025
S M T W T F S
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
30  
« Oct    
- Advertisement -
Ad imageAd image
আরো পড়ুন
তাজা খবরসাতক্ষীরা

দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে কৃষি বিপ্লব: কৃষক পরিবারে হাসির ঝলক

By জন্মভূমি ডেস্ক 17 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

শ্যামনগরে কাকড়া চাষে বদলে গেছে উপকূলবাসীর জীবন

By করেস্পন্ডেন্ট 19 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

বিপন্ন প্রাণ, বিলুপ্ত প্রজাতির এত কান্না পৃথিবী রাখবে কোথায়?

By জন্মভূমি ডেস্ক 1 day ago

এ সম্পর্কিত আরও খবর

তাজা খবরসাতক্ষীরা

দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে কৃষি বিপ্লব: কৃষক পরিবারে হাসির ঝলক

By জন্মভূমি ডেস্ক 17 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

শ্যামনগরে কাকড়া চাষে বদলে গেছে উপকূলবাসীর জীবন

By করেস্পন্ডেন্ট 19 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

বিপন্ন প্রাণ, বিলুপ্ত প্রজাতির এত কান্না পৃথিবী রাখবে কোথায়?

By জন্মভূমি ডেস্ক 1 day ago

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

রেজি: কেএন ৭৫

প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক: আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত

Developed By Proxima Infotech and Ali Abrar

Removed from reading list

Undo
Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?