By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • জেলার খবর
    • খুলনা
    • চুয়াডাঙ্গা
    • বাগেরহাট
    • মাগুরা
    • যশোর
    • সাতক্ষীরা
  • ফিচার
  • ই-পেপার
Reading: এই সরকার ব্যর্থ হলে বাংলাদেশের সামনে দুটি পথ খোলা থাকবে
Share
দৈনিক জন্মভূমিদৈনিক জন্মভূমি
Aa
  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • ই-পেপার
অনুসন্ধান করুন
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • ই-পেপার
Have an existing account? Sign In
Follow US
প্রধান সম্পাদক মনিরুল হুদা, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত
দৈনিক জন্মভূমি > জাতীয় > এই সরকার ব্যর্থ হলে বাংলাদেশের সামনে দুটি পথ খোলা থাকবে
জাতীয়তাজা খবর

এই সরকার ব্যর্থ হলে বাংলাদেশের সামনে দুটি পথ খোলা থাকবে

Last updated: 2024/11/15 at 2:56 PM
স্টাফ রিপোর্টার 8 months ago
Share
SHARE

ডেস্ক রিপোর্ট : অভ্যুত্থানের মুখে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পতনের তিন মাস পর বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার এজেন্ডা আরও স্পষ্ট হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে স্পষ্ট হচ্ছে সুপ্ত বিপদগুলোও। নোবেল বিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে এই প্রশাসন আরও এক বছর এবং সম্ভবত আরও দীর্ঘ সময়ের জন্য ক্ষমতা ধরে রাখবে বলে মনে করা হচ্ছে।

হাসিনার শাসনের পনেরো বছর পর, বাংলাদেশে শাসন ব্যবস্থার উন্নতির জন্য এবং আরেকটি স্বৈরাচারী শাসনের উত্থান ঠেকানোর এমন একটি সুযোগ এসেছে যা একটি প্রজন্মে একবারই আসে। অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে বাংলাদেশ আগের অবস্থায় ফিরে যেতে পারে অথবা সামরিক শাসনের দিকে যেতে পারে।

বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ক্ষমতায় আসা অন্তর্বর্তী সরকার ১০০ দিন পূরণ করতে যাচ্ছে আগামীকাল। এ উপলক্ষ্যে একটি দীর্ঘ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামের ব্রাসেলসভিত্তিক অলাভজনক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ।

বাংলাদেশে নতুন যুগ? সংস্কারের প্রথম একশো দিন— শীর্ষক প্রতিবেদনটিতে তারা বলছে, অন্তর্বর্তী সরকারের লক্ষ্য হওয়া উচিত আরও উচ্চাকাঙ্ক্ষী সংস্কারের জন্য জনসমর্থন ধরে রাখতে দ্রুত ফলাফল দৃশ্যমান করা। এ সরকারের অনেক বেশি সময় ক্ষমতায় থাকাটা এড়ানো উচিত এবং নতুন পদক্ষেপের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য গড়ে তুলতে হবে। দেশের বাইরের পক্ষগুলোর উচিত সহায়তার হাত বাড়ানো; ভারতের উচিত বাংলাদেশের জনগণের মাঝে দেশটির ভাবমূর্তি মেরামতে কাজ করা।

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে অনেক বড় গুরুত্বপূর্ণ কাজ। ক্রমেই কর্তৃত্ববাদী হয়ে ওঠা শেখ হাসিনার গণ-অভ্যুত্থানে পতনের তিন দিন পর ৮ আগস্ট দায়িত্ব নিয়ে নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার দ্রুতই রাজনৈতিক, শাসনব্যবস্থা ও অর্থনৈতিক সংস্কারের সাহসী এজেন্ডার একটি চিত্র তুলে ধরেন। বড় ধরনের পরিবর্তনের জন্য জনগণের প্রবল আকাঙ্ক্ষার বিষয়টি তুলে ধরে অনেক বাংলাদেশিই হাসিনার পতনকে ‘দ্বিতীয় স্বাধীনতা’ (১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রতি ইঙ্গিত করে) হিসেবে অভিহিত করছেন। এখন পর্যন্ত ইউনূস ও তার সহকর্মীদের প্রতি ব্যাপক সমর্থন রয়েছে, কিন্তু জনপ্রত্যাশার ভালো-খারাপ দুই ধরনের পরিণতিই রয়েছে। যদি সংস্কার আনতে অন্তর্বর্তী সরকার হোঁচট খায়, সম্ভবত এর পরিণতি দাঁড়াতে পারে সামান্য অগ্রগতিসহ একটি আগাম নির্বাচন; সবচেয়ে খারাপ দৃশ্যপটে, সামরিক বাহিনী ক্ষমতা গ্রহণ করতে পারে। অন্তর্বর্তী সরকারকে তার সামাজিক সমর্থনের ভিতকে শক্তিশালী রাখতে কিছু দ্রুত অর্জনের প্রতি নজর দেওয়া উচিত, যখন এই সরকার মূল সংস্কারগুলো ঘিরে ঐকমত্য গড়ে তুলছে এবং দেশকে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত করছে। জাতীয় রাজনীতিতে একটি নতুন যুগের সূচনায় সাহায্য করতে আন্তর্জাতিক পক্ষগুলোর উচিত ইউনূসের প্রশাসনকে সমর্থন দেওয়া এবং বাংলাদেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করা।

১৫ বছর ক্ষমতায় থাকার পর শেখ হাসিনার সরকার ব্যাপকভাবে অজনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ক্ষমতা ধরে রাখতে তার সরকার পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানগুলোর, বিশেষ করে পুলিশ, বিচারব্যবস্থা ও আমলাতন্ত্রের স্বাধীনতা খর্ব করে। ব্যাপক মানবাধিকার লঙ্ঘন ও সরকারবিরোধীদের ওপর নিয়মিত দমনপীড়নের পাশাপাশি অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনা, চরম সামাজিক বৈষম্য ও ক্রমবর্ধমান দুর্নীতি বিশেষ করে গত পাঁচ বছরে তাঁর দল আওয়ামী লীগের (এএল) সমর্থন দুর্বল করেছে। দলটি জানুয়ারির নির্বাচনে ব্যাপক জয় পেয়েছিল, তবে সে জয় এসেছিল বিরোধীদের বর্জন এবং কম ভোটার উপস্থিতির কারণে। জুনে সরকারি চাকরিতে বিতর্কিত কোটা পুনর্বহালে সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বাধীন বিক্ষোভে স্ফুলিঙ্গের মতো কাজ করে, যা পরের মাসে গণবিস্ফোরণে রূপ নেয়। সারা দেশে ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া এবং মারাত্মক দমনপীড়নসহ হাসিনার নৃশংস পদক্ষেপে ছাত্র আন্দোলন জনপ্রিয় বিদ্রোহে রূপ নেয় যা তাকে তড়িঘড়ি করে দেশ ছাড়তে বাধ্য করেছিল।

হাসিনার বিদায়ে যে উচ্ছ্বাস দেখা দিয়েছিল তা টিকে আছে, কিন্তু সামনের পথের রূঢ় বাস্তবতা ক্রমেই স্পষ্ট হচ্ছে। ইতিমধ্যে বাজে অবস্থায় থাকা অর্থনীতি ধীরে এগোচ্ছে, এক মাসের বেশি সময়ের বিক্ষোভ এবং ক্ষমতা হস্তান্তর ঘিরে অনিশ্চয়তায় সেটি আরও ধাক্কা খেয়েছে। ইউনূসের সরকার প্রধানত বিক্ষোভ-বিরোধী দমনপীড়নে ব্যাপকভাবে জড়িত একটি পুলিশ বাহিনীর ওপর নির্ভর করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে হিমশিম খাচ্ছে। জনপ্রিয় সমর্থন ধরে রাখা অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে এর বিদ্যমান আইনে জোড়াতালি দেওয়া আইনি ভিত্তির কারণে।

দেশের প্রতিষ্ঠানগুলোর পুনর্গঠনও হবে অনেক বড় অর্জন। আর অন্তর্বর্তী সরকার বাংলাদেশে এ যাবৎকালের সবচেয়ে অন্তর্ভুক্তিমূলক হলেও এর অনেক সদস্যের সরকার ও প্রশাসন পরিচালনায় তেমন অভিজ্ঞতা নেই। প্রধান রাজনৈতিক পক্ষগুলোর সমর্থন ধরে রাখা ইতোমধ্যেই চ্যালেঞ্জিং প্রমাণিত হচ্ছে: কেউ কেউ আগাম নির্বাচনের সুবিধার জন্য অবস্থান নিয়েছেন, এমনকি ইউনূসের মিত্ররাও সাংবিধানিক সংস্কার এবং হাসিনার শাসনামলে সংঘটিত নৃশংসতার জন্য জবাবদিহিতার মতো বিষয়গুলো নিয়ে ভিন্নমত পোষণ করে আসছেন। যদিও হাসিনার দল এখন বিশৃঙ্খল অবস্থায় রয়েছে, ইউনূসকে আওয়ামী লীগপন্থি গোষ্ঠীগুলো ও ব্যক্তিদের বাধার মুখেও পড়তে হতে পারে।

পূরণ করা তো দূরের কথা, আকাশচুম্বী জনপ্রত্যাশা সামলানোই হবে খুবই চ্যালেঞ্জিং। অভিজ্ঞতা বলে, অন্তর্বর্তী সরকার যত বেশি ক্ষমতায় থাকতে চাইবে, আগাম নির্বাচনের দাবি তত জোরদার হবে এবং তাদের বৈধতা নিয়ে আরও বেশি সন্দেহ দেখা দেবে। ইউনূস সমাজের দুর্বল গোষ্ঠীগুলোকে আঘাত করতে পারে এমন অর্থনৈতিক সংস্কার এবং হাসিনার শাসনামলে সংঘটিত মানবাধিকার লঙ্ঘনের জবাবদিহি কতটুকু করবেন- এমন বিষয়সহ অজনপ্রিয় সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হবেন। অনেক বাংলাদেশি আওয়ামী লীগের নিপীড়নের প্রতিশোধ নিতে চান, যে প্ররোচনা ইউনূস সঠিকভাবেই প্রশ্রয় দিতে আগ্রহী নন।

যদিও চ্যালেঞ্জ প্রচুর, এই পরিস্থিতি বাংলাদেশের সামনে অভূতপূর্ব এক সুযোগ নিয়ে এসেছে। ১৯৯০ সাল থেকে দুটি দল- হাসিনার আওয়ামী লীগ আর তার চরম প্রতিদ্বন্দ্বী খালেদা জিয়ার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) রাজনীতিতে আধিপত্য বিস্তার করে আসছে, পালাক্রমে সরকার গঠন করেছে। উভয়েই রাষ্ট্রীয় অঙ্গ-প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজেদের উদ্দেশ্য সাধনে ব্যবহার করেছে, দলীয় গুন্ডাবাহিনী লালন করেছে, নির্বাচনী নিয়মকানুন বিকৃত করেছে এবং ক্ষমতায় আঁকড়ে থাকতে সুবিধাভোগী চক্র তৈরি করেছে। কিন্তু হাসিনা এসব কৌশলকে চরম পর্যায়ে নিয়ে যান এবং বাংলাদেশিদের অনেক দূরে ঠেলে দেন। ফলে তিনি ভবিষ্যৎ সরকারগুলোর ওপর আরও শক্তিশালী নিয়ন্ত্রণ আরোপ ও ভারসাম্য স্থাপনে অন্তর্বর্তী সরকারকে এক প্রজন্মে একবার মিলে এমন অবাধ সুযোগ করে দিয়েছেন। আসন্ন সার্বিক সংস্কারের প্রধান লক্ষ্য হলো বিগত পনেরো বছরের কর্তৃত্ববাদ এবং অনুগত অযোগ্যদের দিয়ে গঠিত প্রশাসন ব্যবস্থা যাতে ফিরে আসতে না পারে তা নিশ্চিত করা।

এমনকি ইউনূসের টিম এই লক্ষ্যে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে কতটা সফল হতে পারবে যদিও তা স্পষ্ট নয়, বিকল্পগুলো সুখকর নয় বলেই মনে হচ্ছে। একটি আগাম নির্বাচন সম্ভবত ক্ষমতা কিছুটা কাটছাঁট করে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনবে; দলটির অতীত কর্মকাণ্ডের পরিপ্রেক্ষিতে অনেকেরই সংশয়, আওয়ামী লীগের চেয়ে তারা তেমন ভালো কিছু করে দেখাতে পারবে কি না। রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অবস্থার উল্লেখযোগ্যভাবে অবনতি হলে সেনাবাহিনী হস্তক্ষেপ করতে পারে, এতে সামরিক শাসনামলের সূচনা হবে।

ইউনূস সরকারকে যারা দুর্বল করতে চাইছে, তাদের বিরুদ্ধে এই সরকারের সবচেয়ে ভালো সুরক্ষা হবে অব্যাহতভাবে নিজেদের কাজের সুফল দিয়ে যাওয়া, এটি এই সরকারকে জনসমর্থন ধরে রাখতে সাহায্য করবে, যখন তারা গভীর সংস্কারে হাত দেবে। দ্রুত অর্জনগুলোর মধ্যে সরকারি সেবার ক্ষেত্রে ছোটখাটো দুর্নীতি মোকাবিলা, বিদ্যুৎ সরবরাহে উন্নতি সাধন এবং নিত্যপণ্যের উচ্চমূল্য কমানো থাকতে পারে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি জোরালো জনসমর্থন অন্যান্য রাজনৈতিক শক্তিগুলো, বিশেষ করে বিএনপিকে এই সরকারের এজেন্ডার পক্ষে থাকতে চাপ দিতে পারে। পরিস্থিতি যা-ই হোক না কেন, অন্তর্বর্তী সরকারকে রাজনৈতিক দল ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে ঐকমত্যের জন্য নিরলস হওয়া উচিত, যেমন সেনাবাহিনী এবং শিক্ষার্থীরা যারা হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করার বিক্ষোভে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। বিভাজন ঘুচিয়ে নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা থেকে বিচারের দাবির বিষয়ে এই সরকারকে ভারসাম্য বজায় রাখা উচিত, তাদের সিদ্ধান্তগুলো পরবর্তীতে বাতিল হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে আনতে সংবিধানের সীমারেখার মধ্যে থাকা উচিত। এই সরকারের উচিত একটি বাস্তবসম্মত সময়সীমার মধ্যে সংস্কারকৃত নির্বাচনব্যবস্থার অধীনে নতুন নির্বাচন অনুষ্ঠানের চেষ্টা করা, যা আঠারো মাসের বেশি বাড়ানো উচিত নয়।

বিদেশি সরকার ও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর উচিত হবে অন্তর্বর্তী সরকারকে নিরাপত্তা, বিচারিক, নির্বাচনী ও অর্থনৈতিক সংস্কারসহ কারিগরি ও আর্থিক সমর্থন দেওয়া। দুর্নীতি ও রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় চুরি হওয়া অর্থ উদ্ধারেও বিদেশি সরকারগুলোর সাহায্য করা উচিত, যেসব অর্থ বাংলাদেশের বাইরে ব্যাংকে ও আবাসন ব্যবসায় রয়েছে। ভারতের উচিত হাসিনার শাসনামলজুড়ে তাঁকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন দেওয়ার ফলে দেশটির ক্ষতিগ্রস্ত ভাবমূর্তি মেরামতে পদক্ষেপ নেওয়া। বাংলাদেশের যাতে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তনের এই সুযোগ হাতছাড়া হয়ে না যায়, যে পরিবর্তনের জন্য দেশটির অনেক মানুষ ব্যাকুল হয়ে আছে; তা নিশ্চিত করতে দেশের ভেতরের ও বাইরের সমর্থন হবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

স্টাফ রিপোর্টার November 15, 2024
Share this Article
Facebook Twitter Whatsapp Whatsapp LinkedIn Email Copy Link Print
Previous Article মাদারীপুরে যাত্রীবাহী বাস ভাংচুর, যাত্রী ও কর্মচারী আহত
Next Article ডুমুরিয়া জমে উঠেছে চুকনগর বাজার বণিক সমিতির নির্বাচন
Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

দিনপঞ্জি

July 2025
S M T W T F S
 12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
2728293031  
« Jun    
- Advertisement -
Ad imageAd image
আরো পড়ুন
মহানগর

নগরীতে ৪ অসাধু ব্যবসায়ীর অর্থদণ্ড

By করেস্পন্ডেন্ট 35 minutes ago
সাতক্ষীরা

উপকূলজুড়ে অতিভারি বৃষ্টিপাত অব্যাহত, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

By করেস্পন্ডেন্ট 40 minutes ago
খুলনা

ডুমুরিয়ায় ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম বাস্তবায়ন বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

By করেস্পন্ডেন্ট 3 hours ago

এ সম্পর্কিত আরও খবর

জাতীয়তাজা খবর

জুনে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৭১১, আহত ১৯০২ : যাত্রী কল্যাণ সমিতি

By করেস্পন্ডেন্ট 5 hours ago
জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করেছে ৬ লাখ ৬৬০ জন শিক্ষার্থী

By করেস্পন্ডেন্ট 5 hours ago
জাতীয়

মাদরাসা বোর্ডে পাসের হার ৬৮.০৯ শতাংশ

By করেস্পন্ডেন্ট 5 hours ago

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

রেজি: কেএন ৭৫

প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক: আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত

Developed By Proxima Infotech and Ali Abrar

Removed from reading list

Undo
Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?