By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • জেলার খবর
    • খুলনা
    • চুয়াডাঙ্গা
    • বাগেরহাট
    • মাগুরা
    • যশোর
    • সাতক্ষীরা
  • ফিচার
  • ই-পেপার
Reading: খুলনাঞ্চলে বোরো ধানের ভালো ফলনেও হাসি নেই গরীব চাষীদের মুখে
Share
দৈনিক জন্মভূমিদৈনিক জন্মভূমি
Aa
  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • ই-পেপার
অনুসন্ধান করুন
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • ই-পেপার
Have an existing account? Sign In
Follow US
প্রধান সম্পাদক মনিরুল হুদা, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত
দৈনিক জন্মভূমি > জেলার খবর > খুলনা > খুলনাঞ্চলে বোরো ধানের ভালো ফলনেও হাসি নেই গরীব চাষীদের মুখে
খুলনাতাজা খবর

খুলনাঞ্চলে বোরো ধানের ভালো ফলনেও হাসি নেই গরীব চাষীদের মুখে

Last updated: 2025/05/07 at 5:09 PM
করেস্পন্ডেন্ট 4 weeks ago
Share
SHARE

হঠাৎ বোরো ধানের দাম কমিয়ে দিল ফড়িয়া সিণ্ডিকেট

মামুন খান: খুলনায় বোরো ধান কর্তন প্রায় শেষের পথে। ফলনও ভালো হয়েছে। মাথায় অথবা ভ্যানে করে ধান বহন ও মাড়াই কাজে কৃষক, কৃষানী ও ক্ষেতমজুরেরা ব্যস্ত সময় পার করছেন। ফড়িয়ারা বাড়ী-বাড়ী ঘুরে ধান কিনছেন। বিক্রি শুরু হয়েছে হাটেও। সম্প্রতি ফড়িয়ারা সিন্ডিকেট করে ধানের দাম কমিয়ে দিয়েছেন। অবস্থাপন্ন কৃষকেরা আপাতত ধান বিক্রি না করলেও গরীব চাষীরা ধার-দেনা মেটাতে এবং সংসার খরচ চালাতে স্বল্প দামে ধান বেঁচতে বাধ্য হচ্ছেন।
রূপসা উপজেলার আইচগাতী ইউনিয়নের যুগিহাটী গ্রামের কৃষক মোঃ রাকিব হোসেন ঢালী একটি সমিতি থেকে ২০ হাজার টাকা লোন নিয়ে অপরের দু’ বিঘা জমিতে বোরো আবাদ করেছিলেন। এই বর্গাচাষী স্থানীয় একটি দোকান থেকে গোটা মৌসুমের সার ও কীটনাশক বাকীতে কিনেছিলেন। তিনি বলেন, সপ্তাহ দেড়েক আগেও ফড়িয়ারা মোটা ধান ১২শ’ এবং চিকন ধান ১৩শ’ টাকা মন দরে কিনেছেন। এখন তারা মোটা ধান এক হাজার ২০-৫০ টাকা মন এবং চিকন ধান ১১শ’৫০ টাকা দামে কিনছেন। ফড়িয়াদের কেউ এর বেশি দামে কিনতে রাজি নন। সার-কীটনাশকের দোকানের বকেয়া টাকা পরিশোধ, সমিতির কিস্তিসহ সংসার চালাতে তিনি কম দামে ধান বেঁচতে বাধ্য হচ্ছেন। ওই এলাকার আরও কয়েকজন কৃষক ফড়িয়াদের বিরুদ্ধে সিণ্ডিকেট করে দাম কমানোর অভিযোগ তুলেছেন। জামাল নামে এক ফড়িয়ার কাছে ধানের দর-দাম জিজ্ঞাসা করতেই তিনি ব্যস্ততার কথা বলে ফোন কেটে দেন। যদিও অরেকটি সূত্র বলছেন, তারা চাল কল মালিকদের নির্ধারিত দামের সাথে সমন্বয় করে ধান কিনে থাকেন।
প্রায় একই রকম অবস্থা বিভিন্ন স্থানের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বর্গা চাষীর। বৃষ্টির পানি নির্ভর আমন মৌসুমে ফসলের আঁধা-আঁধি ভাগ হলেও বোরো মৌসুমে উৎপাদিত ফসলের তিন ভাগ হয়। জমির মালিকের পাশ্পাাশি সেচ যন্ত্রের মালিকেরাও আরেক ভাগ পান। ফলে বর্গাচাষীরা আমন অনুপাতে বোরোতে কম ধান পান। তার ওপর ফড়িয়াদের কাছে আশানুরূপ দামে ধান বেঁচতে না পেরে তারা বিপাকে আছেন। অন্যদিকে, অবস্থাপন্ন চাষীরা এখন ধান গোলায় তুলে রেখে পরে দাম বাড়লে বিক্রি করেন। বিভিন্ন প্রান্তের কয়েকজন কৃষকের কাছ থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
জেলার নয় উপজেলাসহ মেট্রো অঞ্চলে মোট তিন লাখ ১৭ হাজার ২শ’৭৪ টি কৃষক পরিবার আছে। এরমধ্যে বড় চাষী পরিবারের সংখ্যা মাত্র ৮ হাজার ৩শ’। অন্যদিকে, প্রান্তিক চাষী পরিবার ১ লাখ ৮ হাজার ৫শ’ ৯৪। ক্ষুদ্র জমির মালিক পরিবারের সংখ্যা ১ লাখ ১৮ হাজার ৫শ’ ৫৬। ভুমিহীন কৃষক পরিবারের সংখ্যা ৪২ হাজার ৮শ’ এবং মাঝারি কৃষক পরিবার ৩৮ হাজার ৭শ’ ৮১। সংখ্যা গরিষ্ট এসব কৃষকরাই মূলত বর্গাচাষী। যারা অনেকেই নিজের জমির পাশাপাশি অপরের জমিতে ফসলের ভাগের চুক্তিতে চাষাবাদ করেন। তারা ধান, সবজিসহ অন্য ফসল আবাদ করেন। যদিও সুনির্দিষ্টভাবে ধান চাষীদের সংখ্যা কৃষি অফিস কর্তৃপক্ষের সংরক্ষণে নেই।
কৃষকরা জানান, এবার ক্ষেত মজুরদের মজুরি তুলনামূলক বেশি। ছয় দিনে ছয় হাজার টাকা ও তিন বেলা খাবারের ব্যাবস্থা করতে হচ্ছে। ফলে অনেকের ধান কাটা, বহন ও মাড়াই কাজে বাড়তি খরচ হচ্ছে। তারা বলছেন, একমন ধানের দামের চেয়ে বেশি একজন ক্ষেত মজুরের প্রতিদিনের ব্যয় বহন করতে হচ্ছে। যদিও ক্ষেতমজুরদের সূত্রে জানা গেছে, ইট ভাটাগুলো এখনও চালু থাকায় তাদের কাজের সংকট আপাতত নেই। অন্য সময়ের চেয়ে কৃষি শ্রমিকদের এখন চাহিদা বেশি। তাই তারা ন্যাজ্য মজুরি পাচ্ছেন।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা সমূহে এবং শহরের লবনচরা ও দৌলতপুর থানা এলাকার কিছু অংশে এবার ৬৫ হাজার ৫শ’ ৩৬ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হয়েছে। যা লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৫শ’ ৮৬ হেক্টর বেশি। ইতোমধ্যে ৯৮ শতাংশ জমির ধান কাটা শেষ হয়েছে। হেক্টর প্রতি ৭ মেট্রিকটনের বেশি ফলন হয়েছে। যা আশানুরূপ।
খুলনা জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোঃ নজরুল ইসলাম দৈনিক জন্মভূমিকে বলেন, এবার বোরো মৌসুমে পোকা-মাকড়ের উপদ্রব কম ছিল। আবহাওয়াও অনুকূলে ছিল। যে কারণে ভালো ফলন হয়েছে। সহসাই শতভাগ জমির ধান কাটা শেষ হবে বলে তিনি মনে করছেন।

- Advertisement -
Ad imageAd image
- Advertisement -
Ad imageAd image
করেস্পন্ডেন্ট May 7, 2025
Share this Article
Facebook Twitter Whatsapp Whatsapp LinkedIn Email Copy Link Print
Previous Article সশস্ত্র বাহিনীকে পাল্টা জবাব দেওয়ার অনুমতি দিলো পাকিস্তান
Next Article মূলঘর ইউনিয়নের বিএনপির নির্বাচন অনুষ্ঠিত
Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

দিনপঞ্জি

June 2025
S M T W T F S
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
2930  
« May    
- Advertisement -
Ad imageAd image
আরো পড়ুন
তাজা খবরসাতক্ষীরা

ঈদের আগেই এসি বাসে ভাড়া বৃদ্ধি

By করেস্পন্ডেন্ট 2 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

জলবায়ু পরিবর্তনে লবণাক্তত্তায় উপকূলে বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি

By করেস্পন্ডেন্ট 2 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

সব গেল ভেসে ঘরে ফিরব কি করে

By করেস্পন্ডেন্ট 3 hours ago

এ সম্পর্কিত আরও খবর

তাজা খবরসাতক্ষীরা

ঈদের আগেই এসি বাসে ভাড়া বৃদ্ধি

By করেস্পন্ডেন্ট 2 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

জলবায়ু পরিবর্তনে লবণাক্তত্তায় উপকূলে বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি

By করেস্পন্ডেন্ট 2 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

সব গেল ভেসে ঘরে ফিরব কি করে

By করেস্পন্ডেন্ট 3 hours ago

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

রেজি: কেএন ৭৫

প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক: আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত

Developed By Proxima Infotech and Ali Abrar

Removed from reading list

Undo
Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?