By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • জেলার খবর
    • খুলনা
    • চুয়াডাঙ্গা
    • বাগেরহাট
    • মাগুরা
    • যশোর
    • সাতক্ষীরা
  • ফিচার
  • ই-পেপার
Reading: সাতক্ষীরায় উৎপাদিত পানিফল যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন বাজারে
Share
দৈনিক জন্মভূমিদৈনিক জন্মভূমি
Aa
  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • ই-পেপার
অনুসন্ধান করুন
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • ই-পেপার
Have an existing account? Sign In
Follow US
প্রধান সম্পাদক মনিরুল হুদা, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত
দৈনিক জন্মভূমি > জেলার খবর > সাতক্ষীরা > সাতক্ষীরায় উৎপাদিত পানিফল যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন বাজারে
তাজা খবরসাতক্ষীরা

সাতক্ষীরায় উৎপাদিত পানিফল যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন বাজারে

Last updated: 2024/11/20 at 11:37 AM
স্টাফ রিপোর্টার 8 months ago
Share
SHARE

সিরাজুল ইসলাম (শ্যামনগর), সাতক্ষীরা : কৃষিতে ‘স্মার্ট এগ্রিকালচার’ বৈশ্বিক পরিবর্তনে ঝুঁকি মোকাবেলায় খাপ খাইয়ে নেয়ার সক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে। ঝুঁকি মোকাবিলায় দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সাতক্ষীরা জেলা বিশেষ ভূমিকা পালন করছে। এখানে লবণাক্ততা ও জলাবদ্ধতা কৃষি উৎপাদনে বাধার সৃষ্টি করছে। এই অবস্থা উত্তরণে কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের প্রচেষ্টায় জেলায় ‘স্মার্ট এগ্রিকালচার’ পদ্ধতি অনুসরণ করে একই জমিতে পর্যায়ক্রমে ধান ও সিঙ্গারা ফল চাষে সাফল্য অর্জন সম্ভব হচ্ছে। যে জমি ও জল কৃষকের কাছে জঞ্জাল ছিল তা এখন আর্থিক সুফল এবং পুষ্টি জোগানে বিশেষ ভূমিকা পালন করছে। চাষের জমি যা বর্ষায় জলাবদ্ধ থাকে এমন জমিতে মৌসুমি সিঙ্গারা ফল চাষে সাফল্য আসছে। বিগত ৮-১০ বছর ধরে এই অঞ্চলে সিঙ্গারা চাষ সম্প্রসারণ হচ্ছে। পর্যবেক্ষণে দেখা যায় এই ফল সামান্য যত্ন ও ন্যূনতম খরচে চাষ করা যায়। বিশেষ করে কাজের সুযোগ সৃষ্টি ও আয় বৃদ্ধিতে সিঙ্গারা ফল চাষ বেশ অবদান রাখছে। তথ্য মতে, সুজলা-সুফলা সাতক্ষীরা জেলায় সিঙ্গারা ফল চাষ ও উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। জেলায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী ২০২১-২২ সালে ১০৬ হেক্টর জমিতে ২৭৫৫ মেট্রিক টন সিঙ্গারা উৎপাদিত হয়েছে। প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের ঝুঁকি মাড়িয়ে প্লাবিত জমিতে ফসল উৎপাদন সহনশীল কৃষির বাস্তব উদাহরণ। জমিতে জল আসতেই হালকা চাষ দিয়ে বীজ বপন করা হয়। ক্রমান্বয়ে পানি বাড়ে সাথে সিঙ্গারা গাছও বৃদ্ধি পেতে থাকে। গাছের পাতা জলে ভাসতে থাকে। বাড়তি জল ফসলের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায় না। দো-আঁশ মাটিতে এ উদ্ভিদ ভাল জন্মে। মূলত সাতক্ষীরার জলবায়ু সিঙ্গারা চাষের জন্য উপযোগী, উদ্ভিদ জন্মানোর অভিযোজন ক্ষমতা রয়েছে। তাজা ফল আহারে কচকচে এবং নরম যা তৃষ্ণানিবারক। অভাব-অনটনে রান্না করে ডাল বা জাউ খাওয়া হয়। খাবার টেবিলে বিকল্প পরিবেশনায় রসনা তৈরি করে। এই ফল ডায়াবেটিক রোগ নিরাময়ক। পানাসক্ত ব্যক্তির মাতলামো নিবারণে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। চীনদেশে পানিফল জ্বর নিরাময়ক। ফল শুকিয়ে গুঁড়া করে আটা হিসেবে ব্যবহার করা হয়। প্রাচীনকাল থেকেই সামাজিক অনুষ্ঠান পূজা তথা ঈশ্বরের প্রতি শ্রদ্ধানিবেদনের মাধ্যম হিসেবে এই ফলকে বিবেচনা করা হয়। হিন্দু সমাজে এই ফলের চূর্ণ বিভিন্ন ধরনের ধর্মীয় উৎসবে ব্যবহৃত হয়। ভারতে এই চূর্ণকে “সিঙ্গারা-কা-আটা” নামে অবহিত করে। এই ফল সকালের নাশতায়, দুপুরের পিপাসা নিবারণ তথা টেবিলে অন্যান্য ফলের সাথে পরিবেশন করা যেতে পারে। কচকচা ফল শিশুরা খেতে খুব পছন্দ করে। কালিগঞ্জ উপজেলার শিশু-কিশোরের মধ্যে মৌসুমে বেশ আমোদ-ফুর্তি লক্ষ করা যায়। শিশুরা কাটি-কুটি করে ফল ত¦ক খোটাখুটিতে বেশ আনন্দ পায়। তাই এই ফলকে গ্রামীণ পুষ্টির সহজ যোগানদার বলা যায়। সাধারণ গ্রামীণ শিশু-কিশোররা দামি ফল খেতে পারে না। তাদের বিকল্প পুষ্টির সুযোগ সৃষ্টি করে। খাদ্যোউপযোগী প্রতি-১০০ গ্রাম পানিফলে ৮৪.৯ গ্রাম জলীয় অংশ, মোট খনিজ পদার্থ ০.৯ গ্রাম, ০.৬ গ্রাম আঁশ, ৬৫ কিলো ক্যালরি খাদ্যশক্তি, ২.৫ গ্রাম আমিষ, ০.৯ গ্রাম চর্বি , ১১.৭ গ্রাম শর্করা, ১০ মি. গ্রাম ক্যালসিয়াম, ০.৮ মিলিগ্রাম লৌহ, ০.১৮ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-১, ০.০৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-২ এবং ১৫ মিলি গ্রাম ভিটামিন সি বিদ্যমান থাকে।জাত পরিচিতি ও বাজারমূল্য : ভারত ও চীন দেশে এই ফল তিন হাজার বছর পূর্বে জন্মানোর ইতিহাস রয়েছে। এটি দ্বিবীজপত্রী, আবৃতবীজী, বর্র্ষজীবী বীরুৎ প্রকৃতির উদ্ভিদ। এই উদ্ভিদের বৈজ্ঞানিক নাম ঞৎধঢ়ধ নরংঢ়রহড়ংধ জড়ীন.। এই জলজ উদ্ভিদ ঞৎধঢ়ধপবধব বা ওয়াটার চেষ্টনাট গোত্রের সদস্য। ইংরেজিতে ডধঃবৎ পযবংঃহঁঃ শব্দের চয়ন দেশীয় নাম পানিফল। জলজ পরিবেশে পানির নিচে চাষ হয় বিধায় পানিফল বলা হয়। আবার এ ফলের আকার সিংগারার ন্যায় তাই সিঙ্গারা (ঝরহমযৎধ) নাম দেয়া হয়। ফলের আকৃতির কারণে লজেন্স বা হিরার টুকরো ফলও বলে থাকে। এ বছর এরই মধ্যে স্থানীয় বাজারে কেজি প্রতি ২৫-৩০ টাকা দরে বেচাকেনা শুরু হয়েছে। সাতক্ষীরার সিঙ্গারা ঢাকা, নওগাঁ, খুলনা এবং রাজশাহী অঞ্চলে বাজারজাত করা হয়। এই ফল শুকিয়ে গুঁড়া করে আটা হিসেবে ব্যবহার ও সংরক্ষণ করা যায়। ভারতসহ পার্শ্ববর্তী দেশে গুঁড়ার চাহিদা তৈরি হচ্ছে। তাই ফল উৎপাদন লাভবান করতে উন্নত চাষ পদ্বতি, আধুনিক জাত ও ফল সংরক্ষণের প্রযুক্তি আবিষ্কার করা দরকার।
এমন নয় যে সিঙ্গারা সাতক্ষীরা জেলার নিজস্ব ফসল। কৃষি বিজ্ঞানীদের সৃজনশীল চিন্তা এবং সম্প্রসারণকর্মী ও কৃষকের প্রচেষ্টায় সাতক্ষীরা জেলায় সিঙ্গারা চাষের অনেক সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। আগামীর কথা বললে সাতক্ষীরা অঞ্চলকে নিয়ে যুতসই “ক্লাইমেট স্মার্ট” কৃষির পরিকল্পনা করতে হবে। তাই আগামীর কৃষির জন্য অঞ্চলভিত্তিক কর্মসূচি প্রণয়ন করতে হবে। বলা হয় এই সাতক্ষীরা অঞ্চলের কৃষক জলাভূমিতে সিঙ্গারা আর প্রান্তিক অফলা জমিতে স্থায়ী ফল বাগান তৈরি করছে। এতে জমি, জল এবং স্থানীয় সম্পদের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত হচ্ছে। কৃষিতে ঝুঁকি মোকাবিলার প্রবণতা, জমির বহুমুখী ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। কৃষকের হাতে নগদ অর্থের জোগান হচ্ছে; মুখে ফুটছে হাসি।সাতক্ষীরায় প্রতি বছর বৃদ্ধি পাচ্ছে পানিফলের চাষ। জেলায় জলাবদ্ধ জমিতে পানিফল চাষ করে অধিক লাভবান হওয়ায় আগ্রহী হয়ে উঠছে চাষিরা। জেলার ১৫০ হেক্টর জলাবদ্ধ পতিত জমিতে পানিফল চাষ করা হয়েছে। এতে জেলার বেকার শ্রমিকের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হচ্ছে। উৎপাদিত পানিফল এখন জেলার চাহিদা মিটিয়ে যাচ্ছে দেশের অন্য জেলায়ও। চাষিরা জানান, পানিফল সাতক্ষীরার মানুষের কাছে অতি পরিচিত। জলাবদ্ধ জমিতে এই ফলের চাষ। শুধু গ্রামে নয়, শহরের বাজারেও পাওয়া যায় পানিফল। স্থানীয়দের ভাষায় এটি পানিসিংড়া নামে পরিচিতি। বাংলা ভাদ্র থেকে আশ্বিন মাস পর্যন্ত জলাবদ্ধ জমিতে পানিফল রোপণ শুরু করেন চাষিরা। এরপর পৌষ মাসের শেষ পর্যন্ত চলে ফল বিক্রি। পতিত জমিতে কম খরচ ও লাভ বেশি হওয়ায় পানিফল চাষে আগ্রহী হচ্ছেন তারা। সাতক্ষীরা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, ২০২১-২২ সালে ১০৬ হেক্টর জমিতে ২ হাজার ৭৫৫ টন পানিফল উৎপাদিত হয়। ২০২২-২৩ অর্থ বছরে তা বৃদ্ধি পেয়ে ১৪২ হেক্টরে দাঁড়ায়। ২০২৩-২৪ সালে জেলায় প্রায় ১৫০ হেক্টর জমিতে পানিফল চাষ হয়েছে। ২০২৪-২২০২৫ অর্থ বছরে ১৮০ হেক্টর জমিতে পানিফল চাষ হয়েছে জেলার বিভিন্ন উপজেলার গ্রামগঞ্জে যাহা অতিতেরফস লক্ষ্য মাত্রা ছাড়িয়ে যাবে। জেলার বিভিন্ন উপজেলায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সাতক্ষীরা জেলার প্রায় ১৫০ হেক্টর জলাবদ্ধ পতিত জমিতে পানিফল চাষ করেছেন প্রান্তিক চাষিরা। উৎপাদিত পানিফল জেলার চাহিদা মিটিয়ে যাচ্ছে রাজধানীসহ দেশের অন্য জেলাগুলোতে। অন্য ফলের পাশাপাশি এই ফল বাজার দখল করতে শুরু করায় দিনে দিনে চাহিদাও বাড়ছে। সুস্বাদু ও পুষ্টিকর ফলটি ছোট বড় সবার কাছেই পছন্দের।সাতক্ষীরার কলারোয়া এলাকার পানিফল চাষি মো. ইয়াকুব্বর আলী জানান, সাড়ে তিন বিঘা জমি লিজ নিয়ে তিন বছর ধরে এই ফল চাষ করছি। যা খরচ হয় তার থেকে দ্বিগুণ লাভ হয়। এই ফল চাষ করে আমার জীবন-জীবিকা ভালোই চলছে। এ বছর প্রায় এক লাখ টাকা খরচ করেছি। আল্লাহ দিলে ফল ভালোই হচ্ছে। তবে অনেক অংশ ইঁদুর নষ্ট করে দিচ্ছে। ১ লাখ টাকা খরচ করে প্রায় ১ লাখ টাকা লাভ থাকবে আশা করছি। যদিও ইঁদুর ঠেকাতে পারলে আরও বেশি লাভ করা সম্ভব। সদর উপজেলার মাগুরার বাসিন্দা খুশবু আক্তার বলেন, দীর্ঘদিন ধরে আমাদের এলাকায় এই পানিফল চাষ হচ্ছে। প্রতিদিন সকালেই দেখি পানিফল মাঠ থেকে সংগ্রহ করা হয়। ফলটি দেখতেও যেমন সুন্দর তেমন খেতেও সুস্বাদু। আর অল্প টাকাতেই এটি আমরা কিনতে পারি। পানিফল চাষি রবিউল ইসলাম ও শামছুর রহমান বলেন, ১০ বছরের বেশি সময় ধরে পানিফল চাষ করছি। এ বছর ১০ বিঘা জমিতে এটি চাষ করেছি। বিঘা প্রতি ১৫-২০ মণ ফলন পাওয়া যায়। শুরুতেই প্রতি কেজি ৪০ টাকা দরে পাইকারি বিক্রি করছি। এতে আমরা লাভবান হচ্ছি।দেবহাটা উপজেলার সখিপুর মোড় এলাকার খুচরা পানিফল বিক্রেতা আবদুল গফুর ও রহিম মোড়ল জানান, বর্তমানে ৪০ টাকা কেজিতে কিনে ৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি করছেন। সাতক্ষীরা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, পানিফল একটি অপ্রধান ফল হলেও এটি সাতক্ষীরা জেলায় এটি উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করে আছে। কৃষকরা এক বিঘা জমিতে ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা খরচ করে ফল বিক্রি করতে পারেন ৪০ হাজার টাকার। এতে তার ২৮ থেকে ৩০ হাজার টাকা লাভ হয়। এটি পানিবদ্ধ স্থানে সহজে চাষ করা সম্ভব। উৎপাদনও খুব সহজ।তিনি বলেন, আগামীতে কৃষকরা যেন তাদের পরিত্যক্ত জলাবদ্ধ জায়গায় পরিকল্পিতভাবে পানিফল চাষ করে আর্থসামাজিক উন্নয়ন ঘটাতে পারেন। সে জন্য কৃষি বিভাগ থেকে তাদের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। তবে কৃষি বিভাগের তথ্যানুযায়ী চলতি বছর সাতক্ষীরা জেলায় ১৩৫ হেক্টর জমিতে পানিফলের আবাদ করা হয়েছে। ৩ হাজার ৫শ’ মেট্রিক টন ফল উৎপাদন হবে আশা করছেন কৃষি বিভাগ।পানিফল এখন সাতক্ষীরার গণ্ডি পার হয়ে দেশের বিভিন্ন জেলা সহ ঢাকার বাজার দখল করে নিয়েছে। ঢাকায় এর চাহিদা অনেক বেশি।

স্টাফ রিপোর্টার November 20, 2024
Share this Article
Facebook Twitter Whatsapp Whatsapp LinkedIn Email Copy Link Print
Previous Article রূপসায় দিনমজুরকে কুপিয়ে জখম
Next Article কেন ক্ষেপলেন সালমান
Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

দিনপঞ্জি

July 2025
S M T W T F S
 12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
2728293031  
« Jun    
- Advertisement -
Ad imageAd image
আরো পড়ুন
খুলনা

খুলনা-৬ (পাইকগাছা-কয়রা) নির্বাচনী এলাকায় সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারনা নেই বললে চলে

By করেস্পন্ডেন্ট 23 minutes ago
বাগেরহাট

ফকিরহাটে জগন্নাথ দেবের উল্টো রথটান অনুষ্ঠিত

By করেস্পন্ডেন্ট 2 hours ago
জাতীয়তাজা খবর

হাসিনার শাসনের লুটপাটের থিমে নতুন পোস্টার প্রকাশ

By করেস্পন্ডেন্ট 3 hours ago

এ সম্পর্কিত আরও খবর

জাতীয়তাজা খবর

হাসিনার শাসনের লুটপাটের থিমে নতুন পোস্টার প্রকাশ

By করেস্পন্ডেন্ট 3 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

তালায় টানা বৃষ্টিতে পানিতে তলিয়ে গেছে আমন বীজতলা

By করেস্পন্ডেন্ট 4 hours ago
সাতক্ষীরা

তালায় বৃদ্ধের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

By করেস্পন্ডেন্ট 4 hours ago

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

রেজি: কেএন ৭৫

প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক: আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত

Developed By Proxima Infotech and Ali Abrar

Removed from reading list

Undo
Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?