By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • জেলার খবর
    • খুলনা
    • চুয়াডাঙ্গা
    • বাগেরহাট
    • মাগুরা
    • যশোর
    • সাতক্ষীরা
  • ফিচার
  • ই-পেপার
Reading: সাতক্ষীরা-৪: বিএনপিতে কোন্দল, শক্ত অবস্থানে জামায়াত
Share
দৈনিক জন্মভূমিদৈনিক জন্মভূমি
Aa
  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • ই-পেপার
অনুসন্ধান করুন
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • ই-পেপার
Have an existing account? Sign In
Follow US
প্রধান সম্পাদক মনিরুল হুদা, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত
দৈনিক জন্মভূমি > জেলার খবর > সাতক্ষীরা > সাতক্ষীরা-৪: বিএনপিতে কোন্দল, শক্ত অবস্থানে জামায়াত
তাজা খবরসাতক্ষীরা

সাতক্ষীরা-৪: বিএনপিতে কোন্দল, শক্ত অবস্থানে জামায়াত

Last updated: 2025/09/30 at 2:21 PM
জন্মভূমি ডেস্ক 1 hour ago
Share
SHARE

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি : আগামী সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ছাড়া যদি নির্বাচন হয় তাহলে দেখা যাচ্ছে বর্তমান অবস্থা বিএনপিতে চরম অভ্যন্তরীণ কোনদল‌।‌‌জামায়াতে ইসলাম রয়েছে শক্ত অবস্থানে ‌। আর যদি আওয়ামী লীগ নির্বাচনে আসতে পারে তাহলে পাল্টে যেতে পারে ‌ভোটের হিসাব নিকাশ ‌।নির্বাচন কমিশন ঘোষিত সংসদীয় আসনের চূড়ান্ত সীমানা অনুযায়ী পূর্বের রূপে ফিরেছে সাতক্ষীরা-৪ আসন (শ্যামনগর, তৎকালীন সাতক্ষীরা-৫)।এতে আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে যেমন উচ্ছ্বাস সৃষ্টি হয়েছে, তেমনি অনেকের জন্য হতাশারও কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। নির্বাচন কমিশনের তথ্য মতে, ১৯৮৪ সালে সাতক্ষীরা জেলা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত সাতক্ষীরা জেলায় পাঁচটি সংসদীয় আসন ছিল। এক্ষেত্রে জেলার শ্যামনগর উপজেলা নিয়ে ছিল সাতক্ষীরা-৫ আসন। ২০০৮ সালে সাতক্ষীরা জেলা থেকে একটি আসন কমিয়ে চারটি আসন করা হয়। যেখানে শ্যামনগরের সঙ্গে কালিগঞ্জের আটটি ইউনিয়ন নিয়ে গঠন করা হয় সাতক্ষীরা-৪ আসন। এভাবেই চলেছে ২০২৪ সালের সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত।  সম্প্রতি আবার সাতক্ষীরার চারটি সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্বিন্যাস করা হয়েছে। যেখানে শুধুমাত্র শ্যামনগর উপজেলা নিয়ে গঠন করা হয়েছে সাতক্ষীরা-৪ আসন। সংসদীয় আসনের এ ভাঙা-গড়ার খেলায় এ আসনে কখনো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন শ্যামনগর থেকে, কখনও কালিগঞ্জ থেকে। এরই ধারাবাহিকতায় সম্ভাব্য মনোনয়ন প্রত্যাশীরা প্রস্তুতি নিয়েছেন শ্যামনগর-কালিগঞ্জ ধরে, কিন্তু আকস্মিক সীমানা পরিবর্তন হওয়ায় কালিগঞ্জ অংশের মনোনয়ন প্রত্যাশীরা পড়েছেন বিপাকে। যা তাদের জন্য অস্বস্তিরও কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বিপরীতে শ্যামনগর অংশের মনোনয়ন প্রত্যাশীরা রয়েছেন স্বস্তিতে।
খোঁজখবর নিয়ে জানা গেছে, শ্যামনগর উপজেলা নিয়ে গঠিত সাতক্ষীরা-৪ আসনের ভোটার সংখ্যা ২ লাখ ৯৫ হাজার ৫৩৬। এ আসনে অভ্যন্তরীণ কোন্দলে বিপর্যস্ত বিএনপির অন্তত পাঁচজন হেভিওয়েট প্রার্থী মাঠে রয়েছেন।
মনোনয়ন কিনতে চান কয়েকজন তরুণ নেতাও। বিপরীতে একক প্রার্থী নিয়ে স্বস্তিতে রয়েছে জামায়াত। মাঠে রয়েছেন ইসলামী আন্দোলনের একজন মনোনয়ন প্রত্যাশী। তবে, মাঠে দেখা যাচ্ছে না সদ্যগঠিত দল এনসিপির কোনো নেতাকর্মীকে।
তথ্য বিশ্লেষণে জানা গেছে, ১৯৮৪ সালে জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় সাতক্ষীরা। এরপর ১৯৮৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসন (শ্যামনগর, তৎকালীন সাতক্ষীরা-৫) থেকে জাতীয় পার্টির শেখ আবুল হোসেন, ১৯৮৮ সালে জাতীয় পার্টির শেখ আবুল হোসেন, ১৯৯১ সালে জামায়াতের গাজী নজরুল ইসলাম, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগের একে ফজলুল হক, ২০০১ সালে জামায়াতের গাজী নজরুল ইসলাম এবং ২০০৮ সালে তৎকালীন সাতক্ষীরা-৪ (শ্যামনগর-কালিগঞ্জের একাংশ) আসন থেকে জাতীয় পার্টির এইচএম গোলাম রেজা, ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগের জগলুল হায়দার, ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগের জগলুল হায়দার ও ২০২৪ সালে আওয়ামী লীগের আতাউল হক দোলন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
বর্তমানে মাঠে নেই কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া আওয়ামী লীগ। চোখে পড়ছে না জাতীয় পার্টির কোনো কার্যক্রমও। এ সুযোগে আসনটি পুনরুদ্ধার করতে চায় জামায়াত।  সেজন্য জামায়াতের সাবেক এমপি কাজী নজরুল ইসলাম বলেন সাতক্ষীরা৪ আসনে সবচেয়ে দৃশ্যমান কাজ করেছে আমি বলে দাবিদার এবং সাতক্ষীরা চায়ের আসনের সাধারণ মানুষ এই আগামী নির্বাচনে ব্যালটের মাধ্যমে বলে দিবে আমি উন্নয়ন করেছি কিনা তার প্রমাণ।
অপরদিকে সাতক্ষীরা জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর আসনটিতে একবারও জিততে না পারা বিএনপিও চায় প্রথমবারের মতো জিতে আসনটি তারেক রহমানকে উপহার দিতে।
শ্যামনগরের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কর্মী ও সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কেন্দ্র অনুযায়ী কমিটি গঠন, পোলিং এজেন্টদের প্রশিক্ষণ, প্রচারণা ও গণসংযোগের মধ্য দিয়ে সাতক্ষীরা-৪ আসনে জামায়াত মনোনীত একক প্রার্থী ও সাবেক এমপি (সংসদ সদস্য) গাজী নজরুল ইসলামের নির্বাচনী প্রস্তুতি জোরদার করেছে দলটি।
একইভাবে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশায় তৃণমূলে গণসংযোগের পাশাপাশি দলকে সুসংগঠিত করতে ব্যস্ত সময় পার করছেন সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ড. মনিরুজ্জামান মনির, শ্যামনগর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও জেলা বিএনপির সদস্য মাস্টার আব্দুল ওয়াহেদ এবং শ্যামনগর উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক ও জেলা বিএনপির সদস্য আশেক এলাহি মুন্না।
এ তালিকায় আরও রয়েছেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও তৎকালীন সাতক্ষীরা-৪ (কালিগঞ্জ-দেবহাটা) আসনের সাবেক এমপি কাজী আলাউদ্দিন ও জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সৈয়দ ইফতেখার আলী।
তবে কাজী আলাউদ্দিন ও অ্যাডভোকেট সৈয়দ ইফতেখার আলী পড়েছেন আসনের সীমানা পুনর্বিন্যাসজনিত জটিলতায়। আর বাকি মনোনয়ন প্রত্যাশীরা শ্যামনগরে অবস্থানগত কারণে সুবিধাজনক স্থানে থাকলেও দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল নিরসন করতে না পারলে সাতক্ষীরা-৪ আসনে জয় অর্জন করা অসাধ্য হয়ে পড়বে বিএনপির জন্য।
যদিও দলটির নেতাকর্মীরা বলছেন, উপজেলা বিএনপির কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া চলমান। কমিটি গঠনের কার্যক্রম শেষ হলে নেতাকর্মীদের মধ্যে কোনো কোন্দল থাকবে না।
এ আসন থেকে নির্বাচনে অংশ নিতে পারেন সাতক্ষীরা-৪ (শ্যামনগর-কালিগঞ্জের একাংশ) আসনের সাবেক এমপি এইচএম গোলাম রেজা।
জামায়াত-বিএনপির বাইরে নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা চালাতে দেখা গেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত প্রার্থী মোস্তফা আল মামুনকে (হাজি মনির)।
সব মিলিয়ে এ আসনে বিএনপি ও জামায়াতের মধ্যে মূল লড়াইটা হবে। তবে জাতীয় পার্টি আওয়ামী লীগ ‌নির্বাচনে এলে বদলে যেতে পারে সমীকরণ।
নির্বাচনী প্রস্তুতি প্রসঙ্গে শ্যামনগর উপজেলা জামায়াতের আমির মাওলানা আব্দুর রহমান বলেন, সাতক্ষীরা-৪ আসনে জামায়াতের প্রার্থী সাবেক এমপি গাজী নজরুল ইসলাম। আমরা প্রতিপক্ষকে দুর্বল না ভেবে সংসদীয় আসনের প্রতিটি মানুষের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করছি। তাদের আমাদের প্রতিশ্রুতিগুলো জানাচ্ছি। আশা করছি, আমরা বিপুল ভোটে জয়লাভ করব।
দলীয় মনোনয়ন ও দলের সাংগঠনিক কার্যক্রম নিয়ে সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ড. মনিরুজ্জামান মনির বলেন, গত ফেব্রুয়ারির শেষ সপ্তাহে আমি দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে দেখা করি। তিনি আমাকে তৃণমূলে গণসংযোগ বৃদ্ধি, দলকে সুসংগঠিত করার ও জনসম্পৃক্ততা বাড়ানো নির্দেশ দেন এবং প্রস্তুতি নিতে বলেন। আমি সে অনুযায়ী কাজ করছি।
দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আসলে মনোনয়ন প্রত্যাশী যারা থাকেন, তাদের কেন্দ্র করে একটি বলয় গড়ে ওঠে। এটা মনোনয়ন কেন্দ্রিক। দল যখন চূড়ান্ত মনোনয়ন দেবে, এ দূরত্ব কমে আসবে। এরই মধ্যে দূরত্ব কমে আসতে শুরু করেছে। যাকেই মনোনয়ন দিক না কেন, আমাদের সবারই লক্ষ্য ধানের শীষকে জয়যুক্ত করা।
শ্যামনগর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও জেলা বিএনপির সদস্য মাস্টার আব্দুল ওয়াহেদ বলেন, শ্যামনগরে বিএনপির কার্যক্রম শুরুর পর থেকে আমি দলের সঙ্গে আছি। নেতৃত্ব দিচ্ছি। উপজেলার তৃণমূল পর্যায়ে দলকে সংগঠিত করেছি। আগে আমাদের শ্যামনগরে বিএনপিতে কোনো গ্রুপিং ছিল না। যখন জেলা কমিটির নেতৃত্বে ইফতেখার আলী ও তারিকুল হাসান এলেন, তখন থেকেই গ্রুপিং শুরু। এ গ্রুপিংটা মূলত সাতক্ষীরা কেন্দ্রিক। তবে, আমি মনোনয়ন পেলে কোনো গ্রুপিং থাকবে না।
তিনি আরও বলেন, আমি শ্যামনগর পাইলট হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক ছিলাম, শ্যামনগর সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ছিলাম, উপজেলা শিক্ষক সমিতির সভাপতি ছিলাম, শ্যামনগর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ছিলাম, উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক ছিলাম। শ্যামনগরের প্রতিটি পরিবারই আমার পরিবার। এজন্য মনোনয়ন প্রাপ্তির ব্যাপারে আমি যথেষ্ট আশাবাদী।
শ্যামনগর উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক ও জেলা বিএনপির সদস্য আশেক এলাহি মুন্না বলেন, আমরা সাতক্ষীরা-৪ আসনটি তারেক রহমানকে উপহার দিতে চাই। এজন্য তৃণমূলে দলকে সুসংগঠিত করা হচ্ছে। ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। আগামী নির্বাচনে আমি দলের মনোনয়ন প্রত্যাশী।
দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বর্তমানে শ্যামনগরে উপজেলা কমিটি গঠনের কার্যক্রম চলমান। কমিটি হয়ে গেলে এ কোন্দল আর থাকবে না। এছাড়া আমরা বসেও সিদ্ধান্ত নিয়েছি, দল যাকে মনোনয়ন দেবে, আমরা তাকে জয়যুক্ত করতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করব।
বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও তৎকালীন সাতক্ষীরা-৪ (কালিগঞ্জ-দেবহাটা) আসনের সাবেক এমপি কাজী আলাউদ্দিন বলেন, আমি এক সময় কালিগঞ্জ-দেবহাটা আসনের এমপি ছিলাম। এখন নির্বাচন কমিশন ঘোষিত সংসদীয় আসনের চূড়ান্ত সীমানা অনুযায়ী দেবহাটা পড়েছে সাতক্ষীরা-২ আসনের (সাতক্ষীরা সদর ও দেবহাটা) মধ্যে, আর কালিগঞ্জ পড়েছে সাতক্ষীরা-৩ আসনের (কালিগঞ্জ-আশাশুনি) মধ্যে। আমি বিগত ১৫ বছর কাজ করেছি শ্যামনগর ও কালিগঞ্জে। এখনো শ্যামনগর ও কালিগঞ্জেই কাজ করছি, প্রতিদিন দুই উপজেলাতেই একাধিক প্রোগ্রামে অংশ নিচ্ছি। দুই আসনের নেতাকর্মীরাই আমাকে চাচ্ছে, তারা বলছে, আমাদের ছেড়ে যেয়েন না। এমন পরিস্থিতিতে আমি চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের জন্য দলীয় হাই কমান্ডের সিগন্যালের অপেক্ষায় আছি।
জেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সৈয়দ ইফতেখার আলী জানান, তিনি সাতক্ষীরা-২ ও সাতক্ষীরা-৪ আসনকে সামনে রেখে এগুচ্ছেন। কেন্দ্রের সিগন্যাল পেলে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করবেন।  তিনি আরো বলেন ১৯৯১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালী আমি শ্যামনগরে মানুষের জন্য অনেক কাজ করেছি বিশেষ করে শ্যামনগরে উপকূলী অঞ্চলে অধিকাংশ মানুষের জীবন জীবিকা সুন্দরবনের উপর তৎকালীন সময় এই সমস্ত বনজীবীরা না নামক কি নির্যাতনের শিকার হয়েছিল আমি সেখানে ঝাঁপিয়ে পড়ে সুন্দরবন রেনু পোনা ‌আহরণ ও সামুদ্রিক মৎস্যজীবী সমিতি গড়ে তুলে নির্যাতিত বনজীবীদের নিয়ে আন্দোলন সংগ্রাম করি এবং বনজবীদের নানামুখী নির্যাতনের হাত থেকে ‌রক্ষা করি যা এখনও পর্যন্ত এলাকার বনজীবীদের স্মরণ ‌রয়েছে। শ্যামনগরের সাধারণ মানুষের বিভিন্ন মামলা-মকদ্দমা তৎকালীন সময় আমি আইনগতভাবে যার যতটুকু পেরেছি সহায়তা করেছি এখনো সেই ধারা অব্যাহত রয়েছে তাতে ওই এলাকার মানুষ আমার প্রতি এখনো পর্যন্ত খুশি রয়েছে বলে আমি মনে করি।
নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রসঙ্গে সাবেক এমপি এইচএম গোলাম রেজা বলেন, আগামী নির্বাচনে অংশ নেব। আমি শ্যামনগর ও কালিগঞ্জের মানুষের সঙ্গে সব সময় ছিলাম, থাকব। তিনি এই প্রতিবেদকের সাথে আলাপ কালে বলেন আমি এমপি থাকাকালীন আমার নিজের পকেটের টাকায় শ্যামনগরে পরিবহন টার্মিনাল করে দিয়েছি আপনারা খোঁজ নিয়ে দেখেন সেখানে একটি টাকা সরকারি খাত থেকে ব্যয় দেখানো হয়নি। তিনি আরো বলেন আমি এমপি থাকাকালীন নাওয়াবেকি থেকে মুন্সিগঞ্জ গ্যারেজ পর্যন্ত কার্পেটিং রাস্তা করেছি। আমি এমপি থাকাকালীন কালিগঞ্জ শিমুল রেজা এমপি কলেজ করেছি সেখানে বর্তমান শতশত শিক্ষার্থীরা শিক্ষাব্যবস্থা পাচ্ছে। এছাড়াও বিভিন্ন মসজিদ মন্দির সামাজিক প্রতিষ্ঠানে সরকারি ও নিজস্বভাবে অর্থনৈতিক সহায়তা করেছি। তিনি আরো বলেন একটি মানুষের কাছ থেকে অবৈধ পয়সা গ্রহণ করেছি এমন কোন প্রমাণ কেউ দেখাতে পারবে না আর আমি তা করেনি আমার তা প্রয়োজনও না।

জন্মভূমি ডেস্ক September 30, 2025
Share this Article
Facebook Twitter Whatsapp Whatsapp LinkedIn Email Copy Link Print
Previous Article সাতক্ষীরা ‌ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সুশিক্ষায় গড়ে তুলতে মাদরাসার কার্যক্রম বাড়াতে হবে’
Next Article তালায় বিভিন্ন পূজা মণ্ডপ পরিদর্শনে সাবেক এমপি হাবিবুল ইসলাম হাবিব

দিনপঞ্জি

September 2025
S M T W T F S
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
282930  
« Aug    
- Advertisement -
Ad imageAd image
আরো পড়ুন
তাজা খবরসাতক্ষীরা

তালায় বিভিন্ন পূজা মণ্ডপ পরিদর্শনে সাবেক এমপি হাবিবুল ইসলাম হাবিব

By জন্মভূমি ডেস্ক 28 minutes ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

সাতক্ষীরা-৪: বিএনপিতে কোন্দল, শক্ত অবস্থানে জামায়াত

By জন্মভূমি ডেস্ক 1 hour ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

সাতক্ষীরা ‌ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সুশিক্ষায় গড়ে তুলতে মাদরাসার কার্যক্রম বাড়াতে হবে’

By জন্মভূমি ডেস্ক 3 hours ago

এ সম্পর্কিত আরও খবর

তাজা খবরসাতক্ষীরা

তালায় বিভিন্ন পূজা মণ্ডপ পরিদর্শনে সাবেক এমপি হাবিবুল ইসলাম হাবিব

By জন্মভূমি ডেস্ক 28 minutes ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

সাতক্ষীরা ‌ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সুশিক্ষায় গড়ে তুলতে মাদরাসার কার্যক্রম বাড়াতে হবে’

By জন্মভূমি ডেস্ক 3 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

সাতক্ষীরা ‌প্রাথমিক শিক্ষকদের নিরাপদ খাদ্য বিষয়ে প্রশিক্ষণ

By জন্মভূমি ডেস্ক 4 hours ago

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

রেজি: কেএন ৭৫

প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক: আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত

Developed By Proxima Infotech and Ali Abrar

Removed from reading list

Undo
Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?