By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • জেলার খবর
    • খুলনা
    • চুয়াডাঙ্গা
    • বাগেরহাট
    • মাগুরা
    • যশোর
    • সাতক্ষীরা
  • ফিচার
  • ই-পেপার
Reading: সুন্দরবনের ইতিহাস নিয়ে নতুন প্রজন্মকে জানতে হবে পর্ব ৩
Share
দৈনিক জন্মভূমিদৈনিক জন্মভূমি
Aa
  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • ই-পেপার
অনুসন্ধান করুন
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • ই-পেপার
Have an existing account? Sign In
Follow US
প্রধান সম্পাদক মনিরুল হুদা, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত
দৈনিক জন্মভূমি > জেলার খবর > সাতক্ষীরা > সুন্দরবনের ইতিহাস নিয়ে নতুন প্রজন্মকে জানতে হবে পর্ব ৩
তাজা খবরসাতক্ষীরা

সুন্দরবনের ইতিহাস নিয়ে নতুন প্রজন্মকে জানতে হবে পর্ব ৩

Last updated: 2025/03/24 at 10:35 PM
করেস্পন্ডেন্ট 13 hours ago
Share
SHARE

সিরাজুল ইসলাম ‌, শ্যামনগর : বিশ্বের অন্যান্য ম্যানগ্রোভ বনের তুলনায় সুন্দরবন জীব বৈচিত্রে অধিকতর সমৃদ্ধ। এই প্রাকৃতিক লীলাভূমির ভৌগলিক গঠন ব-দ্বীপীয়, যার উপরিতলে রয়েছে অসংখ্য জলধারা এবং জলতরে ছড়িয়ে আছে মাটির দেয়াল(Mud walls) ও কাদা-চর(Mudflats)।সুন্দরবন (১ম পর্ব): নামকরণ ও ইতিহাসসুন্দরবন (২য় পর্ব): ভৌগলিক অবস্থা ও ভূ-প্রকৃতিএতে আরো রয়েছে সমুদ্র সমতলের গড় উচ্চতার চেয়ে উঁচুতে থাকা প্রান্তীয় তৃণভূমি, বালুতট(Sandbars) এবং দ্বীপ, যেগুলো জুড়ে জালের মতো জড়িয়ে আছে খাল, জলতলের মাটির দেয়াল, আদি ব-দ্বীপীয় কাদা ও সঞ্চিত পলি। সমুদ্র সমতল থেকে সুন্দরবনের উচ্চতা স্থানভেদে ০.৮ মিটার থেকে ২.৫ মিটার। গড়ে এ বনের তাপমাত্রা সর্বনিম্ন ২০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড এবং সর্বোচ্চ ৪৮ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড এবং বাতাসের আদ্রতা ৮০%। এ বনের বাস্তুসংস্থান (Ecology) যথেষ্ট জটিল। সামুদ্রিক বিষয়ের গঠন প্রক্রিয়া,উদ্ভিদ বৈচিত্র্য(Floral diversity) ও প্রাণী বৈচিত্র্যের(Faunal diversity) ক্ষেত্রে এখানকার জৈবিক উপাদান গুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সৈকত(Beaches), মোহনা (Estuaries), স্থায়ী ও অস্থায়ী জলাভূমি(Permanent /Temporary swamps), কাদা-চর(Mudflats), খাঁড়ি(Creeks), বালিয়াড়ি(Sand dune), মাটির স্তুপের মতো বৈচিত্র্যময় অংশ গঠিত হয়েছে এখানে।বনের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত নদীগুলোর জোয়ার-ভাটায় প্রতিদিন প্লাবিত হয় এর তপ্ত বক্ষ। জোয়ারে তার বুকে জাগে ‘জাগরণ’। ভাটায় শিহরণ! মানুষের জীবনের সাথে কি অদ্ভুত মেলবন্ধন! মানব জীবনে কখনো আসে জোয়ার, কখনো ভাটা। অর্থাত্ সুখ-দুঃখ একাকার। সুখের মধ্যে অজানা দুঃখ, দুঃখের মধ্যে সুখের স্নিগ্ধ হাতছানি অনুভব করাই জীবন। বনের প্রাকৃতিক পরিবেশের স্পর্শকাতরতা বনজীবীদের পরিণত করে অতিপ্রাকৃত বিশ্বাসের ধারক-বাহক-চারক রূপে। গাজী কালু, চম্পাবতী, বনদেবী, বন বিবি, বাঘ মামা, জীন-পরী এরূপ নানা রূপকথা, কল্পকাহিনি, কিংবদন্তী যেমন বনজীবীদের আচ্ছন্ন করে রাখে তেমনি আবার এসবকে ঘিরে সুন্দরবনের লাগোয়া জনপদে বহমান লোকসংস্কৃতির নানা চর্চা। শত বছর ধরে বন নির্ভর মানুষ জীবন-জীবিকার প্রয়োজনে এ বন থেকে কাঠ, গোলপাতা, মাছ, মধু, মোম, শামুক, কাকড়া, কেওড়া ফল আহরণ করে আসছে। বনে সুন্দরী, গেওয়া, পশুর, গরান, কেওয়া, ধুন্দল, বাইনসহ রয়েছে ৩৩৪ প্রজাতির গাছপালা। আরো রয়েছে ১৬৫ প্রজতির শৈবাল ও ১৩ প্রজাতির অর্কিড। বন্য প্রাণীর বৃহত্তম আবাসভূমি সুন্দরবনে রয়েছে রয়েল বেঙ্গল টাইগার, চিত্রল ও মায়া হরিণ, বন্য শূকর, বানর, বনমোরগ, উদবিড়াল, বিলুপ্তপ্রায় ইরাবতিসহ ছয় প্রজাতির ডলফিন, লোনাপানির কুমির, কচ্ছপ, বিভিন্ন প্রজাতির সাপসহ ৩৭৫ প্রজাতির বন্য প্রাণী। ৩০০ প্রজাতির পাখি, রুপালি ইলিশসহ ২১০ প্রজাতির সাদা মাছ, ২৬ প্রজাতির চিংড়ি, বিশ্বখ্যাত শিলা কাঁকড়াসহ ১৩ প্রজাতির কাঁকড়া, এক প্রজাতির লবস্টার ও ৪২ প্রজাতির মলাস্কা বা শামুক-ঝিনুক।সমৃদ্ধ সম্পদের সুন্দরবন প্রকৃতির মোহনীয় সৌন্দর্যকে শুধু জাত-উপজাত উত্পাদনের আঁধারের গণ্ডিতে বেঁধে রাখেনি, নিজেকে তুলে ধরেছে রূপ, রস, গন্ধ, আস্বাদনে তৃপ্ত মানুষের কাছে। সুন্দরবন শুধুমাত্র সৌন্দর্যবৃদ্ধি’ই করেনি, তার বিশাল বুকে আশ্রয় দিয়েছে প্রকৃতির অকৃত্রিম বন্ধু গাছ-পালা ও বন্যপ্রাণীকে। সুন্দরবনের মূল আকর্ষণ মায়া হরিণ। বনের ভেতর একটু যেতেই চোখে পড়ে তার নিষ্পাপ চাহনি। ‘এক মুহূর্তের চোখাচোখি, তারপর দলবেঁধে ছুটাছুটি।’ কখনো দেখা যাবে, বানর হরিণের বন্ধুত্বের নিদর্শন। বানরের ফেলা গাছের পাতা হরিণের উপাদেয় খাদ্য। ডালের ফাঁকে ফাঁকে সূর্যের কিরণ উঁকি দেয়। কুমিরের নদী থেকে ওঠা দেখে মনে হয়, ‘গ্রাম্য বধূ তার প্রাতঃস্নান সাঙ্গ করে বাড়ি ফিরছে।’ চিকন ডালে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে সেই দৃশ্য দেখতেই ব্যস্ত বিষধর সাপ। পাখির কলকাকলিতে মুখরিত এই বনের চারিদিক। তবুও বুকের মধ্যে দুরু দুরু করে ওঠে, ‘কখন যেন বাঘ মামা, দেয় হানা’।রাশমেলা উদযাপনে সুন্দরবন ভ্রমন আপনাকে দিবে নতুনত্বের স্বাদসুন্দরবনের অস্তিত্বের লড়াইয়ে আমাদের জাতীয় পশু রয়েল বেঙ্গল টাইগারের রয়েছে অপরিসীম দান। সুন্দরবন মানেই ‘রয়েল বেঙ্গল টাইগার। সুন্দরবনের এই প্রকৃতিক সৌন্দার্য দেশের সীমানা অতিক্রম করে পৌঁছে গেছে বৈশ্বিক পরিমণ্ডলে। বিশ্বের ১৫টি প্রাকৃতিক আশ্চর্য্যের মধ্যে সুন্দরবন হচ্ছে অন্যতম।যার আকর্ষণে দেশ-বিদেশ থেকে ছুটে আসে পর্যটক। যারা এ বাঁদাবনের জীব-বৈচিত্রের নানা রূপকে শুধু উপভোগই করেন না, অন্তর্নিহিত সৌন্দর্য্যকেও উপলব্ধি করতে চান। বন বিভাগ ও ট্যুর অপারেটরদের সহায়তায় সুন্দরবনের নদী পথে নির্ধারিত ভ্রমণ রুটে জলযানে ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ রয়েছে। সুন্দরবন বিশ্বের একক বৃহত্তম প্রাকৃতিক ম্যানগ্রোভ বন। কোলাহলমুক্ত নির্মল পরিবেশ, অপরূপ নৈসর্গিক সৌন্দর্য, সমৃদ্ধ জীব-বৈচিত্র, বনের ভেতরে অসংখ্য জোয়ার-ভাটার খেলা, বাঘ, হরিণ, কুমির, ডলফিন, বানর, শুকরসহ হাজারও পশু-পাখির অবাধ বিচরণ। বনজীবী তথা বাওয়ালী, মৌয়ালী ও জেলেদের সংস্কৃতি উপভোগ করার জন্য প্রতিবছর হাজারও দেশি-বিদেশি পর্যটক সুন্দরবন ভ্রমণ করেন।এই বনের সুন্দরী বৃক্ষ বড় খুঁটি তৈরিতে, গেওয়া নিউজপ্রিন্ট ও দেয়াশায় কারখানায়, ধুন্দল পেন্সিল তৈরিতে, গরানের বাঁকল চামড়া পাকা করার কাজে, গোলপাতা ঘরের ছাউনিতে ব্যবহূত হয়। এ বন থেকে প্রচুর মধু ও মোম আহরণ করা হয়। দেশের অর্থনীতিতে যার রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। বনের মধ্যে প্রবাহিত নদীগুলোকে এর শিরা উপ-শিরা বলা যায়। নদীগুলোকে আশ্রয় করেই বন্য পশু-পাখিরা বেঁচে থাকে। বর্তমানে জলবায়ু পরিবর্তন, প্রাকৃতিক বিপর্যয় এবং মানবসৃষ্ট নানা কর্মকাণ্ডে সুন্দরবন ঐতিহ্য হারাতে বসেছে। ২০০৯ সালে প্রলয়ঙ্করী সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস ‘আইলা’ ওই এলাকার জীবনের জন্য ডেকে আনে ‘মরণবাণ’। ধ্বংস হয় সুন্দরবনের প্রাণ ও সৌন্দর্য বর্ধনকারী বিভিন্ন প্রকার গাছ-গাছালি। প্রাণ হারায় প্রকৃতির অকৃত্রিম বন্ধু নিরীহ পশু-পাখি।সুন্দরবনের প্রাকৃতিক তথা বনজ ও জলজ সম্পদ যত দ্রুত ফুরিয়ে যাবে তত দ্রুত এসব সম্পদের উপর নির্ভরশীল উপকুলের লক্ষ লক্ষ পেশাজীবী ও তাদের পরিবার পরিজনের জীবন – জীবিকা মারাত্মক হুমকির মুখে পড়বে। দারিদ্র্য বিমোচনের মাধ্যমে আমরা আগামী এক দশকে “মধ্যম আয়ের দেশ” হবার যে স্বপ্ন দেখছি তা দারুণ ভাবে বাধাগ্রস্ত হবে। এ আশংকা থেকে পরিত্রাণ পেতে প্রকৃত দেশপ্রেমিক বন ও পরিবেশ বিশেষজ্ঞদের সাথে পরামর্শ করে জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবর্তিত পরিবেশের সঙ্গে সংগতি রেখে সুন্দরবন অঞ্চলের বনজ ও জলজ সম্পদ সংরক্ষণ ও আহরণের একটি সমন্বিত পরিকল্পনা প্রনয়ন করা দরকার। তবে কোন অবস্থায়ই ভাড়াটে বিশেষজ্ঞদের উপর নির্ভর করে নয়। সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এদিকে নজর দেবেন সেটাই দেশের মানুষের প্রত্যাশা।সুন্দরবনের বন্যপ্রানীসুন্দরবনের বিশাল এলাকা জুড়ে রয়েছে অসংখ্য জীবজন্তু ও গাছপালা। বাংলাদেশের মধ্যে সুন্দরবনই বন্যপ্রাণীর বৃহত্তম আবাসস্থল। এখানে ৩৭৫ প্রজাতির অধিক বন্যপ্রাণী আছে, যার মধ্যে ৩৫ প্রজাতির সরিসৃপ, ৩১৫ প্রজাতির পাখি, ৪২ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী অন্তর্ভুক্ত। ২৯১ প্রজাতির মধ্যে ২১০ প্রজাতির সাদা মাছ, ২৪ প্রজাতির চিংড়ি, ১৪ প্রজাতির কাকড়া এবং ৭৩ প্রজাতির মলাস্কা ও ৮ প্রজাতির উভচর প্রাণী বাস করে সুন্দরবনে। সুন্দরবনের প্রধান প্রধান বন্য প্রাণীর মধ্যে রয়েছে রয়েল বেঙ্গল টাইগার, চিত্রল হরিণ, বন্য শুকর, বানর, নোনা পানির কুমির, অজগর, কচ্ছপ, ডলফিন, উদবিড়াল,মেছো বিড়াল, বন বিড়াল, রাজগোখরা, উদবিড়াল, গণ্ডার, মহিষ, শুশুক, গিরগিটি ইত্যাদি রয়েছে। রয়েছে নানা প্রজাতির পাখি ও অণুজীব। যারা উদ্ভিদ ও প্রাণী নিয়ে গবেষণা করতে চায় তাদের জন্য সুন্দরবন যেন স্বর্গরাজ্য।সুন্দরবনে অবাধে ছুটে চলে হরিণের দল। বানরেরা নিজের মতো খুনসুটি আর অভিমান নিয়ে বসবাস করে। রয়েল বেঙ্গল টাইগার পুরো বনে কেমন যেন দখলদারের মতো রাজত্ব করে চলে। সুন্দরবনের প্রায় সব জায়গাতেই বিভিন্ন প্রজাতির পাখি দেখা যায়। সুন্দরবনে প্রায় ২৭০ প্রজাতির আবাসিক এবং ৫০ প্রজাতির বিচরণশীল পাখির দেখা মেলে। স্থায়ীভাবে বসাবাসকারী পাখি ছাড়াও, বিভিন্ন ঋতুতে অতিথি পাখি দেখা যায়। বড় পাখীগুলো মধ্যে গাড়াপোলা ও মদনটাক বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য, রয়েছে নয় প্রজাতির মাছরাঙা ।রাশমেলা উদযাপনে সুন্দরবন ভ্রমন আপনাকে দিবে নতুনত্বের স্বাদএছাড়াও আছে– বাঁশ কুরাল, বিল শিকারী, করমমূলী, কাক, গয়ার, গাঙ শালিক, চিল, টিয়া, দুধরাজ, দোয়েল, পানকৌড়ি, ফিঙে, বাটাঙ, বালিহাস, ভীমরাজ, মানিকজোড়, রক্তরাজ, শকুন, শামুকখোল, শ্বেতকাক, কাঠঠোকরা, ভগীরথ, পেঁচা, মধুপায়ী, বুলবুল, শালিক, ফিঙে, বাবুই, ঘুঘু, বেনে বৌ, হাঁড়িচাঁচা, ফুলঝুরি, মুনিয়া, টুনটুনি এবং নানা ধরনের ছোট ছোট গায়ক পাখি। প্রায় ৫০ প্রজাতির সরীসৃপ প্রজাতির প্রাণীর মধ্যে সাত মিটার দৈর্ঘ্যবিশিষ্ট মোহনার কুমির সুন্দরবনের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ। কুমির ছাড়াও রয়েছে টিকটিকি জাতীয় সরীসৃপ, কচ্ছপ।সুন্দরবনে হাঁটার সময় পায়ের ওপর দিয়ে কোনো কিছু বেয়ে চলে গেলে মোটেই অবাক হবেন না যেন! কেননা সমগ্র সুন্দরবন জুড়ে প্রচুর সাপের আনাগোনা পরিলক্ষিত হয়। সাপের মধ্যে শঙ্খচূড় (King cobra), রাসেলস ভাইপার, অজগর, ব্যান্ডেড ক্রেইট উল্লেখযোগ্য। নানান প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট হুমকির মুখে সুন্দরবনের প্রায় ২৯ প্রজাতির প্রাণী বিলুপ্ত হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বাঘরোল, চিতা বিড়াল, ভোঁদড়, গণ্ডার, ইরাবতী (ডলফিন), শুশুক, নীল গাই, নেকড়ে, সমুদ্র ঈগল, সাদা পেঁচা, দৈত্য বকসহ নাম না জানা নানান প্রজাতির প্রাণী।

করেস্পন্ডেন্ট June 18, 2025
Share this Article
Facebook Twitter Whatsapp Whatsapp LinkedIn Email Copy Link Print
Previous Article অভয়নগরে হাসান শেখকে হত্যার ঘটনায় আটক ৫
Next Article শ্যামনগরে বিধবার বাস্তভিটা দখলের অভিযোগ, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা
Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

দিনপঞ্জি

June 2025
S M T W T F S
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
2930  
« May    
- Advertisement -
Ad imageAd image
আরো পড়ুন
বরিশাল

মঠবাড়িয়ায় কৃষকদের মাঝে চারা-সার ও বীজ বিতরণ

By করেস্পন্ডেন্ট 6 minutes ago
খুলনা

টানা দুইবার টাইমস হায়ার ইমপ্যাক্ট র‍্যাঙ্কিংয়ে খুবি

By করেস্পন্ডেন্ট 9 minutes ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

সাতক্ষীরায় সকাল থেকে টানা বৃষ্টি, বিপাকে খেটে খাওয়া মানুষ

By করেস্পন্ডেন্ট 13 minutes ago

এ সম্পর্কিত আরও খবর

তাজা খবরসাতক্ষীরা

সাতক্ষীরায় সকাল থেকে টানা বৃষ্টি, বিপাকে খেটে খাওয়া মানুষ

By করেস্পন্ডেন্ট 13 minutes ago
খুলনাতাজা খবর

খুলনায় বৃষ্টির আধিপত্য: অতি ভারী বর্ষণে ধান চাষীদের বিপাকে পড়ার শঙ্কা

By করেস্পন্ডেন্ট 3 hours ago
সাতক্ষীরা

স্বামী শ্বশুর-শাশুড়ীর অত্যাচার সইতে না পেরে সন্তানসহ পথে পথে ঘুরছে শ্রাবন্তী

By করেস্পন্ডেন্ট 4 hours ago

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

রেজি: কেএন ৭৫

প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক: আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত

Developed By Proxima Infotech and Ali Abrar

Removed from reading list

Undo
Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?