সিরাজুল ইসলাম, শ্যামনগর : বিভিন্ন ইতিহাসের পাতা থেকে খুঁজে পাওয়া যায় ৮৭টি প্রলংকারী ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস থেকে উপকূলীয় কোটি মানুষের জান মাল রক্ষা করেছে সুন্দরবন। সুন্দরবন নিজের বুক পেতে দিয়ে এই সমস্ত প্রলংকারী ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলা করেছে কিন্তু আঘাত করতে দেয়নি উপকূলের মানুষের উপর জান মালের উপর গাছপালার উপর পশু পাখির উপর,,, এভাবেই বছরের পর বছর বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলীয় মানুষের ভৌগোলিক কারণে প্রলংকারী ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষা করে চলেছে সুন্দরবন,, আর আমরা সেই সুন্দরবনকে নানাভাবে অত্যাচার করে ক্ষতিতে প্রতিনিয়ত জর্জরিত করছি কেহবা সুন্দরবনের গাছ কেটে উজার করে দিচ্ছে কেউবা বিষ দিয়ে মাছ শিকার করে মৎস্য সম্পদ ধ্বংস করে দিচ্ছে আবার কেউবা হরিণ শিকার করে সুন্দরবনের প্রাণী সম্পদ ধ্বংস করে দিচ্ছি অনেকে আবার সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগার বাঘ হত্যা করছি। উপকূল বাঁশি পিছিয়ে আসতে হবে আমাদের সুন্দরবনের উপর এই সমস্ত অপকর্ম থেকে সুন্দরবন না থাকলে উপকূলীয় কোটি কোটি মানুষের বসবাস করা দুষ্কার হয়ে পড়বে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে উপকূলীয় অঞ্চলে আমাদের বসবাস করতে হবে প্রতিনিয়ত শিকার হতে হবে প্রলংকারী ঘূর্ণিঝড় জলোচ্ছ্বাস সহ নানা বিপদের,। তাই ফিরে আসুন সবাই ওয়াদাবদ্ধ করি সুন্দরবন আমাদের মা মাকে আমরা ক্ষতি করব না। ইতিহাসের পাতা থেকে আজ পর্যন্ত যত ঘূর্ণিঝড় জলোচ্ছ্বাস থেকে সুন্দরবনের কারণে আমরা রক্ষা পেয়েছি তার নিম্নরূপ আপনাদের কাছে তুলে ধরা হলো,, ২০০০ সালের আগে ঘূর্ণিঝড়ের কোন নাম ছিল না তখন ঘূর্ণিঝড় কে প্রবাল আকার ধারণ করলে হারিকেন ঝড়ে নাম করা হতো,। ২০০০ সালের পর থেকে ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করা হয়েছে,, ১৫৮২ সালে ঘূর্ণিঝড় হারিকেন উপকূলীয় আঘাত আনে তাতে মানুষের গবাদি পশুর গাছ পালার মারাত্মক ক্ষতি হয়। ১৫৮৫ সালের ১৩ই মে ঘূর্ণিঝড় হারিকেনের কারণে সুন্দরবন থাকায় উপকূলীয় মানুষের তেমন ক্ষয়ক্ষতি হতে পারেনি তবুও সে আমলের ক্ষয়ক্ষতির কোন ইতিহাস খুঁজে পাওয়া যায়নি,, ১৬৯৯ সালে বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলে প্রলংকারী ঘূর্ণিঝড় হারিকেন লন্ডভন্ড করে দেয় তাতেও সুন্দরবনের কারণে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কম ছিল বলে ইতিহাস থেকে পাওয়া যায়, ১৭৬০ সালে বাংলাদেশের উপকূলে একটি ঘূর্ণিঝড় হয়, ১৭৬৫ সালে ১৩ই মে বাংলাদেশের উপকূলে মারাত্মক ঘূর্ণিঝড় আঘাত আনে, ১৭৬৭সালের ২৯ নভেম্বর একটি প্রলংকারী ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলে আঘাত আনে। ১৯৬৭ সালের ১২ই ডিসেম্বর বাংলাদেশের উপকূলে আরেকটি ঘূর্ণিঝড় আঘাত আনে সুন্দরবনের কারণে তাতেও ক্ষয়ক্ষতি হতে পারেনি, ১৭৯৭ সালের ২১ শে মে একটি ঘূর্ণিঝড় হারিকেনে রূপ নিয়ে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে সুন্দরবনের উপর দিয়ে বয়ে যায় তাতে মানুষের কোন জান মালের ক্ষতি হয়নি। ১৮২২ সালের ১৩ই জুন বাংলাদেশের উপকূলে আরেকটি হারিকেন ঝড়ের রূপ নেয় প্রবাল আকারের বৃষ্টির কারণে তাতে উপকূলীয় মানুষের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি, ১৮২৩ সালের ২ জুন বাংলাদেশের উপকূলে একটি ঘূর্ণিঝড় আঘাত আনে। ১৮২৪ সালে আট জুন বাংলাদেশের উপকূলে ঘূর্ণিঝড়ে হারিকেন তান্ডব চালায় সুন্দরবনের কারণে তাতে উপকূলের মানুষের কোন ক্ষতির কারণ পাওয়া যায়নি। ১৮৩১ সালের ৩০ অক্টোবর একটি প্রলংকারী ঘূর্ণিঝড় হয়। ১৮৩৯ সালের ৫ জুন উপকূলীয় অঞ্চলে একটি প্রলংকারী ঘূর্ণিঝড় হয়। ১৮৩৯ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের উপকূলে একটি হারিকেন ঘূর্ণিঝড় হয় তাতে মানুষের তেমন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি,, ১৮৪৪ সালে ১১ই মে বাংলাদেশের উপকূলে একটি ঘূর্ণিঝড় হয় ১৮৪৯ সালে বাংলাদেশের উপকূলে একটি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় হয় ১৮৪৯ সালে ১২ই মে বাংলাদেশের উপকূলে একটি হারিকেন ঘূর্ণিঝড় হয়। ১৮৫০ সালের ২৩ মে বাংলাদেশের উপকূলে একটি ঘূর্ণিঝড় হয় তাতে মানুষের তেমন কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। ১৮৫২ সালে একটি ঘূর্ণিঝড় হয় ১৮৬৯ সালের ১৩ই মে একটি ঘূর্ণিঝড় হয় ১৮৬৯ সালের ১৫ জুন একটি ঘূর্ণিঝড় হয় ১৮৭২ সালের ২৯ অক্টোবর একটি ঘূর্ণিঝড় হয়। ১৮৯৭ সালের ২৪ অক্টোবর একটি ঘূর্ণিঝড় হয় ১৮৯৮ সালের ২৪ শে মে একটি ঘূর্ণিঝড় হয় ১৯০৪সালের ১৬ই অক্টোবর একটি ঘূর্ণিঝড় হয় ১৯০৬সালের ২২ অক্টোবর একটি ঘূর্ণিঝড় হয় ১৯২২সালের ২৯ অক্টোবর উপকূলীয় অঞ্চলে একটি হারিকেন ঘূর্ণিঝড় হয়। ১৯৩৪ সালের ২৪ শে মে বাংলাদেশের উপকূলে একটি ঘূর্ণিঝড় হয়, ১৯৪১ সালের ১২ই মে উপকূলীয় অঞ্চলে একটি বড় ধরনের ঘূর্ণিঝড় হয়। ১৯৪২ সালের ২৪ অক্টোবর বাংলাদেশের উপকূলে একটি প্রলংকারী ঘূর্ণিঝড় আঘাত আনে তাতে মানুষের তেমন কোন যানমালের ক্ষতি হয়নি। ১৯৪৮ সালের ১৯ মে বাংলাদেশের উপকূলে একটি ঘূর্ণিঝড় আঘাত আনে,, ১৯৫৮ সালের ৬ই মে একটি ঘূর্ণিঝড় উপকূলে আঘাত আনে ১৯৪৯সালের ২৪ অক্টোবর আরো একটি ঘূর্ণিঝড় ওই সালেই বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানে, ১৯৪২ সালের ১০ অক্টোবর একটি ঘূর্ণিঝড় বাংলাদেশ আঘাত আনে। ১৯৬০ সালের ৩০ অক্টোবর বাংলাদেশের উপকূলে একটি ঘূর্ণিঝড় ব্যাপক আকারে আঘাত হানে। ১৯৬১ সালের ৯ই মে বাংলাদেশের উপকূলে ঘূর্ণিঝড়ে আঘাত আনে ১৯৬২ সালের ২৫ অক্টোবর বাংলাদেশের উপকূলে ঘূর্ণিঝড়ে আঘাত আনে ১৯৬৩ সালের ২৪ শে মে বাংলাদেশের উপকূলে ঘূর্ণিঝড়ে আঘাত আনে। ১৯৬৫ সালের ২২শে মে বাংলাদেশের উপকূলে ঘূর্ণিঝড়ে আঘাত আনে ১৯৬৫ সালের ১৫ই ডিসেম্বর বাংলাদেশের উপকূলে ঘূর্ণিঝড়ে আঘাত আনে,, ১৯৬৬ সালের পহেলা অক্টোবর বাংলাদেশের উপকূলে ঘূর্ণিঝড়ে আঘাত আনে ১৯৭০ সালের ১৩ই নভেম্বর বাংলাদেশের উপকূলে একটি ঘূর্ণিঝড় মারাত্মক ভাবে আঘাত আনে তাতে উপকূলীয় অঞ্চলের ব্যাপক মানুষের প্রাণহানি ঘটে। ১৯৭১ সালের ৬ নভেম্বর বাংলাদেশের উপকূলে ঘূর্ণিঝড়ে আঘাত আনে। ১৯৭১ সালের ৩০ ডিসেম্বর বাংলাদেশের উপকূলে একটি ঘূর্ণিঝড়ে আঘাত হানে। ১৯৭৬ সালের ছয় ডিসেম্বর বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে একটি হারিকেন ঝড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি করে। ১৯৭৬ সালের ১৫ই অক্টোবর বাংলাদেশের উপকূলে ঘূর্ণিঝড়ে আঘাত আনে ১৯৭৪ সালের ২৪শে নভেম্বর বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে ঘূর্ণিঝড়ে আঘাত হানে ১৯৭৫সালের ২৪শে মে বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলে ঘূর্ণিঝড়ে আঘাত হানে। ১৯৭৭ সালের ১৫ই অক্টোবর বাংলাদেশের উপকূলে ঘূর্ণিঝড়ে আঘাত হানে ১৮৮৩ সালের ২২ শে নভেম্বর উপকূলে ঘূর্ণিঝড়ে আঘাত হানে ১৯৮৩ সালের ২৪ শে মে বাংলাদেশের উপকূলে ঘূর্ণিঝড়ে আঘাত হানে ১৯৮৫ সালে ২৫ অক্টোবর বাংলাদেশের উপকূলে ঘূর্ণিঝড়ে ব্যাপক আঘাত তাতে যান মালের ক্ষতি হয়। ১৯৮৬ সালের ১৩ই মে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল রায়মঙ্গল নদীর উপর দিয়ে হারিকেন ঘূর্ণিঝড় বয়ে যায় ১৯৮৮সালের ৩০ নভেম্বর বাংলাদেশের উপকূলে হারিকেন ধরে লাখো মানুষের ঘরবাড়ি গাছপালা গবাদি পশু ক্ষেতের পাকা ধান লণ্ডভণ্ড করে দিয়ে যায়। ১৯৯০ সালের ১৮ই ডিসেম্বর বাংলাদেশের উপকূলে আরও একটি মারাত্মক পুরলাংকারী ঘূর্ণিঝড় বয়ে যায় তাতে ভোলাসহ বিভিন্ন জেলায় লক্ষ্য অধিক মানুষের প্রানান ঘটে,,, ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল বাংলাদেশের উপকূলে আরও একটি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় বয়ে যায়, ১৯৯১ সালের ৩১ মে বাংলাদেশের উপকূলে আরও একটি ঘূর্ণিঝড় বয়ে যায়। ১৯৯৪ সালের ২৯ এপ্রিল বাংলাদেশের উপকূলে একটি হারিকেন ঘূর্ণি ঝড বয়ে যায় হাজার ১৯৯৫ সালের ২৫ নভেম্বর বাংলাদেশের উপকূলে একটি ঘূর্ণিঝড় বয়ে যায়। ১৯৯৭ সালের ১৬ই মে বাংলাদেশের উপকূলে একটি পোলাংকারী ঘূর্ণিঝড় বয়ে যায় ১৯৯৭ সালের ২৫ অক্টোবর বাংলাদেশের উপকূলে একটি ঘূর্ণিঝড়ের আঘাত আনে, ১৯৯৮ সালের ১৬ই মে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে আঘাত আনে ১৯৯৮ সালের ২২ শে নভেম্বর বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে প্রলংকারী ঘূর্ণিঝড়ে আঘাত হানে সুন্দরবনের কারণে সে ঝড়ের ক্ষয়ক্ষতির সংখ্যা ছিল খুবই কম, ২০০৭ সালে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় আকাশ তাতেও সুন্দরবনের কারণে তেমন কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। ২০০৭ সালের ১৫ ই নভেম্বর বাংলাদেশের উপকূলে বয়ে যায় ঘূর্ণিঝড় সিডর এই সিডারে উপকূলীয় এলাকায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। বিশেষ করে বাগেরহাট এই অঞ্চলে অনেক মানুষের প্রাণহানি ঘটে, ২০০৮ সালের ২৬ অক্টোবর উপকূলীয় অঞ্চলে বয়ে যায় ঘূর্ণিঝড় রামিস তাতে মানুষের প্রমাণ কোন ক্ষতি হয়নি। ২০০৯ সালের ১৯ এপ্রিল উপকুলি আঘাত আনে ঘূর্ণিঝড় বিজলী ২০০৯ সালের ১৭ই মে বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় আয়লা তাতে জলোচ্ছ্বাসে উপকূলীয় এলাকার মানুষের হাজার হাজার চিংড়িখের ভেসে যায় তাছাড়া শতাধিক মানুষের প্রাণহানি ঘটে। ২০১৩ সালের ১৭ই মে উপকূলে আঘাত আনে ঘূর্ণিঝড় ভি আসা তাতে মানুষের কেমন কোন ক্ষতি হয়নি। ২০১৫ সালের ২৯ শে জুন বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত আনে ঘূর্ণিঝড় কমেন্ট। ২০১৬ সালের ২১ শে মে উপকুলি আঘাত আনে ঘূর্ণিঝড় রানু। ২০১৬ সালের ২০ অক্টোবর বাংলাদেশের উপযোগী আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় দিয়া মু। ২০১৬ সালের ১৮ই নভেম্বর বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত আনে আরো একটি ঘূর্ণিঝড়, ২০২০ সালের ২০ শে মে বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত আনে প্রলংকারী ঘূর্ণিঝড় আমপান তাতে সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর দেবী ইউনিয়নের গাবুরার ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় তাছাড়াও বাংলাদেশের বিভিন্ন উপকূলে ক্ষয়ক্ষতি হয় তবে আবহাওয়া অধিদপ্তর সংবাদ বুলেটিনে যে পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতির কথা বলা হয়েছিল সুন্দরবনের কারণে তা হতে পারেনি সম্পূর্ণ আঘাতটা সুন্দরবনের উপর দিয়ে বয়ে গেছে তাতে সুন্দরবনের দুবলার চর মান্দারবাড়িয়া তালপট্টি নীলকমলসহ বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। ২০২১ সালের ১৩ই মে উপকূলীয় আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় মহাসেন তা তো এলাকায় কম বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয় 2021 সালের 15 ই অক্টোবর উপকূলীয় এলাকায় আঘাত আনে ঘূর্ণিঝড় ফণী তাতেও সুন্দরবনের কারণে তেমন ক্ষয়ক্ষতি হতে পারেনি। ২০২২ সালের ১৩ই মে উপকূলীয় আঘাত আনে ঘূর্ণিঝড় বুলবুল তাতে এলাকায় কম বেশি ক্ষতি হয়েছিল কিন্তু সুন্দরবনের জন্য ব্যাপক ক্ষতি থেকে উপকূলবাসী রক্ষা পেয়ে যায়। ২০২২ সালের ২০শে মে উপকূলীয় অঞ্চলে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় চিত্রা,, ২০২৩ সালে ২৯ শে মে বাংলাদেশের একটি পোলাংকারী ঘূর্ণিঝড় দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলে আঘাত আনে ২০২৩ সালের ২৪ অক্টোবর বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলে আরো একটি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় আঘাত আনে কিন্তু সুন্দরবনের কারণে মানুষের জান মালের কোন ক্ষতি করতে পারেনি ২০২৪ সালে বাংলাদেশের উপকূলে ঘূর্ণিঝড় রেমাল তাতেও বাংলাদেশের উপকূলীয় মানুষের তেমন কোন ক্ষতি হয়নি ঝরতে বুক পেতে দিয়েছিল সুন্দরবন সুন্দরবন বাঁচিয়েছিল ঘূর্ণিঝড় রেমাল থেকে কিন্তু সুন্দরবনকে বাঁচাবে কে সুন্দরবন কি আমাদের বাঁচাতে হবে সুন্দরবন আমাদের মা মাকে মরতে দেওয়া হবে না,,।