
সাতক্ষীরা প্রতিনিধি:খুলনা রেঞ্জের ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল (ডিআইজি) মোঃ রেজাউল হক দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই পুলিশি কার্যক্রমে এসেছে এক নতুন গতি ও দৃশ্যমান পরিবর্তন। তার এই ঐতিহাসিক কর্মকান্ডকে স্বাগত জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সর্বস্তরের জনগণ । রেজাউল হক ডিআইজি খুলনা তিনি এমন একজন ব্যক্তি ধনী গরিব সকলকে সমান চোখে দেখেন যে ব্যক্তিই হোক থাকেনা কেন তার ফোনে কল গেলে তিনি ফোন রিসিভ করে ধৈর্য সহকারে তার বক্তব্য শোনেন এবং তাৎক্ষণিকভাবে নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করেন অথবা সংশ্লিষ্ট পুলিশ সুপার ও সংশ্লিষ্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দেন। তার এই নির্দেশ পুলিশ সুপার ও সংশ্লিষ্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা উপেক্ষা করলে তার বিরুদ্ধে মুহূর্তের ভিতর নেন আইনগত ব্যবস্থা। ডিআইজি রেজাউল হক সকাল থেকে শুরু করে রাত তিনটা পর্যন্ত তার কার্যক্রম বিরতিহীনভাবে চলে । সার্বক্ষণিক তার আওতাধীন দশটি জেলার পুলিশ সুপার ও থানার ওসিদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে চলেন। কথায় বলে পুলিশ জনগণের বন্ধু দুষ্টের দমন সৃষ্টির পালন এই স্লোগানকে সামনে রেখে কাজ করে যাচ্ছেন ডিআইজি রেজাউল হক । তিনি তার আওতাধীন প্রতিটি থানায় নির্দেশ দিয়েছেন কোন নির্দোষ ব্যক্তি যেন হয়রানের শিকার না হয় মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে না যায় এবং প্রকৃত দোষী ব্যক্তি যেন কোন কায়দায় ছাড় না পায় । পুলিশের এই সমস্ত দৃষ্টান্তমূলক কাজের বাস্তবায়নের রূপান্তর সৃষ্টি করেছেন রেজাউল হক ।তাঁর দৃঢ় নেতৃত্ব, নৈতিকতা এবং পেশাদারিত্বের কারণে খুলনা রেঞ্জের আইনশৃঙ্খলা এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি সুসংগঠিত ও জনবান্ধব।
দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই তিনি জোর দিয়েছেন অপরাধ দমন, জনসেবা এবং মানবিক পুলিশিং–এর ওপর। থানাগুলোতে সাধারণ মানুষের প্রবেশাধিকার সহজতর করা, মাদক ও সন্ত্রাস দমনে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ, এবং পুলিশের অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা রক্ষা—এসব উদ্যোগ তাঁকে মাঠপর্যায়ের সদস্যদের আস্থার প্রতীক করে তুলেছে।
ডিআইজি মোঃ রেজাউল হক বিশ্বাস করেন, “জনগণের সহযোগিতা ে পুলিশ সদস্যদের সরাসরি অংশগ্রহণ তাঁর নির্দেশনায় এখন নিয়মিত।
তাঁর নেতৃত্বে খুলনা রেঞ্জে পুলিশের ভাবমূর্তি এখন অনেক উন্নত। থানার কর্মকর্তাদের দায়িত্ববোধ বৃদ্ধি, কনস্টেবলদের মানবিক প্রশিক্ষণ, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে বিশেষ সেল গঠন—সব মিলিয়ে পুলিশ বিভাগে এসেছে একটি ইতিবাচক প্রশাসনিক সংস্কৃতি।
সততা, নিষ্ঠা ও মানবিক মূল্যবোধে বিশ্বাসী এই কর্মকর্তার লক্ষ “জনগণের জন্য পুলিশ, ভয় নয় ভরসার প্রতীক” হিসেবে খুলনা রেঞ্জকে গড়ে তোলা। তাঁর এই উদ্যোগ ও কর্মস্পৃহা দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থাকে দিয়েছে নতুন দিকনির্দেশনা। ডিআইজি রেজাউল হকের এই সমস্ত দৃষ্টান্তমূল কাজের প্রশংসা করেছেন সুধীমহল থেকে সর্বস্তরের মানুষ। ডিআই রেজাউল হক খুলনা বিভাগে যোগদান করার আগে সাধারণ জনতার মাঝেও ছিল পুলিশ আতঙ্ক কিন্তু সেটিকে তিনি সম্পূর্ণ মুছে দিয়েছেন। খুলনা বিভাগের মানুষ এখন জানে অপরাধীদের জন্য পুলিশের ব্যবস্থা সাধারণ মানুষের জন্য পুলিশের সহযোগিতা। এর আগেও এই সমস্ত নিয়ম-নীতিমালা গুলো পুলিশের আইনে ছিল কিন্তু সেগুলো কাগজপত্র বন্দি ছিল জনতার মাঝে ছিল না সেগুলো ডিআইজি রেজাউল হক জনতার মাঝে ছড়িয়ে দিয়ে একজন কর্মদক্ষ জনবান্ধব অফিসার হিসেবে সুনাম অর্জন করেছেন এতে কোন সন্দেহ নেই। আমরা চাই রেজাউল হকের মত আরো অন্যান্য পুলিশের ভূমিকা এবং রেজাউল হকের কার্যক্রম দেখে? অন্যান্য পুলিশকে শিক্ষা নেওয়া তাহলে এদেশের মানুষের পুলিশের প্রতি সম্পূর্ণ আস্থা ফিরে আসবে। গত ৫ই আগস্ট পুলিশের ভূমিকা নিয়ে বিভিন্ন কথা উঠছিল এবং অনেক পুলিশ রাজনীতির সাথে জড়িয়ে ছিল বা এখনও পর্যন্ত আছে কিন্তু ডিআইজি রেজাউল হকের পারিবারিক সূত্রে ও চাকরির সূত্রে যাচাই করে দেখা গেছে তিনি দল-মতের মধ্যে থেকে পুলিশে চাকরি করে যাচ্ছেন পুলিশের পোশাকেই তার পরিচয়।