জন্মভূমি রিপোর্ট : মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, আগস্ট আসলে বিএনপি-জামায়াতের রক্ত পিপাসা বেড়ে যায়। তারা এই সময়কে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে নি:শেষ করে দেয়ার জন্য রক্তের হলি খেলায় মেতে উঠে। তারা নানা ষড়যন্ত্রের ফাঁদ বিস্তার করে হত্যার পরিকল্পনা করতে থাকে। যেমনটি বঙ্গবন্ধু তথা ১৫ আগস্টে করেছিলো। এখন দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যা এবং ক্ষমতা থেকে নামানোর ক্ষেত্র তৈরি করতে নানা ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচার চালাচ্ছে। তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, বিএনপি জামায়াতের এসকল ষড়যন্ত্রকে চিরতরে বন্ধ করতে শোকের মাসে প্রতিজ্ঞা নিতে হবে। ষড়যন্ত্রকারীদের আর কোন সুযোগ দেয়া যাবে না। শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ২৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর কার্যালয়ে জাতীয় শোক দিবস ও বঙ্গবন্ধুর ৪৮তম শাহাদাৎবার্ষিকী উপলক্ষে সোনাডাঙ্গা থানা আওয়ামী আয়োজিত শোক সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধান বক্তার বক্তৃতা করেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান এমপি। সম্মানিত অতিথির বক্তৃতা করেন বঙ্গবন্ধুর ভ্রাতুষ্পুত্র ও খুলনা-২ আসনের সংসদ সদস্য সেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল। বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা। এ সময়ে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন কাজী এনায়েত হোসেন, মল্লিক আবিদ হোসেন কবীর, প্যানেল মেয়র আলী আকবর টিপু। সোনাডাঙ্গা থানা সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাসের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক তসলিম আহমেদ আশার পরিচালনায় উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যা. আলমগীর কবির, শেখ মো. আনোয়ার হোসেন, মো শাহজাদা, মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, কামরুল ইসলাম বাবলু, কাজী জাহিদ হোসেন, এস এম আকিল উদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মুন্সি আইয়ুব আলী, শেখ আবিদ উল্লাহ, শেখ মো. জাহিদুল ইসলাম, চ. ম. মুজিবর রহমান, বাবুল সরদার বাদল, আব্দুল হালিম সরদার, শেখ মো. রুহুল আমিন, মীর মো. লিটন, মো. জাকির হোসেন, কাউন্সিলর শেখ হাসান ইফতেখার চালু, চৌধুরী রায়হান ফরিদ, এম এ নাসিম, এ্যাড. শামীম আহমেদ পলাশ, শেখ নজিবুল ইসলাম নজিব, কাউন্সিলর মাহমুদা বেগম, কাউন্সিলর এস এম রাজুল হাসান রাজু, কাউন্সিলর রোজী ইসলাম নদী, মো. আমির হোসেন, জান্নাতুল ফেরদাউস পিকুল, মোজাফফর হোসেন, রফিকুল ইসলাম পিটু, আব্দুল কাইয়ুম গোরা, শরিফ এনামুল কবীর, মো. মোক্তার হোসেন, মো. রুহুল আমীন খান, মো. আলী আকবর মাতুব্বর, শিপন চৌধুরী, মেহজাবিন খান, তোতা মিয়া ব্যাপারী, খাজা মঈনুদ্দিন, সেলিম খান মঈন, এ্যাড. আসাদুজ্জামান মিল্টন, মো. রাজ্জাক হোসেন, সোহেল চৌধুরী, এস এম শিপার হায়দার, নুর জাহান রুমি, নূরিনা রহমান বিউটি, কহিনুর বেগম, আইরিন চৌধুরী নিপা, লুৎফুন নাহার লিলি, শাহানা ভানু, সাবিহা ইসলাম আঙ্গুর, শিউলি সেরেনিয়াবাত, লাকি আক্তার, লিমা, আসমা বেগম, কামরুল ইসলাম, মাসুম উর রশিদ, রুম্মান আহমেদসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।