By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • জেলার খবর
    • খুলনা
    • চুয়াডাঙ্গা
    • বাগেরহাট
    • মাগুরা
    • যশোর
    • সাতক্ষীরা
  • ফিচার
  • ই-পেপার
Reading: ইসরায়েলি হামলায় গাজায় এক পরিবারের ২১ জন নিহত
Share
দৈনিক জন্মভূমিদৈনিক জন্মভূমি
Aa
  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • ই-পেপার
অনুসন্ধান করুন
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • ই-পেপার
Have an existing account? Sign In
Follow US
প্রধান সম্পাদক মনিরুল হুদা, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত
দৈনিক জন্মভূমি > আন্তর্জাতিক > ইসরায়েলি হামলায় গাজায় এক পরিবারের ২১ জন নিহত
আন্তর্জাতিকতাজা খবর

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় এক পরিবারের ২১ জন নিহত

Last updated: 2023/11/03 at 4:41 PM
করেস্পন্ডেন্ট 2 years ago
Share
SHARE

জন্মভূমি ডেস্ক : আহমেদের ভাতিজি তালা (৯), ভাই মোহাম্মদ, তার বোন আলা, বাবা নাসরি, ছোট ভাই মাহমুদ এবং ভাতিজি দিমা (১০)। হামলায় তারা সবাই নিহত হয়েছে। ছবি: বিবিসি
আহমেদ ভোর ৪টার সময় জেগে উঠলেন। সাধারণত, এই সময়ে তিনি গভীর ঘুমে থাকেন। কিন্তু, এবার তার মনে হচ্ছিল কিছু একটা ঠিক নেই।

যুদ্ধের শুরু থেকেই মনোযোগ দিয়ে তার পরিবারের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ চেক করে আসছেন লন্ডনে বসবাস করা আহমেদ।

ইসরায়েল গাজায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার পর থেকেই তার বাবা এবং ভাই-বোনদের সঙ্গে যোগাযোগ করা কঠিন ছিল। কিন্তু দুই দিন আগে তার বোন ওয়াল্লাহর কাছ থেকে একটি বার্তা আসে।

বোমায় তার বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। “বাড়ির ভেতরের জানালা এবং দরজা সব ভাঙ্গা ছিল,” ওয়াল্লাহ গ্রুপে লিখেছেন। “কিন্তু জরুরি বিষয় হলো আল্লাহ আমাদের রক্ষা করেছেন। আমরা সবাই ভালো আছি”।

আহমেদ উত্তরে লিখলেন, ‘বাড়ি ঠিক করা যাবে, গুরুত্বপূর্ণ হলো তুমি নিরাপদ আছো।’

ওয়াল্লাহ আর তার চার সন্তান গাজার মাঝখানে দেইর আল-বালাহতে তাদের বাবার বাড়িতে চলে যান।

সেই রাতে আহমেদ যখন জেগে ওঠেন তার পরিবারের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপটি একেবারে শান্ত ছিল। তিনি আরও বেশ কিছু লোকের বার্তা দেখতে পান, যা পাঠানোর পর মুছে ফেলা হয়েছে।

তিনি গাজায় একজন বন্ধুকে ফোন করেছিলেন কী হচ্ছে তা জানার জন্য। তিনি জানতে পারেন তার পরিবারের সবাই মারা গেছে।

যুদ্ধের শুরু থেকেই আহমেদ এবং তার গাজার ফ্ল্যাটমেটরা জাহান্নামের মতো একটি অবস্থায় আছেন। তাদের ফোন ধ্বংস আর মৃত্যুর খবরের ভান্ডার হয়ে উঠেছে।

প্রতিদিন তাদের জানানো হয় প্রতিবেশী, বন্ধু বা যার সঙ্গে তারা স্কুলে গিয়েছিল তাদের মধ্যে কেউ না কেউ মারা গেছে। কিন্তু তিনি কখনই ভাবেননি যে এই যুদ্ধ সরাসরি তার পরিবারের দিকে আসবে।

তাদের বাড়ি দেইর আল-বালাহর মাঝখানে এমন এক এলাকায় যা আগে কখনও লক্ষ্যবস্তু হয়নি।

“আমি ভেবেছিলাম, এটি তাদের জন্য কঠিন সময় – কিন্তু তারা সবাই ঠিক থাকবে,” তিনি বলেন। “আমি এটাই ভেবেছিলাম”।

বিমান হামলায় যখন তাদের বাড়িটি ভেঙে পড়ে তখন সব মিলিয়ে ২১ জন মানুষ মারা গেছে, যাদের মধ্যে ছিল আহমেদের বাবা, তার তিন বোন, দুই ভাই এবং তাদের ১৫ জন সন্তান।

নিহতদের তালিকা এতটাই দীর্ঘ ছিল যে তার পরিবারের নিহত প্রতিটি ব্যক্তির নাম ও বয়স বলার সময় তিনি বারবার আটকে যাচ্ছিলেন।

শিশুদের মধ্যে তার তের বছর বয়সী ভাতিজা এসলাম ছিল সবচেয়ে বড়। তাকেই আহমদ সবচেয়ে বেশি চিনতেন।

ইসলামের জন্মের সময় আহমেদ কিশোর ছিলেন এবং তখনও তিনি বাড়িতেই থাকতেন। বোন কাজে যাওয়ার পর তার মা এসলামের দেখাশোনা করতেন। ফলে আহমেদও প্রায়ই এসলামকে খাওয়াতে এবং কাপড় পরিবর্তনে সাহায্য করতেন।

ইসলাম বড় হওয়ার পর জানিয়েছিল যে সে তার চাচার মতো হতে চায়। আহমেদ জানান, সে তার ক্লাসে প্রথম ছিল আর ইংরেজিটা ভালোভাবে রপ্ত করতে চাইতো যাতে করে সে-ও যুক্তরাজ্যে যেতে পারে।

ইসলামকে তার ছোট-বোনদের সঙ্গেই হত্যা করা হয়, যাদের মধ্যে দিমার বয়স ছিল ১০, তালার বয়স ছিল ৯, নুরের বয়স ছিল পাঁচ আর নাসমার বয়স ছিল দুই বছর। একইসঙ্গে তার চাচাতো ভাই রাঘাদ (১৩বছর), বকর (১১ বছর), ৯ বছর বয়সী দুই মেয়ে এসলাম ও সারা, আট বছর বয়সী মোহামেদ ও বাসেমা এবং ছয় বছর বয়সী আবদুল্লাহ ও তামিমেরও মৃত্যু হয়।

আহমেদ শেষবার বাচ্চাদের দেখেছিলেন ভিডিও কলে। বোনাস পাওয়ার পর পারিবারিক রীতি অনুযায়ী ভাগ্নি-ভাগ্নেদের ট্রিট দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তিনি।

“তারা সবাই বলেছিল তারা সমুদ্র সৈকতে যেতে চায় এবং একটি শ্যালেট বা সৈকতের পাশের ছোট বাড়ি ভাড়া নিয়ে একইসাথে খাবার আর নাচ উপভোগ করতে চায়,” বলেন তিনি। ইচ্ছে অনুযায়ী তাদের একটি শ্যালেট ভাড়া করে তাদের রাতের খাবার আর স্ন্যাকস কিনে দিয়েছিলেন আহমেদ।

সৈকত থেকে শিশুরা সেদিন তাকে ফোন করেছিল, কথা বলার জন্য ফোন নিয়ে ঝগড়া করছিল তারা। আর এখন তাদের মধ্যে ১৫ জনই আর নেই।

আহমেদের ৯ ভাই-বোনের মধ্যে কেবল তিনি আর তার দুই বোন বেঁচে আছেন।

হামলার পরের দিনগুলোতে তিন বছর বয়সী ওমরসহ প্রতিটি শিশুর ছবি অনলাইনে পোস্ট করেন আহমেদ। এরপর তার বোনের কাছ থেকে ফোন আসার পর তিনি জানতে পারেন ওমর বেঁচে আছে। “এটি আমার জীবনের সবচেয়ে আনন্দের মুহূর্ত ছিল,” বলেন তিনি।

বোমা পড়ার সময় ওমর তার মা শিমা ও বাবা ও মুহাম্মদের সঙ্গে বিছানায় ছিলেন। মুহাম্মদ নিহত হলেও অলৌকিকভাবে বেঁচে যান শিমা ও ওমর।

জীবিত উদ্ধার করা অন্যজন আহমেদের ১১ বছর বয়সী ভাতিজি মালাক। তার শরীরের ৫০ শতাংশ পুড়ে গেছে।

আমি যখন আহমেদের সঙ্গে দেখা করি তিনি আমাকে হাসপাতালে মালাকের একটি ছবি দেখান। তার পুরো শরীর ব্যান্ডেজে ঢাকা ছিল। চুল ছোট থাকায় প্রথমে আমি তাকে ছেলে ভেবেছিলাম। আহমেদ বলেন, আগে তার চুল অনেক লম্বা ছিল, নিশ্চয়ই এবার তা আগুনে পুড়ে গেছে।

হামলার সময় মালাকের বাবা বাড়িতে না থাকায় তিনি বেঁচে যান। কিন্তু তার স্ত্রী ও আরও দুই সন্তান মারা গেছেন। আহমেদ যখন তাকে মেসেজ করে কেমন আছেন জিজ্ঞেস করার পর তিনি উত্তরে লিখেছেন, “আমার শরীর আছে, কিন্তু প্রাণ নেই”।

ইসরায়েল আক্রমণ বাড়ানোয় সেই সময় গাজা থেকে ফোনের সিগন্যাল সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে যাওয়ায় আহমেদ কারও সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেননি। দুই দিন পর আবার সিগন্যাল পেলে তিনি জানতে পারেন মালাকের মৃত্যু হয়েছে।

চিকিৎসাসামগ্রী কমে যাওয়ায় ও আরও জরুরি কেস আসায় তাকে আইসিইউ ইউনিট থেকে সরিয়ে নিয়ে যেতে হয়। সে অনেক ব্যথায় ভুগছিল। তিন সন্তানের মধ্যে সবচেয়ে বড় এবং শেষের জনের মৃত্যু দেখে তার বাবা আহমেদকে জানান, “আমি প্রতিদিন একশবার মারা যাচ্ছি”।

যোগাযোগ একেবারে বন্ধ হয়ে যাবার ঠিক আগে আহমেদ জানতে পারেন তার মামার বাড়িতেও হামলা হয়েছে। সেখানে কারা নিহত হয়েছে সে বিষয়ে তিনি এখনও নিশ্চিত নন।

আমরা তিনজনের সঙ্গে কথা বলেছি যাদের প্রত্যেকে গাজায় পরিবারের ২০ জনের বেশি সদস্যদের হারিয়েছে। তাদের মধ্যে একজন দারবিশ আল-মানামা। তিনি তার পরিবারের ৪৪ জন সদস্যকে হারিয়েছেন। দুর্বোধ্য মাত্রায় তারা এই দুঃখের মোকাবিলা করছে।

লন্ডনের একজন স্থপতি এবং শিক্ষাবিদ ইয়ারা শরিফ আমাকে এক সপ্তাহ আগের ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস হয়ে যাওয়া তার খালার বাড়ির ছবি পাঠিয়েছেন।

“এটি মাঝখানে বড় উঠোনসহ খুব সুন্দর একটি বাড়ি ছিল”, বলেন ইয়ারা। এই বাড়িতে ছেলেরা তাদের বাবা-মায়ের ফ্ল্যাটের ওপরে নিজেদের পরিবারের জন্য ফ্ল্যাট তৈরি করেছিলেন – যার অর্থ দাঁড়ায় এক ঝাপটায় একাধিক প্রজন্ম নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে।

এই হামলায় ইয়ারার খালা, খালু তার দুই চাচাতো ভাই এবং তাদের ১০ সন্তানের পাশাপাশি বর্ধিত পরিবারের ছয় সদস্যসহ ২০ জন নিহত হয়। তাদের মধ্যে কয়েকজনের মৃতদেহ ধ্বংসস্তূপ থেকে টেনে আনা তোলা হয়।

ইয়ারা আমাদের প্রতিটি নামের পাশে লাল দাগ দেওয়া তালিকার একটি স্ক্রিনশট পাঠিয়েছে। তালিকার ডানদিকে তাদের বয়স লেখা ছিল। সামার বয়স ছিল ১৬, যমজ দুই ভাই ওমর এবং ফাহমির বয়স ছিল ১৪, আব্দুল ১৩ বছর, ফাতিমা ১০, ওবায়দা সাত, চাচাতো ভাই আলেমান এবং ফাতিমা উভয়ের বয়স পাঁচ, ইউসুফ চার এবং সারা এবং আনাস ছিলেন তিন বছর বয়সী।

ইয়ারার দুই চাচাতো ভাই জীবিত আছে। তবে তারা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক। কারণ যারা মিডিয়াতে কথা বলছেন তাদের টার্গেট করা হচ্ছে এমন গুজব নিয়ে তারা উদ্বিগ্ন।

ইয়ারার বোনেরা গাজার বিভিন্ন প্রান্তে আছে কিন্তু জানাজা বা শোকের জন্য তারা একে অপরের কাছে পৌঁছাতে পারছে না। ইয়ারার চাচাতো ভাই তাকে দেওয়া বার্তায় লিখেছে: “মুহাম্মদ, তার মা ও দুই শিশুর লাশ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে রয়েছে”।

আব্দুল রাহাম এবং তার চাচাতো যমজ ভাই ওমর এবং ফাহমি। ধ্বংসস্তূপ থেকে ফাহমির মৃতদেহ এখনও উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।

গাজায় খননকারী মেশিন চালানোর জন্য পর্যাপ্ত জ্বালানি নেই এবং যেটি এখনও চলছে সেটি দিয়ে জীবিতদের উদ্ধারের বিষয়টি অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।

শুক্রবার আহমেদের সঙ্গে বসে আমি যখন খবর দেখছিলাম তখন মৃতদের তালিকা পর্দায় ওঠে। আমি তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম যে তার পরিবারের কেউ এটিতে ছিল কিনা। “মাত্র ১২ জন,” বলেন তিনি। বাকি ৯ জনকে এখনও উদ্ধার করা যায়নি।

গত সপ্তাহে বোমা হামলার সময় নিজের বাড়িতে থাকা তার বড় বোন ধ্বংসস্তূপ দেখতে গিয়েছিল। কিন্তু তিনি বেশিক্ষণ থাকতে পারেনি, কারণ সেখানকার পঁচা লাশের গন্ধ সহ্য করা কঠিন।

শুক্রবার থেকে আহমেদ তার কোনো বোনের সঙ্গে কথা বলেনি। তাদের ফোন কাজ করছে না, আর সে এখনও জানে না যে তাদের কি হয়েছে।

বোমা হামলার পর থেকে তিনি কী অনুভব করছেন তা বর্ণনা করার জন্য তিনি শব্দ খুঁজে পাচ্ছেন না। তিনি বলেন, কান্না করা অর্থহীন কারণ তা কিছুই পরিবর্তন করবে না।

আর তিনি অস্থির বোধ করছিলেন। তিনি বলেন, “আমার মনে হয় আমি স্থির থাকতে পারি না। আমি স্থির হয়ে বসতে পারি না। আমি রাতে ঘুমাতে পারি না”।

“কিছু দিয়েই এই অনুভূতি থামানো সম্ভব না”।

নিহতদের মধ্যে একজন আহমেদের ছোট ভাই মাহমুদ। তিনি আহমেদের মতো উই আর নট নাম্বারস নামের একটি এনজিওতে কাজ করতেন। এনজিওটি তরুণ ফিলিস্তিনিদের তাদের গল্প বিশ্বকে বলার প্রশিক্ষণ দেয়।

মাহমুদকে অস্ট্রেলিয়ায় মাস্টার্স করার জন্য স্কলারশিপের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। যুদ্ধের এক সপ্তাহ পরে তিনি আহমেদকে বলেছিলেন, তিনি সেখানে যেতে চান না। কারণ গাজার বোমাবর্ষণ নিয়ে পশ্চিমারা যে প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে তাতে তিনি খুবই ক্ষুব্ধ ছিলেন।

তিনি টুইটারে পোস্ট করেছিলেন, “আমার হৃদয় আর এগুলো সামলাতে পারছে না। আমাদের গণহত্যা করা হচ্ছে”। এক সপ্তাহ পর তার বাবার বাড়িতে তাকে হত্যা করা হয়।

বাবার কথা বলতে গিয়ে আহমেদ জানান, তার চেনা সবচেয়ে দয়ালু মানুষ ছিলেন তার বাবা। একটি বাড়ি নির্মাণ করতে আর তার পরিবারকে শিক্ষিত করতে তিনি ট্যাক্সি চালানো আর নির্মাণ কাজের মতো কঠোর পরিশ্রম করতেন।

কিন্তু আহমেদ যখন তার একমাত্র বেঁচে থাকা ভাতিজার কথা ভাবেন যে ওমর কী বিশ্বাস করবে? এই যুদ্ধ তার কাছ থেকে এমন অনেক মানুষকে কেড়ে নিয়েছে, যাদের সে ভালোবাসতো।

করেস্পন্ডেন্ট November 3, 2023
Share this Article
Facebook Twitter Whatsapp Whatsapp LinkedIn Email Copy Link Print
Previous Article খোকসায় নিরাপত্তা কর্মীর মৃত্যুদেহ উদ্ধার
Next Article অরাজকতার দায় এড়াতে পারে না বিএনপি : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

দিনপঞ্জি

October 2025
S M T W T F S
 1234
567891011
12131415161718
19202122232425
262728293031  
« Sep    
- Advertisement -
Ad imageAd image
আরো পড়ুন
তাজা খবরসাতক্ষীরা

বহুমাত্রিক সংকটে দেশের উপকূলের মানুষ

By জন্মভূমি ডেস্ক 59 minutes ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

শৈশব হারাচ্ছে উপকূলীয় শিশুরা

By জন্মভূমি ডেস্ক 2 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

সুন্দরবনের মানুষখেকো – পর্ব ১

By করেস্পন্ডেন্ট 4 hours ago

এ সম্পর্কিত আরও খবর

তাজা খবরসাতক্ষীরা

বহুমাত্রিক সংকটে দেশের উপকূলের মানুষ

By জন্মভূমি ডেস্ক 59 minutes ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

শৈশব হারাচ্ছে উপকূলীয় শিশুরা

By জন্মভূমি ডেস্ক 2 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

সুন্দরবনের মানুষখেকো – পর্ব ১

By করেস্পন্ডেন্ট 4 hours ago

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

রেজি: কেএন ৭৫

প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক: আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত

Developed By Proxima Infotech and Ali Abrar

Removed from reading list

Undo
Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?