বিজ্ঞপ্তি : জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভ্রাতুুষ্পুত্র ও খুলনা-২ আসনের সংসদ সদস্য সেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল বলেছেন, রাস্তা-ঘাট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ অবকাঠামোগত উন্নয়নের পাশাপাশি চিকিৎসা খাতে আমরা উল্লেখযোগ্যভাবে কাজ করে যাচ্ছি। ইতিমধ্যেও খুলনা শিশু হাসপাতালের নগদ ২০ কোটি টাকার এফডিআর, খুলনা ডেন্টাল কলেজ, আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতালের আধুনিকায়ন, খুলনা বিভাগীয় শিশু হাসপাতালের নির্মান কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ভিতরে ১৬তলা ক্যান্সার হাসপাতালের নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে। শেখ হাসিনা মেডিকেল বিশ^বিদ্যালয় স্থাপনের কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এসব কার্যক্রম সম্পন্ন হলে খুলনার কাউকেই উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা বা অন্য কোন দেশে যাওয়ার দরকার হবে না। ডায়েবেটিক হাসপাতালে রোগীদের আধুনিক চিকিৎসার জন্য যত ধরণের যন্ত্রপাতি প্রয়োজন সেগুলো দেয়ার ব্যাপারে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে।
শনিবার দুপুরে নগরীর ডায়াবেটিক সমিতিতে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় সম্মানিত অতিথির বক্তৃতা করেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ¦ তালুকদার আব্দুল খালেক, ডায়াবেটিক সমিতির আহবায়ক খুলনা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মিজানুর রহমান মিজানের সভাপতিত্বে ও মো. মফিদুল ইসলাম টুটুলের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যে মধ্যে বক্তৃতা করেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা, ব্যবসায়ী হাসান ইমাম, খুলনা জেলা যুবলীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান চৌধুরী মো. রায়হান ফরিদ। এ সময়ে অন্যানের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি কাজি আমিনুল হক, খুলনা সিটি কর্পোরেশনের ২১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর শামসুজ্জামান মিয়া স্বপন, তারিকুল আলম খান, কাজী জাহিদ হোসেন, গৌতম লষ্কর, মীর বরকত আলী, ড. মোঃ সাঈদুর রহমান, খুলনা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি এম এ নাসিম, খুলনা জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. মাহফুজুর রহমান সোহাগ, খুলনা মহানগর ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম আসাদুজ্জামান রাসেল, কাউন্সিলর ইমাম হাসান ময়না, আওয়ামী লীগ নেতা চৌধুরী মিনহাজউজ্জামান সজল, মো. ফেরদৌস হোসেন লাবু, জামিরুল হুদা জহর, ফায়জুল ইসলাম টিটো, প্রশান্ত কুন্ডু, মো. নাজমুল হক মুকুল, মো. ফারুক আহম্মেদ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মাছুম বিল্লাহ, শ্রমিক লীগ নেতা মো. সেলিম হোসেন, মো. আশিক কাইয়ুম, সরদার আলমগীর হোসেন, মো. ফারুক আহমেদ, মো. আমিরুল ইসলাম বাবু, মো. ইমরান হোসেন, মো. মাহমুদুল হাসান সুজন, শংকর কুন্ডু, উজ্জল মাহমুদ প্রমুখ।
সভার সমাপনী বক্তৃতায় সভাপতি আলহাজ¦ মিজানুর রহমান বলেন, খুলনা সিটি মেয়রের ঐকান্তিক সহযোগিতায় অনেক উন্নয়নমূলক কাজ সম্ভব হয়েছে। তিনি আগামীতে আবারও মেয়র নির্বাচিত হলে আমাদের প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে ভূমিকা রাখবেন বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন।
অনুষ্ঠান শেষে খুলনা জেলা যুবলীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান চৌধুরী মো. রায়হান ফরিদ খুলনা ডায়াবেটিক হাসপাতালে ১ লক্ষ টাকা ও ব্যবসায়ী হাসান ইমাম ৫ লক্ষ টাকা অনুদান দেওয়ার কথা ঘোষণা দেন।