By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • জেলার খবর
    • খুলনা
    • চুয়াডাঙ্গা
    • বাগেরহাট
    • মাগুরা
    • যশোর
    • সাতক্ষীরা
  • ফিচার
  • ই-পেপার
  • ALL E-Paper
Reading: উপকূল সুরক্ষা বাঁধ: সংস্কারেই কেটে গেছে ৫০ বছর!
Share
দৈনিক জন্মভূমিদৈনিক জন্মভূমি
Aa
  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • ALL E-Paper
অনুসন্ধান করুন
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • ই-পেপার
Have an existing account? Sign In
Follow US
প্রধান সম্পাদক মনিরুল হুদা, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত
দৈনিক জন্মভূমি > জেলার খবর > সাতক্ষীরা > উপকূল সুরক্ষা বাঁধ: সংস্কারেই কেটে গেছে ৫০ বছর!
তাজা খবরসাতক্ষীরা

উপকূল সুরক্ষা বাঁধ: সংস্কারেই কেটে গেছে ৫০ বছর!

Last updated: 2025/11/12 at 12:03 PM
জন্মভূমি ডেস্ক 8 months ago
Share
SHARE

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি : বাংলাদেশের উপকূলীয় ১৯টি জেলার প্রায় পাঁচ কোটি মানুষ প্রতিনিয়ত ঘূর্ণিঝড়ের আতংকে দিন কাটাচ্ছে।
ষাটের দশকে সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার গাবুরা ইউনিয়নের ৩০ কিলোমিটার উপকূলীয় এলাকায় বেড়িবাঁধ নির্মাণ করে পাকিস্তান সরকার। ষাট বছরে ভাঙতে ভাঙতে যার অস্তিত্ব এখন আর নেই বললেই চলে। বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে লবণপানি প্রবেশ করায় একসময়ের সবুজ শ্যামল জনপদ গাবুরায় কৃষি উৎপাদন নেমে এসেছে শূন্যের কোটায়। একের পর এক ঘূর্ণিঝড়ের আঘাত আর নদীর ভাঙ্গন এ দ্বীপকে এতটাই ভঙ্গুর করে দিয়েছে যে, এখানে এখন আর বড় ঘূর্ণিঝড়ের প্রয়োজন হয় না। অমাবস্যার জোয়ারে পানির চাপ একটু বাড়লে মানুষের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
গাবুরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জি এম মাছুদুল আলম এই প্রতিবেদককে বলেন, ‌‌‌’গাবুরার দক্ষিণ–পশ্চিমে খেলপেটুয়া নদী, উত্তর–দক্ষিণে কপোতাক্ষ নদ। প্রায় ৫০ বর্গ কিলোমিটারের গাবুয়া এখন কাগজে-কলমে ৩৩ বর্গ কিলোমিটার; আমাদের ছোটবেলায় দেখা অনেক জনপদ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে গত ৫০ বছরে। দ্রুত বাঁধ সংস্কার না হলে দেশের মানচিত্র থেকেই হারিয়ে যেতে পারে দ্বীপ ইউনিয়ন গাবুরা।’
এ সমস্যা শুধু গাবুয়ার নয়। ষাটের দশকে দেশের ১৩ জেলায় ৫ হাজার ৮১০ কিলোমিটার উপকূলীয় এলাকার ১৩৯টি পোল্ডার (বেড়িবাঁধ) নির্মাণ করা হয়েছিলো। শুনতে আশ্চর্য শোনালেও সত্যিটা হলো, স্বাধীনতার ৫০ বছরে উপকূল সুরক্ষায় নতুন একটি পোল্ডারও তৈরী করতে পারেনি বাংলাদেশ। পাকিস্তান আমলে তৈরী বেড়িবাঁধ সংস্কার আর পুনঃনির্মাণেই কেটে গেছে ৫০টি বছর! অর্ধশত বছরেরও আগে নির্মিত এসব বাঁধ এখন আর সামাল দিতে পারছে না সামুদ্রিক ঝড়-জলোচ্ছ্বাসের ধাক্কা। ৭১০ কিলোমিটার দীর্ঘ উপকূল রেখার প্রায় ১৫ হাজার কিলোমিটার উপকূলীয় এলাকা এখনো অরক্ষিত।
ভারতের ট্রপিক্যাল মেটেরোলজি ইনস্টিটিউটের জলবায়ু বিজ্ঞানী ড. রক্সি ম্যাথিও কল-এর তথ্যমতে, বিশ্বের ভয়াবহতম ১০ ঘূর্ণিঝড়ের ৮টিই সৃষ্টি হয়েছে বঙ্গোপসাগরে। ঘূর্ণিঝড়ের কারণে বিশ্বে যত মৃত্যু ঘটেছে, তার ৮০ শতাংশই হয়েছে এই অঞ্চলে। এ পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির প্রবণতা বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশের উপকূলীয় ১৯ জেলার প্রায় পাঁচ কোটি মানুষ চরম ঝুঁকিতে রয়েছেন।
উপকূলীয় বাঁধ উন্নয়ন প্রকল্প (সিইআইপি-১) এর প্রকল্প পরিচালক ও পাউবোর প্রধান প্রকৌশলী বিদ্যুৎ কুমার সাহা এই প্রতিবেদককে ‌ বলেন, ‘দেশে বর্তমানে পোল্ডারের সংখ্যা ১৩৯, যা ষাটের দশকে তৈরী করা হয়েছিলো। এর মধ্যে ৬০টি বেড়িবাঁধ এখন ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছে। বিভিন্ন কারণে আমরা এসব সংস্কার করতে পারিনি। বাকিগুলো পাউবো বিভিন্ন সময় সংস্কার ও পুনঃনির্মাণ করেছে। তবে নতুন করে কোন বাঁধ তৈরী করা হয়নি।’
পাউবো সূত্রে জানা গেছে, ১৯৭০ ও ১৯৯১ সালের প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড়সহ একের পর এক ঝড়-জলোচ্ছ্বাসে দেশের বাঁধের বেশিরভাগ অংশ নাজুক হয়ে পড়েছে। শুধুমাত্র সুপার সাইক্লোন সিডরে উপকূলীয় ৩০ জেলার ২ হাজার ৩৪১ কিলোমিটার বাঁধ বিধ্বস্ত হয়। এর মধ্যে সম্পূর্ণ বিলীন হয় ৩৯১ কিলোমিটার। ১ হাজার ৯৫০ কিলোমিটার বাঁধ আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এছাড়া ২০০৯ সালে ঘূর্ণিঝড় আইলার আঘাতে খুলনা, সাতক্ষীরা ও বাগেরহাট জেলার ৩৮টি পোল্ডারের ১৬৫১ কিলোমিটার বেঁড়িবাধের মধ্যে ৬৮৪ কিলোমিটার বিধ্বস্ত হয়। ২০২০ সালে ঘূর্ণিঝড় আম্পানে উপকূলীয় ১০ জেলার ৪৭৮ কিলোমিটার বাঁধ সম্পূর্ণ ভেঙে বিলীন হয়ে যায়। আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় ৬৭৮ কিলোমিটার।
সাতক্ষীরা জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড-১ এর নির্বাহী প্রকৌশলী সালাউদ্দিন আহমেদ‌দ্য এই প্রতিবেদককে ‌বলেন, ‘উপকূলীয় বাঁধগুলোর মেয়াদ শেষ হয়েছে অনেক আগেই। ষাট বছর আগের বাঁধ যে এখনো সার্ভিস দিচ্ছে সেটাই অনেক বেশি। এছাড়া যে সময় বাঁধগুলো নির্মাণ করা হয়েছিলো, সে সময় শুধুমাত্র জোয়ার থেকে জনবসতিকে রক্ষার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছিলো। কিন্তু বর্তমানে ঘন ঘন ঘূর্ণিঝড়ের চাপ বাঁধগুলো আর নিতে পারছেনা।’
চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপকূলে টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণে সাড়ে ছয় বছর আগে প্রায় ৩০০ কোটি টাকার প্রকল্প নিয়েছিল পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। কিন্তু প্রকল্প শেষের আগেই সেই বাঁধে দেখা দিয়েছে ভাঙন। স্থানীয়দের অভিযোগ, বেড়িবাঁধ সংস্কারের নামে লুটপাটের কারণেই স্বপ্নের বেড়িবাঁধের এই পরিণতি।
১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল স্মরণকালের ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস আঘাত হেনেছিল চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের উপকূলীয় অঞ্চলে। এতে প্রাণ হারিয়েছিলো প্রায় ১ লাখ ৩৮ হাজার লোক। ভঙ্গুর বেড়িবাঁধের কারণে এত লোকের প্রাণহানি হয়েছিল বলে মনে করেন সংশ্নিষ্টরা। সর্বশেষ ২০২১ সালে ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে বঙ্গোপসাগরের লোনা পানিতে প্লাবিত হয় চট্টগ্রামের উপকূলীয় উপজেলা বাঁশখালীর ৯ ইউনিয়ন।
বাঁশখালীর খানখানাবাদ ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, ‌’৯১-এর ঘূর্ণিঝড়ের পর পাঁচবার ভিটে সাগরে বিলীন হয়েছে। অনেক কষ্টে একটা ঘর করেছি। এখন আবারও বেড়িবাঁধ ভেঙে যাচ্ছে। মূলত সংস্কারের নামে নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে কাজ করে রাজনৈতিক নেতা, ঠিকাদার ও পাউবোর কর্মকর্তারা সরকারি টাকা লুটপাট করেছেন।’
জানতে চাইলে পাউবোর তৎকালীন ‌নির্বাহী প্রকৌশলী মো. নাহিদ-উজ-জামান বলেন, ‘আগে কম খরচের নকশা করা হতো। এ কারণে অনেক সময় কাজ টেকসই হয় না।’
খুলনার দাকোপ উপজেলার ৩২ নম্বর পোল্ডারের ৫০ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ সংস্কার ও দুই কিলোমিটার নদীশাসনের কাজ আগামী জুনে শেষ হওয়ার কথা। এই প্রকল্পের ব্যয় প্রায় ১৫০ কোটি টাকা। এখন একই বাঁধ সংস্কারে প্রায় ১৫২ কোটি টাকার একটি প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে পাউবোর পক্ষ থেকে।
জানতে চাইলে খুলনা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আশরাফুল আলম বলেন, ‘বিশ্বব্যাংকের প্রকল্পটি ২০১৩ সালের দিকে সার্ভে হয়েছে। তখন দুই কিলোমিটার নদীশাসনের কথা বলা হয়েছে, যা এরই মধ্যে বাস্তবায়ন হয়েছে, কিন্তু এই সময়ের মধ্যে নদীর গতি-প্রকৃতির পরিবর্তন হয়েছে। ফলে আরো ছয় কিলোমিটার জায়গা নদীশাসনে আনা প্রয়োজন। এ বিষয়ে প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এতে প্রায় ১৫২ কোটি টাকা ব্যয় হবে।’

সাতক্ষীরা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কৃষিবিদ মো. সাইফুল ইসলাম ‌বলেন, ‘সাতক্ষীরায় একসময় বিশ থেকে পঁচিশ জাতের ধানের আবাদ হতো। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে দফায় দফায় ঘূর্ণিঝড় আর জলোচ্ছ্বাসে বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে জমিতে লবণপানি ঢুকে জমি উর্বরতা হারায়। প্রতিষ্ঠিত কৃষকরাও বাঁধ কেটে জমিতে লবণপানি প্রবেশ করিয়ে মাছচাষ শুরু করে। ফলে একদিকে জমি নষ্ট হয়েছে, অন্যদিকে বিনাশ করা হয়েছে বাঁধ।’
গাবুরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জি এম মাছুদুল আলম বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় সিডর, আইলা, আম্পান ও ইয়াসের গাবুরার কপোতাক্ষ নদের ২৭ কিলোমিটার বাঁধের মধ্যে ২১ কিলোমিটারই ধসে গেছে। কিন্তু সরকারিভাবে বাঁধ সংস্কারের কাজ এখনো শুরু হয়নি। তাই স্থানীয়রা স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে কোনো রকম বাঁধ টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছেন।’
সাতক্ষীরা জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড-১ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আবুল খায়ের বলেন, ‘গবেষণায় দেখা গেছে প্রতি বর্ষা মৌসুমে বাঁধের ৩ শতাংশ টপ সয়েল ধুয়ে যায়। সে হিসেবে বছরে ৩৮ কিলোমিটার বাঁধ বিলীন হয়ে যাবার কথা। এছাড়া নতুন করে কোনো বাঁধ আমরা নির্মাণও করতে পারিনি। এখনো যেসব বাঁধ টিকে আছে পানি উন্নয়ন বোর্ড সংস্কার করে বলেই তা টিকে আছে। এছাড়া অনেক সময় প্রকল্প পাশ হয়ে তা বাস্তবায়নে দীর্ঘসূত্রিতার কারণে জনগণকে ভুগতে হয়।’
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পানিসম্পদ কৌশল বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সামিউন বাসিরের মতে- দুটি কারণে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বেড়িবাঁধ টেকসই হয় না। প্রথমত, নিম্নমানের কাজ। দ্বিতীয়ত- নকশায় ত্রুটি।
তিনি বলেন, ‘পাউবোর উচিত বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে টেকসই বাঁধ নির্মাণে কার্যকর নকশা করা ও দুর্নীতি খতিয়ে দেখা।’
উপকূলীয় বাঁধ উন্নয়ন প্রকল্প (সিইআইপি-১) এর প্রকল্প পরিচালক ও পাউবোর অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী সৈয়দ হাসান ইমাম জানান, দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম ও দক্ষিণাঞ্চলের সাগর উপকূল রক্ষায় বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে তিন হাজার ২৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘কোস্টাল ইমব্যাংকমেন্ট ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্ট (সিইআইপি-১)’ নামের মেগাপ্রকল্পের কাজ চলছে। সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, বরগুনা, পটুয়াখালী ও পিরোজপুর জেলার ঝুঁকিপূর্ণ ১০টি পোল্ডার নিয়ে কাজ হচ্ছে এই প্রকল্পের। ৫০ বছরের স্থায়িত্ব ধরে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ২০১৩ সালে প্রকল্পটি গ্রহণ করা হলেও কাজ শুরু হয় ২০১৬-১৭ অর্থবছরে। বর্তমানে এই প্রকল্পের ৭২ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে।
তৎকালীন ‌প্রকৌশলী সৈয়দ হাসান ইমাম বলেন, ‘সিইআইপি-২ প্রকল্পের আওতায় আরও ২০টি বাঁধ সংস্কার করা হবে। বাকিগুলোর জন্য আলাদা আলাদা প্রকল্প নেওয়া হবে। আগামীতে পোল্ডারের সংখ্যা বাড়বে। প্রস্তাবনা দিয়েছি, আরও ৮টি পোল্ডার নামকরণের জন্য পাউবোর একটি কমিটি কাজ করছে।’

জন্মভূমি ডেস্ক April 28, 2025
Share this Article
Facebook Twitter Whatsapp Whatsapp LinkedIn Email Copy Link Print
Previous Article শ্যামনগরে ওয়াবদার ভেরিবাঁধে মারাত্মক ফাটল১০ গ্রামবাসী আতঙ্কে
Next Article সুন্দরবন উপকূলে ‌মিলছে না আর কোকিলের ডাক

দিনপঞ্জি

December 2025
S M T W T F S
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
28293031  
« Nov    
- Advertisement -
Ad imageAd image
আরো পড়ুন
সাতক্ষীরা

পিয়ন খোরশেদ আলম ২৫ বছর ধরে গিলে খাচ্ছে সাতক্ষীরা পাউবো

By জন্মভূমি ডেস্ক 10 minutes ago
সাতক্ষীরা

সাতক্ষীরা উপকূলীয় নারীরা বৈষম্যর শিকার

By জন্মভূমি ডেস্ক 54 minutes ago
সাতক্ষীরা

সাতক্ষীরা সীমান্তে চোরাচালানি মালামাল জব্দ

By জন্মভূমি ডেস্ক 3 hours ago

এ সম্পর্কিত আরও খবর

সাতক্ষীরা

পিয়ন খোরশেদ আলম ২৫ বছর ধরে গিলে খাচ্ছে সাতক্ষীরা পাউবো

By জন্মভূমি ডেস্ক 10 minutes ago
সাতক্ষীরা

সাতক্ষীরা উপকূলীয় নারীরা বৈষম্যর শিকার

By জন্মভূমি ডেস্ক 54 minutes ago
সাতক্ষীরা

সাতক্ষীরা সীমান্তে চোরাচালানি মালামাল জব্দ

By জন্মভূমি ডেস্ক 3 hours ago

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

রেজি: কেএন ৭৫

প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক: আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত

Developed By Proxima Infotech and Ali Abrar

Removed from reading list

Undo
Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?