বিজ্ঞপ্তি : মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, সামনে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন। সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। বিএনপি-জামাত যেন জনগণকে বিভ্রান্তু করতে না পারে সেজন্য সতর্ক থাকতে হবে। মনে রাখতে হবে ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগকে কেউ হারাতে পারে না। সব নেতা-কর্মী যদি ঐক্যবদ্ধ থাকে, তাহলে শেখ হাসিনার মনোনীত নৌকার বিজয়কে কেউ ঠেকিয়ে রাখতে পারবে না। এই নৌকা স্বাধীনতার প্রতীক, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতীক, বাঙালি জাতিস্বত্তার প্রতীক, বঙ্গবন্ধুর প্রতীক, শেখ হাসিনার প্রতীক। তাই নৌকার বিজয়কে সুনিশ্চিত করার জন্য সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে একযোগে কাজ করতে হবে।
তিনি যুবলীগের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, আপনারা যুবসমাজ সক্রিয় থাকলে আমরা নগরীর প্রতিটি ঘরে-ঘরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নকে তুলে ধরতে পারব। আপনারা মনে রাখবেন রাজনীতি মানে জনকল্যাণ। জনগণের পাশে থাকলে, সেবা করলে জনগণ সেই কাজের প্রতিদান দেবে। সংগঠনের সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের জনমুখী কার্যক্রম নিয়ে মানুষের কাছে থাকতে হবে। বর্তমান সরকারের উন্নয়ণের কথা মানুষের মাঝে বলতে হবে। সাধারণ মানুষের পাশে থেকে তাদের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করতে হবে। মানুষের দ্বারে দ্বারে গিয়ে ভোট চাইতে হবে। মানুষ যাতে আবারও স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে নির্বাচিত করে সে লক্ষে নিষ্ঠার সাথে কাজ করতে হবে। জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পাশে থেকে নৌকা প্রতীককে বিজয়ী করতে কাজ করার জন্য যুবলীগের নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
সোমবার বিকেল ৫টায় দলীয় কার্যালয়ে মহানগর যুবলীগের কর্মীসভায় তিনি এসব কথা বলেন। বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা। মহানগর যুবলীগের সভাপতি সফিকুর রহমান পলাশের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক শেখ শাহাজালাল হোসেন সুজনের পরিচালনায় বক্তৃতা করেন ও উপস্থিত ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শ্যামল সিংহ রায়, মুন্সি মোঃ মাহাবুব আলম সোহাগ, এস এম আকিল উদ্দিন, এস এম হাফিজুর রহমান হাফিজ, রোজী ইসলাম নদী, মোঃ আল আমিন উকিল, মোঃ আবুল হোসেন, শেখ মোঃ আলী, অভিজিৎ চক্রবর্তী দেবু, কাবির পাঠান, তাজুল ইসলাম, মোস্তফা শিকদার, কাজী ইব্রাহিম মার্শাল, জুয়েল হাসান দিপু, মহিদুল ইসলাম মিলন, মশিউর রহমান সুমন, মেহেদী হাসান মোড়ল, কে এম শাহীন হাসান, ইয়াসিন আরাফাত, মোঃ রাশেদুল ইসলাম রাশেদ, সুলতান আহমেদ পিন্টু, রাশেদুজ্জামান রিপন, আব্দুল্লাহ আল মামুন মিলন, আব্দুল মালেক, সোহাগ দেওয়ান, ইলিয়াস হোসেন লাবু, মামুন কবির কচি, সাবেক ছাত্রনেতা বিপুল মজুমদার, সবুজ হাজরা, রিপন কবির, এড. মামুনুর রহমান, নুপুর দাস, আজগর বিশ্বাস, বিপ্লব ধর তত্ত্বী, আসাদুজ্জামান বাবু, জব্বার আলী হিরা, ঝলক বিশ্বাস, জহির আব্বাস, রফিকুল ইসলাম রফিক, ইমাজ উদ্দিন রিপন, পাপ্পু সরকার, মেহেদী হাসান, সোহান হোসেন শাওন, মোঃ হিরন হাওলাদার, সালমান জামান, জনি বসুসহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।