By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • জেলার খবর
    • খুলনা
    • চুয়াডাঙ্গা
    • বাগেরহাট
    • মাগুরা
    • যশোর
    • সাতক্ষীরা
  • ফিচার
  • ই-পেপার
  • ALL E-Paper
Reading: ওপরে শিম নিচে মাছ চাষে স্বাবলম্বী কৃষক
Share
দৈনিক জন্মভূমিদৈনিক জন্মভূমি
Aa
  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • ALL E-Paper
অনুসন্ধান করুন
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • ই-পেপার
Have an existing account? Sign In
Follow US
প্রধান সম্পাদক মনিরুল হুদা, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত
দৈনিক জন্মভূমি > জেলার খবর > যশোর > ওপরে শিম নিচে মাছ চাষে স্বাবলম্বী কৃষক
তাজা খবরযশোর

ওপরে শিম নিচে মাছ চাষে স্বাবলম্বী কৃষক

Last updated: 2023/11/07 at 3:32 PM
করেস্পন্ডেন্ট 2 years ago
Share
SHARE

জন্মভূমি ডেস্ক : মৎস্য ঘেরে মাছ চাষের সঙ্গে সাথী ফসল হিসেবে শিম চাষ করে সাবলম্বী যশোরের কেশবপুরের কয়েকটি গ্রামের প্রায় দেড় হাজার পরিবার। গাছের মাচার আড়ালে ছোট-বড় জলাশয়। সেই জলাশয়ের পাড় ঘেঁষে এখন শুধু শিমগাছের লতা। সড়কের দুই পাশে যতদূর চোখ যায় ততদূর সারি সারি শিমগাছের সমারোহ। কেশবপুর বাজার থেকে ভরতভায়না পর্যন্ত গ্রামীণ সড়কের দুপাশে দেখা মেলে শিমগাছের।

উপজেলার গৌরিঘোনা ইউনিয়নে মোট বাসিন্দা প্রায় ৩৫শ’। এর মধ্যে শিম ও মাছ চাষ করেন প্রায় দেড় হাজার কৃষক। এ ইউনিয়নের ভরতভায়না, সন্যাসগাছা, ভেরচি, বুড়লি প্রভৃতি গ্রামে বেশিরভাগ মানুষই জলাশয়ে (ছোট-বড় ঘের) মাছ চাষের পাশাপাশি সাথী ফসল হিসেবে শিমের আবাদ করে লাভের মুখ দেখেছেন কৃষকেরা।

সন্যাসগাছা গ্রামের কৃষক আফসার সরদার বলেন, জলাশয়ের পাশে তিনশ’ মান্দা শিমগাছ লাগিয়েছি। গতদিন প্রতি কেজি শিম বিক্রি করেছি ৮৩ টাকা কেজি দরে। দিনে সর্বোচ্চ ৩২ কেজি শিম তুলেছি। এই সময়ে শিমগাছগুলোর একটু পরিচর্যা প্রয়োজন হয়।

পাশের গ্রাম ভরতভায়নার বাসিন্দা লাভলু হোসেন বলেন, ঘেরের পাশে আমার ১০ কাঠা জমি রয়েছে। মাসখানেক আগে ১৯০ টাকা কেজি দরে শিম বিক্রি করেছি। ৩১ অক্টোবর এক মণ শিম বেঁচেছি ১১০ টাকা দরে।

সন্যাসগাছা গ্রামের আব্দুল কুদ্দুস বলেন, ঘের রয়েছে ৪৬ শতক জমিতে। এই ঘরে চিংড়ি ও সাদা মাছ যেমন, রুই-কাতলা চাষ করছি। ঘেরের পাড়ে কিছু লাউ গাছ আছে। গত মাস থেকে প্রতিদিনই লাউ কাটি। নিজেদের খাওয়ার পাশাপাশি সেগুলো বিক্রি করি। ১০ থেকে ১৫টি লাউ প্রতিদিন কাটা হয়। প্রতিটি লাউ ২০ থেকে ২৫ টাকা দরে বিক্রি করেছি। দুইদিন আগে ১৮ কেজি শিম বিক্রি করেছি ১১০ টাকা দরে। এবার সর্বোচ্চ ১৯০ টাকা কেজি দরে শিম বিক্রি করেছি। সপ্তাহখানেক হলো কুমেড়োর ফলন শেষ হয়েছে। দুই হাজার টাকার বেশি কুমড়ো বেঁচেছি।

তিনি বলেন, তিন মাস পর মাছ তুলি। গত সপ্তাহে ১৫ হাজার টাকার মাছ বেঁচেছি। আমাদের গ্রামের বেশিরভাগ মানুষই ঘেরের সঙ্গে সাথী ফসল হিসেবে সবজি চাষ করে।

গৌরীঘোনা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বর আফজাল হোসেন বলেন, গৌরীঘোনা, সুফলাকাটি, মঙ্গলকোট প্রভৃতি ইউনিয়নের মানুষ ঘেরের সঙ্গে সবজি চাষ করে থাকেন। আমাদের এই অঞ্চলে যেমন মাছের উৎপাদন ভালো তেমন সবজিও। এখানে বর্তমানে শিম চাষ বেশি হচ্ছে। এছাড়া লাউ, পালংশাক, কুমড়ো, টমেটোরও আবাদ হয়।

কেশবপুর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার রিমা আক্তারের বলেন, গোটা যশোর জেলা সবজি চাষে এগিয়ে। তেমন কেশবপুরেও বেশি সবজি চাষ হয়। আগাম সবজি হিসেবে গৌরীঘোনা ও সুফলাকাটি ইউনিয়ন এগিয়ে। এখানে বর্তমানে বেশ শিম চাষ হচ্ছে।

শিমগাছে কালোমাকড়ের আক্রমণ বিষয়ে তিনি বলেন, মূলত কালোমাকড় বলে কিছু নেই। অন্য কোনও পোকা কিংবা মাছি কি না- সেই বিষয়ে নিশ্চিত হতে আমি উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তাকে নির্দেশনা দিয়েছি। তাকে স্যাম্পল আনতে বলেছি। আগে দেখি, তার পরে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, তিন মৌসুমের মধ্যে এই উপজেলায় খরিপ-১ এ ৭৫০ হেক্টর, খরিপ-২ এ ৮৪১ হেক্টর এবং রবি মৌসুমে কম-বেশি ৯৮০ হেক্টর জমিতে সবজি চাষ হয়। এরমধ্যে খরিপ-১ এ গৌরীঘোনা ইউনিয়নে সমতল ও ঘের মিলিয়ে ১৩৫ হেক্টর, খরিপ-২ এ ১৬৩ হেক্টর এবং রবি মৌসুমে ১৭০-১৮০ হেক্টর জমিতে সবজি চাষ হয়ে থাকে। এতে পর্যায়ক্রমে উৎপাদন ১৬.৫ থেকে ১৭ মেট্রিক টন,  ১৭-১৭ মেট্রিক টন এবং রবি মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে ২০-২২ মেট্রিক টন।

কেশবপুরের সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সজীব সাহা বলেন, সর্বশেষ জরিপ অনুযায়ী গৌরীঘোনা ইউনিয়নে ছোটবড় ১ হাজার ৪৫২টি ঘের রয়েছে, যার আয়তন ৭৬০ হেক্টর এবং সুপলাকাটিতে ১২১৬টি ঘেরের আয়তন ১৩৩০ হেক্টর। গত বছর গৌরীঘোনা থেকে মাছের উৎপাদন হয় ২৪২৬ মে.টন এবং সুফলাকাটি থেকে ৪৪৮৫ মেট্রিক টন। গত অর্থবছরে কেশবপুর উপজেলায় মোট উৎপাদন ৩৬ হাজার ৭৮৯ মেট্রিক টন। এরমধ্যে গলদা চিংড়ি ২১৯২ মেট্রিক টন আর বাগদা চিংড়ি ২৫২ মেট্রিক টন। চিংড়ি মাছের ৭০ শতাংশের বেশি উৎপাদন হয় গৌরীঘোনা ও সুপলাকাটি ইউনিয়নে বলে তিনি জানান।

করেস্পন্ডেন্ট November 7, 2023
Share this Article
Facebook Twitter Whatsapp Whatsapp LinkedIn Email Copy Link Print
Previous Article বিথার ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে জনগণের দোরগোড়ায় রুনু ইকবাল বিথার
Next Article তেরখাদায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন অনুষ্ঠান
Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

দিনপঞ্জি

December 2025
S M T W T F S
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
28293031  
« Nov    
- Advertisement -
Ad imageAd image
আরো পড়ুন
সাতক্ষীরা

মহান মুক্তিযুদ্ধে সাতক্ষীরার কিছু কথা

By জন্মভূমি ডেস্ক 5 hours ago
খুলনা

ডুমুরিয়ায় স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

By জন্মভূমি ডেস্ক 8 hours ago
খেলাধূলা

মেসি ভারত সফর করতে কত টাকা নিয়েছেন জানা গেল

By জন্মভূমি ডেস্ক 9 hours ago

এ সম্পর্কিত আরও খবর

জাতীয়তাজা খবর

যেকোনো মূল্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে হবে

By জন্মভূমি ডেস্ক 10 hours ago
যশোর

যশোর সীমান্তে বিজিবির তল্লাশি ও টহল জোরদার

By জন্মভূমি ডেস্ক 11 hours ago
জাতীয়তাজা খবর

এ কে খন্দকারের জানাজা সম্পন্ন, প্রধান উপদেষ্টার শেষ শ্রদ্ধা

By জন্মভূমি ডেস্ক 1 day ago

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

রেজি: কেএন ৭৫

প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক: আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত

Developed By Proxima Infotech and Ali Abrar

Removed from reading list

Undo
Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?