By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • জেলার খবর
    • খুলনা
    • চুয়াডাঙ্গা
    • বাগেরহাট
    • মাগুরা
    • যশোর
    • সাতক্ষীরা
  • ফিচার
  • ই-পেপার
  • ALL E-Paper
Reading: কফিনবন্দি হয়ে চট্টগ্রামে ফিরলেন আবদুল্লাহ আল নোমান
Share
দৈনিক জন্মভূমিদৈনিক জন্মভূমি
Aa
  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • ALL E-Paper
অনুসন্ধান করুন
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • ই-পেপার
Have an existing account? Sign In
Follow US
প্রধান সম্পাদক মনিরুল হুদা, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত
দৈনিক জন্মভূমি > তাজা খবর > কফিনবন্দি হয়ে চট্টগ্রামে ফিরলেন আবদুল্লাহ আল নোমান
তাজা খবররাজনীতি

কফিনবন্দি হয়ে চট্টগ্রামে ফিরলেন আবদুল্লাহ আল নোমান

Last updated: 2025/02/28 at 2:24 PM
করেস্পন্ডেন্ট 10 months ago
Share
SHARE

ডেস্ক রিপোর্ট : মুষ্ঠিবদ্ধ হাতে যার বজ্রকণ্ঠে এক সময় কেঁপেছিল চট্টগ্রামের রাজপথ, সেই চট্টগ্রামে কফিনবন্দি হয়ে ফিরেছেন বিএনপি নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান। স্মৃতির সেই শহর থেকে শেষ বিদায় নিয়ে চট্টগ্রামের প্রিয় এই নেতাকে দাফন করা হবে গ্রামের বাড়িতে।
শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বাদ জুমা চট্টগ্রাম মহানগরের জমিয়তুল ফালাহ জাতীয় জামে মসজিদ মাঠে জানাজা শেষে গ্রামের বাড়ি রাউজান উপজেলার গহিরায় নেওয়া হবে। বাদ আসর সেখানে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁকে সমাহিত করা হবে। আবদুল্লাহ আল নোমানের একান্ত সহকারী নুরুল আজিম হিরু এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে ৯টা পর্যন্ত চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে নোমানের মরদেহ রাখা হয়। এরপর নেওয়া হয় নোমানের প্রতিষ্ঠিত ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি প্রাঙ্গণে। সেখানে ১০টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য মরদেহ রাখা হয়।
সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির দলীয় কার্যালয় নসিমন ভবন প্রাঙ্গণে নেতাকর্মীদের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য নোমানের মরদেহ রাখা হবে। এরপর মরদেহ নেওয়া হবে জমিয়াতুল ফালাহ জাতীয় মসজিদ ময়দানে। সেখানে জুমার নামাজের পর বেলা আড়াইটায় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এরপর আবদুল্লাহ আল নোমানের জন্মস্থান রাউজানে নেওয়া হবে। আসরের নামাজের পর রাউজান উপজেলার গহিরা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে সর্বশেষ জানাজা শেষে গহিরার পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হবে।
এর আগে বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৪টায় জাতীয় পতাকায় মোড়ানো বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল্লাহ আল নোমানের মরদেহ ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে পৌঁছে। নগরীর আউটার স্টেডিয়ামে মরদেহবাহী হেলিকপ্টার অবতরণ করে। ছেলে সাঈদ আল নোমানসহ পরিবারের সদস্যরাও হেলিকপ্টারে ছিলেন। মরদেহ আউটার স্টেডিয়াম থেকে নিয়ে যাওয়া হয় চট্টগ্রাম মহানগরীর কাজির দেউড়িতে ভিআইপি টাওয়ারের বাসায়। এ সময় আউটার স্টেডিয়াম থেকে ভিআইপি টাওয়ার পর্যন্ত বিপুল সংখ্যক বিএনপি নেতাকর্মীর সমাগম ঘটে।
গত মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) ভোরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে নিজ বাসায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন রাজনীতিবিদ আবদুল্লাহ আল নোমান। তাঁর মৃত্যুর খবরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হাহাকার উঠে! আশি ঊর্ধ্ব আবদুল্লাহ আল নোমান মৃত্যুর আগে নানা রোগে ভুগছিলেন। তারপরও তিনি চট্টগ্রামে নিয়মিত বিএনপির সভা-সমাবেশে যোগ দিয়েছেন। সর্বশেষ গত জানুয়ারির মাঝামাঝিতে চট্টগ্রামে এসে একাধিক সভায় যোগ দেন তিনি। শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগের দিন মঙ্গলবার বিকেলেও চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপি আয়োজিত এক সমাবেশে যোগ দেওয়ার কথা ছিল। সেদিন তিনি আসতে পারলেন না। নোমানের মৃত্যুতে সেই সমাবেশ স্থগিত করা হয়েছে।
মঞ্চ আর মাইকের সঙ্গে নোমানের ৬৩ বছরের পথচলার সমাপ্তি
৮১ বছর বয়সের মধ্যে আবদুল্লাহ আল নোমান ৬৩ বছরই কাটিয়েছেন রাজনীতির ময়দানে। বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবন এই নেতার। ষাটের দশকের শুরুতে ছাত্র সংগঠনে যোগ দেওয়ার মধ্য দিয়ে রাজনীতির পথে যাত্রা শুরু করেছিলেন তিনি। ১৯৬২ সালে পাকিস্তান সরকারের গঠিত হামিদুর রহমান শিক্ষা কমিশনের বিরুদ্ধে গড়ে ওঠে ছাত্র আন্দোলন। সেই আন্দোলনের একজন কর্মী হিসেবে যোগ দেন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নে। সেই শুরু সাম্যবাদী রাজনীতির পথচলার।
১৯৬৫ সালে বিশ্ব সাম্যবাদী আন্দোলন দুই শিবিরে বিভক্ত হয়ে পড়ে। আবদুল্লাহ আল নোমান ছাত্র ইউনিয়নের মেননপন্থী হিসেবে পরিচিত চীনপন্থী অংশে যোগ দেন। তিনি সংগঠনটির বৃহত্তর চট্টগ্রামের সভাপতি ও কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন।
চট্টগ্রামের প্রবীণ সাংবাদিক জাহিদুল করিম কচি জানান, চট্টগ্রামে চীনপন্থী ছাত্র ইউনিয়নের সূচনালগ্নেই এর হাল ধরেছিলেন আবদুল্লাহ আল নোমান। চট্টগ্রামে তিনি শক্ত ভিত্তি গড়ে তুলেছিলেন। শত শত ছাত্রছাত্রীকে তিনি ছাত্র ইউনিয়নের পতাকাতলে আনতে সক্ষম হয়েছিলেন।
কচি বলেন, ১৯৬৭ সালে আমি যখন ইন্টারমিডিয়েট ফার্স্ট ইয়ারের ছাত্র, নোমান ভাই তখন আমাকে হাতে ধরে নিয়ে যান ছাত্র ইউনিয়নে। উনার হাত ধরেই আমি ছাত্র ইউনিয়নে যোগ দিই। উনি আমার রাজনীতির গুরু। শুধু আমি নয়, আমার মতো শত শত ছাত্রকে তিনি রাজনীতির পাঠ দিয়েছেন। উনার সাংগঠনিক ক্ষমতা ছিল প্রবল। সম্মোহনী শক্তি ছিল অসাধারণ, মানুষকে খুব সহজে আপন করে নিতে পারতেন।
কচি আরও বলেন, ছাত্র ইউনিয়নের নেতা হিসেবে আবদুল্লাহ আল নোমান চট্টগ্রামে আরও একটি ইতিহাস নির্মাণ করেছিলেন। দেশে বিদ্যালয় পর্যায়ে প্রথম শহীদ মিনার নির্মাণ হয় ১৯৬৬ সালে চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার কধুরখীল উচ্চ বিদ্যালয়ে। ছাত্র ইউনিয়নের নেতাকর্মীদের মাধ্যমে সেই শহীদ মিনার নির্মাণের অন্যতম কারিগর ছিলেন নোমান।
সেসময়কার কধুরখীল উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক অমল কান্তি নাথ বলেন, ছাত্র ইউনিয়নের পক্ষ থেকে শহীদ মিনার নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। শিক্ষকদের মধ্যে আমি এবং ছাবেরী সাহেব এর পক্ষে ছিলাম। প্রধান শিক্ষক বিরোধিতা করলেও আমরা অনড় ছিলাম। তৎকালীন ভাসানীপন্থী ন্যাপের নেতা সৈয়দ জালাল সাহেব শহীদ মিনারের জন্য ইট, বালু, সিমেন্ট পাঠিয়েছিলেন। আবদুল্লাহ আল নোমান ভাই ফলক নিয়ে গিয়েছিলেন। সেসময় পাকিস্তানি শাসকের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে এটা নির্মাণ করা সহজ কাজ ছিল না। পরবর্তী সময়ে এ শহীদ মিনার বাংলাদেশে স্কুল পর্যায়ে প্রথম শহীদ মিনার হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে।
জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক মুস্তফা নঈম বলেন, ঊনষত্তরের গণঅভ্যুত্থানে নোমান চট্টগ্রামের একজন সামনের কাতারের সংগঠক ছিলেন। ছাত্র রাজনীতি শেষ হলে তিনি যোগ দেন শ্রমিক রাজনীতিতে। এর আগেই অবশ্য তিনি মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর সংস্পর্শে আসেন। নোমানকে পূর্ববাংলা শ্রমিক ফেডারেশনের সহ-সভাপতি করা হয়। পাশাপাশি ভাসানীপন্থী ন্যাপের রাজনীতিতেও সক্রিয় হন। ১৯৭০ সালে তাকে ন্যাপের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়।
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে আবদুল্লাহ আল নোমান বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। সত্তরের দশকের শেষদিকে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের জাগদলের সঙ্গে ভাসানী ন্যাপ একীভূত হয়। ১৯৮১ সালে জিয়াউর রহমানের হাত ধরে ন্যাপ নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান যোগ দেন বিএনপিতে। আমৃত্যু তিনি এ দলের সঙ্গেই ছিলেন। সর্বশেষ তিনি দলটির ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন। আশি-নব্বইয়ের দশক, এর পরবর্তী আরও অন্তত এক দশক চট্টগ্রামে বিএনপির রাজনীতি আবর্তিত হয়েছে আবদুল্লাহ আল নোমানকে ঘিরেই। স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলন সংগঠিত করার ক্ষেত্রে চট্টগ্রামের অন্যতম রূপকার হিসেবে বলা হয় আবদুল্লাহ আল নোমানকে।
১৯৯১ ও ২০০১ সালে চট্টগ্রামের কোতোয়ালি আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন আবদুল্লাহ আল নোমান। দুবারই তিনি বিএনপি সরকারের মন্ত্রিসভায় খাদ্য, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ে একাধিকবার দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০০৮ সাল পরবর্তী আওয়ামী লীগ সরকার বিরোধী আন্দোলনে রাজপথে সক্রিয় ছিলেন আবদুল্লাহ আল নোমান। গ্রেফতার হয়ে কারাগারেও গিয়েছিলেন। ওই সালে তিনি ডবলমুরিং-হালিশহর আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন।
এরশাদবিরোধী আন্দোলনে নোমানের ভূমিকা শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকে দলকে সুসংগঠিত করতে আবদুল্লাহ আল নোমান গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে তার ভূমিকা ছিল অপরিসীম। তিনি গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে সাহসী নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি ছিলেন দল অন্তঃপ্রাণ নেতা। তার মৃত্যুতে দেশ ও জাতীয়তাবাদী দল এক ত্যাগী, সাহসী, সংগ্রামী সজ্জন ও বর্ণাঢ্য রাজনীতিবিদকে হারালো। দেশের উন্নয়নমূলক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে তার অবদান দেশ, জাতি ও দল চিরদিন মনে রাখবে।
চট্টগ্রামের উন্নয়নেও অনন্য অবদান নোমানের
চট্টগ্রামের উন্নয়নেও অবদান কম নয় আবদুল্লাহ আল নোমানের। বিশেষ করে কর্ণফুলী নদীর ওপর শাহ আমানত সেতু, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ড প্রতিষ্ঠায় তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
চট্টগ্রামের উন্নয়নে আবদুল্লাহ আল নোমানের নিরলস প্রচেষ্টার কথা শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন আশির দশকের ছাত্রদল নেতা, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। তিনি বলেন, চট্টগ্রামের উন্নয়নে আবদুল্লাহ আল নোমানের অবদান চিরস্মরণীয়। তিনি চট্টগ্রামের মানুষের জীবনমান উন্নয়নে নানা উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। চট্টগ্রামের ব্যবসা-বাণিজ্য, অবকাঠামো উন্নয়ন এবং শিক্ষাক্ষেত্রে তার প্রচেষ্টা ছিল প্রশংসনীয়। জনগণের কল্যাণে তার নেওয়া বিভিন্ন উদ্যোগ চট্টগ্রামের মানুষ শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছে।

করেস্পন্ডেন্ট February 28, 2025
Share this Article
Facebook Twitter Whatsapp Whatsapp LinkedIn Email Copy Link Print
Previous Article নাহিদ-আখতারদের নতুন দলকে শুভকামনা জানালেন আইন উপদেষ্টা
Next Article নতুন দলের আত্মপ্রকাশ মঞ্চ প্রস্তুত, আসছেন নেতাকর্মীরা
Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

দিনপঞ্জি

December 2025
S M T W T F S
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
28293031  
« Nov    
- Advertisement -
Ad imageAd image
আরো পড়ুন
বাগেরহাট

শরণখোলায় দৈনিক ইত্তেফাকের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত

By জন্মভূমি ডেস্ক 7 hours ago
খুলনা

পাইকগাছা সড়ক কাজে অনিয়ম, সংবাদ প্রকাশের দৌড়ঝাঁপ শুরু

By জন্মভূমি ডেস্ক 7 hours ago
সাতক্ষীরা

উপকূল মানুষ বৈষম্যর শিকার ‌‌কেন?

By জন্মভূমি ডেস্ক 8 hours ago

এ সম্পর্কিত আরও খবর

রাজনীতি

রিট খারিজ, নাগরিক ঐক্যের মান্না নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না

By জন্মভূমি ডেস্ক 11 hours ago
রাজনীতি

বিএনপির সঙ্গ ছেড়ে এককভাবে নির্বাচনের ঘোষণা ড. কর্নেল অলির

By জন্মভূমি ডেস্ক 11 hours ago
রাজনীতি

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তারেক রহমান ছাড়া কেউ বক্তব্য দেবে না

By জন্মভূমি ডেস্ক 13 hours ago

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

রেজি: কেএন ৭৫

প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক: আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত

Developed By Proxima Infotech and Ali Abrar

Removed from reading list

Undo
Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?