কাউখালী (পিরোজপুর) প্রতিনিধি: কাউখালিতে সুপারির ফলন ভালো হওয়ায় আড়ৎ এবং বেপারীদের কাছে বিক্রি করে ভালো দাম পাচ্ছেন কৃষকরা। এতে সম্প্রতিকালে বন্যায় ক্ষতি গ্রস্থ পরিবার সমুহ কিছুটা হলেও পিছুটান কাটিয়ে উঠতে পারছেন। শতবর্ষী এ কাউখালীর সপ্তাহে দুটি হাটে কোটি টাকার সুপারি বেচা-কেনা হয় বলে জানিয়েছেন ব্যাবসায়ীরা। জানা গেছে চারদিকে নদী বেষ্টনী পলিমাটির উর্বরতায় এখানকার মাটি ও আবহাওয়া সুপারি চাষের জন্যে বেশ উপযোগী। স্থানীয় চাষি ছাড়াও পার্শবর্তী অন্যান্য উপজেলার চাষীরাও সুপারি বিক্রি করতে আসেন এখানে। পাইকাররা সুপারি ক্রয়করে পুকুর ডোবায় ভিজিয়ে রাখেন বেশিরভাগ বাকি সুপারি বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ কিংবা রোদে শুকিয়ে সংরক্ষণ করেন। পরবর্তীতে সুবিধা মতসময়ে অধিক মুাফায় বিক্রি করেন। সংশ্লিষ্টরা জানান বৈশাখ জৈষ্ঠ্যমাসে সুপারি গাছে ফুল আসে। কার্তিক অগ্রহায়ণ মাসে সুপারির ভরা মৌসুম। উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানাগেছে চারা রোপনের ছয় থেকে আট বছরের মধ্যে সুপারির ফলন আসতে শুরু করে। তবে বেশি ফলধরে ১০ থেকে ১২ বছরের পর থেকে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এ অঞ্চলে সুপারি আকারে বড় এবং ফলন ভালোহয়।উৎপাদন খরচ কম হওয়ায় অন্যান্য ফসলের তুলনায় অধিক লাভবান হচ্ছে কৃষকরা।
প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত