ডেস্ক রিপোর্ট : কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফীন বলেছেন, ফকির লালন শাহের জীবন চরিত্র ও আদর্শের সঙ্গে এসবের ( মাদক) কোনো সম্পৃক্ততা নেই। ইতোমধ্যে আমাদের অভিযান চলছে। আপনারাও আওয়াজ তুলেছেন। সকলের প্রচেষ্টায় এই অভিশাপ মুক্ত করা হবে। আপনারাও সজাগ থাকবেন।
সোমবার দুপুরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে বাউল সম্রাট ফকির লালন শাহের ১৩৫তম তিরোধান দিবস উপলক্ষ্যে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
সভায় জেলা প্রশাসক আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফীনের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ( সার্বিক) মো. জাহাঙ্গীর আলম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ( রাজস্ব) মো. আবদুল ওয়াদুদ, কুষ্টিয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি আল মামুন সাগর, সাবেক সাধারন সম্পাদক আনিসুজ্জামান ডাবলু, দৈনিক সমকাল ও ডিবিসি নিউজের জেলা প্রতিনিধি সাজ্জাদ রানা, প্রথম আলোর নিজস্ব প্রতিনিধি তৌহিদী হাসান, কুমারখালী কাঙাল হরিনাথ প্রেসক্লাবের সভাপতি কে এম আর শাহীন প্রমুখ।
অনু্ষ্ঠানে জেলা প্রশাসক আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফীন বলেছেন, প্রথমবারের মতো জাতীয়ভাবে এবার ফকির লালন শাহের তিরোধান দিবস পালন করা হবে। সারাদেশের শিল্পীসহ সকল শ্রেণি পেশার মানুষ এতে অংশগ্রহণ করবেন। ইতোমধ্যে লালন শাহের মাজারে রঙ লাগানোসহ সাজসজ্জাকরণের কাজ চলছে।
তিনি বলেছেন, লালন শাহের যে ৩১৪টি পাণ্ডলিপি শান্তিনিকেতনে রয়েছে। সেটির জন্য ইতোমধ্যে পত্র দিয়েছি। সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ও পররাষ্ট্রনীতি মন্ত্রণালয়ে পত্র দিয়েছেন। আমার আশা যথাযথ প্রক্রিয়ায় সেগুলো কুষ্টিয়াতে ফিরিয়ে আনা হবে। পাণ্ডলিপি গুলো লালন চর্চা ও গবেষণায় কাজে লাগবে।
প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত