বিজ্ঞপ্তি : রোগ প্রতিরোধ শরীরচর্চা, শারীরিক পরিশ্রমের সুযোগ সৃষ্টিতে বিদ্যমান আইন, নীতি পর্যালোচনা প্রতিবন্ধকতা ও করণীয় বিষয়ে সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেকের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন সিটিজেন নেটওয়ার্ক এবং পাবলিক হেলথ ল’ইয়ার্স নেটওয়ার্কের প্রতিনিধিবৃন্দ। এর আগে খুলনা প্রতিনিধি দল খুলনা সিটি কর্পোরেশনের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা ও সচিব (অঃদাঃ) সানজিদা বেগম এবং চীফ প্লানিং অফিসার ইঞ্জিনিয়ার আবির উল জব্বারের সাথে সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হন।
এ সময় কর্মকর্তাগণ প্রতিনিধি দলকে জানান যে, খুলনা সিটি কর্পোরেশনের চলতি প্রকল্পে নগরীর ২৩টি পুকুর সংরক্ষনের তালিকায় রয়েছে। বিভিন্ন ওয়ার্ডে খেলার মাঠ সংরক্ষন এবং পার্কগুলো সংরক্ষণ উন্নয়নসহ ব্যায়াম ও হাটার ব্যবস্থা করা হবে। ফুটপাতে নিরবিচ্ছিন্নভাবে হাটার ব্যবস্থা করা হবে। সময়মত কেডিএ ও পরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমোদনের অভাবে প্রকল্প বাস্তবায়নে বাধা হিসেবে দেখছেন কতৃপক্ষ। এছাড়াও ভবন তৈরীর জন্য জায়গা থাকা সত্বেও পানি নীতি সহ,জলাধার ভরাট,পরিবেশ আইন অমান্য করে নগরীর বিভিন্ন সরকারী বেসরকারী অফিস এর জায়গায় পুকুর থাকলেও তারা ভরাট করার নগ্ন পায়তারায় মেতে উঠেছে। জেলা প্রশাসন, পরিবেশ অধিদপ্তর, খুলনা উন্নয়ন কর্ক্ষৃপক্ষসহ সকল দপ্তরের সহায়তা পেলে সিটি কর্পোরেশনের চলতি প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে মহানগরীসহ জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে আমুল পরিবর্তন সম্ভব হবে বলে জানান কর্মকর্তাবৃন্দ। মেয়র খুলনা সিটিকে স্বাস্থ্যকর শহরে পরিনত করতে আপোষহীন। জনস্বার্থে বাধাসমূহ পেরিয়ে সময়মত সকল উন্নয়ন কর্মকান্ড সম্পন্ন করা হবে বলে জানান তিনি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সিয়ামের নির্বাহী পরিচালক এ্যাড. মোঃ মাছুম বিল্লাহ, এইড ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার কাজী হাসিবুল হক, সিয়ামের প্রকল্প কর্মকর্তা এ্যাড. মোঃ এনায়েত হোসেন, সিনিয়র আয়কর আইনজীবী এস এম জি নেওয়াজ, মোঃ লোকমান হোসেন, মোস্তাফিজুর রহমান শাকিল, মোঃ নাইমুল ইসলাম, আসিফ, সমাপ্তি বাড়ৈ প্রমুখ।