
বিজ্ঞপ্তি : খুলনা প্রেসক্লাবের স্থায়ী সদস্য ও ডিবিসি টেলিভিশনের খুলনা বিভাগীয় প্রতিনিধি মো: আমিরুল ইসলাম ও ডিবিসি’র ঢাকা হতে আগত সংবাদকর্মীদের একটি দল গত ১১ এপ্রিল দৌলতপুরে এক বিএনপি নেতার সাক্ষাৎকার ধারণ করেন, যা ওইদিন ওই টেলিভিশনে প্রচারিত হয়।
এই ঘটনাটিকে কেন্দ্র করে কেএমপি (খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ)-এর দৌলতপুর থানার অফিসার ইনচার্জ সাংবাদিক আমিরুল ইসলামকে ফোন করে তার অনুমতি না নিয়ে কেন এই সাক্ষাৎকার নেয়া হয়েছে, তা জানতে চান। যা খুবই অনভিপ্রেত। একজন সাংবাদিক তার পেশাগত প্রয়োজনে যে কোন ব্যক্তির সাক্ষাৎকার গ্রহণ করতে পারেন, সাধারণভাবে সেটাই করে থাকেন। এই কাজের জন্য পুলিশ বা সংশ্লিষ্ট থানার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে জানিয়ে করতে হবে, বিষয়টি মোটেই এমন নয়।
এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন খুলনা প্রেক্লাবের সভাপতি এস এম নজরুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক মামুন রেজাসহ কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্যবৃন্দ। এক বিবৃতিতে নেতৃবন্দ বলেন, পুলিশ কর্মকর্তার এ ধরণের আচরণ ঔদ্ধত্যপূর্ণ। একজন সাংবাদিক কখনোই তার কাজের জন্য আগেভাগে পুলিশের অনুমতি নেয় না, নেবেও না। এই আচরণ স্বাধীন সাংবাদিকতার উপর আক্রমণ স্বরূপ।