By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • জেলার খবর
    • খুলনা
    • চুয়াডাঙ্গা
    • বাগেরহাট
    • মাগুরা
    • যশোর
    • সাতক্ষীরা
  • ফিচার
  • ই-পেপার
Reading: খুলনা-যশোরের তিন উপজেলার বৃহত্তর বিল ডাকাতিয়াসহ অর্ধশত বিল জলাবদ্ধতার আশংকায়
Share
দৈনিক জন্মভূমিদৈনিক জন্মভূমি
Aa
  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • ই-পেপার
অনুসন্ধান করুন
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • ই-পেপার
Have an existing account? Sign In
Follow US
প্রধান সম্পাদক মনিরুল হুদা, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত
দৈনিক জন্মভূমি > জেলার খবর > খুলনা > খুলনা-যশোরের তিন উপজেলার বৃহত্তর বিল ডাকাতিয়াসহ অর্ধশত বিল জলাবদ্ধতার আশংকায়
খুলনাতাজা খবর

খুলনা-যশোরের তিন উপজেলার বৃহত্তর বিল ডাকাতিয়াসহ অর্ধশত বিল জলাবদ্ধতার আশংকায়

Last updated: 2023/05/04 at 6:09 PM
করেস্পন্ডেন্ট 2 years ago
Share
SHARE

এস রফিক, ডুমুরিয়া : ডুমুরিয়ার এক সময়কার খর স্রোতা শোলমারী নদী পলিতে ভরাট হয়ে প্রায় সমতল ভূমিতে পরিণত হয়েছে। নদীর দুইপার জুড়ে জেগে উঠেছে বিশাল চর। জোয়ারে ডুবে আর ভাটায় ভাসে। ভাটায় নদীর বুক দিয়ে হেটে পারাপার হয় দুথপারের মানুষ। নদী সিলটেড হওয়ায় স্থায়ী জলাবদ্ধতার হুমকীতে পড়তে যাচ্ছে খুলনা নগরীসহ যশোরের ভবদহ, খুলনার ডুমুরিয়া, রংপুর, গুটুদিয়া, রঘুনাথপুর, ভান্ডারপাড়া, বটিয়াঘাটার জলমা ইউনিয়নের বিলাঞ্চলসহ অন্তত অর্ধশত গ্রাম। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তর বিলডাকাতিয়ার পানি নিষ্কাশনের একমাত্র পথ এই নদী।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, খুলনা শহরের কোল ঘেঁষে বয়ে গেছে ভৈরব ও রূপসা নদী। শহরের দক্ষিণে বটিয়াঘাটা সদরের পাশদিয়ে কাজীবাছা নদী পশুর নদীর সঙ্গে মিশে সুন্দরবনে মিলেছে। কাজীবাছা নদী শোলমারী হয়ে সালতার সাথে মিশে ভদ্রা নদী শিবসা হয়ে সুন্দরবনে মিলেছে। এক যুগ আগেও প্রায় ১থশ হাত গভিরতা ছিলো এ নদীর। বটিয়াঘাটা বাজার এলাকা থেকে বারোআড়িয়া পর্যন্ত প্রায় ২৫ কিলোমিটার পর্যন্ত নদীর নাব্যতা একেবারই হারিয়ে গেছে। বটিয়াঘাটা, শোলমারি, শরাফপুরসহ বেশ কয়েকটা জায়গায় প্রায় সমতল ভূমিতে পরিণত হয়েছে। পলি ভরাট হয়ে শোলমারি ১০ ভেন্টের স্লূইজ গেট এবং রামদিয়া ৯ ভেন্টের স্লূইজ গেটের কপাট আটকে পড়েছে। গত দুই সপ্তাহ যাবত শোলমারী গেটের মুখে পলি অপসারণ কাজ করছেন এলাকার জনগণ। বিলে অনেক বোরো ক্ষেতে এখনো ১ ফুট পানি রয়েছে। এবার ধান ঘরে তুলতে কৃষকের প্রায় দ্বিগুন টাকা শ্রমিকের পেছনে গুনতে হচ্ছে। নদী সিলটেড হওয়ায় ভিতরের জমি ছাড়া অন্তত ১০/১২ ফুট উঁচু হয়ে গেছে নদীর বুক। ফলে স্থায়ী জলাবদ্ধতার কবলে পড়তে যাচ্ছে পাউবোথর ২৭ ও ২৮ নম্বর পোল্ডার আওতায় হাজার হাজার হেক্টর জমি। এদিকে নদীর নাব্যতা ফেরাতে জোয়ার-ভাটার বিকল্প কিছুই মনে করছেন না সুধিজনেরা।

এ বিষয়ে ব্যবসায়ী প্রফুল্ল কুমার রায় বলেন, এই নদীটির দুই দিকে জয়েন্ট। একদিকে শিবসা আর একদিকে কাজীবাছা নদী। এ নদীর সাথে শোলমারী, সালতাসহ বড় বড় নদী ও অনেকগুলো খাল-জলাশয় ছিলো। কিন্তু নদীর মুখগুলোতে স্লূইজ গেট করে দেয়া হয়। এরপর আস্তে আস্তে নদীর স্রোত বিমুখ হয়ে যায়। দুই দিক দিয়ে জোয়ার আসার পর থমথম হলে পলি নিচে পড়ে ভাটায় পরিস্কার পানি বের হয়। ফলে দ্রুত পলিতে ভরাট হয়ে গেছে নদীটি। নদীর নাব্যতা ফেরাতে হলে স্রোত মুখর করতে হবে। সেক্ষেত্রে স্লূইজ গেট দিয়ে পানি উঠা-নামা করা একান্ত জরুরী বলে তিনি মনে করেন।

এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুর রহমান তাযকিয়া বলেন, ‘নদীটি অনেক বড়, এটি খনন করতে অনেক টাকার প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে বর্ষা মৌসুমের আগে গেটের কপাট ও মুখের পলি অপসারণ করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। তবে টিআরএম বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা এডিপি প্রকল্প ছাড়া সম্ভব না। এটা হওয়া অনেক জটিলতা রয়েছে।

খুলনা-৫ আসনের সংসদ সদস্য নারায়ন চন্দ্র চন্দ বলেন, নদীটিতে দুই দিকের পানি এসে স্থীর হয়ে অল্প সময়ের মধ্যে ভরাট হয়ে গেছে। স্রোতের ব্যবস্থা ছাড়া এ নদী বাঁচানো সম্ভব নয়। তবে যেটা হোক দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে জলাবদ্ধতার কবলে পড়বে এই অঞ্চল। শুধু ডুমুরিয়া তা কিন্তু না। জলাবদ্ধতায় পড়বে যশোরের ভবদহ ও খুলনা মহানগরের একটি অংশ। তিনি বলেছেন, সরকারের যত উন্নয়ন তা পানিতে তলিয়ে এক নিমিষেই শেষ হয়ে যাবে। তবে স্থায়ী সমাধানে কৃত্রিম স্রোত বা টিআরএম যেটাই হোক দ্রুত করতে হবে।

এদিকে ভৈরব নদী ও রূপসা নদীর সাথে মিশে আছে খুলনার প্রাণ। প্রচন্ড খরস্রোতার নদী দুইটিও বর্তমানে নাব্যতা হারিয়েছে। যে কারণে শেষ ভাটায় ছাড়া শহরের পানি আর নামছে না। তবে খুলনা মহানগরের পানি নিষ্কাশনে মাস্টার প্লানে কাজ চলছে। ৮শ কোটি টাকায় ময়ুর নদীসহ ২২টি খাল পুনঃখননের টেন্ডার কাজ চলমান রয়েছে বলে সিটি কর্পোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, ‘বর্তমানে ভৈরব ও রূপসা নদীতেও পলি পড়ে ভরাট হয়েছে। শেষ ভাটায় ছাড়া শহরের পানি নামছে না। এ নদী মারা গেলে খুলনা নগরী জলাবদ্ধতায় রূপ নেবে নিশ্চিত।

করেস্পন্ডেন্ট May 4, 2023
Share this Article
Facebook Twitter Whatsapp Whatsapp LinkedIn Email Copy Link Print
Previous Article সদর থানায় ৩ পদে ৭টি ও সোনাডাঙ্গা থানায় ৩ পদে ১৩টি মনোনয়নপত্র বিতরণ
Next Article প্রান্তিক পর্যায়ে নারী-পুরুষের মজুরিবৈষম্য দূর করতে হবে
Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

দিনপঞ্জি

October 2025
S M T W T F S
 1234
567891011
12131415161718
19202122232425
262728293031  
« Sep    
- Advertisement -
Ad imageAd image
আরো পড়ুন
খুলনা

পাইকগাছায় এক বছরে ৭৯ সড়ক দুর্ঘটনা ; মৃত্যু ১৫

By জন্মভূমি ডেস্ক 37 minutes ago
জাতীয়

১০ বছর আগে ভাবিকে হত্যার পর এবার ভাতিজিকে হত্যা করল চাচা

By জন্মভূমি ডেস্ক 46 minutes ago
জাতীয়

সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনের প্রতিবেদন জমার নির্দেশ ৮ জানুয়ারি

By জন্মভূমি ডেস্ক 47 minutes ago

এ সম্পর্কিত আরও খবর

খুলনা

পাইকগাছায় এক বছরে ৭৯ সড়ক দুর্ঘটনা ; মৃত্যু ১৫

By জন্মভূমি ডেস্ক 37 minutes ago
জাতীয়তাজা খবর

ইতালি সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

By জন্মভূমি ডেস্ক 49 minutes ago
তাজা খবররাজনীতি

শেখ হাসিনার সঙ্গে জুম মিটিং, ফেঁসে যাচ্ছেন ২৮৬ নেতাকর্মী

By জন্মভূমি ডেস্ক 58 minutes ago

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

রেজি: কেএন ৭৫

প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক: আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত

Developed By Proxima Infotech and Ali Abrar

Removed from reading list

Undo
Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?