সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ
জন্মভূমি রিপোর্ট
খুলনা রেলওয়ে পুরাতন স্টেশন সংলগ্ন জায়গায় রেলওয়ের কাছ থেকে বরাদ্দ নিয়ে ২০২২ সালের ৩০জুন পর্যন্ত খাজনা পরিশোধ করে ফলের আড়ৎদারী ব্যবসা করে আসছি। কতিপয় সন্ত্রাসী ৫লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। তাদের দাবিকৃত টাকা না দেয়াতে প্রতিষ্ঠানটি ভেঙ্গে দেয়। এতে তার ৫লাখ টাকার কতি হয়। বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় খুলনা প্রেস কøাবের হুমায়ূন কবীর বালু মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ আ. রশিদের পুত্র অবসর প্রাপ্ত রেলওয়ে কর্মচারী সৈয়দ জুলজালাল।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, কদমতলা এলাকার শ্রমিক নেতা আ. রহমান, ভাষানী মার্কেটের শামীম সরদার, হেলাতলা এলাকার শেখ জিয়াউর রহমান, কাজী পিয়ারুল ইসলাম, ডেলটা ঘাট এলাকার মানিক শিকদার ও রেলওয়ে হাসপাতাল রোডের রেজাউলসহ কতিপয় ব্যক্তি ৫লাখ টাকা চাঁদাদাবি করে। চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে নানা ভাবে ভয়ভিতি ও হুমকি দেয়। আমার লাইসেন্স কৃত ঘরটি সংস্কারের জন্য দেয়াল নির্মাণ করলে তারা ভেঙ্গে দেয় এবং বলে দেয়াল নির্মাণ করতে হলে চাঁদা দিতে হবে।
তিনি বলেন, এঘটনায় গত ১১আগস্ট অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। আদালত ১৬ আগস্ট থানা পুলিশকে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশ প্রদান করা হয়। খুলনা থানা অফিসার ইনচার্জ ঘটনাস্থাল পরিদর্শন করেন এবং স্থিতিবস্থা বজায় রাখতে বরেন। ২২আগস্ট এই চাঁদাবাজরা কেসিসিকে ভুল বুঝিয়ে বুলডোজার দিয়ে ভেঙ্গে ফেলা হয়। তিনি তার ঘরটি ফেরৎ পাওয়া ও এই চাঁদাবাজদের বিচার দাবি করেন। এ সময় পরিবারেরসদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
চাঁদা না পেয়ে সন্ত্রাসীরা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভেঙ্গে দিয়েছে
Leave a comment