By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • জেলার খবর
    • খুলনা
    • চুয়াডাঙ্গা
    • বাগেরহাট
    • মাগুরা
    • যশোর
    • সাতক্ষীরা
  • ফিচার
  • ই-পেপার
Reading: জনগণ যাকে ভোট দেবে তাকেই মানতে হবে: ভারতীয় বিশ্লেষকরা
Share
দৈনিক জন্মভূমিদৈনিক জন্মভূমি
Aa
  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • ই-পেপার
অনুসন্ধান করুন
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • ই-পেপার
Have an existing account? Sign In
Follow US
প্রধান সম্পাদক মনিরুল হুদা, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত
দৈনিক জন্মভূমি > আন্তর্জাতিক > জনগণ যাকে ভোট দেবে তাকেই মানতে হবে: ভারতীয় বিশ্লেষকরা
আন্তর্জাতিক

জনগণ যাকে ভোট দেবে তাকেই মানতে হবে: ভারতীয় বিশ্লেষকরা

Last updated: 2025/09/18 at 2:45 PM
জন্মভূমি ডেস্ক 1 week ago
Share
SHARE

ডেস্ক রিপোর্ট : হঠাৎ (পালাবদল) হয়ে যাওয়াতে (দিল্লির) একটা শকের মতো হয়ে গিয়েছিল… এখন মেনে নিতে হবে যে, বাংলাদেশের ভোটাররা যাকেই তাদের শাসক হিসেবে চিহ্নিত করবে তাদের আমাদের মানতে হবে।
বাংলাদেশের পরবর্তী সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিবিসিকে কথাগুলো বলেছেন ভারতের সাবেক শীর্ষস্থানীয় আমলা ও প্রসার ভারতী বোর্ডের প্রাক্তন সিইও জহর সরকার বিশ্বাস। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের এখনকার পরিস্থিতি আমাদের মানতে হবে, বুঝতে হবে। বোঝার থেকেও বেশি কথা হলো মানতে হবে। এই মুহূর্তে কোনো প্ররোচনায় পা না দিয়ে ভারতের উচিত হবে বাংলাদেশের নির্বাচনে কী ফলাফল হয়, সেটা দেখার জন্য অপেক্ষা করা।
বাংলাদেশের পরবর্তী নির্বাচন নিয়ে সম্প্রতি একটি আলোচনা সভার আয়োজন করেছিল ভারতের বৈদেশিক নানা ইস্যুতে চর্চার একটি প্রধান কেন্দ্র দিল্লির ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার (আইআইসি)। ওই নির্বাচনকে সামনে রেখে ভারতের দিক থেকে কী ধরনের প্রস্তুতি কাঙ্ক্ষিত, সেই প্রশ্নকে ঘিরেই বিশ্লেষকরা সেখানে নানা সম্ভাবনা নিয়েই আলোচনা করেছেন। কিবে আলোচনা সভাটি অনুষ্ঠিত হয় সে বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য দেওয়া হয়নি বিবিসি বাংলার প্রতিবেদনটিতে।
বাংলাদেশের নতুন সরকার যদি ভারতের প্রতি বন্ধুভাবাপন্ন না হয়— এমন প্রশ্নের জবাবে জহর সরকার বলেন, এটা ঠিকই, এর মধ্যে একটা পয়েন্ট অব ভিউ এসে যায়, সেই সরকার যদি আমাদের বিরুদ্ধে হয় তখন কী হবে? আরে এসব কথা পরের কথা… এগুলো পরের কথা… কে আসবে কে যাবে, কেউ জানে না। আসলে হচ্ছে কী, (বাংলাদেশে) কিছু ক্ষ্যাপা লোক টুকটাক করে কিছু বলে ফেলছে, যার বেসিসে সঙ্গে সঙ্গে একটা রিঅ্যাকশন হচ্ছে, তাতে মানুষ ক্ষেপে যাচ্ছে।
‘আসলে মনে রাখতে হবে (বাংলাদেশে) এখনকার যে সরকার সেটা একটা কেয়ারটেকার গভর্নমেন্ট, তাদের এত বেশি বলার বা খোঁচানোরও প্রয়োজনীয়তা নেই, তারা তো ইলেকশনটা করে নিলেই পারে।’
ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের সাবেক হাই কমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রিংলাও ছিলেন এই আলোচনা সভায়। সেখানে তিনি বলেন, বাংলাদেশে যদি ভুল একটা সরকার সত্যিই ক্ষমতায় এসে যায়, তাহলে আমাদের নিরাপত্তা ও দীর্ঘমেয়াদি স্বার্থর জন্য তার পরিণতি কী হতে পারে সেটা ভেবেও আমি কিন্তু সত্যিই দ্বিধান্বিত। আসলে এটার একটা বাস্তবতার দিক আছে, নিরাপত্তার দিক আছে, যেটা ভারতের সব নাগরিকের জন্যই দুশ্চিন্তার বিষয়।
‘এটা খুব সহজে বলাই যায়, যে কেউই জিতে ক্ষমতায় আসুক আমরা তাদের সঙ্গেই কাজ করবো, কিন্তু সেই যে কেউটা যদি আপনার স্বার্থের বিরুদ্ধে কাজ করে তাহলে তো সেটা নিয়ে আপনাকে অবহিত থাকতে হবে। তখন তো আপনি বলতে পারেন না, ও আপনারা ওখানে ক্ষমতায় আছেন, বেশ বেশ।’
হর্ষবর্ধন শ্রিংলা আরও মনে করেন— দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতের প্রতিবেশী যারা, তাদের দেশের পরিস্থিতিকে তাদের ‘অভ্যন্তরীণ ব্যাপার’ বলে ভারত কখনোই এড়িয়ে যেতে পারে না। মানে যেখানে ভারতের স্বার্থ জড়িত, সেটা অবশ্যই ভারতেরও ব্যাপার।
তিনি বলেন, যদিও আমি আগেই বলেছি আমরা আমাদের সব প্রতিবেশীর সঙ্গেই সহযোগিতার স্পিরিট নিয়ে কাজ করতে চাই, আর আমাদের ‘নেইবারহুড ফার্স্ট’ নীতিরও মূল কথা সেটাই, কিন্তু এখানে মনে হচ্ছে আমরা একটা কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন। আমাদের নিরাপত্তা স্বার্থ যাতে রক্ষিত হয় সেটা আমাদের দেখতেই হবে। আর আমাদের ইমিডিয়েট নেইবারহুডের কথা যদি বলি, যেসব দেশের সাথে আমাদের অভিন্ন সীমান্ত আছে, সেখানে তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয় বলে কিছু থাকতে পারে না!
আলোচনা সভায় অংশ নেওয়া আরেকজন হলেন ওপি জিন্দাল ইউনিভার্সিটিতে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অধ্যাপক ও দীর্ঘদিনের বাংলাদেশ গবেষক শ্রীরাধা দত্ত। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে সম্প্রতি তিনি ঢাকা সফর করেছেন এবং জামায়াত, বিএনপি, এনসিপিসহ বিভিন্ন দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে দেখাও করেছেন।
সেই সব আলোচনার প্রেক্ষাপটে তিনি মনে করছেন, আগামী নির্বাচনে অন্তত আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারছে না। আর ভারতেরও সেই বাস্তবতাটা স্বীকার করে নেওয়া উচিত।
২০১৪, ২০১৮ বা ২০২৪-এ কেন আমরা ইনক্লুসিভ নির্বাচনের কথা বলিনি? এখন কেন বলছি আমরা? এমন প্রশ্নও রাখেন তিনি।
বস্তুত গত তিনটি নির্বাচনে ভোট কারচুপি অথবা বিএনপির বাইরে থাকাকে ভারত যেভাবে চোখ বন্ধ করে ‘অনুমোদন’ দিয়েছিল, সেটাই তাদের নৈতিক অবস্থানকে এখন দুর্বল করে দিচ্ছে বলে মনে করেন তিনি।
‘সুতরাং আমার মনে হয় বাংলাদেশকে এখন আমাদের বলা উচিত ওরা যেটা নিজেরা ঠিক করবে, আমরা সেটাই অ্যাকসেপ্ট করবো। তা আমাদের পছন্দ হয়তো নাও হতে পারে, হয়তো হবে না। কিন্তু ওদের যেটা পয়েন্ট অব ভিউ, মানে ওরা যেটা চায়, মেজরিটি যেটা চায় তার একটা মর্যাদা দিতে হবে।’
বাংলাদেশের নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতায় জামায়াতের যে শক্তিবৃদ্ধি হচ্ছে সেই লক্ষণ স্পষ্ট, বিভিন্ন পাবলিক ইউনিভার্সিটির ছাত্র সংসদের নির্বাচনেও তারা দাপুটে জয় পেয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে দিল্লিতেও কোনো কোনো পর্যবেক্ষক মনে করছেন, জামায়াত এখন সে দেশে সম্পূর্ণ নতুন চেহারার একটি দল, কার্যত তারা যেন জামায়াত ২.০!
সাম্প্রতিক ঢাকা সফরে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের সঙ্গে বৈঠকের সূত্র ধরে শ্রীরাধা দত্ত বলেন, আমি ডা. তাহেরকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, ধরুন আপনারা সরকার গড়ার মতো সংখ্যা পেয়ে গেলেন, তাহলে কি দেশে শরিয়া আইন আনতে চাইবেন? উনি তখন বললেন, এটা আবার কোথায় শুনলেন? আমরা কবে কোথায় বলেছি জিতলে আমরা বাংলাদেশে শরিয়া আইন আনবো।
‘আমি ১৯৭১র কথাও জিজ্ঞেস করেছিলাম, কারণ বহুকাল ধরেই আমরা জানি মুক্তিযুদ্ধে তাদের ভূমিকা কী ছিল। তিনি তখন বললেন, মতিউর রহমান নিজামি বা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর মতো নেতারা কিন্তু প্রকাশ্যেই একাত্তরে জামায়াতের অবস্থানের জন্য ক্ষমা চেয়েছেন! আমরা ওটা স্বীকার করেছি।’
ফলে জামায়াতকে নিয়ে শ্রীরাধা দত্তের উপসংহার, ওরা আসলে দারুণ ‘চার্ম অফেনসিভ’, কথায় আপনাকে মুগ্ধ করে দেবে। কিন্তু আসলে ওরা বাস্তবে কী করছে সেটা অবশ্য অন্য গল্প! আর ভারতকেও সেটা বুঝেই পা ফেলতে হবে।
তবে ভারতের সাবেক পররাষ্ট্র সচিব ও হর্ষবর্ধন শ্রিংলা বলছেন, জামায়াত হলো আসলে মুসলিম ব্রাদারহুডের অংশ। এরা সেই একই মুসলিম ব্রাদারহুড, যারা বাংলাদেশ, পাকিস্তান, মিশরসহ পৃথিবীর নানা দেশেই আছে। যেমনটা বলে না, চিতাবাঘ আসলে কখনোই তাদের গায়ের ডোরা বদলায় না। এখানেও বক্তারা অনেকেই নিশ্চয়ই একমত হবেন। জামায়াতও আসলে কখনোই পাল্টাবে না।

জন্মভূমি ডেস্ক September 18, 2025
Share this Article
Facebook Twitter Whatsapp Whatsapp LinkedIn Email Copy Link Print
Previous Article লোহাগড়ায় দূর্গাপুজা উপলক্ষে আইন-শৃঙ্খলা ও মতবিনিময় সভা
Next Article সংকট কাটাতে সরকারের উদ্যোগ, শিগগিরই যোগদান করছেন ৩৫০০ চিকিৎসক

দিনপঞ্জি

September 2025
S M T W T F S
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
282930  
« Aug    
- Advertisement -
Ad imageAd image
আরো পড়ুন
তাজা খবরসাতক্ষীরা

সাতক্ষীরা ‌দুই মাসে ভোমরা বন্দর দিয়ে ২৭২ টন জিরা আমদানি

By জন্মভূমি ডেস্ক 11 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

বইছে ‌‌‌ঋতুরাণী শরৎকাল

By জন্মভূমি ডেস্ক 12 hours ago
যশোর

যশোরে পুলিশের অধস্তন কর্মকর্তাদের পদোন্নতি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

By জন্মভূমি ডেস্ক 12 hours ago

এ সম্পর্কিত আরও খবর

আন্তর্জাতিক

বিক্ষোভ-সহিংসতায় উত্তাল লাদাখ, কারফিউ জারি

By জন্মভূমি ডেস্ক 2 days ago
আন্তর্জাতিক

ভারত–চীন সীমান্তের শীতল লাদাখ জেন–জি আন্দোলনে অগ্নিগর্ভ কেন

By জন্মভূমি ডেস্ক 2 days ago
আন্তর্জাতিক

ইরান কখনোই পারমাণবিক বোমা তৈরি করবে না

By জন্মভূমি ডেস্ক 2 days ago

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

রেজি: কেএন ৭৫

প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক: আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত

Developed By Proxima Infotech and Ali Abrar

Removed from reading list

Undo
Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?