By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • জেলার খবর
    • খুলনা
    • চুয়াডাঙ্গা
    • বাগেরহাট
    • মাগুরা
    • যশোর
    • সাতক্ষীরা
  • ফিচার
  • ই-পেপার
  • ALL E-Paper
Reading: জলবায়ু পরিবর্তনে উপকূলবাসীর জীবন-জীবিকায় প্রভাব
Share
দৈনিক জন্মভূমিদৈনিক জন্মভূমি
Aa
  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • ALL E-Paper
অনুসন্ধান করুন
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • ই-পেপার
Have an existing account? Sign In
Follow US
প্রধান সম্পাদক মনিরুল হুদা, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত
দৈনিক জন্মভূমি > জেলার খবর > সাতক্ষীরা > জলবায়ু পরিবর্তনে উপকূলবাসীর জীবন-জীবিকায় প্রভাব
তাজা খবরসাতক্ষীরা

জলবায়ু পরিবর্তনে উপকূলবাসীর জীবন-জীবিকায় প্রভাব

Last updated: 2025/06/18 at 2:18 PM
করেস্পন্ডেন্ট 2 weeks ago
Share
SHARE

সিরাজুল ইসলাম, শ্যামনগর: জলবায়ু পরিবর্তনে নানামুখী প্রভাব পড়েছেন বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম জেলা সাতক্ষীরা খুলনা বাগেরহাট পিরোজপুর ঝালকাঠি বরিশাল বরগুনা পটুয়াখালী ভোলা ফেনী লক্ষ্মীপুর নোয়াখালী চট্টগ্রাম কক্সবাজার সহ আরো কয়েকটি জেলাতে। এই সমস্ত জেলায় লবণাক্ততার কারণে জলবায়ুর মারাত্মক প্রভাব পড়েছে যার কারণে এই প্রভাবের শিকার হচ্ছে নারী শিশু গাছপালা উপকূলীয় মাছ আবাদি জমি ও নারী শিশু সহ মানুষের জীবনের উপর নানা প্রকার প্রভাব দেখা দিয়েছে। যার কারনে উপকূলের কোটি কোটি মানুষ আজ জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বহুমাত্রিক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হচ্ছে। মোকাবেলা করার জন্য সরকারকে এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দাতা সংস্থাগুলোকে এক্ষুনি এগিয়ে না আসলে বাংলাদেশের উপযোগী অঞ্চলের জানমালের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে,। সাগরে পলিথিন প্লাস্টিক সহ নানা ধরনের আবর্জনা ফেলে সাগর ভরাট হয়ে উপকূলীয় নদীর পানিতে দিন দিন উচ্চতা বাড়ছে সে কারণে আবাদি জমির উপর লবণাক্ততা বাড়ছে তার কারণে উপকারে মানুষের আজ বহুমাত্রিক সংকটের সম্মুখীন হতে হচ্ছে।
জলবায়ুর প্রতিনিয়ত বদলে বদলাচ্ছে আবহাওয়া ও পরিবেশ। ফলে বিরূপ প্রভাব পড়তে শুরু করেছে মানুষের যাপিত জীবন ও অর্থনৈতিক খাতগুলোয়। এতে উপকূলীয় জেলা বাগেরহাট বিভিন্নভাবে হুমকির মুখে পড়েছে। সংকটে রয়েছে উপকূলবাসীর জীবন।
নদীভাঙনে বিলীন হচ্ছে আবাদি জমি, বাস্তুহারা হচ্ছে মানুষ, উৎপাদন কমছে কৃষিতে, মারা যাচ্ছে পুকুর-ঘেরের মাছ। এই অঞ্চলের বেশির ভাগ মানুষের জীবিকা কৃষিনির্ভর হওয়ায় হুমকিতে পড়েছেন কৃষিজীবী মানুষ। টেকসই উন্নয়নের সঙ্গে সুন্দরবন, উপকূল সুরক্ষা, সুপেয় পানি, জীবন-জীবিকার নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য জলবায়ুসহিষ্ণু ও পরিবেশবান্ধব পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের দাবিতে বিভিন্ন সময় মানববন্ধনসহ নানা কর্মসূচি পালন করে আসছে বাগেরহাটের বিভিন্ন সংগঠন।

জার্মান ওয়াচ গ্লোবালের জলবায়ু ঝুঁকি সূচক (সিআরআই-২০২১) অনুযায়ী, জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব বিবেচনায় বাংলাদেশ বিশ্বের শীর্ষ ১০ দেশের একটি। ঝুঁকি ও ক্ষতিগ্রস্তের বিবেচনায় দেশের অবস্থান সপ্তম।
বিশ্বব্যাংক প্রকাশিত তালিকায়, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধিতে ঝুঁকিপূর্ণ ১২টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান দশম। বঙ্গোপসাগরের সঙ্গে বাংলাদেশের ৭১০ কিলোমিটার দীর্ঘ উপকূল রয়েছে। এ রকম অকস্মাৎ সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধিতে ২০৫০ সাল নাগাদ দেশের প্রায় ৮ শতাংশেরও বেশি নিম্নাঞ্চল ও প্লাবনভূমি আংশিক অথবা স্থায়ীভাবে জলমগ্ন হয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
কোপেনহেগেন কনসেনসাস সেন্টারের বিশ্লেষণ বলছে, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে অরক্ষিত দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। বিভিন্ন সময়ে ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, জলোচ্ছ্বাস, দাবদাহ ও খরার মতো মারাত্মক প্রাকৃতিক দুর্যোগের মুখোমুখি হতে হচ্ছে মানুষকে।
বাগেরহাটের রামপাল উপজেলায় চিংড়ি মৌসুমের শুরুতেই প্রচণ্ড দাবদাহ, হঠাৎ বৃষ্টি ও ভাইরাসে আশঙ্কাজনক হারে মারা গেছে সাদাসোনা খ্যাত বাগদা চিংড়ি। উৎপাদন মৌসুমের শুরুতে ঘেরের ৮০ থেকে ৯০ ভাগ চিংড়ি মারা যাওয়ায় অধিকাংশ চাষি মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়েছেন। এই মৌসুমে চিংড়িতে অন্তত ৫০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলেও দাবি করেন তারা। জেলার অন্যান্য উপজেলায়ও ক্ষতির মুখে পড়েছেন প্রান্তিক চাষিরা।
রামপাল উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা অঞ্জন বিশ্বাস বলেন, এই অঞ্চলে জলবায়ু পরিবর্তন চিংড়ি চাষে বিপর্যয় ঘটার অন্যতম কারণ। বাগদা চিংড়ি চাষের জন্য উপযুক্ত তাপমাত্রা ২৬ থেকে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর লবণসহিষ্ণুর উপযুক্ত মাত্রা ১৫ থেকে ২০ পার্টস পার থাউজেন্ড (পিপিটি)। জলবায়ুগত কারণে তাপমাত্রা বেড়ে যাচ্ছে, লবণাক্ততা কমে যাচ্ছে। ঘেরের পানির তাপমাত্রা ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠে যাচ্ছে। লবণাক্ততা কমে বেশির ভাগ ঘেরে ৫ থেকে ৭ পিপিটি, কোনো কোনো সময় এ মাত্রা ২ থেকে ৩ পিপিটিতে নেমে যাচ্ছে।
বাগেরহাট সদর উপজেলার মাছচাষি ও ব্যবসায়ী আব্দুল হক মোড়ল বলেন, ২৫ বছরের বেশি সময় ধরে মাছ চাষ করি। কিন্তু দিন যত যাচ্ছে আয় ততই কমছে। ২০০৫ সালের পর থেকে হোয়াইট স্পট ভাইরাস, ইয়োলো হেড, ব্যাকটেরিয়াজনিত কালো দাগ রোগে চিংড়ি আক্রান্ত হচ্ছে। আমরা সাধারণ চাষিরা এর কারণ বের করতে পারিনি। মাটির উর্বরতাও দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে। ফলে উৎপাদন কমে যাচ্ছে।
বাগেরহাট চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্রের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এইচ এম রাকিবুল ইসলাম জানান, চিংড়ির ভাইরাস রোধে সরাসরি কোনো প্রতিষেধক এখনো আবিষ্কার হয়নি। তবে জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়টি মাথায় রেখে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে চিংড়ি ঘের প্রস্তুত ও মানসম্মত পোনা মজুত নিশ্চিত করতে পারলে ঝুঁকি অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।
বাগেরহাট সদর উপজেলার বারুইপাড়া ইউনিয়নের কার্তিকদিয়া পূর্বপাড়া এলাকার বাসিন্দা ষাটোর্ধ্ব মেহেরুন বেগম। তার স্বামী-সন্তান নেই। গত কয়েক বছরে গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া ভৈরব নদ তিনবার কেড়ে নিয়েছে তার বসতবাড়ি। আবার ভাঙতে ভাঙতে চলে এসেছে ঘরের কোণে। একচিলতে ঘরটি ছাড়া তার কোনো সম্বল নেই, যাওয়ারও কোনো জায়গা নেই।
মোরেলগঞ্জ উপজেলার তেলিগাতী ইউনিয়নের কৃষক আব্দুল মান্নানের তিন বিঘা জমি রয়েছে। আগে এসব জমি থেকে বছরে ধানে খোরাকি হয়ে যেত। কিন্তু এখন লোনা পানি আগের চেয়ে বেড়ে যাওয়ায় চাষ করতে পারছেন না ধান।
তিনি বলেন, মার্চ-এপ্রিল মাসে লোনা পানির প্রভাব বেশি থাকে৷ এতে ধানের বীজতলা ও বেড়ে ওঠা ধান নষ্ট হয়ে যায়। অন্য কোনো রবিশষ্যও চাষ করা সম্ভব হয় না তার পক্ষে।
এদিকে জ্যৈষ্ঠ পেরিয়ে আষাঢ়ে পা দিলেও বাগেরহাটের মোংলায় নেই বৃষ্টির দেখা। প্রায় দুই মাস ধরে অনাবৃষ্টি ও দাবদাহে  শুকিয়ে গেছে জনপদের সব পুকুর ও ডোবা। দেখা দিয়েছে সুপেয় ও নিত্যপ্রয়োজনীয় কাজে ব্যবহৃত পানির তীব্র সংকট। অনাবৃষ্টি থেকে রক্ষা পেতে গত ১৫ জুন মোংলা উপজেলা ইমাম পরিষদের আয়োজনে ইসতিসকার নামাজ (বৃষ্টি প্রার্থনা) আদায় করেছেন মুসল্লিরা। আল্লাহর কাছে বৃষ্টির জন্য বিশেষ দোয়া চেয়ে কান্নাকাটি করেন হাজারো মুসল্লি।
বারুইখালী গ্রামের আবুল হোসেন বলেন, গরম এলেই তীব্র পানির সংকটে ভুগি আমরা। প্রচণ্ড গরমের কারণে পুকুরের পানি শুকিয়ে গেছে। আশপাশের খালে লবণাক্ত পানি। বাধ্য হয়ে এ পানিতে গোসল রান্না ও খাওয়ার কাজে ব্যবহার করতে হয়।
মোংলার চাঁদপাই ইউনিয়নের মালগাজী গ্রামের একটি পুকুরের ওপর প্রায় তিন মাস (মার্চ-মে) নির্ভরশীল থাকতে হয় সহস্রাধিক পরিবারকে। কিন্তু প্রচণ্ড তাপে এ বছর বেশির ভাগ পানি শুকিয়ে যাওয়ায় ও লবণাক্ত হয়ে পড়ায় পুকুরটি জুন মাসেও কাজে আসেনি সাধারণ মানুষের। বাধ্য হয়ে দূরবর্তী বিভিন্ন এলাকা থেকে পানি আনেন স্থানীয়রা। ক্ষেত্রবিশেষে পাড়ি দিতে হয় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার পথ। জানাচ্ছিলেন গ্রামের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী হায়াত মজুমদার।
জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর বাগেরহাট কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, শুধু শরণখোলা উপজেলাতেই ৫৪৭টি পুকুরে স্থাপন করা পিএসএফের মধ্যে ৩৮৬টি অকেজো। এ ছাড়া গ্রামাঞ্চলে স্থাপন করা অগভীর নলকূপের বেশির ভাগই নষ্ট। একই চিত্র দেখা গেছে অন্যান্য উপজেলায়ও। সুপেয় পানির স্তর নেমে যাওয়াতেই এই সমস্যা হচ্ছে বলে জানা গেছে। তবে জেলায় ঠিক কী পরিমাণ পিএসএফ-নলকূপ অকেজো রয়েছে, তার সঠিক সংখ্যা জানাতে পারেনি দপ্তরটি।
উপকূলবাসীর পানি সংকট নিরসনে কয়েক বছরে সরকার শত শত কোটি টাকা ব্যয় করলেও সংকট মিটছে না। চলতি অর্থবছরে পাঁচটি প্রকল্পের মাধ্যমে ২৭ কোটি টাকা ব্যয়ে ৭৩২৭টি গভীর নলকূপ ও ৫৪ কোটি টাকা ব্যয়ে ৬৫১৩টি রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং স্থাপন করা হয়েছে। আগের বছরগুলোয়ও প্রায় সমপরিমাণ অর্থ ব্যয় করা হয়েছে জেলার পানি-সংকট নিরসনে।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ হারুন চৌধুরী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ঘন ঘন দুর্যোগ দেখা দিচ্ছে উপকূলে। এতে স্থানীয় বাসিন্দাদের জীবন-জীবিকার ওপরও মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আজিজুর রহমান জানান, বাগেরহাটে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সৃষ্ট সম্ভাব্য পরিবেশ বিপর্যয় সম্পর্কে জনসচেতনতা সৃষ্টি, জীবন-জীবিকার মান উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এ ছাড়া সুপেয় পানির সংকট নিরসনে গভীর নলকূপ স্থাপন, পুকুর খনন, রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং স্থাপন করা হয়েছে।
উপকূলে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব সম্পর্কে বাংলাদেশ পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা। সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান ‌বলেন, টেকসই পরিবেশ নিশ্চিতকরণের জন্য অনেক উদ্যোগ বাস্তবায়নের পাশাপাশি ভবিষ্যতের জন্যও নানা পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের।
তিনি আরও বলেন, সম্প্রতি বাগেরহাটের রামপালে স্থানীয়দের সুবিধার্থে লোনা পানি থেকে সুপেয় পানি উৎপাদনকারী ‘লবণাক্ততা দূরীকরণ (আরও) প্ল্যান্ট’-এর উদ্বোধন করা হয়েছে। এ প্ল্যান্ট থেকে প্রতি ঘণ্টায় দেড় হাজার লিটার বিশুদ্ধ পানি উৎপাদিত হচ্ছে।
এদিকে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জলবায়ু ঝুঁকি হ্রাসে উপকূল নিয়ে কাজ করা বিভিন্ন উন্নয়ন সংস্থা বেশ কিছু দাবির কথা বলছে। দাবিগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে—
১. বিনা সুদে ও দীর্ঘমেয়াদী কিস্তিতে গৃহ ঋণের ব্যবস্থা করা,২. নিরাপদ ও সুপেয় পানি নিশ্চিত করা,৩. লবণসহিষ্ণু চাষাবাদের ব্যাপক প্রসার ঘটানো,৪. ম্যানগ্রোভ ফরেস্টেশনের মাধ্যমে সবুজ বেষ্টনী গড়ে তুলে লবণাক্ততা হ্রাসে উদ্ভাবনী কার্যক্রম গ্রহণ; ৫. শিক্ষা ও কারিগরি শিক্ষার প্রসারে আয়বর্ধনমূলক প্রশিক্ষণ প্রদান ও স্বল্প অথবা বিনা সুদে ঋণদান; ৬. স্থানীয় পর্যায়ে স্বল্প কার্বন উৎপাদনকারী উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন ইত্যাদি।

করেস্পন্ডেন্ট December 8, 2025
Share this Article
Facebook Twitter Whatsapp Whatsapp LinkedIn Email Copy Link Print
Previous Article একজন সৎ কর্মদক্ষ জনবান্ধব নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুল আলম
Next Article নদ নদীর দূষণে মারাত্মক হুমকির মুখে বঙ্গোপসাগর

দিনপঞ্জি

December 2025
S M T W T F S
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
28293031  
« Nov    
- Advertisement -
Ad imageAd image
আরো পড়ুন
সাতক্ষীরা

মহান মুক্তিযুদ্ধে সাতক্ষীরার কিছু কথা

By জন্মভূমি ডেস্ক 9 hours ago
খুলনা

ডুমুরিয়ায় স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

By জন্মভূমি ডেস্ক 13 hours ago
খেলাধূলা

মেসি ভারত সফর করতে কত টাকা নিয়েছেন জানা গেল

By জন্মভূমি ডেস্ক 13 hours ago

এ সম্পর্কিত আরও খবর

সাতক্ষীরা

মহান মুক্তিযুদ্ধে সাতক্ষীরার কিছু কথা

By জন্মভূমি ডেস্ক 9 hours ago
জাতীয়তাজা খবর

যেকোনো মূল্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে হবে

By জন্মভূমি ডেস্ক 15 hours ago
সাতক্ষীরা

তালায় শাহ্জালাল ইসলামী এজেন্ট ব্যাংকের শাখা উদ্বোধন

By জন্মভূমি ডেস্ক 16 hours ago

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

রেজি: কেএন ৭৫

প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক: আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত

Developed By Proxima Infotech and Ali Abrar

Removed from reading list

Undo
Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?