
যশোর অফিস : ঝিকরগাছা পৌরসভার বিরুদ্ধে গোপনে টেন্ডার ড্রপিংয়ের অভিযোগ উঠেছে। গত ২৪ জুলাই বিকালে বিষয়টি জানাজানি হয়েছে। গোপন সূত্রে জানা যায়, এডিপির ৫২ লক্ষ টাকার আন্ডার গ্রাউন্ড পত্রিকার বিজ্ঞাপন দিয়ে এই কার্যক্রম সম্পন্ন করেছেন পৌর মেয়র মোস্তফা আনোয়ার পাশা জামাল। এডিপি’র কাজের গোপনে যে টেন্ডার ড্রাপিং হয়েছে যে গুলো হলো ৯নং ওয়ার্ড সিমান্তপাড়া জালালের বাড়ি হইতে হাজিরালী আঃ গফুরের বাড়ি পর্যন্ত মাটি দ্বারা উন্নয়ন ১৭,৩৯৭৬০ টাকা । এছাড়াও ৫নং ওয়ার্ড কৃত্তিপুর শ্রীরামপুর রোড মেহেদীর দোকান হতে পল্লিবিদুৎ এর অফিস পর্যন্ত রাস্তা ব্লক দিয়ে উন্নয়ন করণ ৩৪,৪৩০৪৫ টাকা। এবিষয়ে ঝিকরগাছার অভ্যন্তরের ঠিকাদারদের কাছে কাজের ব্যাপারে জানতে চাইলে তারা এবিষয়ে কিছুই জানে না বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন। ঝিকরগাছার মেয়র আন্ডার গ্রাউন্ড পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকার ঠিকাদারি কাজ এর আগেও করেছেন। পৌরসভার উচ্চমান সহকারী আঃ রাজ্জাকের কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান, আমি মেয়রের চাকুরী করি। মেয়র আমাকে যে নির্দেশ দিবে আমি তাই করবো। মেয়র সিডিউল বিক্রি করতে নিষেধ করেছে তাই বিক্রি বন্ধ আছে, মেয়র বিক্রি করতে বললে আমি বিক্রি করবো। পৌরসভার ইঞ্জিনিয়ার ইদ্রিস আলী সরদার সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, আমার ১ মাস আগে বদলি হয়েছে। এই কাজের বিষয়ে আমি কিছুই বলতে পারবো না। ইঞ্জিনিয়র ইদ্রিস আলী সরদার জানিয়েছেন ঝিকরগাছা বাসি অত্যান্ত ভালো তাই এসব বিষয়ে মেয়রকে জবাবদিহি করা লাগে না। তবে মেয়র এসব বিষয়ে সব জানে। গত ২৫ জুন ঢাকার একটি অক্ষত পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশ হয়।