By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • জেলার খবর
    • খুলনা
    • চুয়াডাঙ্গা
    • বাগেরহাট
    • মাগুরা
    • যশোর
    • সাতক্ষীরা
  • ফিচার
  • ই-পেপার
Reading: টিআরএম প্রকল্প চালুর মধ্য দিয়ে এ অঞ্চলের নদীগুলোর নাব্য আবার ফিরিয়ে আনতে হবে
Share
দৈনিক জন্মভূমিদৈনিক জন্মভূমি
Aa
  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • ই-পেপার
অনুসন্ধান করুন
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • ই-পেপার
Have an existing account? Sign In
Follow US
প্রধান সম্পাদক মনিরুল হুদা, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত
দৈনিক জন্মভূমি > জেলার খবর > খুলনা > টিআরএম প্রকল্প চালুর মধ্য দিয়ে এ অঞ্চলের নদীগুলোর নাব্য আবার ফিরিয়ে আনতে হবে
খুলনা

টিআরএম প্রকল্প চালুর মধ্য দিয়ে এ অঞ্চলের নদীগুলোর নাব্য আবার ফিরিয়ে আনতে হবে

Last updated: 2025/09/08 at 3:07 PM
করেস্পন্ডেন্ট 3 weeks ago
Share
SHARE

শেখ মাহতাব হোসেন, ডুমুরিয়া : খুলনার ফুলতলা ও ডুমুরিয়া উপজেলার মধ্যবর্তী ভবদহ এলাকার কৃষকরা জলাবদ্ধতার কবলে পড়েন। ১৯৮৮ সাল থেকে জলাবদ্ধতা স্থায়ী জলাবদ্ধতায় পরিণত হয়। এর মূল কারণ ভবদহের ভাটিতে থাকা নদীগুলোর নাব্য হারানো। ভুক্তভোগী কৃষকদের দাবি, দ্রুত সময়ের মধ্যে টিআরএম প্রকল্প চালুর মধ্য দিয়ে এ অঞ্চলের নদীগুলোর নাব্য আবার ফিরিয়ে আনতে হবে।
যশোরের অভয়নগর উপজেলার ভবানীপুর গ্রামের ভবদহ এলাকায় নির্মিত সুইজগেট পাকিস্তান আমলের সবচেয়ে বড় প্রকল্প ছিল। ১৯৬১ সালে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়। তবে সময়ের ব্যবধানে ভবদহকে বর্তমানে ‘যশোরের দুঃখ’ বলা হচ্ছে। ভবদহ অঞ্চলের নদীগুলোর তলদেশ ভরাট হয়ে গেছে। ফলে সামন্য বৃষ্টি হলেই পানি উপচে এলাকায় জলাবদ্ধতা তৈরি হয়। শ্রাবণের শেষে যে বৃষ্টি শুরু হয়েছে, তা বৃদ্ধি পেলে এলাকার অন্তত ৪০০ গ্রাম পানিতে তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন গ্রামবাসী।
যশোরের মনিরামপুর, কেশবপুর, অভয়নগর ও সদর উপজেলা, খুলনার ফুলতলা ও ডুমুরিয়া উপজেলা মুক্তেশ্বরী, টেকা, শ্রীহরি এবং আপারভদ্রা, হরিহর ও বুড়িভদ্রা নদী দিয়ে বেষ্টিত। এ অঞ্চলের নদীগুলোর মাধ্যমে ৫৩টি বিলের বৃষ্টি ও উজানের পানি প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে মনিরামপুর ও অভয়নগর উপজেলার বিলবোকড়, বিলকেদারিয়া ও বিলকপালিয়ায় জমা হয়ে ভবদহ সুইজসগেট দিয়ে ভাটিতে নিষ্কাশিত হয়। মুক্তেশ্বরী, টেকা, শ্রীহরি এবং আপারভদ্রা, হরিহর ও বুড়িভদ্রা নদী সিস্টেম দুটি কেশবপুর উপজেলার কাশিমপুরে মিলিত হয়েছে। পরে মিলিত প্রবাহ ভদ্রা-তেলিগাতী-গ্যাংরাইল নামে শিবসা নদীতে পতিত হয়েছে।
সমুদ্রের লোনাপানি প্রতিরোধে এবং কৃষিযোগ্য মিঠাপানি ধরে রাখার জন্য ষাটের দশকে ভবদহ নামক স্থানে ২১ ভেন্ট সুইজ গেট নির্মাণ করা হয়। পরে আশির দশক পর্যন্ত ভবদহ সøুইসগেটের সুফল পাওয়া যায়। সত্তরের দশকের পর থেকে এই অঞ্চলে নদীগুলোর মূল উৎসপ্রবাহ পদ্মা থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ায় সাগরবাহিত পলি উজানের দিকের নদী ও খালের তলদেশে নিক্ষেপিত হতে থাকে। এ কারণে শুষ্ক মৌসুমে ভদ্রা, তেলিগাতি নদীর মাধ্যমে সাগর থেকে প্রচুর পলিমাটি বাহিত হয়ে এলাকার বিভিন্ন নদী ও এর সংযুক্ত খালগুলোর তলদেশ ভরাট হয়ে পড়ে।
বছর চারেক আগেও ভবদহ সুইজগেট থেকে শিবসা নদী হয়ে বড় বড় মাছ ধরা ট্রলার চলাচল করতে পারত। কিন্তু অংশীজনদের আপত্তি সত্ত্বেও পানি উন্নয়ন বোর্ডের ভুল সিদ্ধান্তে ভবদহের সুইজগেট বন্ধ করে সেখানে বিদ্যুৎচালিত সেচ মোটর ব্যবহার করে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। ফলে জোয়ারের সঙ্গে আসা পলিমাটি নদীতেই থেকে যাচ্ছে বলে দাবি ভবদহ পানি নিষ্কাশন সংগ্রাম কমিটির নেতা ও এলাকাবাসীর।
এ ব্যাপারে গত বুধবার ভবদহ পানি নিষ্কাশন সংগ্রাম কমিটির সাবেক আহ্বায়ক রনজিত বাওয়ালী বলেন, ‘একজন রাজনীতিক ও আমলাদের ষড়যন্ত্রে পানি উন্নয়ন বোর্ড এই জনপদকে স্থায়ী জলাবদ্ধতায় রূপান্তরিত করেছে। এখন যেভাবে বৃষ্টি হচ্ছে তাতে, এই এলাকার বিভিন্ন ঘেরে পানি বেড়ে গেছে। এভাবে আরও বৃষ্টি হলে এলাকা তলিয়ে যাবে। এখন পানি বিলকপালিয়ায় নামিয়ে দিলে কিছুটা রক্ষা পাওয়া যাবে। তবে স্থায়ী জলাবদ্ধতা নিরসনে টিআরএম প্রকল্পের বিকল্প নেই।’
জানতে চাইলে ভবদহ পানি নিষ্কাশন সংগ্রাম কমিটির উপদেষ্টা ইকবাল কবীর জাহিদ বলেন, ‘টিআরএম প্রকল্প ছাড়া বিকল্প কোনো উপায়ে ভবদহের জলাবদ্ধতার সমাধান সম্ভব নয়। ২০১২ সালে টিআরএম প্রকল্প বাস্তবায়নের সরকারি সিদ্ধান্ত ছিল। টিআরএম প্রকল্প বানচালের ষড়যন্ত্রে ঘের মালিক ও বারোআওড়িয়ার কিছু সন্ত্রাসী দিয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের লোকজনকে হুমকি দেন। ২০১৭ সালে আবার টিআরএম প্রকল্প গৃহীত হলে স্বপন ভট্টাচার্য্য পানি উন্নয়ন বোর্ডের সহযোগিতায় ফের প্রকল্প বাতিল করেন। বর্তমানে ভবদহ অঞ্চলের নদীগুলো ভরাট হয়ে গেছে। প্রশস্ত ও খরস্রোতা নদীগুলো এখন ১৫-২০ ফুটের মধ্যে এসেছে। এর কোথাও হাঁটু, কোথাওবা কোমরপানি রয়েছে। তলদেশ ভরাট হয়ে যাওয়ায় একটু বৃষ্টি হলেই এলাকার অন্তত ২/৩ শত গ্রাম পানিতে তলিয়ে যাবে। সরকারি অর্থ কীভাবে লোপাট করা হয়েছে, তা সরেজমিন তদন্ত করা হোক। যত দ্রুত সম্ভব টিআরএম প্রকল্প চালুর মধ্য দিয়ে ভবদহে নদীর নাব্য আবার ফিরিয়ে আনা সম্ভব।

করেস্পন্ডেন্ট September 8, 2025
Share this Article
Facebook Twitter Whatsapp Whatsapp LinkedIn Email Copy Link Print
Previous Article জাকসু নির্বাচন স্থগিত চেয়ে রিটের খবর গুজব: অমর্ত্য রায়
Next Article তালায় কিশোর-কিশোরীদের কুইজ অনুষ্ঠিত

দিনপঞ্জি

September 2025
S M T W T F S
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
282930  
« Aug    
- Advertisement -
Ad imageAd image
আরো পড়ুন
তাজা খবরসাতক্ষীরা

সাতক্ষীরা ‌দুই মাসে ভোমরা বন্দর দিয়ে ২৭২ টন জিরা আমদানি

By জন্মভূমি ডেস্ক 8 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

বইছে ‌‌‌ঋতুরাণী শরৎকাল

By জন্মভূমি ডেস্ক 9 hours ago
যশোর

যশোরে পুলিশের অধস্তন কর্মকর্তাদের পদোন্নতি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

By জন্মভূমি ডেস্ক 10 hours ago

এ সম্পর্কিত আরও খবর

খুলনা

ডুমুরিয়ায় জামায়াতের ছাত্র সমাবেশ অনুষ্ঠিত

By জন্মভূমি ডেস্ক 15 hours ago
খুলনা

খুলনার গণমাধ্যমকর্মীদের নিয়ে টাইফয়েড টিকাদান বিষয়ক কনসালটেশন ওয়ার্কশপ

By জন্মভূমি ডেস্ক 16 hours ago
খুলনা

খুলনায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চলাকালীন একাডেমিক কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে

By জন্মভূমি ডেস্ক 2 days ago

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

রেজি: কেএন ৭৫

প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক: আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত

Developed By Proxima Infotech and Ali Abrar

Removed from reading list

Undo
Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?