
দশমিনা(পটুয়াখালী) প্রতিনিধি : পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গ নদী থেকে ৩টি প্রজাতির স¦াদের রামছোড়,রিটা ও পোয়া মাছ বিলুপ্তির দ্বারপ্রান্তে পৌছে গেছে। উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের হাট-বাজারগুলোতে নদীর এই ৩টি প্রজাতির স্বাদের মাছ এখন আর চাহিদা মত পাওয়া যায় না। অবাধে মৎস্য শিকার করার কারনে এই স্বাদের মাছগুলো ধীরে ধীরে বিলুপ্ত হতে চলছে। উপজেলার প্রধান ২টি নদী তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গ নদীতে নির্বিযেœ ছোট-বড় মাছ ধরার কারনে দেশী প্রজাতির নদীর মাছ কমে যাচ্ছে। নদীর মাছ হিসাবে রামছোড়,রিটা ওমাছ তেমন আর জেলেদের জালে ধরা পড়ছে না। বর্ষা মৌসুমে ডিমওয়ালা মাছ ডিম ছাড়ার আগেই জেলেদের জালে ধরা পড়ছে। ফলে মাছের বংশ বিস্তার হচ্ছে না। এক শ্রেনীর অসাধু জেলেরা মাছ ধরার জন্য বিভিন্ন ধরনের জাল দিয়ে অবাধে মাছ শিকার করছে। যার কারনে উপজেলার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে দেশী প্রজাতির মাছ দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে।
উপজেলার মাছের ক্ষেত্র হিসাবে পরিচিত তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গ নদী এখন মাছ শূন্য হয়ে যাচ্ছে। উল্লেখিত নদীতে বড় টেংরা,রামছোড়,রিটা মাছ প্রায় বিলুপ্ত হবার পথে রয়েছে। বিশেষ করে নদীর মাছ হিসাবে পরিচিত বড় টেংরা,রামছোড় ও রিটা যার দেখা এখন অনেকটা ভাগ্যের ব্যাপার বটে। অত্র অঞ্চলে নদীর এই সব দেশি মাছ যেন এখন দুস্প্রাপ্য হয়ে গেছে। নিষিদ্ধ ঘোষিত জালের অবাধ ব্যবহার, বর্ষাকালে প্রজনন মৌসুমে ডিমওয়ালা মা মাছসহ পোনা নিধন এবং মাছের বিচরন ক্ষেত্র কমে যাওয়ার এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক সম্পদ হিসাবে পরিচিত মৎস্য সম্পদ আজ বিলুপ্ত হতে চলছে। এছাড়া মাছের প্রজনন মৌসুম ও পোনা মাছের বৃদ্ধিকালীন সময় অবাধে ছোট-বড় মাছ ধরার কারনে নদীর স্বাদের এই মাছগুলো দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে।
উপজেলার প্রধান ২টি নদী তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গ নদীতে স্বাদের দেশী টেংরা মাছ এখন আর আগের মতো পাওয়া যায় না। নদীতে জেলেরা জাল ফেলে মাছ শিকার করতে গিয়ে দিনরাত পরিশ্রম করার পরও যৎসামান্য মিশ্র মাছ নিয়ে তীরে ফিরে আসে। এই মিশ্র মাছের মধ্যেই অনেক সময় কয়েকটি টেংরা মাছ পাওয়া যায়। বর্ষা মৌসুমে নদীতে জেলেদের জালে ঝাঁকে ঝাঁকে টেংরা মাছ পাওয়া গেলেও এখন আর তেমন পাওয়া যায় না। উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের হাট-বাজারগুলোতে নদীর দেশী প্রজাতির নানা প্রজাতির স্বাদের মাছ এখন বিলুপ্ত হতে চলছে। প্রধান ২টি নদী তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গ নদীতে নির্বিযেœ ছোট-বড় মাছ ধরার কারনে দেশী প্রজাতির নদীর বড় টেংরা,রিটা,রামছোড় মাছ কমে গেছে। নদীর মাছ হিসাবে এই মাছ তেমন আর জেলেদের জালে ধরা পড়ছে না। বর্ষা মৌসুমে ডিমওয়ালা মাছ ডিম ছাড়ার আগেই জেলেদের জালে ধরা পড়ার ফলে মাছের বংশ বিস্তার হচ্ছে না। অসাধু জেলেরা মাছ ধরার অবাধে মাছ শিকার করার কারনে উপজেলার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে দেশী প্রজাতির এই মাছগুলো দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে।
উপজেলার মাছের ক্ষেত্র হিসাবে পরিচিত তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গ নদী এখন প্রায় মাছ শূন্য হয়ে যাচ্ছে। নদীর স¦াদের বড় টেংরা,রিটা ও রামছোড় মাছ প্রায় বিলুপ্ত হবার পথে রয়েছে। স্বাদের মাছ হিসাবে পরিচিত বড় টেংরা,রিটা ও রামছোড় মাছ পাওয়া এখন অনেকটা ভাগ্যের ব্যাপার বটে। মাছের প্রজনন মৌসুম ও পোনা মাছের বৃদ্ধিকালীন সময় অবাধে ছোট-বড় মাছ শিকার করার কারনে নদীর স্বাদের এই মাছগুলো বিলুপ্ত হয়ে যাবে।

