দেবহাটা প্রতিনিধি
দেবহাটার চাঁদপুরে প্রতিপক্ষের হামলায় একই পরিবারের ৪ সদস্য আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। রবিবার সকাল ১০ টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। হামলায় আহতরা হলেন উপজেলার নওয়াপাড়া ইউনিয়নের চাঁদপুর গ্রামের মৃত শেখ এরশাদ আলীর স্ত্রী কৌতিয়া বেগম (৬৫), মেয়ে ফরিদা ইয়াসমিন (৩১), ছেলে ইদ্রিস আলী (৩২) ও আয়ুব আলী (২৩)। আহতদের মধ্যে দুই জন ফরিদা ইয়াসমিন (৩১), ইদ্রিস আলী (৩২)বর্তমানে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন এবং কৌতিয়া বেগম (৬৫) ও আয়ুব আলী (২৩) প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়িতে আছেন।
আহত ইদ্রিস আলী জানান, তাদের বসতবাড়ির জমি নিয়ে স্থানীয় আবু বকরের ছেলে হাফিজুল (৪৫) ও তৌহিদ হাসান (৩৪) এবং হাফিজুল ইসলামের ছেলে শেখ শাহাজুল (২৩) গং দের সাথে বিরোধ চলে আসছিল। বিষয়টি নিয়ে থানা পুলিশ ও বিচার শালিস হয়েছে কয়েকবার। সবাই যার যার অবস্থানে শান্তিপূর্ণ ভাবে বসবাস করে আসছিল। কিন্তু আমাদের প্রতিপক্ষরা বিভিন্ন সময় আমাদের ভোগদখলীয় জমি তাদের দখলে নেওয়ার চেষ্টা করে। যার প্রেক্ষিতে রবিবার আমরা আমাদের ঘেরে সবজি তুলতে গেলে সুযোগ বুঝে আমাদের বসতবাড়িতে অনাধিকার প্রবেশ করে প্রতিপক্ষ হাফিজুলের বোন বেবি সুলতানা (৪৮)। সে আমাদের বাড়ির সীমানা বেড়া, ফসলের গাছ উপড়ে ফেলে। বিষয়টি দেখে আমার ছোট ভাই আয়ুব আলী এগিয়ে এসে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে তারা সংঘবদ্ধ ভাবে আমাদের বাড়িতে প্রবেশ করে বসতবাড়িতে ব্যাপক ভাংচুর চালায়। এসময় আমি সহ বাড়ির অন্য সদস্যরা দ্রুত বাড়িতে আসলে হাফিজুল, তৌহিদ ও তার স্ত্রী খদিজা, শাহাজুল, জাকিরের স্ত্রী সেলিনা, জাহাঙ্গীরের স্ত্রী ফতেমা এবং আছাদুলের স্ত্রী ইরানি খাতুনসহ কয়েকজন আমাদের উপর হামলা চালিয়ে জখম করা সহ বাড়িতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি করে। বর্তমানে আমরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন আছি।
আহত ইদ্রিস আলী জানান, তাদের বসতবাড়ির জমি নিয়ে স্থানীয় আবু বকরের ছেলে হাফিজুল (৪৫) ও তৌহিদ হাসান (৩৪) এবং হাফিজুল ইসলামের ছেলে শেখ শাহাজুল (২৩) গং দের সাথে বিরোধ চলে আসছিল। বিষয়টি নিয়ে থানা পুলিশ ও বিচার শালিস হয়েছে কয়েকবার। সবাই যার যার অবস্থানে শান্তিপূর্ণ ভাবে বসবাস করে আসছিল। কিন্তু আমাদের প্রতিপক্ষরা বিভিন্ন সময় আমাদের ভোগদখলীয় জমি তাদের দখলে নেওয়ার চেষ্টা করে। যার প্রেক্ষিতে রবিবার আমরা আমাদের ঘেরে সবজি তুলতে গেলে সুযোগ বুঝে আমাদের বসতবাড়িতে অনাধিকার প্রবেশ করে প্রতিপক্ষ হাফিজুলের বোন বেবি সুলতানা (৪৮)। সে আমাদের বাড়ির সীমানা বেড়া, ফসলের গাছ উপড়ে ফেলে। বিষয়টি দেখে আমার ছোট ভাই আয়ুব আলী এগিয়ে এসে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে তারা সংঘবদ্ধ ভাবে আমাদের বাড়িতে প্রবেশ করে বসতবাড়িতে ব্যাপক ভাংচুর চালায়। এসময় আমি সহ বাড়ির অন্য সদস্যরা দ্রুত বাড়িতে আসলে হাফিজুল, তৌহিদ ও তার স্ত্রী খদিজা, শাহাজুল, জাকিরের স্ত্রী সেলিনা, জাহাঙ্গীরের স্ত্রী ফতেমা এবং আছাদুলের স্ত্রী ইরানি খাতুনসহ কয়েকজন আমাদের উপর হামলা চালিয়ে জখম করা সহ বাড়িতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি করে। বর্তমানে আমরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন আছি।