By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • জেলার খবর
    • খুলনা
    • চুয়াডাঙ্গা
    • বাগেরহাট
    • মাগুরা
    • যশোর
    • সাতক্ষীরা
  • ফিচার
  • ই-পেপার
  • ALL E-Paper
Reading: দেশে ২০৭০ সালের মধ্যে হারিয়ে যাবে শীত, ডুবে যেতে পারে ১৮% এলাকা
Share
দৈনিক জন্মভূমিদৈনিক জন্মভূমি
Aa
  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • ই-পেপার
অনুসন্ধান করুন
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • ই-পেপার
Have an existing account? Sign In
Follow US
প্রধান সম্পাদক মনিরুল হুদা, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত
দৈনিক জন্মভূমি > জেলার খবর > সাতক্ষীরা > দেশে ২০৭০ সালের মধ্যে হারিয়ে যাবে শীত, ডুবে যেতে পারে ১৮% এলাকা
তাজা খবরসাতক্ষীরা

দেশে ২০৭০ সালের মধ্যে হারিয়ে যাবে শীত, ডুবে যেতে পারে ১৮% এলাকা

Last updated: 2025/11/21 at 3:42 PM
জন্মভূমি ডেস্ক 2 hours ago
Share
SHARE

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি ‌: গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ কমানো না গেলে আগামী কয়েক দশকে বাংলাদেশের জলবায়ু নাটকীয়ভাবে পরিবর্তিত হতে পারে। ২০৪১ থেকে ২০৭০ সালের মধ্যে দেশের গড় তাপমাত্রা আরও ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে।
একটি গবেষণায় এমনটাই জানা গেছে। এই শতাব্দীর শেষে তাপমাত্রা দেড় থেকে সাড়ে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হয়েছে। এতে দেশের অর্থনীতি, কৃষি এবং মানুষের জীবনযাত্রায় বড় চাপ পড়তে পারে।
ঢাকায় একটি হোটেলে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর এবং নরওয়েজিয়ান মেটিওরোলজিক্যাল ইনস্টিটিউট যৌথভাবে ‘বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ জলবায়ুর রিপোর্ট-২০২৫’ প্রকাশ করে। গবেষণায় ভবিষ্যতের পাঁচ ধরনের জলবায়ু পরিস্থিতির ভিত্তিতে আগামী সাত থেকে আট দশকের পরিবর্তন বিশদভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গ্রীষ্মকালে ঘন ঘন তাপপ্রবাহ দেখা দেবে এবং এর সময়সীমা বাড়বে। মার্চ থেকে মে অর্থাৎ বর্ষার আগের তিন মাসে তাপপ্রবাহ সবচেয়ে বেশি হবে। পশ্চিমাঞ্চলে ২০৭০ সালের মধ্যে বর্ষার আগের ২০ দিন পর্যন্ত তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে, যা আগের তুলনায় ৭৫ শতাংশ বেশি। শতাব্দীর শেষে এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। বর্ষাকালেও তাপপ্রবাহের হার তিন গুণ পর্যন্ত হওয়ার আশঙ্কা আছে।
রাজধানী ঢাকার ক্ষেত্রে পরিস্থিতি আরও কঠিন হতে পারে। গবেষণায় বলা হয়েছে, আগামী বছরগুলোতে ঢাকাবাসীকে বছরে অন্তত দুটি তীব্র তাপপ্রবাহের মুখে পড়তে হবে– একটি বর্ষার আগের সময়, আরেকটি বর্ষার পরে অক্টোবর বা নভেম্বর মাসে। দিনের তাপমাত্রা সাড়ে ৪ ডিগ্রি পর্যন্ত বাড়ার আশঙ্কাকে ‘সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি’ হিসেবে বিবেচনায় রাখা হয়েছে।
তাপমাত্রা বাড়ার প্রভাব পড়বে শীতের ওপরেও। উত্তর, পশ্চিম ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলে কিছু শৈত্যপ্রবাহ থাকলেও উপকূলীয় এলাকা থেকে শীত ক্রমেই সরে যাবে। এতে উল্লেখ করা হয়েছে, শতাব্দীর শেষে শীতকাল প্রায় বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে। ওই সময় ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারির মধ্যে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কয়েকটি জেলায় মাত্র এক-দুই দিন মৃদু বা মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ দেখা দিতে পারে।
বৃষ্টিপাতের ধরনেও বড় পরিবর্তনের আভাস দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশে বছরে মোট বৃষ্টির তিন-চতুর্থাংশই বর্ষাকালে হয়। গবেষণার তথ্য অনুযায়ী ২০৭০ সালের মধ্যে বর্ষার বৃষ্টি গড়ে ১১৮ মিলিমিটার বেড়ে যেতে পারে। আর ২১০০ সালে এই বৃদ্ধির পরিমাণ ২৫৫ মিলিমিটার পর্যন্ত হতে পারে। সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হবে উত্তর-পূর্বাঞ্চলে, যেখানে অতিবৃষ্টি বন্যা ও ভূমিধসের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেবে।
সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি নিয়ে আসা হুমকিকেও প্রতিবেদনে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। বিশ্বে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা যেখানে বছরে গড়ে ২ দশমিক ১ মিলিমিটার বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে, বাংলাদেশের উপকূলে তা ৫ দশমিক ৮ মিলিমিটার পর্যন্ত হতে পারে। শতাব্দীর শেষে দেশের উপকূলীয় অঞ্চলের ১৮ শতাংশ এলাকা স্থায়ীভাবে পানির নিচে চলে যেতে পারে। পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে সুন্দরবনের ২৩ শতাংশ পর্যন্ত অংশ পানিবন্দি হয়ে পড়তে পারে। ২০৫০ সালের মধ্যে প্রায় ১০ লাখ মানুষ স্থায়ীভাবে বাস্তুচ্যুত হওয়ার আশঙ্কার কথাও উল্লেখ করা হয়েছে।
এই পরিবর্তন কৃষি ও খাদ্য উৎপাদনেও বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে বলে গবেষণায় বলা হয়েছে। ফসলের উৎপাদন কমে যেতে পারে; গবাদিপশুর রোগবালাই বাড়তে পারে এবং লবণাক্ততা বৃদ্ধির কারণে মাছের আবাস ও মিঠাপানির উৎস সংকুচিত হতে পারে। জনস্বাস্থ্যের ক্ষেত্রেও ঝুঁকি বাড়বে। ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া, কলেরা ও পানিবাহিত রোগ বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। বেশি গরমে বাইরে কাজ করা কঠিন হবে, শ্রমিকদের কাজে ব্যাঘাত ঘটবে এবং তাপ সম্পর্কিত স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়বে।
প্রতিবেদন উপস্থাপনকালে বজলুর রশিদ বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন হঠাৎ থেমে যাবে না। তাই প্রস্তুতিও দীর্ঘমেয়াদি হতে হবে। নিঃসরণ কমানোর পাশাপাশি উপকূলে সুরক্ষা অবকাঠামো জোরদার, বাঁধ নির্মাণ, আশ্রয়কেন্দ্র বাড়ানো এবং আগাম সতর্কবার্তা ব্যবস্থাকে আধুনিক করার ওপর তিনি জোর দেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত নরওয়ের রাষ্ট্রদূত হ্যাকন অ্যারাল্ড গুলব্র্যান্ডসেন বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন এখন আর শুধু পরিবেশের কোনো বিচ্ছিন্ন সমস্যা নয়। এটি কৃষি, জনস্বাস্থ্য, নগরায়ণ, জ্বালানি– সব খাতে প্রভাব ফেলছে। তাই মোকাবিলায় সব খাতের সমন্বিত উদ্যোগ জরুরি।
২০১১ সাল থেকে আবহাওয়া অধিদপ্তর ও নরওয়েজিয়ান মেটিওরোলজিক্যাল ইনস্টিটিউট একসঙ্গে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে কাজ করছে। এবার প্রকাশিত প্রতিবেদনটি তাদের তৃতীয় পূর্ণাঙ্গ গবেষণা।
বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব আগামী দশকগুলোতে আরও তীব্র হবে বলে সরকারের সদ্য প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে সতর্ক করা হয়েছে। ‘বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ জলবায়ু’ শিরোনামের এই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, দেশের তাপমাত্রা অস্বাভাবিকভাবে বাড়তে থাকায় গ্রীষ্মে ঘন ঘন তাপপ্রবাহ দেখা দেবে এবং বর্ষাকালে স্বাভাবিকের তুলনায় আরও বেশি বৃষ্টি হবে। সবচেয়ে উদ্বেগজনক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চলতি শতাব্দীর শেষ নাগাদ দিনের তাপমাত্রা সাড়ে চার ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বাড়তে পারে। এমনকি শীতকাল প্রায় বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার ঝুঁকিও রয়েছে ২১০০ সালের মধ্যে।
ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে প্রকাশিত এই প্রতিবেদনে দেখা যায়, গ্রীষ্মে তাপমাত্রা কমপক্ষে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়ার সম্ভাবনা ‘বাস্তবসম্মত’। মার্চ থেকে মে—বর্ষার আগের এই সময়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বেশি দেখা দেবে। বিশেষ করে ঢাকার ক্ষেত্রে প্রতিবেদনটি বলছে, প্রতি বছর রাজধানীবাসীকে অন্তত দুটি গুরুতর তাপপ্রবাহের মুখোমুখি হতে হবে—একটি বর্ষার আগে ও একটি বর্ষার পরে, অক্টোবর-নভেম্বরে।
নরওয়ের মেটিওরোলজিক্যাল ইনস্টিটিউটের জলবায়ু বিভাগের প্রধান হ্যানস ওলাভ জানান, জলবায়ু পরিবর্তনের এই ভবিষ্যৎ দৃশ্যপট ‘সবার জন্যই বাস্তবতা হয়ে দাঁড়াবে’। বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর ও নরওয়ের মেট অফিস যৌথভাবে ২০১১ সাল থেকে এই গবেষণা পরিচালনা করছে। তাদের এটি তৃতীয় প্রতিবেদন, যেখানে ২০৪১–২০৭০ এবং ২০৭১–২১০০—এই দুই পর্যায়ে পাঁচটি আলাদা পরিস্থিতির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রতিবেদনের মূল তথ্য তুলে ধরেন আবহাওয়া অধিদপ্তরের কর্মকর্তা বজলুর রশিদ। তিনি জানান, ২০৭০ সালের মধ্যে দেশের পশ্চিমাঞ্চলে বর্ষার আগের তিন মাসে প্রায় ২০ দিন তাপপ্রবাহ দেখা দিতে পারে। আরও উদ্বেগের তথ্য হলো—২১০০ সালের মধ্যে এই অঞ্চলে বর্ষা শুরুর আগের ৯০ দিনের অন্তত ৭০ দিনই তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশের উত্তর, পশ্চিম ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ থাকলেও উপকূলীয় অঞ্চলে শীতের অস্তিত্ব দ্রুত কমতে থাকবে। বিশ্লেষকদের মতে, ২১০০ সালের মধ্যে দেশে শীতকাল প্রায় হারিয়ে যেতে পারে, যেখানে কিছু এলাকায় ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে মাত্র এক থেকে দুই দিন শৈত্যপ্রবাহ দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।
বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাসেও একইভাবে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। বর্তমানে দেশের ৭১ শতাংশ বৃষ্টি জুন থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে হয়। নতুন প্রতিবেদনের পূর্বাভাস, ২০৭০ সালের মধ্যে বর্ষাকালে বৃষ্টিপাত আরও ১১৮ মিলিমিটার পর্যন্ত বাড়তে পারে—বিশেষ করে উত্তর-পূর্ব ও উপকূলীয় এলাকায়।
সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির বিষয়েও আশঙ্কাজনক তথ্য দিয়েছে প্রতিবেদনটি। বলা হয়েছে, বিশ্বের গড় বৃদ্ধির হারের তুলনায় বাংলাদেশের উপকূলে পানি বাড়বে আরও দ্রুত—প্রতি বছর প্রায় ৫.৮ মিলিমিটার পর্যন্ত। এর ফলে উপকূলীয় এলাকার ১৮ শতাংশ অঞ্চল পানির নিচে চলে যেতে পারে। ‘সবচেয়ে খারাপ’ পরিস্থিতিতে ২১০০ সালের মধ্যে সুন্দরবনের ২৩ শতাংশ, অর্থাৎ ৯১৮ বর্গকিলোমিটার এলাকা পানিবন্দি হয়ে পড়ার ঝুঁকি রয়েছে।
সার্বিকভাবে, প্রতিবেদনে ভবিষ্যতের জলবায়ু সংকট মোকাবেলায় এখনই পরিকল্পনা, প্রস্তুতি এবং অভিযোজন কর্মকৌশল জোরদার করার তাগিদ দেওয়া হয়েছে।

জন্মভূমি ডেস্ক November 22, 2025
Share this Article
Facebook Twitter Whatsapp Whatsapp LinkedIn Email Copy Link Print
Previous Article প্লাস্টিক-পলিথিন বিষে ধুঁকছে সুন্দরবন, হুমকিতে জীব-বৈচিত্র্য
Next Article সাতক্ষীরা-২: মনোনয়ন পরিবর্তনে তারেক রহমানের কাছে ৭৩ নেতার চিঠি

দিনপঞ্জি

November 2025
S M T W T F S
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
30  
« Oct    
- Advertisement -
Ad imageAd image
আরো পড়ুন
তাজা খবরসাতক্ষীরা

সাতক্ষীরা-২: মনোনয়ন পরিবর্তনে তারেক রহমানের কাছে ৭৩ নেতার চিঠি

By জন্মভূমি ডেস্ক 1 hour ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

দেশে ২০৭০ সালের মধ্যে হারিয়ে যাবে শীত, ডুবে যেতে পারে ১৮% এলাকা

By জন্মভূমি ডেস্ক 2 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

প্লাস্টিক-পলিথিন বিষে ধুঁকছে সুন্দরবন, হুমকিতে জীব-বৈচিত্র্য

By করেস্পন্ডেন্ট 5 hours ago

এ সম্পর্কিত আরও খবর

তাজা খবরসাতক্ষীরা

সাতক্ষীরা-২: মনোনয়ন পরিবর্তনে তারেক রহমানের কাছে ৭৩ নেতার চিঠি

By জন্মভূমি ডেস্ক 1 hour ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

প্লাস্টিক-পলিথিন বিষে ধুঁকছে সুন্দরবন, হুমকিতে জীব-বৈচিত্র্য

By করেস্পন্ডেন্ট 5 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

সমুদ্রের পানি এগিয়ে আসছে, বাসস্থান ছেড়ে যাচ্ছে উপকূলের মানুষ

By জন্মভূমি ডেস্ক 14 hours ago

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

রেজি: কেএন ৭৫

প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক: আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত

Developed By Proxima Infotech and Ali Abrar

Removed from reading list

Undo
Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?