তরুণীকে ধর্ষণের পরে বøাকমেইল জন্মভ‚মি রিপোর্ট খানজাহান আলী থানার পথেরবাজার মোবাইল ফ্লেক্সিলোড (টেলিকম) ব্যবসায়ী শামীম আহমেদকে ধর্ষণের অভিযোগে আটক করেছে অভয়নগর থানা পুলিশ। মামলায় সংশ্লিষ্টতার কারণে আরো এক নারী আটক হয়েছে। এ পর্যন্ত পুলিশ এই ঘটনায় মোট দুই জনকে আটক করতে সক্ষম হয়েছে। সূত্রমতে জানা যায়, শামীম আহমেদ, পিতা-মৃত ইসহাক লস্কর, সাং-পাড়িয়ারডাঙ্গা, থানা-খানজাহান আলী, জেলা-খুলনা দীর্ঘদিন নিজেকে পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর রাসেল নামে পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন অপকর্ম করে আসছে। পুলিশের তথ্যমতে, অভয়নগরের শাহিনা আক্তার নামে এক মহিলার সহযোগিতায় শামীম আহমেদ এক তরুণীকে ধর্ষণ করে এবং মোবাইল ফোনে নগ্ন ছবি তোলে। পরবর্তীতে ওই ধর্ষিতা তরুণীকে ভয়ভীতি দেখিয়ে এবং ইন্টারনেটে ছবি ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে মোটা অংকের অর্থের দাবি করে। বিষয়টি নিয়ে ওই তরুণী গত ২০ আগস্ট যশোর জেলার অভয়নগর থানায় ধর্ষণ ও পর্ণগ্রাফি এ্যাক্ট আইনে মামলা দায়ের করেন। যার মামলা নং ১৮। মামলায় শামীম আহমেদ (৩১), শাহিনা আক্তার ওরফে শাহানাজ পারভীন (৩৫) সহ ৩/৪ জনকে অভিযুক্ত করা হয়। জানা যায়, গত ২২ আগস্ট অভয়নগর থানার ওসি তদন্ত এবং এস আই শাহা আলমের নেতৃত্বে সঙ্গীয় ফোর্স খুলনার দৌলতপুর একটি হোটেলের সামনে থেকে শামীম আহমেদ কে আটক করে। এছাড়া শামীমের পাড়িয়ারডাঙ্গা বাসা থেকে পুলিশের লোগো সম্বলিত দুটি মাস্ক উদ্ধার করা হয়। এর আগে শামীম ঢাকা যাওয়ার পথে কোন এক স্থানে পুলিশের ইউনিফরম ফেলে রেখে দেয় বলে পুলিশকে তথ্য দেয় ।