By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • জেলার খবর
    • খুলনা
    • চুয়াডাঙ্গা
    • বাগেরহাট
    • মাগুরা
    • যশোর
    • সাতক্ষীরা
  • ফিচার
  • ই-পেপার
Reading: প্রতিবন্ধিতা ও অটিজমে আক্রান্তদের পাশে থাকবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা
Share
দৈনিক জন্মভূমিদৈনিক জন্মভূমি
Aa
  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • ই-পেপার
অনুসন্ধান করুন
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • ই-পেপার
Have an existing account? Sign In
Follow US
প্রধান সম্পাদক মনিরুল হুদা, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত
দৈনিক জন্মভূমি > জাতীয় > প্রতিবন্ধিতা ও অটিজমে আক্রান্তদের পাশে থাকবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা
জাতীয়জেলার খবরতাজা খবর

প্রতিবন্ধিতা ও অটিজমে আক্রান্তদের পাশে থাকবেন বঙ্গবন্ধুকন্যা

Last updated: 2022/04/02 at 2:48 PM
করেস্পন্ডেন্ট 3 years ago
Share
SHARE
জন্মভূমি ডেস্ক
বাবা-মা বা অভিভাবকের অনুপস্থিতিতে প্রতিবন্ধিতা বা অটিজমে আক্রান্ত মানুষের যত্ন-আত্তি ও তাদের প্রতিভা বিকাশ যাতে বাধাগ্রস্ত না হয়, সেজন্য দেশের প্রতিটি বিভাগে তাদের আবাসন, প্রশিক্ষণ ও কর্মসংস্থানের জন্য বিশেষ প্রকল্প নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

প্রতিবন্ধিতা ও অটিজমে আক্রান্তদের যে কোনো প্রয়োজনে পাশে থাকবেন বলেও অঙ্গীকার করেছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা।

ঢাকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে শনিবার সকালে ১৫তম বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবসের আলোচনায় তিনি এসব কথা বলেন। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত ছিলেন সরকারপ্রধান।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি জানি, প্রত্যেক বাবা-মা ভাবেন, আমরা যদি না থাকি সন্তানদের কী হবে। সেই চিন্তাও আমাদের আছে। এ জন্য আমাদের একটা উদ্যোগ আছে, আমি মনে করি আমরা যে ট্রাস্ট গঠন করেছি সেই ট্রাস্টের মাধ্যমে আমরা এমন একটা ব্যবস্থা করে ফেলি, যেখানে হয়তো যখন কোনো গার্ডিয়ান থাকবে না, দেখাশোনার কেউ থাকবে না, তখন সেখানে তারা বসবাস করতে পারে, তারা থাকতে পারে।’

২০১৪ সালে নিউরো-ডেভেলপমেন্টাল প্রতিবন্ধী সুরক্ষা ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠা করে সরকার। ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠার পর থেকে দেশের অটিজমসহ নিউরো ডেভেলপমেন্টাল প্রতিবন্ধী (এনডিডি) ব্যক্তিদের জীবনমান উন্নয়নে বিভিন্ন কার্যক্রম নেয়া হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা এ ট্রাস্টকে ১৪৩ কোটি টাকা অনুদান প্রদান করেছি। এই ট্রাস্ট থেকে ২০১৭ থেকে এ পর্যন্ত ৫ হাজার ৭০১ জনকে ৪ কোটি ৬৯ লাখ টাকা অনুদান দেয়া হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘ট্রাস্টের মাধ্যমে তাদের জন্য এ ধরনের হোস্টেল বা ডরমেটরি আমরা তৈরি করে দিতে পারি, যেখানে তারা থাকবে। যেখানে তাদের সুরক্ষা বা দেখাশোনার জন্য লোক থাকবে। আর সেখানে যারা আপনারা বিত্তশালী আছেন ডোনেশনও দিতে পারবেন। যার মাধ্যমে ওটা চলবে। আর সরকারের পক্ষ থেকে অন্তত আমি যতক্ষণ আছি বলতে পারি, সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা আমরা করব।’

এ প্রকল্পকে শুধু ঢাকায় আটকে না রেখে সারাদেশে ছড়িয়ে দিতে চান সরকারপ্রধান। তিনি বলেন, ‘এটা বাস্তবতা যে, বাবা-মা না থাকলে তাদেরকে কে দেখবে? সবাই তো আন্তরিকতার সঙ্গে দেখে না। আর কিছু কিছু মানুষ এত স্বার্থপর হয়ে যায়, নিজের বাবা-মাকে দেখেন না। সম্পত্তি নিয়ে মারামারি করে। সেই ক্ষেত্রে এ শিশুদের কে দেখবে, সে জন্যই মনে হয় এ ধরনের একটা ব্যবস্থা করব। আমার চিন্তা ভাবনা আছে। অবশ্যই আমরা করব।’

সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়কে এ বিষয়ক প্রকল্প তৈরিরও নির্দেশ দিয়েছেন শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, ‘আমি সমাজকল্যাণমন্ত্রীকে বলব, এর ওপর একটি প্রজেক্ট নিয়ে আসতে। এখন আমাদের আটটা বিভাগ আছে। প্রতিটি বিভাগে করে দেব। পর্যায়ক্রমে প্রতি জেলায় আমরা করে দেব।

‘আমি আবারও বলছি যে ট্রাস্টের মাধ্যমে এ ধরনের আবাসন ব্যবস্থা, প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা এবং সেইসঙ্গে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা, যাতে আমাদের প্রতিবন্ধী এবং অটিস্টিক যারা, তারা যেন পায়, সেই ব্যবস্থাটা আমি করে দেব।’

‘যে কোনো প্রয়োজনে পাশে আছি’

এনডিডি সুরক্ষা ট্রাস্টের আওতায় সেবা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে প্রতিবন্ধিতা ও অটিজমে আক্রান্তদের জীবনমান উন্নয়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং সমাজে তাদের অন্তর্ভুক্তির ব্যবস্থা দ্রুত গ্রহণে আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, ‘আমি যতক্ষণ আছি, আমি সব ধরনের সহযোগিতা করে যাব। বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় অটিজম বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন ব্যক্তিসহ কেউ পিছিয়ে থাকবে না।’

সমাজের সবার জন্য কাজ করে যাওয়ার অঙ্গীকার করে তিনি বলেন, ‘আমার দৃষ্টিতে সমাজে যারা অনগ্রসর বা অবহেলিত পড়ে আছে, তারাও সমাজের একটি অঙ্গ। তাদের যে কর্মদক্ষতা আছে, তাদেরও যে মেধা আছে, সেটা বিকাশের সুযোগ আমরা সব সময় করে দিচ্ছি। যারা প্রতিবন্ধিতা বা অটিজমে আক্রান্ত তাদের দিকে আমরা বিশেষভাবে দৃষ্টি দিচ্ছি।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘অটিজমসহ অন্যান্য প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য উন্নত আধুনিক শিক্ষাপদ্ধতি ও পরিচর্যায় নতুন বিষয়বস্তু প্রবর্তনের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মানের যেকোনো পদ্ধতি বা টুলস বা কেয়ার গিভিং ওয়ে বা অ্যাপ কী করে অনুসরণ করা যায় বা কাজে লাগানো যায়-সে বিষয়ে সবধরনের সহযোগিতা করে যাব। যে কোনো প্রয়োজনে আপনাদের সবার পাশে আছি।’

কেউ যেন অবহেলা না করে

প্রতিবন্ধিতা ও অটিজমে আক্রান্তদের অবহেলা না করতে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘এরা আমাদের আপনজন। তাদেরকে দেখা, তাদের যত্ন নেয়া, অটিজম বা প্রতিবন্ধীতায় যারা ভুগছেনতাদের যত্ন নেয়া, এটা সব সুস্থ মানুষের দায়িত্ব কর্তব্য। কেউ যেন এদেরকে অবহেলা না করে।

‘আমরা ছোটবেলা থেকে শিখেছি, কানাকে কানা বলিও না, খোঁড়াকে খোঁড়া বলিও না। এটা যেস সব শিশুরা ছোটবেলা থেকেই শেখে। কাজেই সেদিকটায় সবার বিশেষভাবে দৃষ্টি দিতে হবে।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। এই এগিয়ে নিয়ে যাওয়াটা হচ্ছে সমাজের সর্বস্তরের মানুষের জন্য। সবাই সুন্দর জীবন পাবে, উন্নত জীবন পাবে, সুন্দরভাবে বাঁচবে। সেই লক্ষ্য নিয়েই আমরা রাষ্ট্র পরিচালনা করে যাচ্ছি।’

প্রতিবন্ধিতা অটিজম কোনো রোগ নয়

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে, এটা কোনো রোগ নয়। এক সময় ছিল শিশু যদি প্রতিবন্ধী হতো বা অটিজম হতো মানুষ তাকে লুকিয়ে রাখত। পরিবার লুকিয়ে রাখত। সামনে বলতে লজ্জা পেত বা তাদের সামনে আনলে অনেকে দেখে এটা নিয়ে হয়তো নানা প্রশ্ন করত। অনেক কথা বলতো।’

এ ক্ষেত্রে নিজের কন্যা সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুলের ভূমিকার কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, ‘নিউরো ডেভোলপমেন্টাল ডিজঅর্ডার অ্যান্ড অটিজম বিষয়ে জাতীয় উপদেষ্টা কমিটির সভাপতি সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুল, তার অক্লান্ত প্রচেষ্টায় দেশে ও বিদেশে অটিজমের গুরুত্ব ও সচেতনতা বৃদ্ধি পেয়েছে। মূলত আসলে তার কাছ থেকেই এটা শিখেছি এবং জেনেছি। যখন সে ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা করত, তখন আমি যেতাম, সে সময় থেকে এ সম্পর্কে যা কিছু ধারণা পাই।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এটা কোনো রোগ না, এটা কোনো অসুস্থতা না। একটা মানুষ তার জন্ম হয়েছে, তাকে তো আমরা অবহেলা করতে পারি না। তাকে আমরা ফেলে দিতে পারি না। তাদেরকে আপন করে নিতে হবে।’

বাংলাদেশে যৌথ পরিবারের সংস্কৃতির দিকটি তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আমাদের পরিবারগুলো বড় ছিল। যৌথ পরিবার ছিল। এই যৌথ পরিবারে যখন কোনো শিশু এ ধরনের সমস্যা নিয়ে জন্মগ্রহণ করত, তখন অনেক ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজন, পরিবার-পরিজন, সবার সঙ্গে চলতে ফিরতে এই সমস্যাগুলো খুব স্বাভাবিকভাবে দূর হয়ে যেত।’

ছোটো পরিবারগুলোতে এই সুবিধাটা নেই বলে জানান সরকারপ্রধান। তাই যাদের মধ্যে প্রতিবন্ধিতা বা অটিজমের মাত্রা কম তাদের সাধারণ স্কুলে পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।

বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, ‘যেসব শিশুদের মধ্যে অটিজমটা একটু কম আছে বা যারা মিশতে পারে তাদেরকে সাধারণ স্কুলে বা যারা প্রতিবন্ধী, সাধারণ স্কুলে ছোটো ছেলে-মেয়েদের সঙ্গে যদি একসঙ্গে মানুষ করা যায় এবং বড় করা যায়, ওই সবার সঙ্গে, বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে থেকে থেকে কিন্তু নিজের থেকে অনেকটা সুস্থ হয়ে ওঠে। সুস্থ হয়ে যায়।’

পরিবারের মধ্যেও এই চর্চাটা প্রত্যাশা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘যত বেশি আমরা অনেক মানুষের সঙ্গে তাদের মিশতে সুযোগ করে দেব, তত দ্রুত তারা সুস্থতা লাভ করবে বলে আমার বিশ্বাস। কারণ তাদের ভেতর একটা আত্মবিশ্বাস গড়ে উঠবে। এ ধরনের শিশুদের মধ্যে কিন্তু অনেক সুপ্ত প্রতিভা থাকে। সেই প্রতিভাগুলো বিকশিত হওয়ার সুযোগ করে দিতে হবে।’

সঠিকভাবে পরিচর্যা করলে এই বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিরাও সমাজে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে পারে বলেও মনে করেন প্রধানমন্ত্রী।

এনডিডি ব্যক্তিদের স্বাস্থ্যসুরক্ষায় ‘বঙ্গবন্ধু সুরক্ষা বিমা’ চালু করা হয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সেটা পরীক্ষামূলকভাবে চালু করা হয়েছে। এটা কার্যকর হলে সমগ্র বাংলাদেশে ছড়িয়ে দেয়া হবে।বর্তমানে ঢাকা, সিলেটসহ কয়েকটি জায়গায় করা হয়েছে। তবে আমি আশা করি এটা ভালোভাবে চলবে।’

প্রতিবন্ধী শিশুদের একীভূত শিক্ষা কার্যক্রম সম্প্রসারণে ‘অ্যাকাডেমি ফর অটিজম অ্যান্ড নিউরো-ডেভেলপমেন্টাল ডিজএ্যাবিলিটিস’ নামে একটি অ্যাকাডেমি স্থাপনের কাজ চলছে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, ‘সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এবং আমাদের নানামুখী কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে অদূর ভবিষ্যতে অটিজম বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন ব্যক্তিদের জাতীয় জীবনের মূলধারায় নিয়ে আসা সম্ভব। এটা আমি বিশ্বাস করি।’

এর আগে নীল বাতি প্রজ্জ্বলন করে দিনের শুভ সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী। অটিজম সচেতনতায় কাজ করেছেন এমন সফল ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে দেয়া হয় সম্মাননা। প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে সবার হাতে সম্মাননা তুলে দেন সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ।

‘বলতে চাই’ ও ‘স্মার্ট অটিজম বার্তা’ অ্যাপ উদ্বোধন করেন শেখ হাসিনা।

অটিজম বৈশিষ্টসম্পন্ন ব্যক্তির জন্য ‘স্মার্ট অটিজম বার্তা’ নামক অ্যাপ চালু হচ্ছে। আর ‘বলতে চাই’ নামক আরও একটি অ্যাপ তৈরি করা হয়েছে। যা মোবাইল বা ট্যাব এর মাধ্যমে ব্যবহার উপযোগী করে অমৌখিক যোগাযোগ অর্থাৎ ফর নন-ভারবাল পারসন, যারা কথা বলতে সক্ষম না তারা এটা ব্যবহার করতে পারবেন এবং তার এর সুফল পাবেন।

করেস্পন্ডেন্ট April 2, 2022
Share this Article
Facebook Twitter Whatsapp Whatsapp LinkedIn Email Copy Link Print
Previous Article আধিপত্য বিস্তার আর মিল্কী হত্যার প্রতিশোধ নিতেই টিপুকে খুন
Next Article খুলনায় বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবসের আলোচনা
Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

দিনপঞ্জি

July 2025
S M T W T F S
 12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
2728293031  
« Jun    
- Advertisement -
Ad imageAd image
আরো পড়ুন
খুলনা

ডুমুরিয়ায় ‌বিএনপি নেতা আলি আসগার লবীর মতবিনিময়

By করেস্পন্ডেন্ট 24 minutes ago
বরিশাল

আজ কবি সুবল বিশ্বাসের ৬৮ তম জন্মদিন

By করেস্পন্ডেন্ট 28 minutes ago
জাতীয়

দেশজুড়ে অভিযানে এসএমজিসহ গ্রেফতার ১৫৪২

By করেস্পন্ডেন্ট 1 hour ago

এ সম্পর্কিত আরও খবর

খুলনা

ডুমুরিয়ায় ‌বিএনপি নেতা আলি আসগার লবীর মতবিনিময়

By করেস্পন্ডেন্ট 24 minutes ago
বরিশাল

আজ কবি সুবল বিশ্বাসের ৬৮ তম জন্মদিন

By করেস্পন্ডেন্ট 28 minutes ago
জাতীয়

দেশজুড়ে অভিযানে এসএমজিসহ গ্রেফতার ১৫৪২

By করেস্পন্ডেন্ট 1 hour ago

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

রেজি: কেএন ৭৫

প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক: আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত

Developed By Proxima Infotech and Ali Abrar

Removed from reading list

Undo
Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?