যশোর অফিস : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত সাবেক প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের ২ লাখ ৩ হাজার ৪২৮ টি ও মোস্তফা আশীষ ইসলামের ২ লাখ ৩ হাজার ৪২৮ টি সর্বমোট ৪ লাখ ৬ হাজার ৮৫৬ টি ভয়েস কল চৌগাছা ও ঝিকরগাছা উপজেলার ভোটার, সাংবাদিকসহ শুভাকাঙ্খীদের প্রেরণ করা হয়।
এছাড়া মোস্তফা আশীষ ইসলামের পক্ষ থেকে চৌগাছা ও ঝিকরগাছা পৌরসভার মোট ১০২ টি মসজিদে বঙ্গবন্ধুসহ সকল শহীদের প্রতি তাদের বিদ্রেহী আত্মার মাগফেরাত কামনাসহ জাতির পিতার দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে প্রতিটি মসজিদে মুসল্লিদের নিকট দোয়ার আবেদন করা হয়।
সাবেক প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের ভয়েস কলে বলা হয়, ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত সমৃদ্ধ দেশ গড়তে নেতৃত্ব দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আমি অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম, বিদ্যুৎ জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী হিসেবে কাছ থেকে দেখেছি যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশ থেকে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা করা মোটেও সহজ কাজ ছিল না। ১৯৮১ সালের ১৭ মে তাঁর দুঃসাহসী সিদ্ধান্তের কারণেই আওয়ামী লীগ আজ দল হিসেবে অনেক বেশি শক্তিশালী। সেই সাথে তাঁর গতিশীল নেতৃত্বেই এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে সবাইকে শুভেচ্ছা, দেখা হবে চূড়ান্ত বিজয়ের সন্ধিখনে। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ চিরজীবি হোক।
মোস্তফা আশীষ ইসলামের ভয়েস কলে বলা হয়, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সপরিবারে হত্যাকাণ্ডের পর প্রায় ছয় বছর নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে ১৯৮১ সালের ১৭ মে দেশে ফেরেন তাঁর জ্যেষ্ঠকন্যা শেখ হাসিনা। তখনকার রাজনীতির মতোই প্রকৃতিও সেদিন ছিল ঝঞ্ঝা-বিক্ষুব্ধ। প্রচণ্ড ঝড়বৃষ্টি আর দুর্যোগও সেদিন গতিরোধ করতে পারেনি গণতন্ত্রকামী লাখ লাখ মানুষের মিছিল। তার দেশে ফেরার সিদ্ধান্ত দল হিসেবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে, জাতি হিসেবে বাঙালিকে এবং দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে নিয়ে গেছে এক ভিন্ন উচ্চতায়। আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে তার নেতৃত্বে সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার শপথ নেই। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ চিরজীবি হোক।
ফোনের কল যে সকল সম্মানিত ভোটাররা রিসিভ করতে পারেন নাই তাদের অধিকাংশ উক্ত নাম্বারে কল ব্যাক করেছেন। এভাবেও এলাকার ভোটারদের সাথে কথা হচ্ছে। তারা তাদের প্রাণপ্রিয় নেতার কন্ঠস্বরে অভিভূত। তারা বিশ্বাস করে এভাবেই ডিজিটাল যশোর হতে অচিরেই স্মার্ট যশোরে পরিনত হয়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়ন হবে।