জন্মভূমি ডেস্ক : কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের প্রাগপুর সীমান্তে প্রস্তাবিত স্থল বন্দরের জন্য নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করেছেন ভারতীয় সহকারী হাই কমিশনার (রাজশাহী) মনোজ কুমার।
বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টায় তিনি স্থল বন্দরের জন্য নির্ধারিত স্থান দৌলতপুর উপজেলার প্রাগপুর সীমান্ত সংলগ্ন এলাকা পরিদর্শন করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন, দৌলতপুর উপজেলা চেয়ারম্যান এ্যাড. এজাজ আহমেদ মামুন, দৌলতপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ওবায়দুল্লাহ, দৌলতপুর থানার ওসি মজিবুর রহমান, কুষ্টিয়া চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি হাজী রবিউল ইসলাম, দৌলতপুর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান সাক্কীর আহমেদ, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সোনালী খাতুন আলেয়া, প্রাগপুর ইউপি চেয়ারম্যান আশরাফুজ্জামান মুকুল সরকার, আদাবাড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল বাকীসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সুধীজন।
দৌলতপুরের প্রাগপুর সীমান্তে স্থল বন্দর নির্মানের জন্য জাতীয় সংসদের বিষয়টি একাধিকবার উপস্থাপন করা হয়। এনিয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবেদনও করা হয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে ভারতীয় সহকারী হাই কমিশনার (রাজশাহী) মনোজ কুমার স্থল বন্দরের জন্য নির্ধারিত স্থানটি পরিদর্শনে অসেন। পরিদর্শন শেষে সড়ক পথে তিনি রাজশাহী চলে যান।
দৌলতপুরের প্রাগপুর সীমান্তে স্থল বন্দর নির্মাণ বা স্থাপন করা হলে ঢাকার সাথে কলকাতার সড়ক পথে দূরত্ব কমবে। বাংলাদেশের প্রাগপুর সীমান্ত যেখান থেকে সরাসরি ঢাকার সাথে সড়ক পথে যোগাযোগের সুব্যবস্থা রয়েছে। অপরদিকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার করিমপুর থানার শিকারপুর (রানীনগর) সীমান্ত যেখান থেকে কলকাতায় সরাসরি সড়ক পথে যোগাযোগের সুব্যবস্থা রয়েছে। স্থল বন্দর নির্মানের জন্য উভয় সীমান্তের মাঝে মাথাভাঙ্গা নদীতে শুধুমাত্র ৮০ মিটার দৈর্ঘ্যের একটি ব্রীজ প্রয়োজন।
প্রাগপুর সীমান্তে স্থল বন্দর নির্মিত হলে উভয় দেশের আর্থিক খাত সমৃদ্ধ হবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টগণ।
প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত