By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • জেলার খবর
    • খুলনা
    • চুয়াডাঙ্গা
    • বাগেরহাট
    • মাগুরা
    • যশোর
    • সাতক্ষীরা
  • ফিচার
  • ই-পেপার
Reading: বাগেরহাটে চিংড়ি ঘেরের লবণ পানিতে কৃষকের সর্বনাশ
Share
দৈনিক জন্মভূমিদৈনিক জন্মভূমি
Aa
  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • ই-পেপার
অনুসন্ধান করুন
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • ই-পেপার
Have an existing account? Sign In
Follow US
প্রধান সম্পাদক মনিরুল হুদা, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত
দৈনিক জন্মভূমি > জেলার খবর > বাগেরহাট > বাগেরহাটে চিংড়ি ঘেরের লবণ পানিতে কৃষকের সর্বনাশ
তাজা খবরবাগেরহাট

বাগেরহাটে চিংড়ি ঘেরের লবণ পানিতে কৃষকের সর্বনাশ

Last updated: 2023/03/25 at 1:20 PM
স্টাফ রিপোর্টার 2 years ago
Share
SHARE

জন্মভূমি ডেস্ক : বাগেরহাটে স্লুইচ গেট দিয়ে ওঠানো লবণ পানিতে মরছে কৃষকের ধান। গেল কয়েকদিনে বাগেরহাট সদর উপজেলার ডেমা ইউনিয়নের অন্তত ৩০০ বিঘা জমির ধান পচে গেছে। ডেমা ইউনিয়নের বাসবাড়িয়া ও ছবাকি স্লুইচ গেট দিয়ে ছবাকি নদীতে সপানি প্রবেশ করানোর কারণে এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে ডেমা, পিসি ডেমা, কাশিমপুর, খেগড়াঘাট, বেতবুনয়িাসহ কয়েকটি গ্রামের অন্তত তিন শতাধিক কৃষক ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন। এর মধ্যে কাশিমপুর মৌজায় থাকা সরকারি সহযোগিতাপ্রাপ্ত ব্লকের ধানও নষ্ট হয়ে গেছে। মৌসুমের শেষ পর্যায়ে এসে ধান নষ্ট হয়ে যাওয়ায় আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ছেন কৃষকরা।

স্থানীয় কৃষক মো. সুজন শেখ বলেন, কাশিমপুর মাঠে চার বিঘা ধান রোপণ করেছিলাম। সেখানে আমার প্রায় ৭০ হাজার টাকা ব্যয় হয়েছে। আমার জমি কৃষি বিভাগের সহায়তাপ্রাপ্ত ব্লকের মধ্যে ছিল। কৃষি বিভাগের করা সেচ লাইন দিয়ে পানি দিয়েছি। তারপরেও আমার ধান মরেছে। নদীতে লবণ পানি প্রবেশ করানোয়, সেচ লাইনেও লবণ পানি আসছে।

খেগড়াঘাট মাঠে দুই বিঘা জমিতে ধান চাষ করা দিলিপ কুমার মণ্ডল বলেন, অনেক কষ্ট করে ধান লাগিয়েছিলাম। পানি উঠিয়ে সব শেষ করে দিল।

শুধু দিলিপ আর সুজন নয়, লবণ পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন আজাদ মল্লিক, নিখিল মণ্ডল, কালাম মল্লিকসহ অনেক কৃষক। তাদের সবার ফসল এভাবে নষ্ট হয়ে গেছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কৃষক বলেন, আমরা যেসব জমিতে ধান চাষ করেছি, সেসব জমি বেড়িবাঁধের মধ্যেই। লবণ পানি আর ঝড়জলচ্ছাস থেকে আবাদ বাঁচাতে বেড়িবাধ দেওয়া হয়। সেই বেড়িবাঁধের স্লুইচ গেট দিয়ে যদি চিংড়ি চাষের জন্য লবণ পানি উঠিয়ে ধান নষ্ট করা হয়, তাহলে কৃষকরা কোথায় যাবে? যে অবস্থা হয়েছে তাতে কৃষকরা এখন না খেয়ে মরবে।

স্লুইচ গেট থেকে কে লবণ পানি ঢুকিয়েছে এমন প্রশ্নের উত্তরে কথা বলতে রাজি হননি কেউ। তবে স্থানীয়ভাবে খোজ নিয়ে জানা গেছে, ডেমা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেনসহ স্থানীয় কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তি ছবাকি ও বাসবাড়িয়া স্লুইচ গেট নিয়ন্ত্রণ করেন। তারাই তাদের প্রয়োজনে লবণ পানি প্রবেশ করান।

তবে লবণ পানি প্রবেশ করানোর বিষয়টি অস্বীকার করে ডেমা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, কৃষকদের সম্মতিতে মাঘি পূর্নিমার সময় এসব গেট থেকে পানি ঢুকানো হয়েছিল। কারণ তখন পানি মিস্টি ছিল। এরপরে আর কোনো পানি ঢুকানো হয়নি। মূলত মাটির তল থেকে ওঠা একটি অপরিচিত পোকার আক্রমনে ধান মারা যাচ্ছে। চাষীরা ভুল বুঝে লবণ পানির কথা বলছেন।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাসুম বিল্লাহ বলেন, লবণ পানি যাতে প্রবেশ না করতে পারে সে জন্য আমরা গেট বন্ধ করে দিয়েছি। কিন্তু রাতের আধারে কে বা কারা গেট খুলে লবণ পানি প্রবেশ করায় তা আমরা জানি না। শুনেছি তারা নকল চাবি বানিয়েছে। তবে বিষয়টি আমরা গুরুত্ব সহকারে দেখছি।

এদিকে গত ৮ মার্চ জেলার রামপাল উপজেলার রাজনগর ইউনিয়নের ৫ ও ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যে থেকে যাওয়া কালেখারবেড় এলাকার ঘরের খালের বাঁধ কেটে মৎস্য ঘেরে পানি ঢোকানো হয়। এর কারণে রাজনগর ও পেড়িখালী ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের অন্তত ৩০০ বিঘা জমির ইরি ধান নষ্ট হয়ে যায়। পরে ১০ থেকে ১২ মার্চের মধ্যে হাড়িখালীসহ পাশাপাশি তিনটি স্লুইচ গেট থেকে পুটিমারি বিলে লনব পানি ঢোকায় হাড়িখালী ক্ষুদ্র পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতি। পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতির খামখেয়ালীপনার ফলে পুটিমারি বিলের অন্তত ২০০ বিঘা জমির ধান নষ্ট হয়ে যায়।

সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাদিয়া সুলতানা বলেন, ডেমা ইউনিয়নের এই মৌসুমে প্রায় ৬০০ হেক্টর জমিতে ধান চাষ হয়েছে। এর মধ্যে কিছু ধান মারা গেছে। আমরা কৃষকদের জমির মাটি পরীক্ষা করেছি। মাটিতে লবনের পরিমান অনেক বেশি। এ বছর বৃষ্টিপাত কম হওয়ার কারণে মাটির লবণ কাটেনি। এছাড়া স্লুইচ গেট দিয়ে লবণ পানি প্রবেশের কোনো প্রমান আমাদের কাছে নেই। তারপরেও আমরা পানি উন্নয়ন বোর্ড ও স্থানীয়দের সঙ্গে সমন্বয় করার চেষ্টা করছি যাতে কোনো কৃষকের ক্ষতি না হয়।

সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রুবাইয়া তাসনিম বলেন, ইতোমধ্যে উপজেলা কৃষি বিভাগকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তারা পুরো এলাকা সরেজমিনে দেখবে এবং ক্ষতির পরিমাণ নিরুপন করে জানাবে। এসব গেট থেকে যাতে লবণ পানি ঢুকাতে না পারে সে জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

- Advertisement -
Ad imageAd image
- Advertisement -
Ad imageAd image
স্টাফ রিপোর্টার March 26, 2023
Share this Article
Facebook Twitter Whatsapp Whatsapp LinkedIn Email Copy Link Print
Previous Article তালার খলিষখালীতে আওয়ামী লীগের কর্মীসভা
Next Article সাতক্ষীরায় হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

দিনপঞ্জি

May 2025
S M T W T F S
 123
45678910
11121314151617
18192021222324
25262728293031
« Apr    
- Advertisement -
Ad imageAd image
আরো পড়ুন
তাজা খবরবাগেরহাট

শরণখোলার লোকালয়ে উদ্ধার হরিণ সুন্দরবনে অবমুক্ত

By করেস্পন্ডেন্ট 24 minutes ago
কুষ্টিয়া

ইবিতে ‘এ’ ইউনিটের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন, উপস্থিতি ৯০.৬৯ শতাংশ

By করেস্পন্ডেন্ট 37 minutes ago
খুলনা

ডুমুরিয়ায় কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে ঢেঁড়স চাষে

By করেস্পন্ডেন্ট 38 minutes ago

এ সম্পর্কিত আরও খবর

তাজা খবরবাগেরহাট

শরণখোলার লোকালয়ে উদ্ধার হরিণ সুন্দরবনে অবমুক্ত

By করেস্পন্ডেন্ট 24 minutes ago
তাজা খবর

একজন মানবিক ডাক্তার আবুল হাসনাত পিন্টু বাথরুম পরিস্কার করাচ্ছেন

By করেস্পন্ডেন্ট 3 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

প্রখ্যাত ব্যক্তির স্বীকৃতি পেলেন সাবেক ব্রিটিশ সেনা মাহমুদ শওকত আজাদ

By করেস্পন্ডেন্ট 3 hours ago

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

রেজি: কেএন ৭৫

প্রধান সম্পাদক মনিরুল হুদা, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত

Developed By Proxima Infotech and Ali Abrar

Removed from reading list

Undo
Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?