By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • জেলার খবর
    • খুলনা
    • চুয়াডাঙ্গা
    • বাগেরহাট
    • মাগুরা
    • যশোর
    • সাতক্ষীরা
  • ফিচার
  • ই-পেপার
Reading: বাস্তবায়নের পথে সরকারের ১০ মেগা প্রকল্প
Share
দৈনিক জন্মভূমিদৈনিক জন্মভূমি
Aa
  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • ই-পেপার
অনুসন্ধান করুন
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • ই-পেপার
Have an existing account? Sign In
Follow US
প্রধান সম্পাদক মনিরুল হুদা, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত
দৈনিক জন্মভূমি > জাতীয় > বাস্তবায়নের পথে সরকারের ১০ মেগা প্রকল্প
জাতীয়জেলার খবর

বাস্তবায়নের পথে সরকারের ১০ মেগা প্রকল্প

Last updated: 2022/10/15 at 12:03 AM
করেস্পন্ডেন্ট 3 years ago
Share
SHARE

জন্মভূমি ডেস্ক
বাস্তবায়নের পথে এগুচ্ছে সরকারের ১০ মেগা প্রকল্প। ইতোমধ্যে যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে পদ্মা সেতু। মেট্রোরেলের উত্তরা-আগারগাঁও অংশ উন্মুক্ত হবে ডিসেম্বরে। এ বছরের অক্টোবরেই চালু হচ্ছে কর্ণফুলী টানেলের প্রথম টিউব, দ্বিতীয় টিউব নভেম্বরে। ইতোমধ্যে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়েছে রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র, বরিশালে বঙ্গমাতা ফজিরাতুন্নেসা মুজিব (বেকুটিয়া) সেতু, নড়াইলের মধুমতি সেতু। অন্যান্য প্রকল্পের অগ্রগতি ৫০ শতাংশের বেশি। সরকারের বিভিন্ন সংস্থায় খোঁজ নিয়ে এ তথ্য জানা গেছে।
গত ২৫ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনের পরদিন সকাল থেকে পদ্মা সেতুতে যানবাহন চলাচল শুরু করে। পদ্মা সেতু রাজধানীর সঙ্গে বাধাহীনভাবে যুক্ত করেছে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলাকে।
ভারত সফরকালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গত ৬ সেপ্টেম্বর বাগেরহাটের রামপালে ১৩২০ মেগাওয়াট সুপার ক্রিটিক্যাল কয়লাচালিত তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের মৈত্রী পাওয়ার প্ল্যান্টের ইউনিট-১ যৌথভাবে উদ্বোধন করেছেন। কনসেশনাল ফাইন্যান্সিং স্কিমের অধীনে ভারতীয় উন্নয়ন সহায়তা হিসাবে ১ দশমিক ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারসহ প্রায় দুই বিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয়ে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি স্থাপন করা হচ্ছে।
চলতি বছরের ডিসেম্বরে মেট্রোরেলের অর্ধেক অংশ চালুর পরিকল্পনা করছে সরকার। ঢাকার প্রথম মেট্রোরেলের কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালে। উত্তরা-আগারগাঁও অংশ চলতি বছরের ডিসেম্বরে। আর আগারগাঁও থেকে মতিঝিল অংশ আগামী বছরের ডিসেম্বরের আগেই চালুর কথা জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। ইতিমধ্যেই প্রকল্পের ৯৬ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে।
চট্টগ্রামে কর্ণফুলী নদীতে বঙ্গবন্ধু টানেলের একটি টিউব এ বছরের অক্টোবরে, আরেকটি নভেম্বরে উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। চীনের সাংহাইয়ের আদলে ‘ওয়ান সিটি টু টাউন’ হিসেবে চট্টগ্রামকে গড়ে তুলতে কর্ণফুলীর তলদেশে এই টানেল নির্মাণ করছে সরকার। মূল টানেলের দৈর্ঘ্য ৩ দশমিক ৪০ কিলোমিটার হলেও এর সুড়ঙ্গের দৈর্ঘ্য ২ দশমিক ৪৫ কিলোমিটার। টানেলের দুই পাশের ৫ দশমিক ৩৫ কিলোমিটার সংযোগ সড়ক ঢাকা-চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার হাইওয়েকে যুক্ত করবে। তাছাড়া টানেলের আনোয়ারা প্রান্তে ৭২৭ মিটার দৈর্ঘ্যর পর একটি উড়াল সেতুও রয়েছে। টানেলে ১০ দশমিক ৮ মিটার প্রস্থের প্রতিটি টিউবের দূরত্ব অন্তত ১১ মিটার। দুই টিউবে দুটি করে মোট চারটি লেনে চলাচল করবে যানবাহন। এসব টিউবের সর্বোচ্চ গভীরতা ৩৬ মিটার। টিউবের ভেতরের উচ্চতা ১৬ ফুট।
এছাড়াও বর্তমান সরকারের বিশেষ অগ্রাধিকারভুক্ত (ফাস্ট ট্র্যাক) ১০ প্রকল্পের অন্যসব প্রকল্পের কাজ এগুচ্ছে। যে কোনও কিছুর বিনিময়েই অতিসত্তর এসব প্রকল্পের শতভাগ বাস্তবায়ন শেষে জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য খুলে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে সংশ্লিষ্টরা। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে এসব প্রকল্পের কাজ এগিয়ে নিতে চাইছে সরকার।
সূত্র জানিয়েছে, পদ্মা সেতুর রেলসংযোগ প্রকল্পের অগ্রগতি হয়েছে ৭৬ শতাংশ। মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র, রেলের দোহাজারী-ঘুমধুম ডুয়েলগেজ ট্র্যাক প্রকল্পের অগ্রগতিও সন্তোষজনক।
পরিকল্পনা কমিশনের বাস্তবায়ন, মূল্যায়ন ও পরিবীক্ষণ বিভাগের (আইএমইডি) তথ্য মতে, বর্তমান সরকারের বিশেষ অগ্রাধিকারভুক্ত (ফাস্ট ট্র্যাক) প্রকল্পগুলোর মধ্যে দোহাজারী-রামু হয়ে ঘুমধুম পর্যন্ত ডুয়েলগেজ রেললাইন ট্র্যাক নির্মাণ প্রকল্পসহ ফাস্ট ট্র্যাকভুক্ত অন্য মেগা প্রকল্পগুলোতে কাজের গতি ফিরেছে।
পদ্মা সেতুর উপর দিয়ে শুধু গাড়িই নয় চলবে রেল। সেজন্য আলাদাভাবে তৈরি হচ্ছে পদ্মা সেতু রেলসংযোগ প্রকল্প। বর্তমানে পদ্মা সেতুর দুই প্রান্তের রেল লিংক প্রকল্পে রেল স্টেশন, ভায়াডাক্ট, রেল সেতু ও রেল লাইনের কাজ চলছে পুরোদমে। পদ্মা সেতুর সঙ্গে রাজধানীর রেল সুবিধা দ্রæত সংযুক্ত করতে ঢাকা থেকে মাওয়া অংশের কাজে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। ৩৯ দশমিক ছয় তিন কিলোমিটার দীর্ঘ এই অংশে এখন হরদম চলছে কাজ। চীনা ঠিকাদার সিআরইসি রেললাইন, রেল স্টেশন ও রেল সেতু নির্মাণ করছে সেনাবাহিনীর সিএসির তত্ত¡াবধানে। এই অংশের পলাশপুর এলাকায় শুরু হয়েছে পাথরবিহীন রেললাইন বসানোর কাজ। ক্রেনে করে ভায়াডাক্টের ওপর লোহার রেললাইন তোলা হচ্ছে। লোহার গেজ বাফল, ইলাস্টিক ক্লিপ, ফাইবারের ইন্সুলেটার ও ফাসনার কানেক্টর দিয়ে আটকে দেওয়া হচ্ছে ¯িøপারের সঙ্গে। ঢাকা থেকে যশোর ১৭২ কিলোমিটার দীর্ঘ প্রকল্প শেষ হবে ২০২৪ সালে। আর পদ্মা সেতু দিয়ে ঢাকা-ভাঙ্গা রেললাইন চালুর কথা রয়েছে চলতি বছরের ১৬ ডিসেম্বর।
১৮ হাজার ৩৪ কোটি টাকা ব্যয়ে চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে রামু, কক্সবাজার হয়ে মিয়ানমার সীমান্তের ঘুমধুম পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণকাজ চলছে। এই মেগা প্রকল্পের দোহাজারী থেকে রামু, কক্সবাজার পর্যন্ত ১০০ দশমিক ৮৩ কিলোমিটার অংশের কাজ হয়েছে ৭২ শতাংশ। ২০২৩ সালে কক্সবাজার পর্যন্ত রেলপথ চালু হতে পারে।
২০১৫ সালের ডিসেম্বরে পাবনার রূপপুরে ২৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করতে রাশিয়ার এটমস্ট্রয় এক্সপোর্ট নামে একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি সই করে সরকার। চুক্তি বাস্তবায়নের সময়কাল ধরা হয়েছে সাত বছর। বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির প্রথম ইউনিট ২০২৩ সালে ও দ্বিতীয় ইউনিট ২০২৪ সালের অক্টোবরে উৎপাদনের সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি ৬০ বছর ধরে বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে। এক লাখ এক হাজার ২০০ কোটি টাকা ব্যয়ে রাশিয়ার সহযোগিতায় বাংলাদেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ হচ্ছে পাবনার রূপপুরে। যেখানে দুটি ইউনিটে ১২০০ মেগাওয়াট করে ২৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে। এরই মধ্যে প্রকল্পের আওতায় মোট ব্যয় হয়েছে ৪৯ হাজার ৩৬৫ কোটি টাকা। ২০২৫ সালের ডিসেম্বরে প্রকল্পের কাজ শেষ হবে।
দেশি-বিদেশি বিপুল বিনিয়োগের কেন্দ্রস্থল হয়ে ওঠছে কক্সবাজারের মাতারবাড়ি। এরই মধ্যে ১২ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ছয়টি প্রকল্প বাস্তবায়ন শেষ হয়েছে এ এলাকায়। ৭৮ হাজার কোটি টাকা সম্ভাব্য ব্যয়ের আরও ছয়টি প্রকল্পের বাস্তবায়ন চলমান। এর বাইরে আরও ৫৬টি প্রকল্প বাস্তবায়ন হবে মাতারবাড়ি ও এর সংলগ্ন মহেশখালী এবং ধলঘাটে। জাপানের অর্থনৈতিক সহযোগিতা সংস্থা জাইকা গভীর সমুদ্রবন্দর প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি অর্থনৈতিক অঞ্চল এলাকা ঘিরে লজিস্টিক, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি এবং অন্যান্য শিল্পে ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের প্রাথমিক প্রস্তাব করেছে। এর মধ্যে ১০ বিলিয়ন ডলার সরাসরি বিনিয়োগ করবেন সে দেশের বেসরকারি উদ্যোক্তারা। বাকি ১০ বিলিয়ন ডলার সহজ শর্তে বাংলাদেশকে ঋণ দেবে জাপান। মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় আট হাজার ৯৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নেভিগেশন চ্যানেল টার্নিং বেসিন প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে। চলতি বছরই এর বাস্তবায়ন শেষ হওয়ার কথা। শুধু মেগা প্রকল্পই নয়, ছোটবড় ৫৬টি প্রকল্প এখন বাস্তবায়ন শেষে খুলে দেওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে।

করেস্পন্ডেন্ট October 15, 2022
Share this Article
Facebook Twitter Whatsapp Whatsapp LinkedIn Email Copy Link Print
Previous Article সরকারী নীতির কর্মকর্তাদের সাথে প্রমাণ-ভিত্তিক অ্যাডভোকেসি বৈঠক
Next Article বাড়ছে পেঁয়াজের ঝাঁজ
Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

দিনপঞ্জি

August 2025
S M T W T F S
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31  
« Jul    
- Advertisement -
Ad imageAd image
আরো পড়ুন
তাজা খবরসাতক্ষীরা

সুন্দরবনের জানা অজানা বিভিন্ন ইতিহাস জানতে হবে নতুন প্রজন্মকে পর্ব ২৯

By করেস্পন্ডেন্ট 7 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

সুন্দরবনের জানা অজানা বিভিন্ন ইতিহাস নিয়ে জানতে হবে নতুন প্রজন্মকে পর্ব ৫১

By করেস্পন্ডেন্ট 1 day ago
খুলনা

খুলনার ডুমুরিয়ায় ট্রাক-ইজিবাইক সংঘর্ষে নিহত ৩

By স্টাফ রিপোর্টার 2 days ago

এ সম্পর্কিত আরও খবর

তাজা খবরসাতক্ষীরা

সুন্দরবনের জানা অজানা বিভিন্ন ইতিহাস জানতে হবে নতুন প্রজন্মকে পর্ব ২৯

By করেস্পন্ডেন্ট 7 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

সুন্দরবনের জানা অজানা বিভিন্ন ইতিহাস নিয়ে জানতে হবে নতুন প্রজন্মকে পর্ব ৫১

By করেস্পন্ডেন্ট 1 day ago
খুলনা

খুলনার ডুমুরিয়ায় ট্রাক-ইজিবাইক সংঘর্ষে নিহত ৩

By স্টাফ রিপোর্টার 2 days ago

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

রেজি: কেএন ৭৫

প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক: আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত

Developed By Proxima Infotech and Ali Abrar

Removed from reading list

Undo
Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?