By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • জেলার খবর
    • খুলনা
    • চুয়াডাঙ্গা
    • বাগেরহাট
    • মাগুরা
    • যশোর
    • সাতক্ষীরা
  • ফিচার
  • ই-পেপার
  • ALL E-Paper
Reading: বিশ্ব বাজারের নতুন টার্গেট ‌‌সুন্দরবনের শামুক-ঝিনুক
Share
দৈনিক জন্মভূমিদৈনিক জন্মভূমি
Aa
  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • ALL E-Paper
অনুসন্ধান করুন
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • ই-পেপার
Have an existing account? Sign In
Follow US
প্রধান সম্পাদক মনিরুল হুদা, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত
দৈনিক জন্মভূমি > জেলার খবর > সাতক্ষীরা > বিশ্ব বাজারের নতুন টার্গেট ‌‌সুন্দরবনের শামুক-ঝিনুক
তাজা খবরসাতক্ষীরা

বিশ্ব বাজারের নতুন টার্গেট ‌‌সুন্দরবনের শামুক-ঝিনুক

Last updated: 2025/11/20 at 11:43 AM
জন্মভূমি ডেস্ক 1 month ago
Share
SHARE

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি ‌:  বিশ্ববাজারে এখন নতুন চাহিদা বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী সুন্দরবনের শামুক ঝিনুক ‌। ইতিমধ্য বড় একটি চক্র এই ব্যবসা শুরু করেছে ।যাহা সুন্দরবন থেকে সংগ্রহ করছেন এক শ্রেণীর অসাধু ব্যক্তিরা শামুক ও ঝিনুক। সুন্দরবনের বিভিন্ন খাল ও বনের ভিতর থেকে কুড়িয়ে কুড়িয়ে এই সমস্ত শামুক ও ঝিনুক সংগ্রহ করে একশ্রেণীর ‌আসাদু চক্রের কাছে বিক্রি করছে । এই সমস্ত ‌অসাধু চক্ররা এই শামুক ও‌ঝিনুক করায় করে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক চড়াচক্রের মাধ্যমে বিদেশে পাচার করছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে ‌। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন শামুকও ঝিনুক ব্যবসায়ী এই প্রতিবেদককে জানান বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের সুন্দরবনের শামুক ‌ও ঝিনুকের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। তিনি আরো বলেন এটি সরকার বন্ধ না করে অনুমতি দিয়ে বাণিজ্যিকভাবে বিদেশে রপ্তানির অনুমতি দিলে উপকূলীয় অঞ্চলে নতুন করে আরো একটি আয়ের উৎস উদঘাটন হবে। কিন্তু এর পরিপেক্ষিতে পরিবেশবিদরা বলতে চেয়েছেন এটি কোন অবস্থাতেই সুন্দরবন থেকে পাচার করতে দেওয়া হবে না কারণ এটি সুন্দরবনের জীববৈচিত্রের একটি সম্পদ,। তাছাড়া সুন্দরবনের অনেক প্রাণীএই ‌শামুক ও ঝিনুক আহার ‌করে বেঁচে থাকেন। সে কারণে কোন অবস্থাতেই সুন্দরবনের এই প্রাকৃতিক সম্পদ পাচার ও নষ্ট হতে দেওয়া যাবে না ।এই সম্পদ পাচারও নষ্ট হলে সুন্দরবনের ব্যাপক ক্ষতি হবে ‌। ক্ষতি হবে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী সুন্দরবনের জীববৈচিত্রের ‍।সঙ্ঘবদ্ধ চোরা ‌চক্রের মাধ্যমে সুন্দরবন থেকে পাচার হয়ে যাচ্ছে হাজার হাজার টন শামুক ঝিনুক। পাচার হয়ে দেশের চাহিদা মিটে বিদেশেও পাঠানো হচ্ছে। শামুক-ঝিনুক সংগ্রহের এ ধারা শুধু বনসম্পদ নয়, দেশের সামগ্রিক পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের জন্যও গুরুতর হুমকির সৃষ্টি করছে। সংঘবদ্ধের সাথে যারা জড়িত তারা রাতা রাতে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ বনে যাচ্ছে।
উপকূলের অধিকাংশ মানুষই জানে না শামুক ঝিনুক পরিবেশের জন্য খুবই উপকারী একটি প্রাণী।সুন্দরবনে ২৬০ প্রজাতির প্রাণী আছে তার মধ্যে শামুক ঝিনুক অন্যতম। প্রতিনিয়ত অবৈধ ভাবে আহরণের কারণে অনেক প্রাণী সুন্দরবন থেকে হারিয়ে যেতে বসেছে। শামুক ঝিনুক সুন্দরবনের নদীর তলদেশের মাটির ভারসাম্য রক্ষায় সহযোগিতা করে।
পরিবেশবিদ অধ্যক্ষ আশেক এলাহী জানান, শামুক ঝিনুক পরিবেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রাণী। শামুকের চলাফেরার কারণে মাটির গুণগত মান বজায় থাকে। মাটির উর্বরতা ঠিক থাকে।পাশাপাশি সুন্দরবনের নদীতে বসবাসরত মাছের খাদ্য তৈরি কাজে সহায়তা করে। সুন্দরবনে পটাশিয়ামের যোগান দিয়ে থাকে।
সুন্দরবনের ভিতরে যা কিছু আছে সব কিছু নিয়েই সুন্দরবন সুতরাং সুন্দরবনকে রক্ষিত রাখতে কোন প্রাণী ধরা ঠিক না। এটা সম্পূর্ণ বেআইনি। লেখক গবেষক গৌরাঙ্গ নন্দী বলেন শামুক ঝিনুক এরা পানির গুণগত মান বজায় রাখতে সহায়ক এবং নদীর তলদেশের ভারসাম্য রক্ষায় ভূমিকা রাখে।কিন্তু ব্যাপক হারে এদের নিধন নদী জীববৈচিত্র্যের ওপর ভয়াবহ প্রভাব ফেলতে পারে। দেশের বিদ্যমান আইন অনুযায়ী নদী, খাল ও প্রাকৃতিক জলাশয় থেকে শামুক ও ঝিনুক কুড়িয়ে নেওয়া বা পরিবহন করা নিষিদ্ধ।
এসব প্রাণী পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫ (সংশোধিত ২০১০) ও জলজ সম্পদ সংরক্ষণ আইন ১৯৫০ এর আওতায় দণ্ডনীয় অপরাধ হিসেবে বিবেচিত। তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায়, সংঘবদ্ধ চক্র দীর্ঘদিন ধরে সাতক্ষীরার  রেন্জ পচ্শিম সুন্দরবনে পশুরতলা খাল, কৈখালীর মাদার নদী ও জয়াখালীর খাল, বিভিন্ন জায়গা থেকে সংগ্রহ করে অবৈধ শামুক ও ঝিনুক।
এলাকার কিছু ব্যাবস্যায়ীএগুলো ১৫ টাকা দরে কিনে ৮০ টাকা দরে পদ্মা হ্যাচারিতে বিক্রি করে। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে জানা গেছে নদী সীমান্ত পথে এসব জলজ প্রাণী ভারতে পাচার করা হয়ে থাকে। এই শামুক ঝিনুক চক্রকে ঠেকাতে বন বিভাগের অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানা যায়। আগস্ট মাসের শুরু দিকে পার্ক সংলগ্ন মালঞ্চ নদী থেকে শামুক ও ঝিনুক ভর্তি নৌকা জব্দ করেছে মুন্সিগঞ্জ ফরেস্ট টহল ফাঁড়ির সদস্য ও নৌ পুলিশ। এর কিছুদিন পরে বন বিভাগের কদমতলা স্টেশন থেকে দশ বস্তা সামুক ঝিনুক উদ্ধার করে নদীতে ছেড়ে দেন।
শ্যামনগর উপজেলার পরিবেশকর্মী  শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘শুধু অভিযান চালিয়ে নৌকা জব্দ করলেই হবে না। এ চক্রের মূলব হোতারা কোথা থেকে পরিচালনা করছে তা খুঁজে বের করতে হবে। সুন্দরবন ও উপকূল রক্ষা করতে হলে আইন প্রয়োগের পাশাপাশি জনসচেতনতাও বাড়াতে হবে।
সাতক্ষীরা রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক এ কে এম ফজলুল হক বলেন, বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখছি । শামুক ও ঝিনুক সংগ্রহ ও পাচার সরাসরি নদী সংরক্ষণ আইন ও পরিবেশ সংরক্ষণ আইনের লঙ্ঘন। অভিযুক্তদের শনাক্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এছাড়া এ ধরণের অপরাধ দমন করতে স্থানীয়দের সহযোগিতাও প্রয়োজন। পাচার চক্রকে চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বন বিভাগ কাজ করছে।
সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য ধ্বংসের নতুন কৌশল হিসেবে শামুক নিধন ও পাচার শুরু করেছে একটি অসাধু চক্র। বনসংলগ্ন নদী ও খাল থেকে প্রতিদিন ট্রলার ও নৌকায় ভরে শামুক আহরণ করা হচ্ছে। পরে এসব শামুক ট্রাকে সড়কপথে কিংবা ট্রলারে নদীপথে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পাচার হচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, অর্থের লোভ দেখিয়ে প্রান্তিক জেলেদের এ কাজে জড়ানো হচ্ছে। প্রতিদিন কয়েক শ মণ শামুক সংগ্রহ করা হচ্ছে।
২১ অক্টোবর সকালে সুন্দরবনসংলগ্ন শাকবাড়িয়া নদীর তীর থেকে ৬৫০ কেজি শামুক উদ্ধার করা হয় বলে জানান বন বিভাগের কাশিয়াবাদ ফরেস্ট স্টেশনের কর্মকর্তা মো. নাসির উদ্দীন।
পরিবেশ সংরক্ষণ আইন–১৯৯৫ (সংশোধিত ২০১০) ও জলজ সম্পদ সংরক্ষণ আইন–১৯৫০ অনুসারে, নদী, খাল ও প্রাকৃতিক জলাশয় থেকে শামুক বা ঝিনুক আহরণ ও পরিবহন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ এবং এ কাজ দণ্ডনীয় অপরাধ।
বন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শামুক ও ঝিনুক নদীর তলদেশের মাটি ও পানির গুণগত মান বজায় রাখে। এগুলো নদীর প্রাকৃতিক ফিল্টার হিসেবে কাজ করে, দূষণ কমায়, মাটির উর্বরতা বাড়ায় এবং মাছ ও কাঁকড়ার খাদ্যচক্র ধরে রাখে। ব্যাপক নিধন হলে নদীর জীববৈচিত্র্য মারাত্মক হুমকিতে পড়বে।
এর আগে সুন্দরবনে একাধিকবার শামুক পাচারের ঘটনা ধরা পড়েছে। ১৩ অক্টোবর থেকে বন বিভাগ কয়রা উপজেলায় মাইকিং করে সতর্ক করে বলছে, শামুক আহরণ করলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সুন্দরবন-সংলগ্ন উপকূলীয় খুলনার কয়রা ও সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার কয়েকজন বাসিন্দা বলেন, বন বিভাগের মাইকিং ও অভিযানের পরও শামুক আহরণ বন্ধ হচ্ছে না। বনাঞ্চল ঘেঁষে থাকা পশুরতলা খাল, কৈখালীর মাদার নদী, জয়াখালী খাল, শাকবাড়িয়া নদী, কয়রা নদী ও কপোতাক্ষ নদ থেকে প্রতিদিনই অবৈধভাবে শামুক সংগ্রহ করা হচ্ছে।
শামুক নদীর প্রাকৃতিক ফিল্টার হিসেবে কাজ করে, দূষণ কমায়, মাটির উর্বরতা বাড়ায় এবং মাছ ও কাঁকড়ার খাদ্যচক্র ধরে রাখে। ব্যাপক নিধন হলে নদীর জীববৈচিত্র্য মারাত্মক হুমকিতে পড়বে বলে শঙ্কা।
সম্প্রতি কয়রার কাটকাটা এলাকায় সুন্দরবনের শাকবাড়িয়া নদীর পাড়ে গিয়ে দুই শামুক আহরণকারীর সঙ্গে দেখা হয়। তাদের একজন বলেন, তাঁরা সরকারি গুচ্ছগ্রামে থাকেন। কাজকর্ম নেই। এক মাস ধরে নদী থেকে শামুক তুলে বিক্রি করছেন। এ আয় দিয়েই সংসার চলে। শামুক আহরণ যে আইনতভাবে নিষিদ্ধ, সে বিষয়ে তাঁর জানা নেই।
আরেকজন বলেন, নদী থেকে তোলা শামুক কিনে নেন বাইরের কিছু লোক। বিভিন্ন স্থান থেকে শামুক সংগ্রহ করে তাঁরা কয়রার আমাদী ব্রিজের পাশে স্তূপ করে রাখেন। পরে সেখান থেকে ট্রাকে করে শামুক অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হয়।
তাঁদের কথার সূত্র ধরে কয়রার আমাদী ব্রিজ এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, বস্তাভর্তি শামুকের স্তূপ। চারপাশে পচা দুর্গন্ধে টেকা দায়। পাশের কপোতাক্ষ নদে তখনো নারী-পুরুষ ব্যস্ত শামুক তুলতে। রেশমা বেগম নামের এক নারী বলেন, ‘গাঙে শামুক কুড়িয়ে দিনে এক শ কেজির মতো পাই। প্রতি কেজি পাঁচ টাকায় বিক্রি করি।’
কয়রার কপোতাক্ষ নদের তীরবর্তী গোবরা গ্রামের শামিম হোসেন বলেন, জেগে ওঠা বালুচর থেকে দিন–রাত শামুক–ঝিনুক সংগ্রহ করা হয়। ট্রলারে ড্রেজার মেশিন বসিয়ে বালু ও শামুক একসঙ্গে ওঠানো হয়। পরে পানির স্রোতে বালু ধুয়ে ফেলে শুধু শামুক রাখা হচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বাধা দিলে আহরণকারীরা হুমকি দেন।
প্রান্তিক জেলেদের কাছ থেকে শামুক কিনে খুলনার কয়রার আমাদী ব্রিজের পাশে স্তূপ করে রাখে একটি চক্র। পরে সেখান থেকে ট্রাকে করে শামুক অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হয়।
কয়রা কপোতাক্ষ মহাবিদ্যালয়ের শিক্ষক বিদেশ রঞ্জন মৃধা বলেন, শামুক–ঝিনুক পানি পরিশুদ্ধ করে। মাছ ও কাঁকড়াসহ নানা জলজ প্রাণীর খাবার হিসেবে কাজ করে। নির্বিচার নিধন চললে খাদ্যচক্র ভেঙে নদী ও খাল উজাড় হয়ে যাবে। তাই দ্রুত এটা বন্ধ করা প্রয়োজন।
উপকূল ও সুন্দরবন সংরক্ষণ আন্দোলনের সদস্যসচিব মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, শামুক কেবল পরিবেশ নয়, স্থানীয় অর্থনীতিরও গুরুত্বপূর্ণ অংশ। নিধন চলতে থাকলে উভয়ই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এর পেছনের ব্যবসায়ী ও অর্থদাতাদের শনাক্ত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি স্থানীয় জেলেদের সচেতন করা এবং বিকল্প কর্মসংস্থান তৈরি করা জরুরি।
বন বিভাগের পশ্চিম বিভাগীয় বন কর্মকর্তা এ জেড এম হাসানুর রহমান এই প্রতিবেদককে ‌ বলেন, বন বিভাগের স্মার্ট টহল টিমসহ কয়েকটি দল নিয়মিত টহল দিচ্ছে, অবৈধ মালামাল জব্দ করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সম্প্রতি বিশেষ অভিযানে বিপুল পরিমাণ শামুক উদ্ধার করে নদীতে অবমুক্ত করা হয়েছে। তবে শুধু বনাঞ্চলের ভেতর নয়, পাশের লোকালয়েও পাচারকারীরা সক্রিয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে যৌথভাবে ব্যবস্থা না নিলে অবৈধ কার্যক্রম ভয়াবহ হুমকি হয়ে দাঁড়াবে।

জন্মভূমি ডেস্ক November 21, 2025
Share this Article
Facebook Twitter Whatsapp Whatsapp LinkedIn Email Copy Link Print
Previous Article জলবায়ুর প্রভাবে লবণাক্ততা গ্রাস করেছে উপকূল ‌
Next Article যশোরে চার লাখের বেশি জাল নোটসহ গ্রেফতার ১

দিনপঞ্জি

December 2025
S M T W T F S
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
28293031  
« Nov    
- Advertisement -
Ad imageAd image
আরো পড়ুন
সাতক্ষীরা

বাংলাদেশে পাল রাজত্বে নারীদের ভূমিকা

By জন্মভূমি ডেস্ক 59 minutes ago
সাতক্ষীরা

কালিগঞ্জের চম্পাফুলে ১৭ দিন ধরে অবরুদ্ধ সুনীল মন্ডলের পরিবার

By জন্মভূমি ডেস্ক 3 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

পেটের দায় আর লোভে বিষাক্ত হচ্ছে সুন্দরবন

By জন্মভূমি ডেস্ক 5 hours ago

এ সম্পর্কিত আরও খবর

সাতক্ষীরা

বাংলাদেশে পাল রাজত্বে নারীদের ভূমিকা

By জন্মভূমি ডেস্ক 59 minutes ago
সাতক্ষীরা

কালিগঞ্জের চম্পাফুলে ১৭ দিন ধরে অবরুদ্ধ সুনীল মন্ডলের পরিবার

By জন্মভূমি ডেস্ক 3 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

পেটের দায় আর লোভে বিষাক্ত হচ্ছে সুন্দরবন

By জন্মভূমি ডেস্ক 5 hours ago

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

রেজি: কেএন ৭৫

প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক: আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত

Developed By Proxima Infotech and Ali Abrar

Removed from reading list

Undo
Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?