বিজ্ঞপ্তি : মহানগরীর ৪ থানা বিএনপির সম্মেলনকে ঘিরে ব্যস্ত সময় পার করছে বিএনপি কর্তৃক গঠিত নির্বাচন পরিচালনা কমিটি। নির্বাচনী তফসিল মোতাবেক মঙ্গলবার ছিলো মনোয়নপত্র সংগ্রহের ও জমাদানের শেষ দিন। প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ি ৪ থানায় আহবায়ক ও সদস্য সচিব পদে মোট ১৭জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমা দিয়েছেন। মঙ্গলবার রাতে খাসড়া প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছেন নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহবায়ক বেগম রেহানা ঈসা, সদস্য এড. নুরুল হাসান রুবা ও এড. মোল্লা মাসুম রশীদ। প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ি মনোনয়নপত্র জমাদানকারীরা হলেন সদর থানায় আহবায়ক পদে তিনজন যথাক্রমে কে এম হুমায়ুন কবির, বিএম তানভীরুল আজম, আব্দুর রাজ্জাক। এ থানায় সদস্য সচিব পদে মনোয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন দুইজন মোল্লা ফরিদ আহমেদ ও খন্দকার হাসিনুল ইসলাম নিক। সোনাডাঙ্গা থানায় আহবায়ক পদে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন শেখ জামাল উদ্দীন, হাফিজুর রহমান মনি, শেখ ফারুক হোসেন ও আশফাকুর রহমান কাকন।
এ থানায় সদস্য সচিব পদে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন তিনজন মো. মঈদুল হক টুকু, সৈয়দ সাজ্জাদ আহসান পরাগ ও রেমা. তারিকুল ইসলাম তারিক। দৌলতপুর থানায় আহবায়ক পদে মনোনয়ন পত্র সংগ্রহ করেছেন শাহাজী কামাল টিপু ও মো. মুরশীদ কামাল। এ থানায় সদস্য সচিব পদে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন একজন শেখ ইমাম হোসেন। খানজাহান আলী থানায় দু’টি পদে দুইজনই মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। আহবায়ক পদে কাজী মিজানুর রহমান ও সদস্য সচিব পদে আবু সাঈদ হাওলাদার আব্বাস। ৪ থানার ৭৭৪ জন কাউন্সিলর ভোটের মাধ্যমে নেতৃত্ব নির্বাচন করবেন।
খুলনা থানার ৯টি ওয়ার্ডে মোট কাউন্সিলর ২৭৯জন, সোনাডাঙ্গা থানার ৭টি ওয়ার্ডে ২১৭, দৌলতপুর থানার ৬টি ওয়ার্ডে ১৮৬ জন ও খানজাহান আলী থানার দুটি ইউনিয়ন ও একটি ওয়ার্ড নিয়ে ৯৩জন কান্সিলর ভোটের মাধ্যমে আহবায়ক ও সদস্য সচিব নির্বাচিত করবেন। নির্বাচন কমিশনের তফসিল অনুযায়ি আগামী ১২ মে খুলনা সদর থানা, ১৪ মে দৌলতপুর থানা, ১৯ মে সোনাডাঙ্গা থানা ও ২০ মে খানজাহান আলী থানার সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এদিকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করার পর থেকেই প্রার্থীরা ভোটারদের বাড়ি বাড়িতে যাচ্ছেন এবং ভোট পক্ষে আনার চেষ্টা করছেন।
প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত