
মহেশপুর সংবাদদাতা : এক লাইসেন্সে দু’টি সেচ পাম্প চলছে চোরাইভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ নিয়ে। এ সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে সাংবাদিক মোঃ আজাদকে লাঞ্ছিত করে ক্যামেরা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেওয়া চেষ্টা করে। চোরাইভাবে বিদ্যুৎ নেওয়া সাইফুল ইসলাম, মশিয়ার রহমান ও ইদ্রিস আলী। বৃহস্পতিবার দুপুরে মহেশপুর পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে তার খুলে নিয়ে যান।
বাথানগাছি গ্রামের সাইফুল ইসলাম, মশিয়ার রহমান ও ইদ্রিস আলী এক লাইসেন্সে দু’টি সেচ পাম্পের মটর মহেশপুর পল্লী বিদ্যুতের লাইনম্যানকে ম্যানেজ করে বেশ কিছুদিন ধরে বিদ্যুৎ পিলারের পরিবর্তে বাঁশ দিয়ে লাইন টেনে চালিয়ে আসছে।
তারা আরো জানান, বৃহস্পতিবার দুপুরে হঠাৎ করে পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা গিয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে তার আর বাঁশের খুটিগুলো খুলে নিয়ে যান। তবে চোরাই লাইন নেওয়ার ব্যাপারে তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা বা জরিমানা করা হয়নি।
মহেশপুর পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার অভিজিৎ কুমার সাহা জানান, আমরা প্রথমে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছি। এবার আমরা আইন গত ব্যবস্থা নেব গ্রাহকের বিরুদ্ধে।