জন্মভূমি ডেস্ক : খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, মিনিকেট নাম দিয়ে মানুষকে ঠকিয়ে চাল বিক্রি ও ছাঁটাই রোধে একটি আইন ইতোমধ্যে কেবিনেট মিটিংয়ে (খসড়া) চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এখন সংসদে যাওয়ার অপেক্ষায়। এ ছাড়া খাদ্য মজুদ, স্থানান্তর, পরিবহণ, সরবরাহ ও বিতরণসহ আইন অনুমোদিত হয়েছে বলে জানান খাদ্যমন্ত্রী।
মঙ্গলবার দুপুরে নওগাঁর সাপাহার, পোরশা ও নিয়ামতপুর উপজেলার প্রান্তিক কৃষকদের মধ্যে ‘আউশ প্রণোদনা কর্মসূচি’র আওতায় ধানের বীজ ও সার বিতরণ অনুষ্ঠানে ঢাকা থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে খাদ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, সুখী সমৃদ্ধশালী সোনার বাংলা গড়তে এ দেশের কৃষকরাই মূল ভূমিকা পালন করে। দেশে ফসল উৎপাদন হলে খাদ্যে মজুদ হবে। বিদেশ থেকে আমদানি করতে হবে না। এবারে মাত্র ১১ লাখ মেট্রিক টন সরকারি ও বেসরকারিভাবে চাল আমদানি করা হয়েছে। এই আমদানি করার ফলে যারা মজুদদার ছিল তারা বেকায়দায় পড়েছে। এ ছাড়া ওএমএস চালু করায় চালের বাজার স্থিতীশীল রয়েছে।
সাধন চন্দ্র মজুমদার আরও বলেন, দেশে বছরে কতটুকু সারের প্রয়োজন, কোন কোন ফসলের জন্য কতটুকু সার দরকার, সরকার সেই হিসাব করে সার কিনে। করোনা ও ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের মধ্যেও অর্থের জোগান দিয়ে বিদেশ থেকে বেশি দামে সার কিনে ভর্তুকি দিয়ে সুলভ মূল্যে সার সরবরাহের মাধ্যমে কৃষি উৎপাদনের ধারা বজায় রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, কিছু কিছু ব্যবসায়ী আছে, যাদের অল্প লাভে পেট ভরে না। তাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও কৃষি কর্মকর্তাদের সজাগ থাকতে হবে সার, সেচ, কীটনাশক নিয়ে যেন কেউ অনিয়ম করতে না পারে।
প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত