জন্মভূমি রিপোর্ট : মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গণতান্ত্রিক আন্দোলনে সংগ্রাম, সংকট মোকাবেলায় সবসময় রাজপথে থাকবে যুবলীগ। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের ১১ নভেম্বর ঢাকার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এক যুব কনভেনশনের মধ্যদিয়ে যুবলীগ প্রতিষ্ঠা করা হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে যুব নেতা শেখ ফজলুল হক মণি যুবলীগ প্রতিষ্ঠা করেন। ফজলুর হক মনি ছিলেন যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই বিভিন্ন সংগ্রামে সংকটে ও গণতান্ত্রিক দাবি আদায়ে যুবলীগ সবসময় সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছে। আজ তারই সুযোগ্য পুত্র ফজলে শামস পরশের হাতে। তার সুযোগ্য ও সুদক্ষ পরিচালনায় যুবলীগ সু-সংগঠিতভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক, শোষণমুক্ত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সংগ্রামকে এগিয়ে নিতে দেশের যুব সমাজকে সম্পৃক্ত করার লক্ষ্য নিয়ে যুবলীগ প্রতিষ্ঠা করা হয়। প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকেই যুবলীগ সেই লক্ষ্যকে সামনে নিয়ে অগ্রসর হচ্ছে। আগামীকাল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভা সফল করতে ভ্যানগার্ড হিসেবে কাজ করবে যুবলীগের নেতৃবৃন্দ।
শনিবার বিকাল ৪টায় দলীয় কার্যালয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের ৫১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায়ুুু তিনি এসব কথা বলেন।
মহানগর সভাপতি মো. সফিকুর রহমান পলাশের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক শেখ শাহজালাল হোসেন সুজন ও জেলা সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জি. মাহফুজুর রহমান সোহাগের যৌথ পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা, জেলা যুবলীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান চৌধুরী মোহাম্মদ রায়হান ফরিদ, নাসির হোসেন সজল, রোজী ইসলাম নদী, এ্যাড. আল আমিন উকিল, মো. ইমরান হোসেন। অনুষ্ঠানে অন্যানের মাঝে উপস্থিত ছিলেন বিএম কামরুজ্জামান, মো. আবুল হোসেন, সওকাত হোসেন, মো. হারুন অর রশিদ, এসএম মুসফিকুর রহমান সমাগর, ফরিদ আহমেদ, হাবিবুল্লাহ বাহার হাবিব, অভিজিত চক্রবর্তী দেবু, হারুন মোল্লা, কবির পাঠান, মোস্তফা শিকদার, কাজী ইব্রাহীম মার্শাল, তাপস জোয়াদ্দার, কবীর আহমেদ মনা, জুয়েল হাসান দিপু, মহিদুল ইসলাম মিলন, ইয়াসিন আরাফাত, রাশেদুল ইসলাম রাশেদ, তালিউর রহমান সানি, বাচ্চু মোড়ল, মাসুদ পারভেজ, আরিফ হোসেন, বিপুল মজুমদার, রিপন কবীর, পলাশ মন্ডল, সবুজ হাজরা, অভিজিত পাল, ইব্রাহীম, হোসেন তপু, রিয়াদ মাহমুদ, মোশাররফ, মাষ্টার সবুজ, শওকাত হাসান, জামিল আহমেদ সোহাগ, মাহনেওয়াজ টিংকু, জাকিয়ার রহমান ওমান, অভিজিত রায় অভি, আরাফাত হোসেন মিয়া, জব্বার আলী হীরা, জহির আব্বাস, জনি বসু, মো. আমিরুল ইসলাম বাবু, আমিনুল ইসলাম শাওন, সরদার জসিম, মো. মিল্টন, এ্যাড. আলমগীর হোসেন মোড়ল, জাহিদুল কবির, নাঈম ফরহানসহ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।