By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • জেলার খবর
    • খুলনা
    • চুয়াডাঙ্গা
    • বাগেরহাট
    • মাগুরা
    • যশোর
    • সাতক্ষীরা
  • ফিচার
  • ই-পেপার
Reading: মৃত্যুপুরীতেই প্রাণের উচ্ছ্বাস!
Share
দৈনিক জন্মভূমিদৈনিক জন্মভূমি
Aa
  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • ই-পেপার
অনুসন্ধান করুন
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • ই-পেপার
Have an existing account? Sign In
Follow US
প্রধান সম্পাদক মনিরুল হুদা, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত
দৈনিক জন্মভূমি > জেলার খবর > খুলনা > মহানগর > মৃত্যুপুরীতেই প্রাণের উচ্ছ্বাস!
খুলনাতাজা খবরমহানগর

মৃত্যুপুরীতেই প্রাণের উচ্ছ্বাস!

Last updated: 2023/09/11 at 12:11 PM
স্টাফ রিপোর্টার 2 years ago
Share
SHARE

বিশেষ প্রতিবেদক : খুলনা মহানগরীর বাণিজ্যিক প্রাণকেন্দ্র বড়বাজার বেষ্টিত ৬ ও ৭ নং ঘাট এলাকা। এক দশক আগেও ছিল দেশের দক্ষিণাঞ্চলের শীর্ষ খুনি এরশাদ শিকদারের রাজত্ব। এই রাজত্বেও একচ্ছত্র আধিপত্য ছিল এরশাদ শিকদার ও তার সহযোগীদের। তাদের ভয়ে খুব জরুরি না হলে দিনের বেলায়ও কেউ যেতে চাইতো না ওই এলাকায়। তবে সময়ের পববর্তনে সেই মৃত্যুপুরীতেই আজ প্রাণের উচ্ছ্বাস। পরিণত হয়েছে বিনোদনহীন খুলনা নগরীর অন্যতম বিনোদন কেন্দ্র। নগরের অভ্যন্তরে এমন একটি স্থান পেয়ে প্রতিদিন ভিড় করছেন বিনোদনপ্রেমীরা। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর ভৈরব নদের বিশুদ্ধ বাতাস তাদের অন্যতম আকর্ষণ। এই আকর্ষণে বিকেল গড়ালেই পরিবার পরিজন নিয়ে সময় কাটাতে ছুটে যান বিনোদনপ্রেমীরা। আর এই বিনোদনকে কেন্দ্র করেই সেখানে গড়ে উঠেছে কয়েকশ হোটেল-রেস্তোরাঁ ও ভ্রাম্যমাণ খাবারের দোকান। কর্মসংস্থান হয়েছে কয়েক হাজার মানুষের।

খুলনা মহানগরীর ২১ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্ভুক্ত ৬ ও ৭ নম্বর ঘাট এলাকা। এর চারপাশে রয়েছে খুলনা নিউমার্কেট, রুজভেল্ট জেটি, বড় বাজার, আধুনিক ও পুরাতন দুটি রেলওয়ে স্টেশন ও লোক কলোনি, ফেরিঘাট, জোড়া শিবমন্দির, বিআইডব্লিউটিএ ঘাট ও সরকারি খাদ্য গুদাম।

এ ঘাট কেন্দ্র করেই খুনি এরশাদ শিকদার গড়ে তোলেন তার ত্রাসের রাজত্ব। ঘাট এলাকায় তার বরফ কলই ছিল টর্চার সেল। ওই বরফ কলের মধ্যেই নির্মম নির্যাতনে প্রাণ হারিয়েছেন জানা অজানা অনেকে। পরিস্থিতি এমন ছিল যে দিনের বেলাতেও ওই এলাকায় যেতে ভয় পেতো মানুষ।

দীর্ঘ তিন দশক ধরে এরশাদ শিকদার এখানে তার রাজত্ব চালিয়েছে। শুধু ৬ ও ৭ নম্বর ঘাট নয়, ডাব ঘাট, মাছ ঘাট, ডেল্টা ঘাট, স্কীডঘাটসহ পুরো ২১ নম্বর ওয়ার্ড জুড়েই ছিলো রাত রাজত্বের আওতায়।

তবে ২০০৪ সালের পর থেকে পাল্টাতে শুরু করে পরিস্থিতি। ২০০৪ সালের ১০ মে ফাঁসির রশিতে ঝুলিয়ে মৃত্যু কার্যকর করা হয় খুলনার তথা দেশের কুখ্যাত খুনি এরশাদ শিকদারের। তবুও আতঙ্ক থেকে যায় খুলনাবাসীর মধ্যে। এরশাদ শিকদারের ফাঁসির পরও মাদক বিক্রেতা ও অসামাজিক কাজের জায়গা হিসেবে পরিচিত ছিল এই ঘাট এলাকা।

২০১৩ সালে জার্মান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের অর্থায়নে ১৪ কোটি টাকা ব্যয়ে ভৈরব নড়ের পাড়ের সড়ক সংস্কার করা হয়। খুলনা সিটি করপোরেশন এই কাজ বাস্তবায়ন করে। সেসময় ভাঙ্গন রোধে ভৈরব তীরে বসানো হয় প্রতিরক্ষা ব্লক, ফুটপাতে বসানো হয় টাইলস, দর্শনার্থীদের বসার জন্য স্থাপন করা হয় চেয়ার, ছাতা ও লাইটিং, নির্মাণ করা হয় গ্যালারি ও পাবলিক টয়লেট। আর তাতেই পাল্টে যায় ভৈরব পাড়ের চিত্র। ভৈরব নদের তীরে এমনভাবে সড়ক নির্মাণ করা হয় যা খুলনার সবচেয়ে বড় বিনোদন কেন্দ্রের তকমা এনে দেয় স্থানটিকে।

শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা যাই হোক খোলা আকাশের নিচে ভৈরবের নির্মল বাতাস উপভোগ করতে ছুটে আসে মানুষ। সন্ধ্যার পর ভৈরবের এ দুই ঘাট এলাকায় জ্বলে ওঠে বৈদ্যুতিক আলোর ঝলকানি। যে কারণে রাত ১০-১২টা পর্যন্ত জটলা লেগে থাকে ঘাট এলাকায়।

সরেজমিনে দেখা যায়, মানুষের আনাগোনা বাড়তে থাকায় এখানে গড়ে উঠেছে স্থায়ী ও অস্থায়ী খাবারের হোটেল ও দোকান। রয়েছে ভ্রাম্যমাণ চা, কফি, চটপটি, ফুচকা বিক্রেতার দোকান।

চা দোকানি রহিমা বেগম (৬৭) বলেন, সকাল থেকেই এখানে মানুষের আনাগোনা শুরু হয়। দিনের অর্ধেক অংশ থাকে শ্রমিকদের দখলে আর বিকেল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত থাকে ঘুরতে আসা মানুষের দখলে।

ফুচকা বিক্রেতা সজল বলেন, আগে তিনি নগরীর বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ঘুরে ফুচকা বিক্রি করতেন। বর্তমানে শুধু এখানেই বিক্রি করেন। শুধু সজল নন, তার মতো আরও অনেকেই এখানে ফুচকা ও চটপটি বিক্রি করে সংসার চালান।

ভৈরবপাড়ে ঘুরতে আসা নগরীর নিরালা এলাকার বাসিন্দা রাশেদা করিম বলেন, খুলনায় ঘুরতে যাওয়ার মতো স্থান খুব বেশি নেই। ধারেকাছে এমন একটা স্পট হওয়ায় এখানে মাসে ২-১ বার পরিবার নিয়ে ঘুরতে আসেন তিনি।

খুলনা সিটি করপোরেশনের ২১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শামসুজ্জামান মিয়া স্বপন বলেন, অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে ঘাট এলাকাকে এই পরিস্থিতিতে নিয়ে আসার জন্য। সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক এ ঘাট এলাকার উন্নয়নে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করেছেন। তার প্রচেষ্টায় জার্মান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের অর্থসহায়তা মিলেছে। এক সময়ের মৃত্যুপুরীতেই আজ প্রাণের স্পদন। পরিণত হয়েছে নগরীর সবচেয়ে বড় বিনোদন কেন্দ্রে।

স্টাফ রিপোর্টার September 11, 2023
Share this Article
Facebook Twitter Whatsapp Whatsapp LinkedIn Email Copy Link Print
Previous Article সংক্ষিপ্ত বিশ্ব সংবাদ
Next Article যবিপ্রবিতে কর্মচারী বরখাস্ত ও শিক্ষার্থী বহিষ্কার
Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

দিনপঞ্জি

July 2025
S M T W T F S
 12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
2728293031  
« Jun    
- Advertisement -
Ad imageAd image
আরো পড়ুন
তাজা খবরসাতক্ষীরা

কালিগঞ্জে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, আহত ৩

By করেস্পন্ডেন্ট 4 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

মহররমের গুরুত্ব, তাৎপর্য ও ইসলামি ঐতিহ্য

By করেস্পন্ডেন্ট 5 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

ভোমরা বন্দরে ৫ মাসে ৩২ কোটি ৪২ লাখ টাকার পণ্য রপ্তানি

By করেস্পন্ডেন্ট 5 hours ago

এ সম্পর্কিত আরও খবর

তাজা খবরসাতক্ষীরা

কালিগঞ্জে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে দুর্ধর্ষ ডাকাতি, আহত ৩

By করেস্পন্ডেন্ট 4 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

মহররমের গুরুত্ব, তাৎপর্য ও ইসলামি ঐতিহ্য

By করেস্পন্ডেন্ট 5 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

ভোমরা বন্দরে ৫ মাসে ৩২ কোটি ৪২ লাখ টাকার পণ্য রপ্তানি

By করেস্পন্ডেন্ট 5 hours ago

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

রেজি: কেএন ৭৫

প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক: আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত

Developed By Proxima Infotech and Ali Abrar

Removed from reading list

Undo
Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?