
মিজানুর রহমান, মোরেলগঞ্জ : বিয়ে মানে আনোন্দ। যেখানে বর আসবে কনের বাড়ীতে। ধুমধাম করে সানাই বাঝবে ।আত্মীয় স্বজনেরা আসবে।বাহারি পিঠে আর নানা ধরনের মিষ্টান্নে মুখরিত হবে। সবার মনে আনোন্দ হবে। এটাই বাঙ্গালি বিয়ের রিতিনীতি। কিন্তু ঘোড়ার বিয়ে মানে অন্যরকম এক ব্যাতিক্র। যা মানুষের মনে নতুন করে এক আনোন্দের খোরাক যুগিয়েছে। এমনটাই ঘটেছে বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জের শেখ রাসেল শিশু পার্কে। পার্কের দায়িত্বরত দেখভালকারি বাদশাহ মিয়া শনিবার বিকালে এ অভিনব ঘোড়ার বিয়ের আয়োজন করেন।আর এ বিয়ে দেখতে হাজার হাজার শিশু, নারী-পুরুষেরা জমায়েত হয়ে আনোন্দ উপভোগ করেছে। শিশু পার্কে বিনোদনের জন্য দুটি ঘোড়া আনা হয়।যার রক্ষনা বেক্ষণ করেন বাদশাহ মিয়া। যিনি নাচ গান, দিয়ে পার্কে আগত শিশুদের মাতিয়ে রাখেন।মূলত পার্কটি জমানোর জন্য এমন অভিনব বিয়ের আয়োজন করেছেন। বিয়ে গায়ে হলুদ, বাসর সাজানো থেকে শুরু করে যাবতীয় আনুষ্ঠানিকতা সম্পুন্ন করেন। আগত দর্শকেরা জানান, মোরেলগঞ্জে নতুন শিশু পার্ক হওয়ায় আমাদের শিশুদের ঘুরা ফেরা আনোন্দ বিনেদনের সুযোগ হয়েছে।এতে আমরা আনোন্দিত।ধন্যবাদ জানাই পৌর মেয়রকে। শিশুরা আজকে আসছে ঘোড়ার বিয়ে দেখতে। ঘোড়ার বিয়ে মানে কাল্পনিক অন্যরকম এক আনোন্দের খোরাক।যা অবাস্তবিক। এবিষয়ে পার্কের কেয়ারটেকার বাদশাহ বলেন, মূলত শিশু পার্ককে জমানোর জন্য ও শিশু কিশোরদের মনে আনোন্দের খোরাক জোগানোর জন্য এমন অভিনব ঘোড়ার বিয়ের আয়োজন করা হয়েছে।

