শরণখোলা আঞ্চলিক অফিস : শরণখোলার পল্লীতে হরিণের চামড়া উদ্ধারের ঘটনাটি সাজানো বলে দাবি করা হয়েছে। নুতন করে মামলায় ফাঁসানোর জন্য প্রতিপক্ষের লোকেরা এঘটনা ঘটিয়েছে বলে দাবি করে ঘটনার সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করেছে ভুক্তভোগী পরিবার।
শরণখোলা উপজেলার শরণখোলা (পানিরঘাট) গ্রামের তানজের বয়াতীর স্ত্রী কোহিনুর বেগম ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করে বুধবার দুপুরে সাংবাদীকদের কাছে অভিযোগ করে বলেন, আমার স্বামীর বিরুদ্ধে অতীতে হরিণ শিকারের মামলা হলেও সে এখন আর সুন্দরবনে যায়না। তিনি দীর্ঘদিন ধরে শারিরিক নানা জটিলতায় ভুগছেন প্রায়ই শয্যাশায়ী থাকে। গত ২৩ জানুয়ারী আমরা বাড়ীতে ছিলাম না। ঐ দিন আমাদের বাড়ির সীমানার পাশে ফাঁকা জায়গা ফেলে রাখা দুইটি হরিণের চামড়া বনরক্ষীরা উদ্ধার করে নিয়ে যায় বলে আমরা বাড়ীতে এসে শুনেছি। আমাদের প্রতিপক্ষের লোকেরা উদ্দেশ্যমূলকভাবে আমাদের ফাঁসাতে ঐ জায়গায় চামড়া ফেলে রেখে বনরক্ষীদের খবর দেয় বলে আমাদের ধারনা। শুনেছি আমার স্বামীর বিরুদ্ধে বনবিভাগ মামলা দেওয়ার প্রক্রিয়া চালাচ্ছে এ কথা জানিয়ে গৃহবধূ কোহিনুর বেগম চামড়া উদ্ধারের ঘটনাটি সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ তদন্ত করার জন্য বনবিভাগের উর্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানিয়েছেন।