জন্মভূমি রিপোর্ট : খুলনা-২ আসনের সংসদ সদস্য সেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল বলেছেন, বিএনপি-জামায়াত সরকার খুনিদের মদদ দিয়েছে। দেশের মানুষকে শোষণ করেছে। তাদের এই রাজনীতি বন্ধ করেছেন শেখ হাসিনা। তিনিই বাংলাদেশে উন্নয়নের রাজনীতি নিয়ে এসেছেন। উন্নয়নের মাধ্যমে বিশ্বে বাংলাদেশের চিত্র পাল্টে দিয়েছেন। জননেত্রী শেখ হাসিনার দুরদর্শী নেতৃত্বের কারণে বাংলাদেশে মাত্র ২০ হাজার লোক করোনা মহামারিতে মারা যায়। যেটা ছিল বিশ্বের অনেক উন্নত দেশের তুলনায় খুবই কম।
তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা যা কিছু করেছেন তা বাংলাদেশের ইতিহাসে কেউ করেনি। তিনি দেশকে উন্নয়নের রোল মডেল বানিয়েছেন, উন্নয়নশীল দেশের কাতারে নিয়ে গেছেন। মেট্রোরেল, পদ্মাসেতু, কর্ণফুলী টানেল, ফোর লেন ও এইট লেনের রাস্তা করেছেন। তিনি বা তার দল ক্ষমতায় থাকলে বাংলাদেশ ২০৪১ সালে উন্নত দেশে পরিণত হবে। এই আস্থা আমাদের রাখতে হবে।
সোমবার দুপুরে জেলা আইনজীবী সমিতির বঙ্গবন্ধু হলে জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচন পরিচালনা কমিটি আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ্যাড. মো. সাইফুল ইসলামের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এবং নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক এ্যাড. মো. এনামুল হকের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব এ্যাড. তারিক মাহমুদ তারার পরিচালনায় সভায় বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা, জেলা সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. সুজিত অধিকারী, এ্যাড. কাজী বাদশা মিয়া, এ্যড. এম এম মুজিবুর রহমান, এ্যাড. পারভেজ আলম খান, এ্যাড. আহমেদ উল্লাহ সিলু, এ্যাড. আইয়ুব আলী শেখ, রজব আলী, এ্যাড. নিমাই রায়, এ্যাড. ফরিদ আহমেদ, এ্যাড. অলোকা নন্দা দাস, এ্যাড. আনিছুর রহমান পপলু। এসময়ে উপস্থিত ছিলেন এ্যাড. নব কুমার চক্রবর্তী, এ্যাড. কে এম ইকবাল হোসেন, এ্যাড. এম এম সাজ্জাদ আলী, এ্যাড. কে এম মিজানুর রহমান, এ্যাড. পিযুস দত্ত, এ্যাড. শফিউল আলম সুজন, এ্যাড. সুলতানা রহমান শিল্পীসহ জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে তিনি সকালে নগরীর ২৫নং ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ করেন। পরে সন্ধ্যায় নগরীর ২১নং ওয়ার্ডে জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন। রাতে খুলনা প্রেসক্লাবের শহীদ শেখ আবু নাসের ব্যাংকুয়েট হলে খুলনায় কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেন। এসকল অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন খুলনা-২ আসনের আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক ও মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি কাজি আমিনুল হক, মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা, মিজানুর রহমান মিজান, সেখ জুয়েল এমপির কনিষ্ট পুত্র শেখ ফারজান নাসের, শ্যামল সিংহ রায়, কাউন্সিলর আলী আকবর টিপু, মফিদুল ইসলাম টুটুল, এ্যাড. মো. সাইফুল ইসলাম, সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাস, কাউন্সিলর ফকির সাইফুল ইসলাম, জামিরুল হুদা জহর, মুন্সি সেলিম হোসেন, কাউন্সিলর ইমরুল হাসান, কাউন্সিলর কনিকা সাহা, প্রশান্ত কুমার কুন্ড, এ্যাড. তারিক মাহমুদ তারা, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোতালেব মিয়া, সফিকুর রহমান পলাশ, এম এ নাসিম, শেখ শাহজালাল হোসেন সুজন, এস এম আসাদুজ্জামান রাসেলহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।