
বিজ্ঞপ্তি : মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, ঘাতকরা ‘৭৫ সালে ১৫ আগস্ট আমাদের অস্তিত্ব, সত্তা, স্বকীয়তা এবং সকল দুঃখ মোচনের প্রধান আশ্রয় প্রবাদ পুরুষ বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে। তাদের সংকীর্ণ ও লোলুপ দৃষ্টি সেদিন শুধু বুঝতে পারেনি, বাংলাদেশের বুক জুড়ে বঙ্গবন্ধুর নাম যেভাবে লিপিবদ্ধ করা আছে, বুলেটে তা মুছা যায় না। বরং গোটা জাতি চিরকাল জাতির পিতার হত্যাকারীকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখান করেই চলবে। আর বঙ্গবন্ধু চেতনায় চিরভাস্বর হয়ে রইবেন বাংলাদেশ ও বিশ্ববুকে। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর লড়াই ছিল বিশ্ব মানবতা ও শোষণহীন সমাজ প্রতিষ্ঠায়।
তিনি বলেন, আজ আমাদের অঙ্গীকার হোক- মুজিবকে ভালোবেসে, তাঁর চেতনাকে ধারণ করে উন্নয়নের পথে ধাবিত হওয়া। মানব মুক্তির সকল সোপানে উন্নীত হওয়া আর সমতা, মমতা ও ভালোবাসার একটি অপূর্ব বাংলাদেশ সৃষ্টি করা।
শনিবার সন্ধ্যা ৭টায় দলীয় কার্যালয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদাৎবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে মহানগর লীগ আয়োজিত শোক সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, সাংগঠনিক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যা. আলমগীর কবীর, দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক শেখ ফারুক হোসেন হিটলু। মহানগর কৃষক লীগের আহ্বায়ক এ্যাড. এ কে এম শাহজাহান কচির সভাপতিত্বে এবং সদস্য সচিব অধ্যা. এ বি এম আদেল মুকুলের পরিচালনায় এসময়ে উপস্থিত ছিলেন মহানগর মৎসজীবী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ইঞ্জি. আব্দুল জব্বার, মহানগর তাঁতী লীগের আহ্বায়ক এ্যাড. শামীম আহমেদ পলাশ, মহানগর মৎসজীবী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. ইব্রাহীম খলিল ইমন, মহানগর তাঁতী লীগের সদস্য সচিব শেখ নজিবুল ইসলাম নজিব, মহানগর কৃষক লীগ নেতা কানাই রায়, মো. রেজোয়ান আকুঞ্জি রাজা, অনিক রায়, মো. আবু নাঈম, মো. আব্দুল হালিম আকন, শেখ আকরাম হোসেন, মো. মফিজুর রহমান, শেখ তানভির হোসেন সুজন, মো. বিপ্লব হোসেন, মোল্লা মো. সেলিম, শেখ শামসুদ্দোহা বাঙালী, লুৎফর রহমান, বাবুল হোসেন, আবু হাসানসহ কৃষক লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।