By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • জেলার খবর
    • খুলনা
    • চুয়াডাঙ্গা
    • বাগেরহাট
    • মাগুরা
    • যশোর
    • সাতক্ষীরা
  • ফিচার
  • ই-পেপার
Reading: সাতক্ষীরায় শ্রমিকের অভাবে মাঠে পড়ে আছে কৃষকের স্বপ্ন
Share
দৈনিক জন্মভূমিদৈনিক জন্মভূমি
Aa
  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • ই-পেপার
অনুসন্ধান করুন
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • ই-পেপার
Have an existing account? Sign In
Follow US
প্রধান সম্পাদক মনিরুল হুদা, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত
দৈনিক জন্মভূমি > জেলার খবর > সাতক্ষীরা > সাতক্ষীরায় শ্রমিকের অভাবে মাঠে পড়ে আছে কৃষকের স্বপ্ন
সাতক্ষীরা

সাতক্ষীরায় শ্রমিকের অভাবে মাঠে পড়ে আছে কৃষকের স্বপ্ন

Last updated: 2025/04/30 at 3:29 PM
করেস্পন্ডেন্ট 1 month ago
Share
SHARE

সিরাজুল ইসলাম, শ্যামনগর: সাতক্ষীরা সাতটি ‍উপজেলাতে মাঠে পড়ে আছে কৃষকের ধান অভাব ধানকাটা শ্রমিকের যদিও কৃষকরা নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে সাতক্ষীরায় ভালো বোরো ধানের আশা করছিল কিন্তু কয়েকদিন আগে কৃষকের মাঠে থাকা এই ধানে কালবৈশাখী ঝড়ে হানা দিয়ে ব্যাপক ক্ষতি করেছে,,, তারপরেও বর্তমান সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া সাতক্ষীরা সদর তালা আশাশুনি দেভাটা ‌ কালিগঞ্জ ও শ্যামনগর উপজেলায় মাঠে পড়ে আছে কৃষকের এই স্বপ্ন বোরো ধান। অভাব শ্রমিকের ‌, সময় মত ধান কাটতে না পারায় অনেক কৃষকরা শ্রমিকের জন্য দিশেহারা হয়ে পড়েছে অনেক কৃষক ধান কাটার জন্য উপজেলা কৃষি অফিসে পর্যন্ত সরকারি যান্ত্রিক মেশিন পাওয়ার জন্য যোগাযোগ চালিয়ে যাচ্ছে ‌,,জলাবদ্ধতা ও অতিবর্ষণে কয়েক বছর ধরেই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের কৃষক। নদী ভাঙন, জলাবদ্ধতা ও ভারি বর্ষণের কারণে গেল আমন মৌসুমে ফসল ঘরে তুলতে পারেনি কৃষক।
এ নিয়ে কষ্টের সীমা ছিল না তাদের। অনেক আশা নিয়ে এবার বোরো চাষ করেছেন আমন হারা কৃষক। সেই বোরো ধানে ঝুলপাক ধরেছে। সোনালী রঙের বোরো ধানে কাঁচি পড়বে ক’দিন পরে। কেউ কেউ ইতোমধ্যে বোরো ধান কর্তন শুরু করেছেন। ইতোমধ্যে বুধ ও বৃহস্পতিবার দুদফায় হালকা ঝড় ও বৃষ্টিপাত হয়েছে সাতক্ষীরাসহ আশেপাশের এলাকায়। এতে জনজীবনে একটু স্বস্তি এলেও কৃষকের কপালে দেখা দিয়েছে চিন্তার ভাঁজ।
আবহাওয়া অফিস খবর দিয়েছেÑজেলার ওপর দিয়ে কালবৈশাখী ঝড় ও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। তবে তা কতদিন স্থায়ী হবে, সে বিষয়ে এখনই নিশ্চিত কিছু বলা যাচ্ছে না। বৃষ্টি নাকি এক সপ্তাহ পর্যন্ত চলতে পারে। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ভাষ্যমতে এখন পর্যন্ত সাতক্ষীরায় প্রায় ৩০ শতাংশ ধান কাটা শেষ হয়েছে। তবে বৃষ্টির কারণে মাঠের ফসল কিছুটা ঝুঁকিতে রয়েছে। বৃষ্টিতে ফসলের ক্ষতির সম্ভাবনা খুব বেশি নয়। তবে বৃষ্টি যদি বাড়ে, তাহলে কিছুটা ক্ষতি হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন কৃষি কর্মকর্তা। এক্ষেত্রে কৃষকদের দ্রুত ধান কাটার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। গতবছর জলাবদ্ধতায় দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলা সাতক্ষীরায় ব্যাপক ক্ষতি হয়। কালবৈশাখী ঝড়ের পাশাপাশি বৃষ্টিপাত ও নদী ভাঙনের শঙ্কায় রয়েছে এ জনপদের মানুষ।
জেলায় চলতি মৌসুমে ৭৯ হাজার ৮০০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। তবে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে ৮০হাজার ৭৯৫হেক্টর জমিতে বোরো আবাদের চাষ হয়েছে বলে জানিয়েছে সাতক্ষীরা জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিস। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় সাতক্ষীরায় বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। এখন তীব্র গরম উপেক্ষা করে কৃষকেরা বোরো ধান কাটতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। ধান কাটতে শ্রমিক সংকটও রয়েছে।ঝড়-ঝঞ্ঝা প্রাকৃতিক দুর্যোগমুক্ত থেকে কৃষক তাঁর স্বপ্নের ফসল নির্বিঘ্নে গোলায় তুলুকÑএ কামনা আমাদের।

: সাতক্ষীরায় চলছে বোরো ধানের মৌসুম। মাঠ থেকে বোরো ধান কেটে ঘরে তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষীরা। তবে তীব্র তাপদাহে ওষ্ঠাগত জনজীবন। সকাল থেকে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে সূর্যের উত্তাপ। তীব্র এই তাপপ্রবাহে সব থেকে বেশি সমস্যা পড়ছেন ধান কাটা শ্রমিকরা। রোদের তীব্রতা বেশি হওয়ায় ফসল কাটতে বেগ পেতে হচ্ছে তাদের। এতে করে মাঠ ভরা সোনালী ফসল ঘরে তুলতে কিছুটা শঙ্কায় দিন কাটছে চাষীদের।
তীব্র তাপদাহে পুড়ছে সারা দেশ। দেশব্যাপি জারি করা হয়েছে হিট এলার্ট। এমন পরিস্থিতিতে বৈরী আবহাওয়ার আশঙ্কায় তীব্র গরম উপেক্ষা করে পাকা বোরো ধান কেটে ঘরে তোলায় ব্যস্ত সময় পার করছেন সাতক্ষীরার কৃষকরা। জেলায় গত বছরের তুলনায় বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে এবার। ফলে তীব্র গরম ও রৌদ্রের প্রকৃতি উপেক্ষা করে দ্বিগুন মুজুরি দিয়ে কৃষকরা তাদের পাকা ধান কাটছেন।
সাতক্ষীরা জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (খামরবাড়ি) তথ্যমতে, চলতি বোরো মৌসুমে জেলায় হেক্টর প্রতি হাইব্রিড ও উফশী ৫.২২ মেট্রিক টন ফলনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে জেলায়হাজার ৮২০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। এর মধ্যে সাতক্ষীরা সদর উপজেলায় ২৬ হাজার ২৫০ হেক্টর জমিতে১ লাখ ২৭ হাজার ৭৫৮ মেট্রিক টন, কলারোয়া উপজেলায় ১৪ হাজার ৬৫০ হেক্টর জমিতে ৬২ হাজার ২৪৬ মেট্রিক টন, তালা উপজেলায় ২৫হাজার ২৬০ হেক্টর জমিতে১ এক লাখ ১৫‌‌হাজার ৭০৫ মেট্রিক টন, দেবহাটা উপজেলায় ৭‌হাজার ১৫০ হেক্টর জমিতে ৩৩‍হাজার ৮৪৬ মেট্রিক টন, কালিগঞ্জ উপজেলায় ৭ হাজার ৮৮০ হেক্টর জমিতে ৩৪ হাজার ৫২৮ মেট্রিক টন, আশাশুনি উপজেলায় ৯ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে ৪৫ হাজার ২৩১ মেট্রিক টন ও শ্যামনগর উপজেলায় ৩‍হাজার ৪৩০ হেক্টর জমিতে ১৬ হাজার ৪৫৭ মেট্রিক টন ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এদিকে, চলতি বোরো মৌসুমে সরকারের প্রণোদনার দুটি প্যাকেজে জেলার প্রায় ৪ লাখ চাষীদের মধ্যে উফশীতে ২০ হাজার ও হাইব্রিডে ১৪ হাজার কৃষকের বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ করা হয়। এর মধ্যে কৃষক প্রতি উফশীতে ৫ কেজি বীজ ও সার এবং হাইব্রিডে ২ কেজি বীজ বিতরণ করা হয়। চাষের শুরু থেকেই আবহাওয়া সম্পূর্ন অনুকূলে থাকায় বারো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। ফলে চলতি মৌসুমে বিঘা প্রতি ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা খরচে ২২ থেকে ২৪ মণ ধান পাবে বলে আশা করছে সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও চাষীরা।
অপরদিকে তীব্র গরমে শ্রমিক সংকট থাকায় দ্বিগুন মুজুরি দিয়ে ধান কাটতে হচ্ছে। পুরুষ শ্রমিকের পাশাপাশি নারী শ্রমিকরাও সমান তালে ধান কাটায় ব্যস্ত সময় পার করছে। সাতক্ষীরার মূল শ্রমিকের এক তৃতীয়াংশ এখন ধান কাটায় নিয়োজিত। এ বছর লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে দেড়গুন অর্জনের সম্ভাবনা রয়েছে। সরকারি ভাবে ধানের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৩২টাকা কেজি। তবে সবচেয়ে বেশি বাম্পার ফলন হয়েছে সদর উপজেলায়। এখানে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়া ২০-৩০ হেক্টর জমিতে বেশি ধান চাষ করেছে কৃষকরা। উৎপাদিত ধান থেকে চাল উৎপাদন হবে ৯৭ হাজার ২৭৭ মে. টন।
সদর উপজেলার কুশখালী  এলাকার চাষী আলী হোসেন জানান, প্রায় ১০বিঘা জমিতে এবার বোরো আবাদ করেছেন। গতবারের তুলনায় ফলনও হয়েছে বেশ ভাল। কয়েকদিন আগে থেকে তিনি ধান কাটা শুরু করেছেন। তীব্র গরম থাকায় শ্রমিকদের বেশি মুজুরি দিয়ে ধান কাটছেন। গরমে শ্রমিকরা ধান কাটাতে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ছে অনেকে। এমন বৈরী আবহায়ায় যে কোন সময় প্রাকৃতিক দূর্যোগ দেখা দিতে পারে। যে কারণে তিনি আগে ভাগেই ধান কেটে ঘরে তুলছেন বলে জানান।
সদর আগরদাড়ি  ইউনিয়নের নারায়নজোল  গ্রামের চাষী আজহারুল ইসলাম জানান, তিনি এবছর ১৬ বিঘা জমিতে বোরো ধান চাষ করেছে। তার ১৬ বিঘাতে জমিতে চাষাবাদে খরচ হয়েছে ১ লাখ টাকা। তিনি প্রথম গত ৬ এপ্রিল জেলায় ইরি ধান কাটা শুরু করেছে। তার বিঘা প্রতি ২৮/২৯ মণ ধান উৎপাদন হয়েছে।
কলারোয়া উপজেলার বাকসা গ্রামের চাষী মোশারফ হোসেন , আজিজুর রহমান, রফিকুল  মোড়ল জানান, চলতি মৌসুমে বৃষ্টি কম হওয়ায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়নি। ফলে এবার কোনো জমি অনাবাদি থাকেনি। সরকার বিনামূল্যে আমাদের সার বীজ দিয়েছে। পুরো বোরো মৌসুম জুড়ে বড় কোনো ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হওয়ায়, আবহাওয়া সম্পূর্ন চাষের অনুকূলে থাকায় এবং ধানের রোগবালাই কম থাকায় সাতক্ষীরায় এবার বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে।
কলারোয়া উপজেলার বাগাডাঙ্গা গ্রামের ইউপি সদস্য আব্দুল গফুর  জানান, তিনি ৩ বিঘা জমিতে ইরি ধান চাষ করেছেন। ইতিমধ্যে তিনি ধান ঘরে তুলেছেন। ৩ বিঘা জমিতে প্রায় ৯০০মণ ধান উৎপাদন হয়েছে।
কলারোয়া চাষী মোশারফ হোসেন  বলেন, ফলন বাম্পার হয়েছে। কিন্তু তীব্র গরমে শ্রমিক সংকট দেখা গেছে। সাতক্ষীরার শ্রমিকরা জেলায় বাইরে গিয়ে মুজুরি বেশি নিয়ে ধান কাটছে। সে কারণে সাতক্ষীরা শ্রমিকদের বেশি মুজুরি দিয়ে ধান কাটা লাগছে।
সাতক্ষীরা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (খামারবাড়ি) উপপরিচালক সাইফুল ইসলাম স্বদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রতি বছরের মতো এবারও সরকার কৃষকদের বিনামূল্যে সার, বীজ সরবরাহ করেছে। সাতক্ষীরার কোনো উপজেলায় অতিবৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়নি। দুর্যোগপ্রবণ এলাকায়, নিচু আবাদি জমি পানিতে তলিয়ে না থাকার কারণে বোরো ধান চাষ করা সম্ভব হচ্ছে। গত কয়েক বছরে বোরো চাষের ভরা মৌসুমেও নিচু জমি পানিতে তলিয়ে থাকে। ফলে জলাবদ্ধতায় আবাদি জমি অনাবাদি থেকে যায়। কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই মৌসুমে প্রাকৃতিক দুর্যোগে জলাবদ্ধতা না থাকায় কৃষকরা ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে বোরো চাষের ওপর জোর দিয়েছিল।
তিনি আরও বলেন, জেলায় প্রায় ৮০ হাজার হেক্টর জমিতে এবার বোরো আবাদে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ৩ লাখ ৩৬ হাজার ৭৭১ মেট্রিক টন ধান/চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। আশা করা যাচ্ছে এবার উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্র ছাড়িয়ে যাবে। ধান কেটে ঘরে তোলা পর্যন্ত বড় ধরনের কোন প্রাকৃতি দুর্যোগ না হলে গত মৌসুমের চেয়ে এবার কৃষকরা লাভবান হবে।

- Advertisement -
Ad imageAd image
- Advertisement -
Ad imageAd image
করেস্পন্ডেন্ট April 30, 2025
Share this Article
Facebook Twitter Whatsapp Whatsapp LinkedIn Email Copy Link Print
Previous Article উপকূল অঞ্চলে তীব্র তাপপ্রবাহ খাওয়ার পানির জন্য হাহাকার
Next Article সাতক্ষীরায় বিজিবির অভিযানে বিশ লক্ষ টাকার স্বর্ণ আটক
Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

দিনপঞ্জি

June 2025
S M T W T F S
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
2930  
« May    
- Advertisement -
Ad imageAd image
আরো পড়ুন
তাজা খবরসাতক্ষীরা

তালপট্টি ভূখণ্ড থাকলে সাগর কমত এ দেশের

By করেস্পন্ডেন্ট 55 minutes ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

ঈদের আগেই এসি বাসে ভাড়া বৃদ্ধি

By করেস্পন্ডেন্ট 3 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

জলবায়ু পরিবর্তনে লবণাক্তত্তায় উপকূলে বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি

By করেস্পন্ডেন্ট 3 hours ago

এ সম্পর্কিত আরও খবর

তাজা খবরসাতক্ষীরা

তালপট্টি ভূখণ্ড থাকলে সাগর কমত এ দেশের

By করেস্পন্ডেন্ট 55 minutes ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

ঈদের আগেই এসি বাসে ভাড়া বৃদ্ধি

By করেস্পন্ডেন্ট 3 hours ago
তাজা খবরসাতক্ষীরা

জলবায়ু পরিবর্তনে লবণাক্তত্তায় উপকূলে বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি

By করেস্পন্ডেন্ট 3 hours ago

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

রেজি: কেএন ৭৫

প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক: আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত

Developed By Proxima Infotech and Ali Abrar

Removed from reading list

Undo
Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?