By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • জেলার খবর
    • খুলনা
    • চুয়াডাঙ্গা
    • বাগেরহাট
    • মাগুরা
    • যশোর
    • সাতক্ষীরা
  • ফিচার
  • ই-পেপার
Reading: সাতক্ষীরার লক্ষাধিক মানুষ ‌পানিবন্দী ‌ নিম্ন অঞ্চলে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি
Share
দৈনিক জন্মভূমিদৈনিক জন্মভূমি
Aa
  • মূলপাতা
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • ই-পেপার
অনুসন্ধান করুন
  • জাতীয়
  • জেলার খবর
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধূলা
  • বিনোদন
  • ই-পেপার
Have an existing account? Sign In
Follow US
প্রধান সম্পাদক মনিরুল হুদা, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত
দৈনিক জন্মভূমি > জেলার খবর > সাতক্ষীরা > সাতক্ষীরার লক্ষাধিক মানুষ ‌পানিবন্দী ‌ নিম্ন অঞ্চলে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি
তাজা খবরসাতক্ষীরা

সাতক্ষীরার লক্ষাধিক মানুষ ‌পানিবন্দী ‌ নিম্ন অঞ্চলে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি

Last updated: 2025/07/11 at 4:14 PM
করেস্পন্ডেন্ট 3 days ago
Share
SHARE

সিরাজুল ইসলাম, শ্যামনগর: গত ১০ দিনের অবিরাম বর্ষণে সাতক্ষীরা জেলার বিস্তীর্ণ নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে করে আমন বীজতলা, আউশ ধান, সবজি ক্ষেত ও মৎস্য ঘেরগুলো তলিয়ে যাওয়ায় কৃষিখাতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিশেষ করে সাতক্ষীরা পৌরসভাসহ সদর, তালা, কলারোয়া, দেবহাটা এবং আশাশুনি উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ভয়াবহ জলাবদ্ধতার শিকার হয়েছে।
সাতক্ষীরা আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত ১০ দিনে জেলায় ৩৫৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এর মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় (বুধবার সকাল ৮টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) ৪২ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। টানা এই বৃষ্টিতে সাতক্ষীরা পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের অধিকাংশ নিম্ন এলাকার দোকানপাট, বসতবাড়ি, রান্নাঘর এবং রাস্তাঘাট পানিতে ডুবে গেছে। টিউবওয়েল তলিয়ে যাওয়ায় সুপেয় পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে, এবং স্যানিটেশন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন।
ইটাগাছা বিলপাড়ার বাসিন্দা নাজমুল হাসান অভিযোগ করে বলেন, “ঘের মালিকরা বিলে পানি আটকে রাখায় এবং বাইপাসের স্লুইস গেট বন্ধ থাকায় পানি খাল দিয়ে নদীতে নামতে পারছে না। ফলে সবখানে শুধু পানি আর পানি।”
বদ্দিপুর কলোনির গৃহবধূ শাহানারা বেগম জানান, “১০ বছর ধরে এমন হচ্ছে, কিন্তু কোনো সমাধান নেই। এবার রান্নাঘরে পানি ঢুকে হাড়ি-পাতিল নষ্ট হচ্ছে, পোকা-মাকড় ঘরে ঢোকায় রাতে ঘুমানো যাচ্ছে না।”
বন্যা পরিস্থিতি শহরের স্বাভাবিক জনজীবনকে মারাত্মকভাবে ব্যাহত করেছে। শহরের পুলিশ লাইন্সসহ শতাধিক স্কুল, কলেজ ও মাদরাসা হাঁটু থেকে কোমর সমান পানিতে তলিয়ে গেছে, যার ফলে শিক্ষা কার্যক্রম কার্যত বন্ধ হয়ে গেছে। চলমান এইচএসসি এবং অর্ধ-বার্ষিক পরীক্ষাগুলোও বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ যেন এক বিশাল জলাশয়ে পরিণত হয়েছে, যেখানে শিক্ষার্থীদের কাদা ও পচা পানির মধ্য দিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে।
কালীগঞ্জের মিলনী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুব্রত বৈদ্য জানান, জলাবদ্ধতার কারণে বিদ্যালয়ের আঙ্গিনায় হাঁটাচলা করা কঠিন হয়ে পড়েছে।
সাতক্ষীরা সদর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার মনির হোসেন বলেন, এক সপ্তাহের টানা বৃষ্টিতে আমন বীজতলা, আউশ ধান এবং বিভিন্ন সবজি ক্ষেত মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিশেষ করে বরবটি, শিম, শসা সহ অন্যান্য সবজি ক্ষেত এখনো পানিতে নিমজ্জিত। কৃষি বিভাগ তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করতে পারেনি, তবে পানি সরে গেলে ক্ষয়ক্ষতির সঠিক হিসাব করা সম্ভব হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শোয়াইব আহমাদ জানিয়েছেন, অতিবৃষ্টির কারণে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। পানি নিষ্কাশনের জন্য ইতোমধ্যেই ইটাগাছা বিলের ঘের মালিকদের তিন দিনের মধ্যে অবৈধ নেটপাটা সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও সাতক্ষীরা খালগুলো খনন করা হয়েছে এবং শহরের প্রাণ সায়ের খাল, বেতনা নদী ও কুঞ্জুর স্লুইসগেট খুলে দেওয়া হয়েছে। তিনি আশা করছেন, দ্রুতই জলাবদ্ধ এলাকার পানি নিষ্কাশিত হবে।সাতক্ষীরা, ১০ জুলাই, ২০২৫ (বাসস) : টানা এক সপ্তাহের বৃষ্টিতে সাতক্ষীরা পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডসহ সদর, তালা, কলারোয়া, দেবহাটা, আশাশুনি ও শ্যামনগর উপজেলার নিম্নাঞ্চলের বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এতে পানিবন্দি  হয়ে পড়েছে জেলার নিম্নাঞ্চলের প্রায় লক্ষাধিক মানুষ।
এদিকে আমনের বীজতলা, আউশ ধান ও সবজি ক্ষেত তলিয়ে গেছে। ভেসে গেছে অসংখ্য মৎস্য ঘের। তবে ক্ষয়-ক্ষতির পরিমাণ জানাতে পারেননি মৎস্য ও কৃষি বিভাগ।
এছাড়াও শহরের আশপাশের প্রায় শতাধিক স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা পানিতে তলিয়ে রয়েছে। ফলে ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম। বিশেষ করে চলমান এইচএসসি ও অর্ধবার্ষিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা বিপাকে পড়েছেন।
এলাকার বাসিন্দাদের সাথে কথা বলে জানা যায়, পরিকল্পিত নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় পানি নিষ্কাশন হতে না পেরে সাতক্ষীরা পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের অধিকাংশ দোকানপাট, বসতবাড়ি, রান্নাঘর, বাড়ির আঙিনা ও রাস্তাঘাটে পানি জমে আছে। ডুবে গেছে টিউবওয়েল। সুপেয় পানি সংকটের পাশাপাশি ভেঙে পড়েছে স্যানিটেশন ব্যবস্থাও। চরম দুর্ভোগে রয়েছে এলাকাবাসী।
সাতক্ষীরা আবহাওয়া অধিদফতরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জুলফিকার আলী জানান, গত ১০ দিনে সাতক্ষীরায় ৩৫৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। যার মধ্যে বুধবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ৪২ মিলিমিটার। আজ বৃষ্টির পরিমাণ কিছুটা কমলেও এ মাস জুড়েই বৃষ্টিপাত হবে বলে জানিয়েছেন এই কর্মকর্তা।
সরেজমিনে দেখা যায়, শহরের কামালনগর, ইটাগাছা, বাঁকাল, বারুইপাড়া, পলাশপোল, মধুমোল্লার ডাঙি, মেহেদীবাগ, রসুলপুর, বদ্দিপুর কলোনি, রইচপুর, মধ্য কাটিয়া, রথখোলা, রাজারবাগান, গদাইবিল, মাঠপাড়া, পার-মাছখোলা ও পুরাতন সাতক্ষীরার মতো নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে গেছে। সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থা পৌরসভার ৬, ৭ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের।
ইটাগাছা বিলপাড়ার বাসিন্দা নাজমুল হাসান বলেন, ঘের মালিকরা বিলে পানি আটকে রেখেছে। বাইপাসের স্লুইস গেট বন্ধ হয়ে যাওয়ায় পানি খাল দিয়ে নদীতে নামতে পারছে না। ফলে রাস্তাঘাট ও বাড়িসহ সবখানে পানি।
বদ্দিপুর কলোনির গৃহবধূ শাহানারা বেগম বলেন, ১০ বছর ধরে এমন জলাবদ্ধতায় ভুগছি। কিন্তু কোনো সমাধান নেই। এবার রান্নাঘরে পানি ঢুকে হাঁড়ি-পাতিল নষ্ট হয়ে গেছে। সাপ, পোকামাকড় ঘরে ঢোকায় রাতে ঘুমাতে পারছি না। সন্তানদের নিয়ে নিরাপদ জায়গায় থাকতে হচ্ছে।
এদিকে টানা বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে সাতক্ষীরা জেলা পুলিশ লাইন। পুলিশ লাইনের প্রবেশ দ্বার থেকে শুরু করে রিজার্ভ অফিসের সামনের রাস্তা, ব্যারাক সংলগ্ন রাস্তা, অস্ত্রাগার আঙিনা এবং রেশন স্টোরের আঙিনায় পানি জমে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে।
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম বাসসকে বলেন, সাতক্ষীরা জেলা পুলিশ লাইনে টানা কয়েকদিনের ভারী বর্ষণে দেখা দিয়েছে ভয়াবহ জলাবদ্ধতা। পানি জমে থাকায় সেবা প্রত্যাশীদের অফিসে আসতে সমস্যা হচ্ছে। এছাড়া পুলিশ সদস্যদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রাও চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। নোংরা পানিতে চলাফেরার কারণে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতেও পড়তে হচ্ছে। পানি নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা নেই। এ ব্যাপারে পৌরসভা কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা কামনা করা হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ যেন এক জলাশয়। কলেজে প্রবেশ করতেই কাদামাটি ও পচা পানির গন্ধে নাক চেপে ধরতে হয়। শিক্ষার্থীরা জানায়, প্রতিদিন ভেজা জামা-কাপড় পরে পরীক্ষা দিতে হচ্ছে। মনে হয়, নদী পার হচ্ছি।
পাটকেলঘাটা আমিরুন্নেছা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কালীগঞ্জের মিলনী মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সুন্দরবন টেক্সটাইল মিলস্ স্কুল, বদ্দিপুর প্রাইমারি স্কুলসহ বহু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পানি ঢুকে পড়েছে। অনেক শিক্ষার্থী ভেলা, বাঁশ বা জুতা হাতে নিয়ে স্কুলে যাচ্ছে। স্কুল মাঠগুলোতেও জমেছে পচা পানি। এর মধ্যেই বিদ্যায়লয়গুলোতে চলছে অর্ধ-বার্ষিক পরীক্ষা।
কালীগঞ্জের মিলনী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুব্রত বৈদ্য জানান, জলাবদ্ধতার কারণে বিদ্যালয়ের আঙিনায় হাঁটাচলা করাই দায়। শিক্ষার্থীরা অনেক কষ্ট করে পরীক্ষা দিচ্ছে।
অভিভাবকদের সাথে কথা বলে জানা যায়, এই দুর্যোগের মধ্যে সন্তানদের স্কুলে পাঠানো নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন তারা। অর্ধবার্ষিক পরীক্ষা থাকায় স্কুল কামাই করতেও পারছে না। শিশুরা ঠান্ডা ও জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন অনেকে।
জলাবদ্ধতার কারণে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছে শহরতলির উত্তর কাটিয়া, ইটাগাছা, কুখরালি, ব্রহ্মরাজপুর, ঝাউডাঙ্গা, ফিংড়ি, আগরদাঁড়ি, বাঁকাল এবং তালতলা এলাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের এক শিক্ষক বলেন, প্রতি বছর এমন হয়, কিন্তু কোনো স্থায়ী সমাধান নেই। কলেজের ভেতরেও কোনো ড্রেন নেই। তাই প্রতিবছরই বর্ষায় আমরা পানিবন্দি অবস্থায় থাকি।
সাতক্ষীরা সদর উপজেলা কৃষি অফিসার মনির হোসেন জানান, এক সপ্তাহের টানা বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আমন বীজতলা, আউশ ধান ও সবজির ক্ষেত। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আমন বীজতলা, বরবটি, সিম, শসাসহ বিভিন্ন সবজি ক্ষেত।  ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয়ে কাজ করছে কৃষি বিভাগ। পানি নামলে কী পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে তা নিরূপণ করা সম্ভব হবে। এর জন্য কয়েক দিন সময় লাগতে পারে।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শোয়াইব আহমাদ জানান, অতিবৃষ্টির কারণে গত কয়েক বছর ধরে সাতক্ষীরায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়।। পানি নিষ্কাশনের জন্য গত বৃহস্পতিবার ইটাগাছা বিলে গিয়ে ঘের মালিকদের তিন দিনের মধ্যে অবৈধ নেটপাটা অপসারণের নির্দেশ দেওয়া হয়। জলবদ্ধতা নিরসনে সাতক্ষীরার খালগুলো খনন করা হয়েছে। শহরের প্রাণ সাহের খাল, বেতনা নদী ও কুঞ্জুর স্লুইসগেট খুলে দেওয়া হয়েছে।
আশা করা যায় বিকেলের মধ্যে জলাবদ্ধ এলাকার পানি প্রাণ সায়ের খাল দিয়ে বেতনা নদীতে পড়বে।
সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ বলেন, শুধু উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে জলাবদ্ধতার সমাধান সম্ভব নয়। এজন্য স্থানীয়দের অংশগ্রহণে বাঁধ নির্মাণসহ সমন্বিত পদক্ষেপ প্রয়োজন।

করেস্পন্ডেন্ট July 15, 2025
Share this Article
Facebook Twitter Whatsapp Whatsapp LinkedIn Email Copy Link Print
Previous Article সাতক্ষীরা ‌তালার তাঁত শিল্প এখন শুধুই স্মৃতি
Next Article শ্যামনগরে প্লাস্টিক ট্যাংক ‌বিতরণ অনুষ্ঠানে ইউএনও রনী খাতুন

দিনপঞ্জি

July 2025
S M T W T F S
 12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
2728293031  
« Jun    
- Advertisement -
Ad imageAd image
আরো পড়ুন
সাতক্ষীরা

জলবায়ু সংকট মোকাবেলায় উপকূলে লবণ পানি সহনশীল গাছ লাগান

By করেস্পন্ডেন্ট 6 hours ago
সাতক্ষীরা

সাতক্ষীরা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ কামরুজ্জামানের বিদায়ের স্মৃতিচারণ

By করেস্পন্ডেন্ট 7 hours ago
বরিশাল

মঠবাড়িয়ায় প্রতিপক্ষের হামলায় আহত যুবকের মৃত্যু

By করেস্পন্ডেন্ট 7 hours ago

এ সম্পর্কিত আরও খবর

সাতক্ষীরা

জলবায়ু সংকট মোকাবেলায় উপকূলে লবণ পানি সহনশীল গাছ লাগান

By করেস্পন্ডেন্ট 6 hours ago
সাতক্ষীরা

সাতক্ষীরা এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ কামরুজ্জামানের বিদায়ের স্মৃতিচারণ

By করেস্পন্ডেন্ট 7 hours ago
সাতক্ষীরা

সাতক্ষীরা ‌৬শ’কেজি কাঁকড়া ও ইঞ্জিন বোটসহ ১ জনকে আটক

By করেস্পন্ডেন্ট 7 hours ago

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

প্রকাশনার ৫২ বছর

দৈনিক জন্মভূমি

পাঠকের চাহিদা পূরণের অঙ্গীকার

প্রতিষ্ঠাতা: আক্তার জাহান রুমা

প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক: হুমায়ুন কবীর বালু

রেজি: কেএন ৭৫

প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক: আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত

Developed By Proxima Infotech and Ali Abrar

Removed from reading list

Undo
Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?