
৮, ৯, ১০ ও ১১ মে নগরীর চার থানা বিএনপির সম্মেলন
বিজ্ঞপ্তি : মহানগর বিএনপির নেতৃবৃন্দ বলেছেন, আওয়ামী সরকারের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ধরে রাখার দূরভিসন্ধি জাতীয় রাজনীতিতে বিপজ্জনক অস্থিরতার জন্ম দিচ্ছে। ভোটারবিহীন নির্বাচনের মাধ্যমে রাষ্ট্রের সঙ্গে জনগণের সম্পর্ক ধ্বংস করায় বড় ধরনের খেসারত দিতে হবে সরকারকে। কোনো দেন-দরবার নয়, কোনো আলোচনা নয়। অবৈধ সরকারকে অপসারণ করতে হবে, পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হবে। দেশের জনগণ আজ অতিষ্ঠ। সরকার দেশের বাকস্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও অর্থনীতিকে ধ্বংস করে দিয়েছে। মানুষ আর তাদের ক্ষমতায় দেখতে চায় না। শনিবার বেলা ১১টায় মহানগর বিএনপির নির্বাহী কমিটির সভায় বক্তারা উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
মহানগর আহবায়ক এড. শফিকুল আলম মনার সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব শফিকুল আলম তুহিনের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন তরিকুল ইসলাম জহির, কাজী মো. রাশেদ, স ম আ. রহমান, সৈয়দা রেহেনা ইসা, শের আলম সান্টু, আবুল কালাম জিয়া, বদরুল আনাম খান, মাহাবুব হাসান পিয়ারু, চৌধুরী শফিকুল ইসলাম হোসেন, একরামুল হক হেলাল, মাসুদ পারভেজ বাবু, শেখ সাদি, হাসানুর রশিদ চৌধুরী মিরাজ, ফকরুল আলম, জালাল শরিফ, আ. রাজ্জাক, হাফিজুর রহমান মনি, আশফাকুর রহমান কাকন, ওয়াহিদুর রহমান দিপু, বেগ তানভিরুল আজম, শাহিনুল ইসলাম পাখি, রুবায়েত হোসেন বাবু, মুরশিদ কামাল, আরিফ ইমতিয়াজ খান তুহিন প্রমুখ।
যেহেতু বর্তমান সরকার ও নির্বাচন কমিশনের অধীনে দল কোন নির্বাচনে যাবে না সেহেতু সভা থেকে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে দলের কেউ অংশগ্রহণ করলে বা কোন প্রার্থীর পক্ষে কাজ করছে এমন সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে সেই বা সেই সকল নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়। সভা থেকে আগামী ৮, ৯, ১০ ও ১১ মে’ নগরীর সদর, সোনাডাঙ্গা থানা, দৌলতপুর থানা ও খানজাহান আলী থানা বিএনপির সম্মেলনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়। সভা থেকে সৈয়দা রেহেনা ঈসাকে আহবায়ক করে এড. নুরুল হাসান রুবা ও এড. মাসুম রশিদকে সদস্য করে তিন সদস্যে নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়। সভা থেকে নির্বাচন কমিশন শনিবার থেকে দলীয় কার্যালয়ে থানার সম্মেলন সম্পন্ন করতে কর্মকান্ড শুরু করবেন বলে সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়।