বিজ্ঞপ্তি : আওয়ামী লীগ দলীয় কার্যালয়ে অফিস সহায়ক আব্দুল করিম রাঢ়ীর বোন ফাতেমা বেগমকে হত্যার পরে লাশ গুমের ৬ দিন পরে গত বৃহস্পতিবার নদীতে ভাসমান অবস্থায় মৃতদেহ উদ্ধার করেছে নিহতের পরিবারের সদস্যরা এবং পুলিশ। এ ঘটনায় হত্যার অভিযোগে স্ত্রী তাহমিনা আক্তার খুকু ও স্বামী ফারুক আহম্মেদকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। নিহতের ময়নাতদন্তের পরে পরিবারের কাছে মৃতদেহ হস্তান্তর করেছে পুলিশ। শুক্রবার বাদ জুম্মা দারোগাপাড়ায় ফাতেমার জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। জানাযা শেষে টুটপাড়া কবরস্থানে ফাতেমাকে সমাহিত করা হয়। এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন কাউন্সিলর এস এম মোজাফফর রশিদী রেজা, মো: শিহাব উদ্দিন, এ কে এম শামীম রচি, ইবনুল হাসানসহ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
এদিকে ফাতেমা হত্যার ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহবান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ। বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন একটি নিরীহ পরিবারের সদস্যকে এভাবে হত্যা সকল পাশবিকতাকে হার মানিয়েছে। হত্যাকারীদের দ্রুততম সময়ের মধ্যে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হলে ভবিষ্যতে আর কেউ এ ধরনের কাজে লিপ্ত হবেনা। ফাতেমার মৃত্যুতে গভীর শোক, শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা ও মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিবৃতি দিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান এমপি, মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক, সংসদ সদস্য সেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল, জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ হারুনুর রশীদ, মহানগর সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা, জেলা সাধারণ সম্পাদক এড. সুজিত কুমার অধিকারী, মো: মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, এড. মো: সাইফুল ইসলাম, শেখ সৈয়দ আলী, এ কে এম সানাউল্লাহ নান্নু, সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ^াস, শেখ আবিদ হোসেন, মনিরুল ইসলাম বাশার, কাউন্সিলর ফকির মো: সাইফুল ইসলাম, তসলিম আহমেদ আশা, মো: শহীদুল ইসলাম বন্দ, এস এম আনিছুর রহমান।
প্রধান সম্পাদক: লে. কমান্ডার (অব.) রাশেদ ইকবাল, প্রকাশক আসিফ কবীর কর্তৃক জন্মভূমি প্রকাশনী লি: ১১০/২,সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর বালু সড়ক, খুলনা থেকে মূদ্রিত ও প্রকাশিত