
সাতক্ষীরা প্রতিনিধি : আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসলামী দলগুলো। সম্ভাব্য বিভিন্ন জোটের অধীনে সমঝোতার ভিত্তিতে প্রার্থী দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। তবে সমঝোতার আগে নিজেদের মতো করে প্রার্থী ঘোষণা করছে দলগুলো। এ তালিকায় স্থান পাচ্ছেন আলোচিত ও শীর্ষ নেতাদের পাশাপাশি অনেক তরুণ আলেম। এরই মধ্যে তারা নির্বাচনি এলাকায় প্রচার-প্রচারণাও শুরু করেছেন।
জামায়াতে ইসলামীর বাইরে উল্লেখযোগ্য ইসলামী দলগুলোর মধ্যে ইসলামী আন্দোলন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, খেলাফত মজলিস, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, ইসলামী ঐক্যজোট, খেলাফত আন্দোলন ও নেজামে ইসলাম পার্টির সম্ভাব্য প্রার্থীরা নানা তৎপরতা চালাচ্ছেন।
জানা গেছে, ইসলামী আন্দোলন থেকে এবার প্রার্থী হচ্ছেন ইশা ছাত্র আন্দোলনের সাবেক ১০ কেন্দ্রীয় সভাপতি। এছাড়া বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করে আসা নেতারা প্রার্থী তালিকায় রয়েছেন। অন্যান্য দলেও বেশসংখ্যক ছাত্র নেতা স্থান পেয়েছেন।
বিভিন্ন ইসলামী দলের প্রার্থী তালিকায় থাকা শীর্ষ আলেমদের মধ্যে রয়েছেন—মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম, মুফতি সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানী, অধ্যক্ষ ইউনুছ আহমাদ, মাওলানা মামুনুল হক, মাওলানা আব্দুল বাছিত আজাদ, মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক, অধ্যাপক আহমদ আবদুল কাদের, মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী, মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব, মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ, মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী, মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজী, মাওলানা মনির হোসাইন কাসেমী, মাওলানা মুসা বিন ইযহার, মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, শায়খ আলী হাসান ওসামা, মুফতি ফখরুল ইসলাম প্রমুখ।
ইসলামী আন্দোলন
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এরই মধ্যে ২০০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে। বাকিগুলোতে ঘোষণার প্রক্রিয়া চলছে। দলটির সহকারী মহাসচিব মাওলানা আহমদ আব্দুল কাইয়ুম জানান, শীর্ষ নেতাদের পাশাপাশি যোগ্যতা অনুযায়ী তরুণদেরও প্রার্থী তালিকায় প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। দলটি থেকে প্রার্থী হচ্ছেন ইসলামী শাসনতন্ত্র (ইশা) ছাত্র আন্দোলনের (বর্তমানে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন) সাবেক ১০ কেন্দ্রীয় সভাপতি।
সূত্র মতে, ইশা ছাত্র আন্দোলনের সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্র কল্যাণবিষয়ক সম্পাদক ও ইসলামী আন্দোলনের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম প্রার্থী হচ্ছেন বরিশাল-৫ আসন থেকে। ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সভাপতিদের মধ্যে ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান ব্রাহ্মণবাড়ীয়া-৫, যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান গাজীপুর-৫, যুগ্ম মহাসচিব শেখ ফজলে বারী মাসউদ ঢাকা-১১, সহকারী মহাসচিব মাওলানা আহমদ আব্দুল কাইয়ুম কুমিল্লা-৩, ময়মনসিংহ বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জিএম রুহুল আমিন গাজীপুর-১, সহকারী মহাসচিব কেএম আতিকুর রহমান মুন্সীগঞ্জ-১, রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মাওলানা অ্যাডভোকেট এম হাসিবুল ইসলাম নিলফামারী-৪, অ্যাডভোকেট বরকতউল্লাহ লতিফ রংপুর-৬ ও মুফতি নুরুল বশর আজিজী কক্সবাজার-৪ আসনে প্রার্থী হচ্ছেন।
এছাড়া ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সেক্রেটারি শাহ ইফতেখার তারিক ঢাকা-৯, মাওলানা নেছার উদ্দিন বরিশাল-২, সাবেক সহ-সভাপতি ও দলের যুগ্ম মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম কুমিল্লা-২, দলের নায়েবে আমির মাওলানা আব্দুল আওয়াল খুলনা-৩, প্রেসিডিয়াম সদস্য মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী ঢাকা-৪, মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ খুলনা-৪, কেন্দ্রীয় শ্রমবিষয়ক সম্পাদক আব্দুর রহমান ঢাকা-৭ আসন, মুফতি সৈয়দ এছহাক মুহাম্মদ আবুল খায়ের বরিশাল-৪, ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের সেক্রেটারি জেনারেল মুফতি রেজাউল করীম আবরার সিলেট-৫ আসনে প্রার্থী হচ্ছেন।
খেলাফত মজলিস
খেলাফত মজলিসের পক্ষ থেকেও সব আসনে প্রার্থী দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। দলটির প্রচার সম্পাদক আব্দুল হাফিজ খসরু জানান, এরই মধ্যে শতাধিক আসনে প্রার্থীর নাম প্রকাশ করেছে দলটি। এতে শীর্ষ নেতাদের পাশাপাশি তরুণদের প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।
দলটির প্রার্থী তালিকায় থাকা উল্লেখযোগ্যরা হলেন— আমির মাওলানা আব্দুল বাছিত আজাদ হবিগঞ্জ-২, মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের হবিগঞ্জ-৪, নায়েবে আমির মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী ঢাকা-১০, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা এস এম সালাহ উদ্দিন মানিকগঞ্জ-২, ইসলামী ছাত্র মজলিসের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি, যুব মজলিসের কেন্দ্রীয় সভাপতি তাওহিদুল ইসলাম তুহিন মানিকগঞ্জ-৩, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য লে. কর্নেল (অব.) ডা. এমদাদুল হক ঢাকা-১৭, ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি মাওলানা সাইফ উদ্দিন আহমদ খন্দকার ঢাকা-১৮, হাফিজ মাওলানা আবদুল কাদির সুনামগঞ্জ-৫, যুগ্ম মহাসচিব এবিএম সিরাজুল মামুন নারায়ণগঞ্জ-৫, সিলেট জেলা সাধারণ সম্পাদক মাওলানা দিলওয়ার হোসেন সিলেট-৩, কেন্দ্রীয় ওলামাবিষয়ক সম্পাদক শায়খ আলী হাসান ওসামা সিলেট-৪ প্রমুখ।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস
এ পর্যন্ত ২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস। বাকিগুলোতেও শিগগিরই ঘোষণা হবে বলে প্রচার সম্পাদক হাসান জুনাইদ জানিয়েছেন।
সূত্র মতে, কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে আলোচিত প্রার্থী হচ্ছেন—দলের আমির ও হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মুহাম্মাদ মামুনুল হক। তার আসন এখনো ঘোষণা না হলেও ঢাকা-১৩ ও বাগেরহাট-১ আসন থেকে নির্বাচন করার সম্ভাবনা রয়েছে।
দলের অভিভাবক পরিষদের সদস্য মাওলানা আকরাম আলী প্রার্থী হচ্ছেন ফরিদপুর-২ আসনে। সুনামগঞ্জ-৩ আসনে প্রার্থী হচ্ছেন নায়েবে আমির অ্যাডভোকেট মাওলানা শাহিনুর পাশা চৌধুরী। দলটির মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ শরিয়তপুর-১ আসনে ব্যাপক গণসংযোগ করছেন।
এছাড়া যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন কিশোরগঞ্জ-৬, মুফতি শারাফাত হোসাইন ফরিদপুর-১ ও মাওলানা তাফাজ্জল হুসাইন মিয়াজি নোয়াখালী-২, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা হেদায়াতুল্লাহ হাদী কিশোরগঞ্জ-১, মাওলানা ফয়সাল আহমদ লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে প্রার্থী হচ্ছেন।
তরুণ ও সাবেক ছাত্রনেতাদের মধ্যে ইসলামী ছাত্র মজলিসের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা এনামুল হক মূসা ফেনী-৩, ফরিদপুর জেলা সহ-সভাপতি মাওলানা মিজানুর রহমান মোল্লা ফরিদপুর-৪, যুব মজলিসের সদ্য সাবেক ঢাকা মহানগর সভাপতি মাওলানা রাকিবুল ইসলাম নরসিংদী-৩, মাওলানা শাহজাহান শিবলী নারায়ণগঞ্জ-৩, মাওলানা আনিসুর রহমান চাঁদপুর-১, ছাত্র মজলিসের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা হারুনুর রশীদ ফেনী-২ এবং তরুণ মাওলানা আরিফুজ্জামানকে কুষ্টিয়া-২ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে।
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম
জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের একটি অংশ বিএনপির সঙ্গে জোটগতভাবে চারটি আসনে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়েছে। এর মধ্যে কুমিল্লা-৬ আসনে দলটির মহাসচিব মাওলানা গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, যশোর-৫ আসনে সাবেক এমপি মুফতি ওয়াক্কাসের ছেলে ও দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা রশিদ বিন ওয়াক্কাস, সুনামগঞ্জ-৩ আসনে কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক ও তরুণ ব্যবসায়ী সৈয়দ তালহা আলম এবং সুনামগঞ্জ-১ আসনে সহকারী মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা মো. রশীদ আহমদ তৎপরতা চালাচ্ছেন।
জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের আরেকাংশ থেকেও বেশ কিছু আসনে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে। দলটির শীর্ষ নেতাদের মধ্যে কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক প্রার্থী হচ্ছেন সিলেট-৫ আসনে। মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী ভোট করবেন নীলফামারী-১ আসন থেকে।
এছাড়া উল্লেখযোগ্য প্রার্থীরা হলেন—সহ-সভাপতি খতিবে বাঙাল মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২, যুগ্ম মহাসচিব ও নারায়ণগঞ্জ জেলা সভাপতি মুফতি মনির হোসাইন কাসেমী নারায়ণগঞ্জ-৪, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মোহাম্মদ উল্লাহ জামী কিশোরগঞ্জ-১, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা তফাজ্জুল হক আজিজ সুনামগঞ্জ-১, মাওলানা ফজলুল করিম কাসেমী নরসিংদী-৪, মুফতি ইমরানুল বারী সিরাজী ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনে প্রার্থী হচ্ছেন।
খেলাফত আন্দোলন
জোটগতভাবে নির্বাচনের পরিকল্পনা থাকলেও এ পর্যন্ত শতাধিক আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে খেলাফত আন্দোলন। দলটির আমির মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী ঢাকা-৭ ও মহাসচিব মাওলানা ইউসুফ সাদেক হক্কানি ফরিদপুর-১ আসনে প্রার্থী হচ্ছেন। এ ছাড়া নায়েবে আমির মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ ও ৫, সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি সুলতান মহিউদ্দিন কুমিল্লা-১ ও ২, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মীর ইদ্রিস চট্টগ্রাম-৩, কেন্দ্রীয় নেতা অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদীন বকুল ফরিদপুর-২, আতিকুর রহমান নান্নু মুন্সি ঢাকা-৫, মাওলানা ইহতেরামুল হক নোয়াখালী-১, মাওলানা আনোয়ার উল্লাহ ভূইয়া ফেনী-১, আব্দুল্লাহ সাঈদ মুন্সীগঞ্জ-২, মাওলানা মাহমুদুল হাসান শরীয়তপুর-২, মাওলানা তৌহিদুজ্জামান যশোর-৩ আসনে প্রার্থী হচ্ছেন।
খেলাফত আন্দোলনের আরেক অংশের শীর্ষ নেতারাও নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তাদের মধ্যে দলটির আমির আল্লামা আবু জাফর কাসেমী ভোলা-২, মহাসচিব মুফতি ফখরুল ইসলাম নোয়াখালী-৬, যুগ্ম মহাসচিব মুফতি এনায়েতুল্লাহ হাফেজ্জী ঢাকা-৭ এবং যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর আমির মাওলানা মুহাম্মাদ হোসাইন আকন্দ চাঁদপুর-৩ আসনে প্রার্থী হচ্ছেন।
ইসলামী ঐক্যজোট
ইসলামী ঐক্যজোটের আলোচিত প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন দলটির মহাসচিব মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজি। তিনি কুমিল্লা-২ আসন থেকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। একই সঙ্গে দলটির ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আমির মুফতি বোরহান উদ্দিন কাসেমী নির্বাচন করবেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসন থেকে। এছাড়া নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনে প্রার্থী হচ্ছেন মাওলানা আব্দুদ দাইয়ান।
ইসলামী ঐক্যজোটের আরেকাংশ থেকে দলটির চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুর রকিব সিলেট-৬ আসন থেকে প্রার্থী হচ্ছেন। যুগ্ম মহাসচিব ও ইসলামী ছাত্র সমাজের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা ইলিয়াস আতহারী কক্সবাজার-৪, ছাত্র সমাজের সাবেক সহ-সভাপতি মাওলানা ইলিয়াস মাহমুদ চট্টগ্রাম-১৫ আসনে প্রার্থী হচ্ছেন।
নেজামে ইসলাম পার্টি
দলটির বেশ কিছু প্রার্থী নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তাদের মধ্যে সিনিয়র নায়েবে আমির মাওলানা আব্দুল মাজেদ আতহারী কক্সবাজার-৩, মহাসচিব মাওলানা মুসা বিন ইযহার চট্টগ্রাম-১৬, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম-১২, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সচিব মাওলানা শেখ শাহজাহান ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম-২ আসনে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। আরো কিছু আসনে দলটি নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন মাওলানা মুসা বিন ইযহার।
নেজামে ইসলাম পার্টির আরেকাংশ থেকেও বেশ কয়েকজন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তাদের মধ্যে পার্টির নির্বাহী সভাপতি মাওলানা একে এম আশরাফুল হক ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১, মহাসচিব মাওলানা মুমিনুল ইসলাম লক্ষ্মীপুর-১ আসনে প্রার্থী হতে চান। আশরাফুল হক জানান, এখন পর্যন্ত আমাদের ৪০ জনের মতো প্রার্থী চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। প্রার্থী আরো বাড়বে।